নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সমাবেশ যেসব সাংবাদিক কাভার করতে যাবেন, তাঁদের জন্য এবার মিডিয়া কার্ড ইস্যু করেছে দলটি। এই মিডিয়া কার্ডে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, দলের চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি আছে। এ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন সাংবাদিকেরা।
সমাবেশের মিডিয়া উপকমিটির আহ্বায়ক তোফাজ্জল হোসেন তপু ও সদস্যসচিব আতিকুর রহমান রুমনের স্বাক্ষর রয়েছে এই কার্ডে। গতকাল শুক্রবার বিকেলে রাজশাহী নগরীর একটি হোটেলের সম্মেলনকক্ষে বসে এই কার্ড বিতরণ করা হয়।
এ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়ে রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়ন (আরইউজে) একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘সমাবেশের সংবাদ সংগ্রহের জন্য গণমাধ্যমকর্মীদের মধ্যে বিএনপির দেওয়া মিডিয়া কার্ডে সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামিসহ কারাবন্দী এক আসামির ছবি পরিবেশন করা হয়েছে। এ কারণে মিডিয়া কার্ডটি আরইউজের পক্ষ থেকে বর্জনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
শুক্রবার রাতে আরইউজের সভাপতি রফিকুল ইসলাম এবং সাধারণ সম্পাদক তানজিমুল হক এই বিবৃতিতে আরও বলেন, ‘আমরা গণমাধ্যমকর্মীরা কেউ সমাবেশস্থলে এই কার্ড গলায় ঝুলিয়ে বা সঙ্গে নিয়ে যাব না। এর পরও সমাবেশে যদি ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়, তাহলে আমরা সমাবেশ বয়কট করব।’
উল্লেখ্য, বিএনপির এই সমাবেশ কাভার নিয়ে সম্প্রতি মিডিয়া উপকমিটি রাজশাহীর সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করে। সেখানেই সাংবাদিকদের আলাদা মিডিয়া কার্ড ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি, যাতে স্বেচ্ছাসেবকেরা সাংবাদিকদের চিনতে পারেন এবং সমাবেশে দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে কোনো অসুবিধা না হয়।
রাজশাহী নগরীর একটি হোটেলে বসে মিডিয়া উপকমিটির পক্ষ থেকে এই কার্ড বিতরণ করা হয়। অনেক সাংবাদিকই এই কার্ড নিতে যাননি। পরে মিডিয়া কার্ডের ছবিগুলো নিয়ে সমালোচনা শুরু করেন সাংবাদিকেরা। এর পরিপ্রেক্ষিতে মিডিয়া উপকমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তাদের দেওয়া মিডিয়া কার্ড ছাড়াই সাংবাদিকেরা দায়িত্ব পালন করতে পারবেন।
আরও পড়ুন:
বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সমাবেশ যেসব সাংবাদিক কাভার করতে যাবেন, তাঁদের জন্য এবার মিডিয়া কার্ড ইস্যু করেছে দলটি। এই মিডিয়া কার্ডে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, দলের চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি আছে। এ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন সাংবাদিকেরা।
সমাবেশের মিডিয়া উপকমিটির আহ্বায়ক তোফাজ্জল হোসেন তপু ও সদস্যসচিব আতিকুর রহমান রুমনের স্বাক্ষর রয়েছে এই কার্ডে। গতকাল শুক্রবার বিকেলে রাজশাহী নগরীর একটি হোটেলের সম্মেলনকক্ষে বসে এই কার্ড বিতরণ করা হয়।
এ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়ে রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়ন (আরইউজে) একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘সমাবেশের সংবাদ সংগ্রহের জন্য গণমাধ্যমকর্মীদের মধ্যে বিএনপির দেওয়া মিডিয়া কার্ডে সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামিসহ কারাবন্দী এক আসামির ছবি পরিবেশন করা হয়েছে। এ কারণে মিডিয়া কার্ডটি আরইউজের পক্ষ থেকে বর্জনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
শুক্রবার রাতে আরইউজের সভাপতি রফিকুল ইসলাম এবং সাধারণ সম্পাদক তানজিমুল হক এই বিবৃতিতে আরও বলেন, ‘আমরা গণমাধ্যমকর্মীরা কেউ সমাবেশস্থলে এই কার্ড গলায় ঝুলিয়ে বা সঙ্গে নিয়ে যাব না। এর পরও সমাবেশে যদি ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়, তাহলে আমরা সমাবেশ বয়কট করব।’
উল্লেখ্য, বিএনপির এই সমাবেশ কাভার নিয়ে সম্প্রতি মিডিয়া উপকমিটি রাজশাহীর সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করে। সেখানেই সাংবাদিকদের আলাদা মিডিয়া কার্ড ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি, যাতে স্বেচ্ছাসেবকেরা সাংবাদিকদের চিনতে পারেন এবং সমাবেশে দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে কোনো অসুবিধা না হয়।
রাজশাহী নগরীর একটি হোটেলে বসে মিডিয়া উপকমিটির পক্ষ থেকে এই কার্ড বিতরণ করা হয়। অনেক সাংবাদিকই এই কার্ড নিতে যাননি। পরে মিডিয়া কার্ডের ছবিগুলো নিয়ে সমালোচনা শুরু করেন সাংবাদিকেরা। এর পরিপ্রেক্ষিতে মিডিয়া উপকমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তাদের দেওয়া মিডিয়া কার্ড ছাড়াই সাংবাদিকেরা দায়িত্ব পালন করতে পারবেন।
আরও পড়ুন:
সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের ছেলে রাকিবুজ্জামান আহমেদের রেলের জমিতে অবৈধভাবে গড়ে তোলা ব্যক্তিগত পার্ক গুঁড়িয়ে দিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রেলওয়ের বিভাগীয় সহকারী ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা (ডিইও) আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে পরিচালিত উচ্ছেদ টিম পার্কটি গুঁড়িয়ে দেয়
৬ ঘণ্টা আগেফরিদপুরে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন দুই সাংবাদিক বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সময় তাঁদেরকে প্রায় দুই ঘণ্টা জিম্মি করে রাখা হয়। পরে সাংবাদিক নেতাদের মাধ্যমে প্রশাসনের সহযোগিতায় জিম্মিদশা থেকে তাঁদের উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার বিকেলে জেলার মধুখালী পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের মহিষাপুর এলাকায় এ ঘটনা
৭ ঘণ্টা আগেবিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, সংস্কারের জন্য তিন মাসের বেশি সময় দরকার হওয়ার কথা না। জনগণ দ্রুত নির্বাচন চায়। তাই আগামী মার্চ-এপ্রিল মাসে নির্বাচন দিতে হবে।
৭ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বিমান পরিবহন, পর্যটন ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেছেন, সংস্কার দোকান থেকে কেনার বিষয় না। এটি চলমান প্রক্রিয়া। কমিশনগুলো গণ মতামত নিচ্ছে। তার ভিত্তিতেই সংস্কার হবে। সংস্কার হবে কোনো গোষ্ঠীর জন্য নয় সমগ্র দেশের মানুষের জন্য।
৮ ঘণ্টা আগে