রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) অন্তবিভাগ ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ ও সাংবাদিককে মারধরের ঘটনায় পৃথক দুইটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উভয় কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য কোনো নির্দিষ্ট সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়নি। তবে দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে আইন বিভাগ ও মার্কেটিং বিভাগের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা তদন্ত করে সুপারিশ প্রদানের জন্য সহ-উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খানকে সভাপতি করে সাত সদস্যের কমিটি করা হয়েছে। এতে সদস্যসচিব হয়েছেন প্রক্টর অধ্যাপক মো. মাহবুবর রহমান।
সদস্যরা হলেন–পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এম খলিলুর রহমান, শেরে বাংলা ফজলুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক মুহাম্মাদ শরীফুল ইসলাম, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক আবু রেজা, মেডিকেল সেন্টারের প্রধান চিকিৎসক মাফরূহা সিদ্দিকা লিপি এবং সহকারী প্রক্টর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম।
কমিটির সভাপতি ও উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকালের (সোমবার) অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাটি খতিয়ে দেখতে সাত সদস্য নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে বসে আমরা কাজ শুরু করব। তদন্ত কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অপরদিকে সংঘর্ষের ভিডিও ধারণের সময় শিক্ষার্থীদের হামলার শিকার হন বণিক বার্তার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি আবু সালেহ শোয়েব। আজ (মঙ্গলবার) ক্যাম্পাসে কর্মরত সাংবাদিকেরা প্রতিবাদ ও বিচার দাবি করলে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেন কর্তৃপক্ষ।
কমিটিতে কলেজ পরিদর্শক অধ্যাপক এফ নজরুল ইসলামকে সভাপতি করা হয়েছে। সদস্যসচিব হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা আমিরুল ইসলাম।
সদস্যরা হলেন–সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মুন্সী ইসরাইল হোসেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক আরিফুল ইসলাম, মাদার বখ্শ হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক শাহ্ হোসাইন আহমদ মেহ্হী।
জানতে চাইলে কমিটির সভাপতি ও কলেজ পরিদর্শক অধ্যাপক এফ নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখনো এ বিষয়ে কোনো চিঠি আমি পাইনি। তবে এ রকম কোনো দায়িত্ব পেলে নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেব।’
এর আগে গতকাল সোমবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তবিভাগ ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে আইন বিভাগ ও মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় লাঠিসোঁটাসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাডেমিক ভবনের প্রধান ফটকে মার্কেটিং বিভাগ ও পেছনের ফটকে আইন বিভাগের শিক্ষার্থীরা মুখোমুখি অবস্থান নেন।
এতে পুরো ক্যাম্পাসে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। পরে তাদের সঙ্গে যুক্ত হয় সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
একপর্যায়ে উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা একাডেমিক ভবন ও আইন বিভাগে ভাঙচুর চালায়। পরে রাত ৮টার দিকে আইন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করলে পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক হয়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বললে তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) অন্তবিভাগ ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ ও সাংবাদিককে মারধরের ঘটনায় পৃথক দুইটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার স্বাক্ষরিত পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উভয় কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য কোনো নির্দিষ্ট সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়নি। তবে দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে আইন বিভাগ ও মার্কেটিং বিভাগের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা তদন্ত করে সুপারিশ প্রদানের জন্য সহ-উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খানকে সভাপতি করে সাত সদস্যের কমিটি করা হয়েছে। এতে সদস্যসচিব হয়েছেন প্রক্টর অধ্যাপক মো. মাহবুবর রহমান।
সদস্যরা হলেন–পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এম খলিলুর রহমান, শেরে বাংলা ফজলুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক মুহাম্মাদ শরীফুল ইসলাম, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক আবু রেজা, মেডিকেল সেন্টারের প্রধান চিকিৎসক মাফরূহা সিদ্দিকা লিপি এবং সহকারী প্রক্টর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম।
কমিটির সভাপতি ও উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকালের (সোমবার) অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাটি খতিয়ে দেখতে সাত সদস্য নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে বসে আমরা কাজ শুরু করব। তদন্ত কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অপরদিকে সংঘর্ষের ভিডিও ধারণের সময় শিক্ষার্থীদের হামলার শিকার হন বণিক বার্তার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি আবু সালেহ শোয়েব। আজ (মঙ্গলবার) ক্যাম্পাসে কর্মরত সাংবাদিকেরা প্রতিবাদ ও বিচার দাবি করলে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেন কর্তৃপক্ষ।
কমিটিতে কলেজ পরিদর্শক অধ্যাপক এফ নজরুল ইসলামকে সভাপতি করা হয়েছে। সদস্যসচিব হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা আমিরুল ইসলাম।
সদস্যরা হলেন–সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মুন্সী ইসরাইল হোসেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক আরিফুল ইসলাম, মাদার বখ্শ হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক শাহ্ হোসাইন আহমদ মেহ্হী।
জানতে চাইলে কমিটির সভাপতি ও কলেজ পরিদর্শক অধ্যাপক এফ নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখনো এ বিষয়ে কোনো চিঠি আমি পাইনি। তবে এ রকম কোনো দায়িত্ব পেলে নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেব।’
এর আগে গতকাল সোমবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তবিভাগ ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে আইন বিভাগ ও মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় লাঠিসোঁটাসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাডেমিক ভবনের প্রধান ফটকে মার্কেটিং বিভাগ ও পেছনের ফটকে আইন বিভাগের শিক্ষার্থীরা মুখোমুখি অবস্থান নেন।
এতে পুরো ক্যাম্পাসে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। পরে তাদের সঙ্গে যুক্ত হয় সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
একপর্যায়ে উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা একাডেমিক ভবন ও আইন বিভাগে ভাঙচুর চালায়। পরে রাত ৮টার দিকে আইন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করলে পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক হয়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বললে তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার ব্রাহ্মণবাজারে অর্ধশতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চলা এই উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহ জহুরুল হোসেন। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের পর প্রায় ৩ কোটি টাকার সরকারি জায়গা উদ্ধার করা হয়।
১৪ মিনিট আগেমতলব উত্তর, চাঁদপুর, আগুন, মামলা, গ্রেপ্তার, চট্টগ্রাম, জেলার খবর
২১ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে রাষ্ট্র সংস্কার ও দুর্নীতি দমনে ১৫টি প্রস্তাবসংবলিত স্মারকলিপি পেশ করেছে দুর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরাম।
৩৮ মিনিট আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর পর তারেক রহমানের নেতৃত্বে যে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন আমরা দেখছি, সেটা সবাইকে ধারণ করতে হবে।
৪৩ মিনিট আগে