ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের দৌলতপুর ইউনিয়নের বারাইপাড়া গ্রামের কৃষক বাবলু মিয়া (৫৫)। তিনি নিজের দেড় বিঘা জমিতে আলু ও পেঁপে চাষ করছেন। সমন্বিত পদ্ধতিতে সাথি ফসলের চাষাবাদ করে সফল হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন উপজেলার বাড়াইপাড়া গ্রামের শৌখিন এই চাষি। এরই মধ্যে খেতে আলুগাছ বেড়ে উঠছে, পেঁপেগাছগুলো চারা থেকে বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাবলু মিয়া উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের বারাইপাড়া গ্রামের মৃত সাগর ইসলামের ছেলে। গত বছর ১৫ লাখ টাকা মূল্যে তিনি এই দেড় বিঘা জমি ক্রয় করেন। এ বছর তিনি জৈবিক পদ্ধতিতে নিজের তৈরি করা কম্পোস্ট সার দিয়ে জমিতে আলু ও পেঁপের চাষাবাদ শুরু করেন। এরই মধ্যে আলু আর পেঁপেগাছ বড় হতে শুরু করেছে। এ পর্যন্ত তিনি এই সমন্বিত চাষাবাদে প্রায় ৩০ হাজার টাকা খরচ করেছেন। এ বছর আলু ও পেঁপের ফলন থেকে প্রায় ৪ লাখ টাকা আয় হবে বলে আশা করেন তিনি।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, একই জমিতে সাথি ফসল উৎপাদনে সমন্বিত চাষাবাদে অধিক ফলন ও লাভ করা সম্ভব।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার বারাইপাড়া এলাকায় যমুনা নদীর পাশে শৌখিন কৃষক বাবলু মিয়া তাঁর জমিতে সবুজ চারার স্বপ্নের বাগান গড়ে তুলেছেন। পুরো জমিতে সারিবদ্ধভাবে রোপণ করা হয়েছে সাদা পাটনাই জাতের আলু এবং এর ফাঁকে ফাঁকে উন্নত জাতের ৩৭৫টি পেঁপেগাছ সারি সারিভাবে লাগানো হয়েছে। প্রতিদিন তিনি ফসলের পরিচর্যা করছেন। এই চারা বেড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে দৃষ্টিনন্দন হয়ে উঠছে বাবলু মিয়ার বাগান। বাগান চাষে তিনি কোনো রাসায়নিক সার ব্যবহার না করে এর পরিবর্তে কম্পোস্ট সার ব্যবহার করেছেন, যা তিনি নিজস্ব প্রজেক্টের মাধ্যমে গোবর ও আবর্জনা দিয়ে উৎপাদন করেছেন।
এ বিষয়ে বাবলু মিয়া বলেন, ‘জমিতে প্রথমে আলু রোপণ করার পর দেখি কিছু জায়গা ফাঁকা পড়ে রয়েছে, তাই জায়গাটি কাজে লাগাতে এর ফাঁকে ফাঁকে পেঁপেগাছ রোপণ করি। এতে একই জমিতে দুটি ফসল হবে, পাশাপাশি জায়গাটিও কাজে লাগবে। অন্যের জমিতে এ ধরনের চাষাবাদ দেখে উৎসাহিত হয়ে সমন্বিত এই চাষাবাদ শুরু করি। বাগানে এখন ধীরে ধীরে আলুগাছ বেড়ে উঠছে, পাশাপাশি বেড়ে উঠছে পেঁপেগাছ। আগামী তিন-চার মাস পর একেকটি পেঁপেগাছে ৫০ থেকে ৮০ কেজি পর্যন্ত পেঁপে ধরা দেবে বলে আশা রাখছি।’
এই কৃষি প্রকল্প এলাকার শিক্ষিত বেকার যুবসমাজের জন্য মডেল উদাহরণ বলে মনে করেন তিনি। এই সমন্বিত চাষাবাদ দেখে গ্রামের অনেকেই এই সাথি ফসলের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন।
পাশের গ্রামের মকছেদুল বলেন, ‘বাবলু মিয়ার সমন্বিত চাষাবাদ দেখে এক বিঘা জমিতে সাথি ফসলের প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোছা. রুম্মান আক্তার বলেন, কৃষিতে ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। সঠিকভাবে চাষাবাদ করা হলে কৃষি থেকে কৃষকের ভাগ্য বদল হতে পারে। এই উপজেলার উর্বর মাটির সঙ্গে মিশে আছে সোনালি সম্ভাবনা। এর সঠিক ব্যবহারে কৃষিতে সোনা ফলবে। কৃষক যাতে করে রোগবালাইমুক্ত ফসল ফলিয়ে লাভবান হতে পারেন, সেদিক খেয়াল রেখে সব সময় তাঁদের পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে।
দিনাজপুরের দৌলতপুর ইউনিয়নের বারাইপাড়া গ্রামের কৃষক বাবলু মিয়া (৫৫)। তিনি নিজের দেড় বিঘা জমিতে আলু ও পেঁপে চাষ করছেন। সমন্বিত পদ্ধতিতে সাথি ফসলের চাষাবাদ করে সফল হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন উপজেলার বাড়াইপাড়া গ্রামের শৌখিন এই চাষি। এরই মধ্যে খেতে আলুগাছ বেড়ে উঠছে, পেঁপেগাছগুলো চারা থেকে বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাবলু মিয়া উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের বারাইপাড়া গ্রামের মৃত সাগর ইসলামের ছেলে। গত বছর ১৫ লাখ টাকা মূল্যে তিনি এই দেড় বিঘা জমি ক্রয় করেন। এ বছর তিনি জৈবিক পদ্ধতিতে নিজের তৈরি করা কম্পোস্ট সার দিয়ে জমিতে আলু ও পেঁপের চাষাবাদ শুরু করেন। এরই মধ্যে আলু আর পেঁপেগাছ বড় হতে শুরু করেছে। এ পর্যন্ত তিনি এই সমন্বিত চাষাবাদে প্রায় ৩০ হাজার টাকা খরচ করেছেন। এ বছর আলু ও পেঁপের ফলন থেকে প্রায় ৪ লাখ টাকা আয় হবে বলে আশা করেন তিনি।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, একই জমিতে সাথি ফসল উৎপাদনে সমন্বিত চাষাবাদে অধিক ফলন ও লাভ করা সম্ভব।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার বারাইপাড়া এলাকায় যমুনা নদীর পাশে শৌখিন কৃষক বাবলু মিয়া তাঁর জমিতে সবুজ চারার স্বপ্নের বাগান গড়ে তুলেছেন। পুরো জমিতে সারিবদ্ধভাবে রোপণ করা হয়েছে সাদা পাটনাই জাতের আলু এবং এর ফাঁকে ফাঁকে উন্নত জাতের ৩৭৫টি পেঁপেগাছ সারি সারিভাবে লাগানো হয়েছে। প্রতিদিন তিনি ফসলের পরিচর্যা করছেন। এই চারা বেড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে দৃষ্টিনন্দন হয়ে উঠছে বাবলু মিয়ার বাগান। বাগান চাষে তিনি কোনো রাসায়নিক সার ব্যবহার না করে এর পরিবর্তে কম্পোস্ট সার ব্যবহার করেছেন, যা তিনি নিজস্ব প্রজেক্টের মাধ্যমে গোবর ও আবর্জনা দিয়ে উৎপাদন করেছেন।
এ বিষয়ে বাবলু মিয়া বলেন, ‘জমিতে প্রথমে আলু রোপণ করার পর দেখি কিছু জায়গা ফাঁকা পড়ে রয়েছে, তাই জায়গাটি কাজে লাগাতে এর ফাঁকে ফাঁকে পেঁপেগাছ রোপণ করি। এতে একই জমিতে দুটি ফসল হবে, পাশাপাশি জায়গাটিও কাজে লাগবে। অন্যের জমিতে এ ধরনের চাষাবাদ দেখে উৎসাহিত হয়ে সমন্বিত এই চাষাবাদ শুরু করি। বাগানে এখন ধীরে ধীরে আলুগাছ বেড়ে উঠছে, পাশাপাশি বেড়ে উঠছে পেঁপেগাছ। আগামী তিন-চার মাস পর একেকটি পেঁপেগাছে ৫০ থেকে ৮০ কেজি পর্যন্ত পেঁপে ধরা দেবে বলে আশা রাখছি।’
এই কৃষি প্রকল্প এলাকার শিক্ষিত বেকার যুবসমাজের জন্য মডেল উদাহরণ বলে মনে করেন তিনি। এই সমন্বিত চাষাবাদ দেখে গ্রামের অনেকেই এই সাথি ফসলের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন।
পাশের গ্রামের মকছেদুল বলেন, ‘বাবলু মিয়ার সমন্বিত চাষাবাদ দেখে এক বিঘা জমিতে সাথি ফসলের প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোছা. রুম্মান আক্তার বলেন, কৃষিতে ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। সঠিকভাবে চাষাবাদ করা হলে কৃষি থেকে কৃষকের ভাগ্য বদল হতে পারে। এই উপজেলার উর্বর মাটির সঙ্গে মিশে আছে সোনালি সম্ভাবনা। এর সঠিক ব্যবহারে কৃষিতে সোনা ফলবে। কৃষক যাতে করে রোগবালাইমুক্ত ফসল ফলিয়ে লাভবান হতে পারেন, সেদিক খেয়াল রেখে সব সময় তাঁদের পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে।
অ্যাপ্রোচ চ্যানেলে নাব্যতা সংকটের কারণে আবারও বন্ধ হয়েছে মানিকগঞ্জের আরিচা ও পাবনার কাজিরহাট নৌ-পথে ফেরি চলাচল। এ নিয়ে চলতি মাসেই তিন দফায় ফেরি চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হলো।
৫ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর এলাকায় বকেয়া বেতনের দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। আজ রোববার সকাল ৯টা থেকে শ্রমিকেরা মহাসড়ক অবরোধ করেন। তাতে সড়কের উভয় পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
১৭ মিনিট আগেআওয়ামী লীগের ‘প্রেতাত্মা’ প্যানেল চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন দাবি করে ইউনিয়ন পরিষদ আওয়ামী লীগ মুক্ত করার এবং বিএনপির মেম্বারদের দিয়ে পরিচালনা করার দাবি জানিয়েছেন শ্রীপুরের কাওরাইদ ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. আতাউর রহমান আতা।
১৯ মিনিট আগেঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের শিক্ষার্থীরা মেধাভিত্তিক ভর্তি পরীক্ষার দাবিতে আজ রোববার সকালে ঢাকার আসাদগেট এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে। সকাল ১০টা থেকে কলেজের সামনের সড়কে তারা অবস্থান নেয়। প্রায় আড়াই ঘণ্টা তারা সেখানে অবস্থান করে। এ সময় মিরপুর সড়কজুড়ে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
৩৫ মিনিট আগে