নীলফামারী প্রতিনিধি
নীলফামারী-৩ (জলঢাকা) আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দিয়ে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন নৌকার মনোনীত প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফা। এবার তাঁর স্ত্রী স্বতন্ত্র প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী যুবলীগের সহসভাপতি মার্জিয়া সুলতানাকে (ঈগল) সমর্থন দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন দুই স্বতন্ত্র প্রার্থী।
সরে যাওয়া প্রার্থীরা হলেন আবু সাঈদ শামীম (মোড়া) ও হুকুম আলী (ট্রাক)। আজ শুক্রবার বিকেলে আবু সাঈদ শামীমের টেঙ্গনমারীর নিজ বাসভবনে এ ঘোষণা দেন ওই দুই প্রার্থী।
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো প্রার্থী আবু সাঈদ শামীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত একাদশ সংসদ নির্বাচনে এই আসনে জোটগতভাবে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় এলাকায় কোনো উন্নয়ন হয়নি। তাই জলঢাকার উন্নয়নের স্বার্থে নির্বাচন থেকে সরে গিয়ে একমাত্র নারী প্রার্থী মার্জিয়া সুলতানাকে সমর্থন জানালাম।’
অপর প্রার্থী হুকুম আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাপার ওই সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর এলাকার মানুষের কোনো খবর নেয়নি। ঢাকায় অবস্থান করায় এ আসনের ভোটার এবার পরিবর্তন চায়। আর সেই পরিবর্তনের জন্য দলীয় একজনকে সমর্থন দিয়ে বিজয়ী করতে চাই।’
এ বিষয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী মার্জিয়া সুলতানা বলেন, ‘আশাহত জলঢাকার মানুষ পরিবর্তন চায়। জাপার ওই সংসদ সদস্যকে আর সংসদে দেখতে চায় না এ আসনের মানুষ। জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে প্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্রার্থী আমাকে সমর্থন দিয়েছেন।’ তিনি তাঁদের অভিনন্দন জানান।
বিষয়টি নিশ্চিত করে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের মধ্যে একাধিক প্রার্থী ছিল। আমাদের বৃহত্তর স্বার্থে, দলীয় শৃঙ্খলার স্বার্থে ও ঈগল পাখির বিজয় নিশ্চিতে দুই প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে এসেছেন। তাঁরা মার্জিয়া সুলতানাকে সমর্থন দিয়েছেন। তাঁদের সমর্থনে দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীর বিজয় নিশ্চিত হলো।’
এই আসন থেকে এখন ছয়জন প্রার্থী রয়েছেন। তাঁরা হলেন জাতীয় পাটির প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য মেজর (অব.) রানা মোহাম্মদ সোহেল (লাঙ্গল), তাঁর বিপরীতে দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন সাবেক সংসদ সদস্য জেলা জাতীয় পাটির উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য কাজী ফারুক কাদের (কেটলি)। অপর প্রার্থীরা হলেন তৃণমূল বিএনপির খলিলুর রহমান (সোনালি আঁশ), বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির বাদশা আলমগীর (হাতঘড়ি), সাদ্দাম হোসেন পাভেল (কাঁচি) এবং মার্জিয়া সুলতানা (ঈগল)।
উল্লেখ্য, নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো আবু সাঈদ শামীম জলঢাকা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং হুকুম আলী সাবেক যুবলীগ নেতা।
নীলফামারী-৩ (জলঢাকা) আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দিয়ে মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন নৌকার মনোনীত প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফা। এবার তাঁর স্ত্রী স্বতন্ত্র প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী যুবলীগের সহসভাপতি মার্জিয়া সুলতানাকে (ঈগল) সমর্থন দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন দুই স্বতন্ত্র প্রার্থী।
সরে যাওয়া প্রার্থীরা হলেন আবু সাঈদ শামীম (মোড়া) ও হুকুম আলী (ট্রাক)। আজ শুক্রবার বিকেলে আবু সাঈদ শামীমের টেঙ্গনমারীর নিজ বাসভবনে এ ঘোষণা দেন ওই দুই প্রার্থী।
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো প্রার্থী আবু সাঈদ শামীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত একাদশ সংসদ নির্বাচনে এই আসনে জোটগতভাবে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় এলাকায় কোনো উন্নয়ন হয়নি। তাই জলঢাকার উন্নয়নের স্বার্থে নির্বাচন থেকে সরে গিয়ে একমাত্র নারী প্রার্থী মার্জিয়া সুলতানাকে সমর্থন জানালাম।’
অপর প্রার্থী হুকুম আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাপার ওই সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর এলাকার মানুষের কোনো খবর নেয়নি। ঢাকায় অবস্থান করায় এ আসনের ভোটার এবার পরিবর্তন চায়। আর সেই পরিবর্তনের জন্য দলীয় একজনকে সমর্থন দিয়ে বিজয়ী করতে চাই।’
এ বিষয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী মার্জিয়া সুলতানা বলেন, ‘আশাহত জলঢাকার মানুষ পরিবর্তন চায়। জাপার ওই সংসদ সদস্যকে আর সংসদে দেখতে চায় না এ আসনের মানুষ। জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে প্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্রার্থী আমাকে সমর্থন দিয়েছেন।’ তিনি তাঁদের অভিনন্দন জানান।
বিষয়টি নিশ্চিত করে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের মধ্যে একাধিক প্রার্থী ছিল। আমাদের বৃহত্তর স্বার্থে, দলীয় শৃঙ্খলার স্বার্থে ও ঈগল পাখির বিজয় নিশ্চিতে দুই প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে এসেছেন। তাঁরা মার্জিয়া সুলতানাকে সমর্থন দিয়েছেন। তাঁদের সমর্থনে দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীর বিজয় নিশ্চিত হলো।’
এই আসন থেকে এখন ছয়জন প্রার্থী রয়েছেন। তাঁরা হলেন জাতীয় পাটির প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য মেজর (অব.) রানা মোহাম্মদ সোহেল (লাঙ্গল), তাঁর বিপরীতে দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন সাবেক সংসদ সদস্য জেলা জাতীয় পাটির উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য কাজী ফারুক কাদের (কেটলি)। অপর প্রার্থীরা হলেন তৃণমূল বিএনপির খলিলুর রহমান (সোনালি আঁশ), বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির বাদশা আলমগীর (হাতঘড়ি), সাদ্দাম হোসেন পাভেল (কাঁচি) এবং মার্জিয়া সুলতানা (ঈগল)।
উল্লেখ্য, নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো আবু সাঈদ শামীম জলঢাকা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং হুকুম আলী সাবেক যুবলীগ নেতা।
সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের ছেলে রাকিবুজ্জামান আহমেদের রেলের জমিতে অবৈধভাবে গড়ে তোলা ব্যক্তিগত পার্ক গুঁড়িয়ে দিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রেলওয়ের বিভাগীয় সহকারী ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা (ডিইও) আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে পরিচালিত উচ্ছেদ টিম পার্কটি গুঁড়িয়ে দেয়
৮ ঘণ্টা আগেফরিদপুরে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন দুই সাংবাদিক বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সময় তাঁদেরকে প্রায় দুই ঘণ্টা জিম্মি করে রাখা হয়। পরে সাংবাদিক নেতাদের মাধ্যমে প্রশাসনের সহযোগিতায় জিম্মিদশা থেকে তাঁদের উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার বিকেলে জেলার মধুখালী পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের মহিষাপুর এলাকায় এ ঘটনা
৯ ঘণ্টা আগেবিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, সংস্কারের জন্য তিন মাসের বেশি সময় দরকার হওয়ার কথা না। জনগণ দ্রুত নির্বাচন চায়। তাই আগামী মার্চ-এপ্রিল মাসে নির্বাচন দিতে হবে।
৯ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বিমান পরিবহন, পর্যটন ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেছেন, সংস্কার দোকান থেকে কেনার বিষয় না। এটি চলমান প্রক্রিয়া। কমিশনগুলো গণ মতামত নিচ্ছে। তার ভিত্তিতেই সংস্কার হবে। সংস্কার হবে কোনো গোষ্ঠীর জন্য নয় সমগ্র দেশের মানুষের জন্য।
৯ ঘণ্টা আগে