রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রদলের এক নেতাসহ কর্মীকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক এক নেতা ও তাঁর অনুসারীদের বিরুদ্ধে। আজ সোমবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাডেমিক ভবনের পাশের লিপু চত্বরে এই ঘটনা ঘটে।
মারধরের শিকার শেখ নুরুদ্দীন আবীর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সদস্য ও রাফি খান শাখা ছাত্রদলের কর্মী। আবীর গুরুতর আহত হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
মারধরের বিষয়টি স্বীকার করেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য সাকিবুল হাসান বাকি। তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি রাজশাহী জেলা বিএনপির সমাবেশ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। সেখানে ছাত্রদল নেতারা উপস্থিত হয়ে আনন্দ উল্লাস করেছে। তাই তাঁদের মারধর করা হয়েছে।’
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সদস্য সাকিবুল হাসান বাকি ছাড়াও মারধর করার অভিযোগ ওঠা কর্মীরা হলেন তাঁর অনুসারী হাবিব আদনান, মুসরাহিকুল ইসলাম ও আল নুর।
কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, আজ দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে লিপু চত্বরের সামনে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল নেতা আবীর ও রাফি অবস্থান করছিলেন। এ সময় তাঁদের ওপর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য বাকির নেতৃত্বে কয়েকজন হামলা করেন। একপর্যায়ে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর করলে তাঁরা ইবলিশ চত্বরের দিকে দৌড়ে পালান। পরে বাকি ও তাঁর অনুসারীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়কে লাঠিসোঁটা নিয়ে শোডাউন করেন।
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য সাকিবুল হাসান বাকি বলেন, ‘রাজশাহীতে বিএনপির সমাবেশে প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি দেওয়ায় ছাত্রদলের চিহ্নিত কয়েকজন নেতা কর্মী আনন্দ মিছিল করেছে। তাঁদেরকে ক্যাম্পাসে দেখতে পেয়ে প্রতিরোধ করা হয়েছে।’
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, ‘কয়েক দিন ধরেই ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা আমাদের ছাত্রদলের ছেলেদের বিভিন্নভাবে হুমকি দিচ্ছেন। আজ দুপুরে আমাদের দুই নেতা–কর্মীর ওপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। এতে একজন গুরুতর আহত হয়ে রামেকে ভর্তি আছেন।’
ছাত্রদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের বলে উল্লেখ করে সুলতান আহমেদ বলেন, ‘মারধরের বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে জানিয়েছি। কিন্তু তাঁরা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর আসাবুল হক বলেন, ‘আমরা যতটুকু জেনেছি এখানে রাজনৈতিক কোনো বিষয় ছিল না। তবে ছাত্রদলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে তাঁদের এক নেতাকে মারধর করা হয়েছে। আমরা বিষয়টি খোঁজ নিচ্ছি।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রদলের এক নেতাসহ কর্মীকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক এক নেতা ও তাঁর অনুসারীদের বিরুদ্ধে। আজ সোমবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাডেমিক ভবনের পাশের লিপু চত্বরে এই ঘটনা ঘটে।
মারধরের শিকার শেখ নুরুদ্দীন আবীর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সদস্য ও রাফি খান শাখা ছাত্রদলের কর্মী। আবীর গুরুতর আহত হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
মারধরের বিষয়টি স্বীকার করেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য সাকিবুল হাসান বাকি। তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি রাজশাহী জেলা বিএনপির সমাবেশ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। সেখানে ছাত্রদল নেতারা উপস্থিত হয়ে আনন্দ উল্লাস করেছে। তাই তাঁদের মারধর করা হয়েছে।’
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সদস্য সাকিবুল হাসান বাকি ছাড়াও মারধর করার অভিযোগ ওঠা কর্মীরা হলেন তাঁর অনুসারী হাবিব আদনান, মুসরাহিকুল ইসলাম ও আল নুর।
কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, আজ দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে লিপু চত্বরের সামনে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল নেতা আবীর ও রাফি অবস্থান করছিলেন। এ সময় তাঁদের ওপর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য বাকির নেতৃত্বে কয়েকজন হামলা করেন। একপর্যায়ে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর করলে তাঁরা ইবলিশ চত্বরের দিকে দৌড়ে পালান। পরে বাকি ও তাঁর অনুসারীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়কে লাঠিসোঁটা নিয়ে শোডাউন করেন।
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য সাকিবুল হাসান বাকি বলেন, ‘রাজশাহীতে বিএনপির সমাবেশে প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি দেওয়ায় ছাত্রদলের চিহ্নিত কয়েকজন নেতা কর্মী আনন্দ মিছিল করেছে। তাঁদেরকে ক্যাম্পাসে দেখতে পেয়ে প্রতিরোধ করা হয়েছে।’
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, ‘কয়েক দিন ধরেই ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা আমাদের ছাত্রদলের ছেলেদের বিভিন্নভাবে হুমকি দিচ্ছেন। আজ দুপুরে আমাদের দুই নেতা–কর্মীর ওপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। এতে একজন গুরুতর আহত হয়ে রামেকে ভর্তি আছেন।’
ছাত্রদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের বলে উল্লেখ করে সুলতান আহমেদ বলেন, ‘মারধরের বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে জানিয়েছি। কিন্তু তাঁরা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর আসাবুল হক বলেন, ‘আমরা যতটুকু জেনেছি এখানে রাজনৈতিক কোনো বিষয় ছিল না। তবে ছাত্রদলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে তাঁদের এক নেতাকে মারধর করা হয়েছে। আমরা বিষয়টি খোঁজ নিচ্ছি।’
শেরপুরে ছাত্র-জনতার তোপের মুখে পড়ে হাসপাতাল থেকে চলে যান শেরপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সেলিম মিঞা। আজ শনিবার সকালে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে স্থানীয় ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ শুরু করলে কার্যালয় ছেড়ে চলে যান তিনি।
৩৮ মিনিট আগেদেশের অন্যতম শীর্ষ চাল ব্যবসায়ী ও বাংলাদেশ অটো মেজর অ্যান্ড হাসকিং মিল মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুর রশিদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৬ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে কুষ্টিয়া শহরের মজমপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪৩ মিনিট আগেঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে নন-এসি বাসের ভাড়া ৫৫ থেকে কমিয়ে ৪৫ টাকা নির্ধারণসহ একাধিক দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ ফোরাম। দাবি আদায় না হলে ১৭ নভেম্বর হরতাল পালনের ঘোষণা দিয়েছিল সংগঠনটি। হরতালের ঘোষণায় শহরের প্রধান দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। তবে জেলা প্রশাসনের...
১ ঘণ্টা আগে‘বাবা মাইরো না, মাইরো না বাবা। আর করব না। আর করব না।’ আর্তচিৎকার করেও বাবা আহাদ মোল্লার হাত থেকে রক্ষা পায়নি তিন বছরের শিশু মুসা। এর আগে মুসার বড়ভাই সাত বছরের শিশু রোহানকেও গলা কেটে হত্যা করেন বাবা। দুই সন্তানকে হত্যার পর নিজের গলায়ও ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি
১ ঘণ্টা আগে