রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) দুই শিক্ষার্থীকে সাদা পোশাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নিয়ে গেছে। এ ঘটনায় এক শিক্ষার্থীর ভাই থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে গেলেও তা গ্রহণ করেনি পুলিশ। গতকাল রোববার (১৩ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে নগরীর চন্দ্রিমা থানার অন্তর্গত চকপাড়া এলাকার একটি মেস থেকে তাঁদেরকে উঠিয়ে নেওয়া হয়।
তুলে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক।
তুলে নিয়ে যাওয়া দুই শিক্ষার্থী হলেন, মো. রেজোয়ান ইসলাম রিজু এবং শাকিব শুভ। তাঁরা দুজনই বিশ্ববিদ্যালয়ের চিত্রকলা, ছাপচিত্র ও প্রাচ্যকলা বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তারা চকপাড়ার ওই মেসে একই রুমে থাকতেন। রেজোয়ানের গ্রামের বাড়ি যশোরের মনিরামপুরে এবং শাকিবের বাড়ি নাটোরের লালপুর উপজেলায়।
এ বিষয়ে রেজোয়ানের বড় ভাই মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘গত পরশুদিন (শনিবার) আমি রাজশাহীতে আসছি। রাতে আমি ওদের সঙ্গেই ছিলাম। কিন্তু গতকাল (রোববার) সকাল সাড়ে ৭ টার দিকে ঘুম ভাঙার পর দেখি সাদা পোশাকে ৪-৫ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোক পরিচয়ে রিজু ও শাকিবকে জেরা করতেছে। তখন তাদের সঙ্গে আটক অবস্থায় আরও দুজন ছিল। তাদের মধ্যে একজন রবিন। তারা বলতেছে, ‘‘রবিনের সঙ্গে তাঁদের (রাবির ২ শিক্ষার্থী) যোগাযোগ কীভাবে!’’ কিছুক্ষণ জেরা করার পর তারা শাকিব ও রিজুকে তুলে নিয়ে যায়। আমি তাদের পরিচয়পত্র দেখতে চাইলে তারা দেখাননি। তখন তারা আমার মোবাইল নম্বর নিয়ে বলেন, ‘‘প্রয়োজনে যোগাযোগ করব।’’
তিনি আরও বলেন, ‘পরে আমি নিকটস্থ চন্দ্রিমা থানায় যোগাযোগ করলে তারা র্যাব অফিসে খোঁজ নিতে বলে। আমি র্যাব অফিসে গেলে তারা একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে বলেন। তখন আমি বিভাগের সভাপতির সঙ্গে যোগাযোগ করি। তিনিও জিডি করতে বলেন। তখন আমি চন্দ্রিমা থানা ও মতিহার থানায় গেলেও তারা জিডি গ্রহণ করেনি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চন্দ্রিমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এমরান হোসেন বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একটি দল তাদেরকে নিয়ে গেছে। তবে এ বিষয়ে আরএমপির মিডিয়া উইং রফিকুল আলম আরও বেশি তথ্য দিতে পারবেন।’ এ সময় জিডি গ্রহণ না করার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) রফিকুল আলমের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছি তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে আছে এবং তাদের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অভিযোগ রয়েছে। তবে কী অভিযোগ রয়েছে তা আমি জানি না।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) দুই শিক্ষার্থীকে সাদা পোশাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নিয়ে গেছে। এ ঘটনায় এক শিক্ষার্থীর ভাই থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে গেলেও তা গ্রহণ করেনি পুলিশ। গতকাল রোববার (১৩ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে নগরীর চন্দ্রিমা থানার অন্তর্গত চকপাড়া এলাকার একটি মেস থেকে তাঁদেরকে উঠিয়ে নেওয়া হয়।
তুলে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক।
তুলে নিয়ে যাওয়া দুই শিক্ষার্থী হলেন, মো. রেজোয়ান ইসলাম রিজু এবং শাকিব শুভ। তাঁরা দুজনই বিশ্ববিদ্যালয়ের চিত্রকলা, ছাপচিত্র ও প্রাচ্যকলা বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তারা চকপাড়ার ওই মেসে একই রুমে থাকতেন। রেজোয়ানের গ্রামের বাড়ি যশোরের মনিরামপুরে এবং শাকিবের বাড়ি নাটোরের লালপুর উপজেলায়।
এ বিষয়ে রেজোয়ানের বড় ভাই মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘গত পরশুদিন (শনিবার) আমি রাজশাহীতে আসছি। রাতে আমি ওদের সঙ্গেই ছিলাম। কিন্তু গতকাল (রোববার) সকাল সাড়ে ৭ টার দিকে ঘুম ভাঙার পর দেখি সাদা পোশাকে ৪-৫ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোক পরিচয়ে রিজু ও শাকিবকে জেরা করতেছে। তখন তাদের সঙ্গে আটক অবস্থায় আরও দুজন ছিল। তাদের মধ্যে একজন রবিন। তারা বলতেছে, ‘‘রবিনের সঙ্গে তাঁদের (রাবির ২ শিক্ষার্থী) যোগাযোগ কীভাবে!’’ কিছুক্ষণ জেরা করার পর তারা শাকিব ও রিজুকে তুলে নিয়ে যায়। আমি তাদের পরিচয়পত্র দেখতে চাইলে তারা দেখাননি। তখন তারা আমার মোবাইল নম্বর নিয়ে বলেন, ‘‘প্রয়োজনে যোগাযোগ করব।’’
তিনি আরও বলেন, ‘পরে আমি নিকটস্থ চন্দ্রিমা থানায় যোগাযোগ করলে তারা র্যাব অফিসে খোঁজ নিতে বলে। আমি র্যাব অফিসে গেলে তারা একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে বলেন। তখন আমি বিভাগের সভাপতির সঙ্গে যোগাযোগ করি। তিনিও জিডি করতে বলেন। তখন আমি চন্দ্রিমা থানা ও মতিহার থানায় গেলেও তারা জিডি গ্রহণ করেনি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চন্দ্রিমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এমরান হোসেন বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একটি দল তাদেরকে নিয়ে গেছে। তবে এ বিষয়ে আরএমপির মিডিয়া উইং রফিকুল আলম আরও বেশি তথ্য দিতে পারবেন।’ এ সময় জিডি গ্রহণ না করার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) রফিকুল আলমের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছি তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে আছে এবং তাদের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অভিযোগ রয়েছে। তবে কী অভিযোগ রয়েছে তা আমি জানি না।’
জানাজার পর আমাকে ও ছেলে সাদ বিন আজিজুর রহমানকে র্যাব তাদের কার্যালয়ে নিয়ে যায়। এরপর সাদকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। তখন আমি পাশের রুমে বসে ছিলাম। সাদকে অনেক টর্চার করা হচ্ছে আমি বুঝতে পারি। মনে হয় এ কারণেই সাদ তার মাকে হত্যার স্বীকারোক্তি দিয়েছিল।
১ মিনিট আগেবরগুনার বেতাগী উপজেলার মোকামিয়া ইউনিয়নের মোকামিয়া লঞ্চঘাট থেকে উত্তর দিকে বেড়িবাঁধের দুই কিলোমিটার রাস্তা বেহাল। বেতাগী থেকে মোকামিয়া যেতে বেড়িবাঁধের প্রায় ৯ কিলোমিটার রাস্তার প্রায় ৭ কিলোমিটার পাকা হলেও মাত্র দুই কিলোমিটার রাস্তা এখনো কাঁচা। যে কারণে এই রাস্তা দিয়ে চলাচলকারী মানুষ প্রতিদিন...
১২ মিনিট আগেদিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে ছাত্রলীগের এক নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত ২টার দিকে পৌর শহরের চকচকা গ্রামের কাঠিহারধর এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০ মিনিট আগেশেরপুরে ছাত্র-জনতার তোপের মুখে পড়ে হাসপাতাল থেকে চলে যান শেরপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সেলিম মিঞা। আজ শনিবার সকালে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে স্থানীয় ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ শুরু করলে কার্যালয় ছেড়ে চলে যান তিনি।
১ ঘণ্টা আগে