গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে চলতি এসএসসি পরীক্ষায় অংশ তিন শিক্ষার্থী নিতে পারেনি। এ জন্য বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকসহ সংশ্লিষ্টদের দায়ী করে তাঁদের বিচার দাবি করেছেন ওই তিন শিক্ষার্থীর অভিভাবকেরা। উপজেলার সাহেবগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এ বছর তাদের এসএসসি পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল।
পরীক্ষায় অংশ নিতে না পারা শিক্ষার্থীরা হলো ওই বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের শফিকুল ইসলাম শফিক, শাহনাজ আক্তার শাম্মি ও মানবিক বিভাগের খাদিজা বেগম।
এদিকে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও স্বজনেরা আজ রোববার বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কক্ষের সামনে বিক্ষোভ করেন। এ সময় তাঁরা প্রধান শিক্ষক, অফিস সহকারীসহ সংশ্লিষ্টদের বিচার দাবি করেন।
উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের সাতানা বালুয়া গ্রামের হেলাল মিয়া বলেন, তাঁর ছেলে শফিকুল ইসলাম শফিক সাহেবগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ করে। কিন্তু প্রবেশপত্র না আসায় সে এসএসসি পরীক্ষা দিতে পারেনি। ছেলের একটি বছর হারিয়ে যাওয়ায় তিনি প্রধান শিক্ষকসহ জড়িতদের শাস্তি দাবি করেন।
একই অভিযোগ করেন বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী শাহনাজ আকতার শাম্মির বাবা শহিদুল ইসলাম এবং মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থী খাদিজার বাবা খাইরুল ইসলাম।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হায়দার আলী বলেন, ‘কাগজপত্রে ত্রুটি থাকায় ওই ৩ শিক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশন হয়নি। বিষয়টি তাদের অভিভাবকেরাও জানেন। কিন্তু বিদ্যালয়ের অফিস সহকারী জিল্লুর রহমান আমাকে না জানিয়ে ওই ৩ শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ফরম পূরণের টাকা নেয়। তাদের প্রবেশপত্র না আসার সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শাহ আলম পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাহেবগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের তিনজন শিক্ষার্থী তাদের প্রবেশপত্র না আসায় পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। বিষয়টি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে চলতি এসএসসি পরীক্ষায় অংশ তিন শিক্ষার্থী নিতে পারেনি। এ জন্য বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকসহ সংশ্লিষ্টদের দায়ী করে তাঁদের বিচার দাবি করেছেন ওই তিন শিক্ষার্থীর অভিভাবকেরা। উপজেলার সাহেবগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এ বছর তাদের এসএসসি পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল।
পরীক্ষায় অংশ নিতে না পারা শিক্ষার্থীরা হলো ওই বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের শফিকুল ইসলাম শফিক, শাহনাজ আক্তার শাম্মি ও মানবিক বিভাগের খাদিজা বেগম।
এদিকে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও স্বজনেরা আজ রোববার বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কক্ষের সামনে বিক্ষোভ করেন। এ সময় তাঁরা প্রধান শিক্ষক, অফিস সহকারীসহ সংশ্লিষ্টদের বিচার দাবি করেন।
উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের সাতানা বালুয়া গ্রামের হেলাল মিয়া বলেন, তাঁর ছেলে শফিকুল ইসলাম শফিক সাহেবগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ করে। কিন্তু প্রবেশপত্র না আসায় সে এসএসসি পরীক্ষা দিতে পারেনি। ছেলের একটি বছর হারিয়ে যাওয়ায় তিনি প্রধান শিক্ষকসহ জড়িতদের শাস্তি দাবি করেন।
একই অভিযোগ করেন বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী শাহনাজ আকতার শাম্মির বাবা শহিদুল ইসলাম এবং মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থী খাদিজার বাবা খাইরুল ইসলাম।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হায়দার আলী বলেন, ‘কাগজপত্রে ত্রুটি থাকায় ওই ৩ শিক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশন হয়নি। বিষয়টি তাদের অভিভাবকেরাও জানেন। কিন্তু বিদ্যালয়ের অফিস সহকারী জিল্লুর রহমান আমাকে না জানিয়ে ওই ৩ শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ফরম পূরণের টাকা নেয়। তাদের প্রবেশপত্র না আসার সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শাহ আলম পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাহেবগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের তিনজন শিক্ষার্থী তাদের প্রবেশপত্র না আসায় পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। বিষয়টি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শেরপুরে ছাত্র-জনতার তোপের মুখে পড়ে হাসপাতাল থেকে চলে যান শেরপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সেলিম মিঞা। আজ শনিবার সকালে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে স্থানীয় ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ শুরু করলে কার্যালয় ছেড়ে চলে যান তিনি।
৪১ মিনিট আগেদেশের অন্যতম শীর্ষ চাল ব্যবসায়ী ও বাংলাদেশ অটো মেজর অ্যান্ড হাসকিং মিল মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুর রশিদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৬ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে কুষ্টিয়া শহরের মজমপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে নন-এসি বাসের ভাড়া ৫৫ থেকে কমিয়ে ৪৫ টাকা নির্ধারণসহ একাধিক দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ ফোরাম। দাবি আদায় না হলে ১৭ নভেম্বর হরতাল পালনের ঘোষণা দিয়েছিল সংগঠনটি। হরতালের ঘোষণায় শহরের প্রধান দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। তবে জেলা প্রশাসনের...
১ ঘণ্টা আগে‘বাবা মাইরো না, মাইরো না বাবা। আর করব না। আর করব না।’ আর্তচিৎকার করেও বাবা আহাদ মোল্লার হাত থেকে রক্ষা পায়নি তিন বছরের শিশু মুসা। এর আগে মুসার বড়ভাই সাত বছরের শিশু রোহানকেও গলা কেটে হত্যা করেন বাবা। দুই সন্তানকে হত্যার পর নিজের গলায়ও ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি
১ ঘণ্টা আগে