পাবনা প্রতিনিধি
সারা দেশে সিরিজ গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদে আয়োজিত পাবনা জেলা যুবলীগের প্রতিবাদ সমাবেশে সংঘর্ষে জড়িয়েছেন নেতা কর্মীরা। এতে কয়েকজন নেতা কর্মী আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। সংঘর্ষের কারণে পণ্ড হয়ে গেছে প্রতিবাদ সমাবেশ। আজ রোববার সন্ধ্যার দিকে পাবনা শহরের আব্দুল হামিদ রোড এলাকায় জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
এ সংঘর্ষে আহতেরা হলেন—যুবলীগের সাবেক নেতা জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রস্তাবিত কমিটির সদস্য ও দিলালপুরের মৃত জাকির হোসেনর ছেলে রনি হোসেন, যুবলীগ কর্মী রাফিন, তমাল, ঘানা, মানিক। এদের মধ্যে রনিকে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং অন্যদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বিকেলে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে জেলা যুবলীগ। বিকেল ৫টার দিকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে জড়ো হন নেতা কর্মীরা। পরে সেখান থেকে বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বের করে নেতা কর্মীরা। মিছিলটি বাণীবিণা হল মোড়, চার মাথা মোড়, বড় বাজার, চাপা মসজিদ হয়ে আব্দুল হামিদ রোডসহ প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবার জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশে মিলিত হয়।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রতিবাদ সমাবেশের সামনে দাঁড়ানো নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রনির সঙ্গে যুবলীগ নেতা বাপ্পী ও লগবাবুর মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। বেশ কিছুক্ষণ কিল-ঘুষি, লাথি চলতে থাকে। শেষ পর্যায়ে দুই গ্রুপের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়াও হয়। পরে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে মাইকে সবাইকে সুশৃঙ্খল থাকার অনুরোধ করেন জেলার নেতারা। এরপরও পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকায় জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আলী মুর্তজা বিশ্বাস সনি প্রতিবাদ সমাবেশ সমাপ্ত ঘোষণা করেন। এরপরই নিজ বলয়ের নেতা কর্মীদের মাঝে সমাবেশস্থল ত্যাগ করেন পাবনা পৌরসভার সাবেক মেয়র আওয়ামী লীগ নেতা কামরুল হাসান মিন্টু, যুবলীগের আহ্বায়ক আলী মুর্তজা বিশ্বাস সনি, যুগ্ম আহ্বায়ক শিবলী সাদিক, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ খান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলামসহ শীর্ষ নেতারা।
এ বিষয়ে পাবনা জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আলী মুর্তজা বিশ্বাস সনি গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, ‘আমার বিষয়টি জানা নেই। বিশাল সমাবেশ ছিল। হাজার হাজার নেতা কর্মী অংশগ্রহণ করেছিল। এর মাঝে হয়তো কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটতে পারে। তবে বিষয়টি আমি জানি না।’
পাবনা পৌরসভার সাবেক মেয়র আওয়ামী লীগ নেতা কামরুল হাসান মিন্টু বলেন, ‘২১ আগস্ট উপলক্ষে জেলা যুবলীগের ব্যানারে একটি প্রোগ্রাম ছিল। সেখানে যুবলীগেরই কয়েকজনের মধ্যে হাতাহাতি হয়েছে। তেমন কিছু নয়, নিজেদের মধ্যেই ভুল বোঝাবুঝির কারণে এমনটা হয়েছে।’
পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মাসুদ আলম বলেন, ‘বিষয়টি তেমন নয়। শুনেছি-যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক শিবলী সাদিকের গ্রুপের রনি ও বাপ্পীর মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। পরে বিষয়টি পাবনা পৌরসভার সাবেক মেয়র কামরুল হাসান মিন্টুর মধ্যস্থতা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যায়। তারপরও কেউ অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সারা দেশে সিরিজ গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদে আয়োজিত পাবনা জেলা যুবলীগের প্রতিবাদ সমাবেশে সংঘর্ষে জড়িয়েছেন নেতা কর্মীরা। এতে কয়েকজন নেতা কর্মী আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। সংঘর্ষের কারণে পণ্ড হয়ে গেছে প্রতিবাদ সমাবেশ। আজ রোববার সন্ধ্যার দিকে পাবনা শহরের আব্দুল হামিদ রোড এলাকায় জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
এ সংঘর্ষে আহতেরা হলেন—যুবলীগের সাবেক নেতা জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রস্তাবিত কমিটির সদস্য ও দিলালপুরের মৃত জাকির হোসেনর ছেলে রনি হোসেন, যুবলীগ কর্মী রাফিন, তমাল, ঘানা, মানিক। এদের মধ্যে রনিকে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং অন্যদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বিকেলে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে জেলা যুবলীগ। বিকেল ৫টার দিকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে জড়ো হন নেতা কর্মীরা। পরে সেখান থেকে বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বের করে নেতা কর্মীরা। মিছিলটি বাণীবিণা হল মোড়, চার মাথা মোড়, বড় বাজার, চাপা মসজিদ হয়ে আব্দুল হামিদ রোডসহ প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবার জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশে মিলিত হয়।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রতিবাদ সমাবেশের সামনে দাঁড়ানো নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রনির সঙ্গে যুবলীগ নেতা বাপ্পী ও লগবাবুর মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। বেশ কিছুক্ষণ কিল-ঘুষি, লাথি চলতে থাকে। শেষ পর্যায়ে দুই গ্রুপের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়াও হয়। পরে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে মাইকে সবাইকে সুশৃঙ্খল থাকার অনুরোধ করেন জেলার নেতারা। এরপরও পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকায় জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আলী মুর্তজা বিশ্বাস সনি প্রতিবাদ সমাবেশ সমাপ্ত ঘোষণা করেন। এরপরই নিজ বলয়ের নেতা কর্মীদের মাঝে সমাবেশস্থল ত্যাগ করেন পাবনা পৌরসভার সাবেক মেয়র আওয়ামী লীগ নেতা কামরুল হাসান মিন্টু, যুবলীগের আহ্বায়ক আলী মুর্তজা বিশ্বাস সনি, যুগ্ম আহ্বায়ক শিবলী সাদিক, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ খান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলামসহ শীর্ষ নেতারা।
এ বিষয়ে পাবনা জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আলী মুর্তজা বিশ্বাস সনি গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, ‘আমার বিষয়টি জানা নেই। বিশাল সমাবেশ ছিল। হাজার হাজার নেতা কর্মী অংশগ্রহণ করেছিল। এর মাঝে হয়তো কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটতে পারে। তবে বিষয়টি আমি জানি না।’
পাবনা পৌরসভার সাবেক মেয়র আওয়ামী লীগ নেতা কামরুল হাসান মিন্টু বলেন, ‘২১ আগস্ট উপলক্ষে জেলা যুবলীগের ব্যানারে একটি প্রোগ্রাম ছিল। সেখানে যুবলীগেরই কয়েকজনের মধ্যে হাতাহাতি হয়েছে। তেমন কিছু নয়, নিজেদের মধ্যেই ভুল বোঝাবুঝির কারণে এমনটা হয়েছে।’
পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মাসুদ আলম বলেন, ‘বিষয়টি তেমন নয়। শুনেছি-যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক শিবলী সাদিকের গ্রুপের রনি ও বাপ্পীর মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। পরে বিষয়টি পাবনা পৌরসভার সাবেক মেয়র কামরুল হাসান মিন্টুর মধ্যস্থতা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যায়। তারপরও কেউ অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাজীপুর মহানগরীর আধেপাশা এলাকায় ইন্টারপ্যাক লিমিটেডের প্যাকেজিং কারখানার অগ্নিকাণ্ড হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হলে ফায়ার সার্ভিসের ৩টি ইউনিট ৪ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে সকাল পৌনে ৬টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণ আনেন। গাজীপুর মহানগরীর চান্দনা চৌরাস্তা মডার্ন ফায়ার...
৫ মিনিট আগেমাদারীপুর সদর উপজেলার ঘটমাঝি ইউনিয়নের ইটেরপুল থেকে পাথুরিয়ার পাড় সড়কের পাশে ছয়না গ্রামের ইটেরপুর খালের ওপর নির্মাণ করা হয়েছে একটি কালভার্ট। শুধুমাত্র পুলিশ কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান মোল্লার বাড়িতে যাওয়ার জন্যই এই সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই সেতু পার হওয়ার...
৩২ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গৃহবধূ সাবরিনা আক্তারকে (২৪) কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের লোকজনের বিরুদ্ধে। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার মস্তফাপুরে এ ঘটনা ঘটেছে। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে...
৪৪ মিনিট আগেহাফ শার্ট আর ছাই রঙের প্যান্ট পরে থাকা সাবেক আইজিকে প্রিজন থেকে সরাসরি গারদে নিয়ে যায়। দুই পাশে দুজন পুলিশ সদস্য তার হাত ধরে ছিলেন। তিনি ছিলেন মাথা নিচু করে। আব্দুল্লাহ আল মামুনের পর পরই গারদে রাখার জন্য নেওয়া হয় জিয়াউল আহসানকে। তিনি ফুল হাতা শার্ট ও কালো প্যান্ট আর কেডস পরে ছিলেন...
১ ঘণ্টা আগে