তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার ৫০ শয্যাবিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আবাসনসংকট চরমে। ১৯৮৭ সালে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তাদের জন্য নির্মিত সরকারি আবাসিক ভবনগুলোর বর্তমান বয়স হয়েছে প্রায় ৩৬ বছর। আর পুরোনো ওই আবাসিক ভবনগুলো দু-একবার সংস্কারকাজ হলেও বর্তমান অবস্থা জরাজীর্ণ। যা বসবাসের অনুপযোগী প্রায়। ফলে চরম আবাসনসংকটে পড়েছেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
আর বর্তমানে আবাসনসংকটের কারণে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তাদের কেউ কেউ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরাজীর্ণ ওই সব সরকারি আবাসিক ভবনে পরিবার ছাড়া বাস করলেও বেশির ভাগ কর্মকর্তা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বাইরে তাঁদের পরিবারের সদস্যদের রাখতে বাধ্য হচ্ছেন। ফলে একদিকে সরকার যেমন রাজস্ব হারাচ্ছে। অপরদিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বাইরে বসবাস করা কর্মকর্তারা অনেক ক্ষেত্রে ঠিক সময়ে অফিসে আসতে পারছেন না। পাশাপাশি বাধ্য হয়ে পরিবার ছাড়াই থাকতে হচ্ছে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, তাড়াশ উপজেলা ৫০ শয্যাবিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠার পর ১৯৮৭ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর চার ইউনিটবিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তার ১টি, প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা চিকিৎসকদের জন্য চার ইউনিটের আরও ১টি, আট ইউনিটবিশিষ্ট তৃতীয় শ্রেণির জন্য ২টি, চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের জন্য ৪ ইউনিটের ১টি সরকারি আবাসিক ভবন নির্মিত হয়। ২০০০ সালের পর দু-একবার ওই আবাসিক ভবনগুলোতে সংস্কার ও যৎসামান্য মেরামতকাজ হলেও বর্তমান এসব সরকারি আবাসন ভবনগুলোর অবস্থা বেহাল হয়ে পড়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ১৯৮৭ সালে নির্মিত ভবনগুলোর দেয়ালে শেওলা ও পাকুড়গাছ জন্মেছে। প্রায় সব জানালা-দরজা ভাঙা, ছাদ থেকে পলেস্তারা খসে পড়ছে। পানি সরবরাহের লাইনের অবস্থা বেহাল। ভবনের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজনীয় সংস্কার ও মেরামতের অভাবে সৌন্দর্য হারিয়ে আবাসিক ভবনগুলো বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
এ অবস্থার মধ্যেই তৃতীয় শ্রেণির জন্য ২টি সরকারি আবাসিক ভবনেই নার্সসহ অন্যান্য আটটি পরিবার ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের আবাসিক ভবনে চারটি পরিবার সরকারি নিয়মেই ভাড়া দিয়েই বাস করছে। পাশাপাশি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তার ১টি, প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা চিকিৎসকদের জন্য চার ইউনিটবিশিষ্ট ১টি ভবনে পরিবার নিয়ে কোনো প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা বসবাস করেন না।
এদিকে বর্তমানে তাড়াশ উপজেলা ৫০ শয্যাবিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তাসহ ১৫ জন প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা (চিকিৎসক), ৩১ জন নার্স, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ২৬ জন কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। যাঁদের বেশির ভাগই সরকারি আবাসন সুবিধার বাইরে।
এ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দায়িত্বরত স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডা. মনোয়ার হোসেন জানান, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য নতুন একটি আবাসিক ভবনের দরপত্র হয়েছে। পাশাপাশি প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তাদের জন্য আবাসিক ভবন নির্মাণ প্রক্রিয়াধীন।
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার ৫০ শয্যাবিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আবাসনসংকট চরমে। ১৯৮৭ সালে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তাদের জন্য নির্মিত সরকারি আবাসিক ভবনগুলোর বর্তমান বয়স হয়েছে প্রায় ৩৬ বছর। আর পুরোনো ওই আবাসিক ভবনগুলো দু-একবার সংস্কারকাজ হলেও বর্তমান অবস্থা জরাজীর্ণ। যা বসবাসের অনুপযোগী প্রায়। ফলে চরম আবাসনসংকটে পড়েছেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
আর বর্তমানে আবাসনসংকটের কারণে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তাদের কেউ কেউ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরাজীর্ণ ওই সব সরকারি আবাসিক ভবনে পরিবার ছাড়া বাস করলেও বেশির ভাগ কর্মকর্তা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বাইরে তাঁদের পরিবারের সদস্যদের রাখতে বাধ্য হচ্ছেন। ফলে একদিকে সরকার যেমন রাজস্ব হারাচ্ছে। অপরদিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বাইরে বসবাস করা কর্মকর্তারা অনেক ক্ষেত্রে ঠিক সময়ে অফিসে আসতে পারছেন না। পাশাপাশি বাধ্য হয়ে পরিবার ছাড়াই থাকতে হচ্ছে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, তাড়াশ উপজেলা ৫০ শয্যাবিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠার পর ১৯৮৭ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর চার ইউনিটবিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তার ১টি, প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা চিকিৎসকদের জন্য চার ইউনিটের আরও ১টি, আট ইউনিটবিশিষ্ট তৃতীয় শ্রেণির জন্য ২টি, চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের জন্য ৪ ইউনিটের ১টি সরকারি আবাসিক ভবন নির্মিত হয়। ২০০০ সালের পর দু-একবার ওই আবাসিক ভবনগুলোতে সংস্কার ও যৎসামান্য মেরামতকাজ হলেও বর্তমান এসব সরকারি আবাসন ভবনগুলোর অবস্থা বেহাল হয়ে পড়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ১৯৮৭ সালে নির্মিত ভবনগুলোর দেয়ালে শেওলা ও পাকুড়গাছ জন্মেছে। প্রায় সব জানালা-দরজা ভাঙা, ছাদ থেকে পলেস্তারা খসে পড়ছে। পানি সরবরাহের লাইনের অবস্থা বেহাল। ভবনের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজনীয় সংস্কার ও মেরামতের অভাবে সৌন্দর্য হারিয়ে আবাসিক ভবনগুলো বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
এ অবস্থার মধ্যেই তৃতীয় শ্রেণির জন্য ২টি সরকারি আবাসিক ভবনেই নার্সসহ অন্যান্য আটটি পরিবার ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের আবাসিক ভবনে চারটি পরিবার সরকারি নিয়মেই ভাড়া দিয়েই বাস করছে। পাশাপাশি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তার ১টি, প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা চিকিৎসকদের জন্য চার ইউনিটবিশিষ্ট ১টি ভবনে পরিবার নিয়ে কোনো প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা বসবাস করেন না।
এদিকে বর্তমানে তাড়াশ উপজেলা ৫০ শয্যাবিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তাসহ ১৫ জন প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা (চিকিৎসক), ৩১ জন নার্স, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ২৬ জন কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। যাঁদের বেশির ভাগই সরকারি আবাসন সুবিধার বাইরে।
এ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দায়িত্বরত স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডা. মনোয়ার হোসেন জানান, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য নতুন একটি আবাসিক ভবনের দরপত্র হয়েছে। পাশাপাশি প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তাদের জন্য আবাসিক ভবন নির্মাণ প্রক্রিয়াধীন।
সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের ছেলে রাকিবুজ্জামান আহমেদের রেলের জমিতে অবৈধভাবে গড়ে তোলা ব্যক্তিগত পার্ক গুঁড়িয়ে দিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রেলওয়ের বিভাগীয় সহকারী ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা (ডিইও) আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে পরিচালিত উচ্ছেদ টিম পার্কটি গুঁড়িয়ে দেয়
৬ ঘণ্টা আগেফরিদপুরে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন দুই সাংবাদিক বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সময় তাঁদেরকে প্রায় দুই ঘণ্টা জিম্মি করে রাখা হয়। পরে সাংবাদিক নেতাদের মাধ্যমে প্রশাসনের সহযোগিতায় জিম্মিদশা থেকে তাঁদের উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার বিকেলে জেলার মধুখালী পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের মহিষাপুর এলাকায় এ ঘটনা
৭ ঘণ্টা আগেবিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, সংস্কারের জন্য তিন মাসের বেশি সময় দরকার হওয়ার কথা না। জনগণ দ্রুত নির্বাচন চায়। তাই আগামী মার্চ-এপ্রিল মাসে নির্বাচন দিতে হবে।
৭ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বিমান পরিবহন, পর্যটন ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেছেন, সংস্কার দোকান থেকে কেনার বিষয় না। এটি চলমান প্রক্রিয়া। কমিশনগুলো গণ মতামত নিচ্ছে। তার ভিত্তিতেই সংস্কার হবে। সংস্কার হবে কোনো গোষ্ঠীর জন্য নয় সমগ্র দেশের মানুষের জন্য।
৭ ঘণ্টা আগে