রিমন রহমান, রাজশাহী
রাজশাহী মহানগরীর অন্তত অর্ধশত স্থানে প্রতি রাতেই বসছে রমরমা জুয়ার আসর। রোজ রাতেই কিছু জুয়ার আসরে বসেন নিম্ন আয়ের মানুষ, আর কিছু আসরে বসেন বড় ব্যবসায়ী, ঠিকাদার এমনকি সরকারি চাকরিজীবীরাও। সংশ্লিষ্ট এলাকার থানা-পুলিশকে ‘ম্যানেজ’ করেই এসব জুয়ার আসরগুলো পরিচালনা করা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শহরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জুয়া চলে রাজপাড়া থানা এলাকায়। এরপর কাশিয়াডাঙ্গা, বোয়ালিয়া, মতিহার, চন্দ্রিমা ও পবা থানা এলাকায় জুয়ার আসর বসে বেশি। মাঝেমধ্যেই এসব এলাকায় অভিযান চালিয়ে টাকা, তাসসহ জুয়াড়িদের গ্রেপ্তার করে রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা। সম্প্রতি ডিবি পুলিশ কয়েকটি জুয়ার আসরে হানা দিয়ে বেশ কিছু জুয়াড়িকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে ডিবি ছাড়া থানা-পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযান চালানো হয় না বললেই চলে। অবশ্য গত রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে নগরীর বসড়ি গোরস্তানপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাস ও টাকাসহ সাত জুয়াড়িকে গ্রেপ্তার করে কাশিয়াডাঙ্গা থানার পুলিশ।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, আগে জেলা ক্রীড়া সংস্থার হাউজি খেলায় প্রতি রাতে প্রায় কোটি টাকার লেনদেন হতো। এই হাউজি খেলতে যেতেন শহরের ব্যবসায়ী ও ঠিকাদার শ্রেণির লোকেরা। এখন হাউজি খেলা বন্ধ। এই জুয়াড়িরা এখন বিভিন্ন এলাকায় জুয়ার আসরে টাকা ওড়াচ্ছেন। প্রতি রাতে জুয়ায় বিপুল পরিমাণে টাকার লেনদেন হচ্ছে। পুলিশের অসাধু কিছু কর্মকর্তাও এর ভাগ পাচ্ছেন। জুয়ার আসর থেকে মাসোহারা তুলতে গিয়ে কোনো কোনো পুলিশ সদস্যও জুয়া খেলতে বসে যাচ্ছেন। ২০২১ সালের জানুয়ারিতে শহরের শেখপাড়া এলাকার একটি আবাসিক হোটেলে জুয়া খেলার সময় পুলিশের এমন আট সদস্য গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে ছয়জন আরএমপিতে কর্মরত ছিলেন। অন্য দুজন ছিলেন জেলা পুলিশে। পরে এই পুলিশ সদস্যদের সাময়িক বরখাস্ত করে বিভাগীয় মামলা করা হয়। এ ছাড়া ২০১৭ সালে জুয়া খেলার সময় রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের তিন কারারক্ষীও গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।
গত বছরের অক্টোবরে পবা থানার দাদপুর গ্রামে দুলাল হোসেনের বাড়িতে অভিযান চালায় ডিবি পুলিশ। সেদিন জুয়া খেলার সময় বাড়ি থেকে আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। বাড়িতে জুয়ার আসর পরিচালনার অভিযোগে সেদিন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল দুলাল হোসেনকেও। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ১০টার দিকে দুলাল হোসেনের বাড়ির সামনে ছয়টি মোটরসাইকেল দেখা যায়। প্রতিবেশীরা জানান, দুলালের বাড়িতে এখনো রোজ রাতে জুয়ার আসর বসে। তবে যোগাযোগ করা হলে দুলাল হোসেন অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তিনি আগে জুয়ার আসর বসাতেন। এখন সব বন্ধ করে দিয়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এখন প্রতি রাতে নগরীর শিরোইল বাস টার্মিনাল এলাকায় জুয়ার আসর বসছে। এখানকার জুয়ার টাকার একটা অংশ শ্রমিকনেতাদের মধ্যে ভাগ-বাঁটোয়ারা হয়। ২০২০ সালে র্যাব একবার এই জুয়ার আসরে অভিযান চালিয়ে ২৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছিল। এরপর কিছুদিন বন্ধ থাকলেও পরে আবার শুরু হয়ে যায়। এখন জুয়ার বিরুদ্ধে ডিবি পুলিশের অভিযান চললেও থানার পুলিশ বসে আছে হাত গুটিয়ে।
বর্তমানে প্রতি রাতে নগরীর রাজপাড়া থানার আইডি বাগানপাড়া বস্তি, বহরমপুর মোড়ের একটি ইন্টারনেট পরিষেবার কার্যালয়, নিমতলা মোড়, বসুয়া আলীর মোড়, তেরোখাদিয়া মধ্যপাড়া ও ডিঙ্গাডোবা এলাকায় রমরমা জুয়ার আসর বসে। এ ছাড়া কাশিয়াডাঙ্গা থানা এলাকার গোবিন্দপুর, কাঁঠালবাড়িয়া, চারখুটার মোড়, ও রায়পাড়া এলাকার কয়েকটি বাড়িতে এবং বোয়ালিয়া থানা এলাকায় বাস টার্মিনাল ছাড়াও পাচানিমাঠ পদ্মা পাড়ের বস্তি, দড়িখড়বোনা, শালবাগানসহ বিভিন্ন এলাকায় জুয়ার আসর বসছে। প্রতিটি আসর পরিচালনা করেন একেকজন ব্যক্তি, যিনি পুলিশের সঙ্গেও যোগাযোগ রক্ষা করে চলেন।
শহরের একজন ইলেকট্রিক ব্যবসায়ী জুয়া খেলতে খেলতে নিজের সবই শেষ করেছেন। এখন ব্যবসাও বন্ধ। ওই ব্যবসায়ী নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, ‘জুয়ার নেশায় আমি শেষ হয়ে গেছি। নিজের চলমান ব্যবসাও বন্ধ হয়ে গেছে। আজ হেরেছি, কাল জিতব— এই ভেবে খেলতে খেলতে আমি একেবারে শেষ হয়ে গেছি।’ তিনি বলেন, ‘যাঁরা আসর পরিচালনা করেন, তাঁদের সঙ্গে থানার কারও না কারও যোগাযোগ আছে। থানার ওই লোককে বলা যায় ক্যাশিয়ার। বড় কর্মকর্তার নাম বলে তিনি মাসে মাসে টাকা নিয়ে যান। থানা থেকে কেউ অভিযানে আসতে চাইলে আগাম ফোন করে জানিয়ে দেন। সেদিন কেউ বসে না।’
জানতে চাইলে আরএমপির মুখপাত্র জামিরুল ইসলাম বলেন, জুয়ার আইন খুব শক্ত না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে গ্রেপ্তারের পর জরিমানা দিয়েই জুয়াড়িরা মুক্তি পেয়ে যান। তাই তাঁরা আবার জুয়ার আসরে বসেন। খবর দেওয়া কিংবা জুয়ার আসর থেকে টাকা নেওয়ার ব্যাপারে কোনো পুলিশ সদস্যের জড়িত থাকার ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া গেলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজশাহী মহানগরীর অন্তত অর্ধশত স্থানে প্রতি রাতেই বসছে রমরমা জুয়ার আসর। রোজ রাতেই কিছু জুয়ার আসরে বসেন নিম্ন আয়ের মানুষ, আর কিছু আসরে বসেন বড় ব্যবসায়ী, ঠিকাদার এমনকি সরকারি চাকরিজীবীরাও। সংশ্লিষ্ট এলাকার থানা-পুলিশকে ‘ম্যানেজ’ করেই এসব জুয়ার আসরগুলো পরিচালনা করা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শহরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জুয়া চলে রাজপাড়া থানা এলাকায়। এরপর কাশিয়াডাঙ্গা, বোয়ালিয়া, মতিহার, চন্দ্রিমা ও পবা থানা এলাকায় জুয়ার আসর বসে বেশি। মাঝেমধ্যেই এসব এলাকায় অভিযান চালিয়ে টাকা, তাসসহ জুয়াড়িদের গ্রেপ্তার করে রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা। সম্প্রতি ডিবি পুলিশ কয়েকটি জুয়ার আসরে হানা দিয়ে বেশ কিছু জুয়াড়িকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে ডিবি ছাড়া থানা-পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযান চালানো হয় না বললেই চলে। অবশ্য গত রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে নগরীর বসড়ি গোরস্তানপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাস ও টাকাসহ সাত জুয়াড়িকে গ্রেপ্তার করে কাশিয়াডাঙ্গা থানার পুলিশ।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, আগে জেলা ক্রীড়া সংস্থার হাউজি খেলায় প্রতি রাতে প্রায় কোটি টাকার লেনদেন হতো। এই হাউজি খেলতে যেতেন শহরের ব্যবসায়ী ও ঠিকাদার শ্রেণির লোকেরা। এখন হাউজি খেলা বন্ধ। এই জুয়াড়িরা এখন বিভিন্ন এলাকায় জুয়ার আসরে টাকা ওড়াচ্ছেন। প্রতি রাতে জুয়ায় বিপুল পরিমাণে টাকার লেনদেন হচ্ছে। পুলিশের অসাধু কিছু কর্মকর্তাও এর ভাগ পাচ্ছেন। জুয়ার আসর থেকে মাসোহারা তুলতে গিয়ে কোনো কোনো পুলিশ সদস্যও জুয়া খেলতে বসে যাচ্ছেন। ২০২১ সালের জানুয়ারিতে শহরের শেখপাড়া এলাকার একটি আবাসিক হোটেলে জুয়া খেলার সময় পুলিশের এমন আট সদস্য গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে ছয়জন আরএমপিতে কর্মরত ছিলেন। অন্য দুজন ছিলেন জেলা পুলিশে। পরে এই পুলিশ সদস্যদের সাময়িক বরখাস্ত করে বিভাগীয় মামলা করা হয়। এ ছাড়া ২০১৭ সালে জুয়া খেলার সময় রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের তিন কারারক্ষীও গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।
গত বছরের অক্টোবরে পবা থানার দাদপুর গ্রামে দুলাল হোসেনের বাড়িতে অভিযান চালায় ডিবি পুলিশ। সেদিন জুয়া খেলার সময় বাড়ি থেকে আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। বাড়িতে জুয়ার আসর পরিচালনার অভিযোগে সেদিন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল দুলাল হোসেনকেও। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ১০টার দিকে দুলাল হোসেনের বাড়ির সামনে ছয়টি মোটরসাইকেল দেখা যায়। প্রতিবেশীরা জানান, দুলালের বাড়িতে এখনো রোজ রাতে জুয়ার আসর বসে। তবে যোগাযোগ করা হলে দুলাল হোসেন অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তিনি আগে জুয়ার আসর বসাতেন। এখন সব বন্ধ করে দিয়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এখন প্রতি রাতে নগরীর শিরোইল বাস টার্মিনাল এলাকায় জুয়ার আসর বসছে। এখানকার জুয়ার টাকার একটা অংশ শ্রমিকনেতাদের মধ্যে ভাগ-বাঁটোয়ারা হয়। ২০২০ সালে র্যাব একবার এই জুয়ার আসরে অভিযান চালিয়ে ২৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছিল। এরপর কিছুদিন বন্ধ থাকলেও পরে আবার শুরু হয়ে যায়। এখন জুয়ার বিরুদ্ধে ডিবি পুলিশের অভিযান চললেও থানার পুলিশ বসে আছে হাত গুটিয়ে।
বর্তমানে প্রতি রাতে নগরীর রাজপাড়া থানার আইডি বাগানপাড়া বস্তি, বহরমপুর মোড়ের একটি ইন্টারনেট পরিষেবার কার্যালয়, নিমতলা মোড়, বসুয়া আলীর মোড়, তেরোখাদিয়া মধ্যপাড়া ও ডিঙ্গাডোবা এলাকায় রমরমা জুয়ার আসর বসে। এ ছাড়া কাশিয়াডাঙ্গা থানা এলাকার গোবিন্দপুর, কাঁঠালবাড়িয়া, চারখুটার মোড়, ও রায়পাড়া এলাকার কয়েকটি বাড়িতে এবং বোয়ালিয়া থানা এলাকায় বাস টার্মিনাল ছাড়াও পাচানিমাঠ পদ্মা পাড়ের বস্তি, দড়িখড়বোনা, শালবাগানসহ বিভিন্ন এলাকায় জুয়ার আসর বসছে। প্রতিটি আসর পরিচালনা করেন একেকজন ব্যক্তি, যিনি পুলিশের সঙ্গেও যোগাযোগ রক্ষা করে চলেন।
শহরের একজন ইলেকট্রিক ব্যবসায়ী জুয়া খেলতে খেলতে নিজের সবই শেষ করেছেন। এখন ব্যবসাও বন্ধ। ওই ব্যবসায়ী নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, ‘জুয়ার নেশায় আমি শেষ হয়ে গেছি। নিজের চলমান ব্যবসাও বন্ধ হয়ে গেছে। আজ হেরেছি, কাল জিতব— এই ভেবে খেলতে খেলতে আমি একেবারে শেষ হয়ে গেছি।’ তিনি বলেন, ‘যাঁরা আসর পরিচালনা করেন, তাঁদের সঙ্গে থানার কারও না কারও যোগাযোগ আছে। থানার ওই লোককে বলা যায় ক্যাশিয়ার। বড় কর্মকর্তার নাম বলে তিনি মাসে মাসে টাকা নিয়ে যান। থানা থেকে কেউ অভিযানে আসতে চাইলে আগাম ফোন করে জানিয়ে দেন। সেদিন কেউ বসে না।’
জানতে চাইলে আরএমপির মুখপাত্র জামিরুল ইসলাম বলেন, জুয়ার আইন খুব শক্ত না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে গ্রেপ্তারের পর জরিমানা দিয়েই জুয়াড়িরা মুক্তি পেয়ে যান। তাই তাঁরা আবার জুয়ার আসরে বসেন। খবর দেওয়া কিংবা জুয়ার আসর থেকে টাকা নেওয়ার ব্যাপারে কোনো পুলিশ সদস্যের জড়িত থাকার ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া গেলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের ছেলে রাকিবুজ্জামান আহমেদের রেলের জমিতে অবৈধভাবে গড়ে তোলা ব্যক্তিগত পার্ক গুঁড়িয়ে দিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রেলওয়ের বিভাগীয় সহকারী ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা (ডিইও) আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে পরিচালিত উচ্ছেদ টিম পার্কটি গুঁড়িয়ে দেয়
৩ ঘণ্টা আগেফরিদপুরে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন দুই সাংবাদিক বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সময় তাঁদেরকে প্রায় দুই ঘণ্টা জিম্মি করে রাখা হয়। পরে সাংবাদিক নেতাদের মাধ্যমে প্রশাসনের সহযোগিতায় জিম্মিদশা থেকে তাঁদের উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার বিকেলে জেলার মধুখালী পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের মহিষাপুর এলাকায় এ ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেবিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, সংস্কারের জন্য তিন মাসের বেশি সময় দরকার হওয়ার কথা না। জনগণ দ্রুত নির্বাচন চায়। তাই আগামী মার্চ-এপ্রিল মাসে নির্বাচন দিতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বিমান পরিবহন, পর্যটন ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেছেন, সংস্কার দোকান থেকে কেনার বিষয় না। এটি চলমান প্রক্রিয়া। কমিশনগুলো গণ মতামত নিচ্ছে। তার ভিত্তিতেই সংস্কার হবে। সংস্কার হবে কোনো গোষ্ঠীর জন্য নয় সমগ্র দেশের মানুষের জন্য।
৪ ঘণ্টা আগে