রাজশাহী প্রতিনিধি
প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে সারা দেশে করোনার টিকা দেওয়ার যে বিশেষ টিকাদান কর্মসূচি হয়েছে সেখানে রাজশাহী শহরে টিকা নেওয়ার মানুষ দেখা গেছে খুব কম। তবে রাজশাহীর উপজেলা পর্যায়ে টিকা নিতে মানুষের উপচেপড়া ভিড় দেখা গেছে।
আজ মঙ্গলবার রাজশাহীর ৩১১টি কেন্দ্রে এই বিশেষ টিকাদান কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এর মধ্যে সিটি করপোরেশন এলাকায় ৮৭টি, ৯ উপজেলার ৭৩টি ইউনিয়নের ২১৯টি এবং পাঁচটি পৌর এলাকার পাঁচটি কেন্দ্রে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
মোট এক লাখ ৬০ হাজার মানুষকে সিনোফার্মের টিকা দেওয়ার প্রস্তুতি রাখা হয়। এর মধ্যে ৩০ হাজার শহরে এবং এক লাখ ৩০ হাজার গ্রামে। সকালে রাজশাহীর পবা ও চারঘাটের কয়েকটি কেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে, টিকা নিতে মানুষের উপচেপড়া ভিড়। কিন্তু শহরের কেন্দ্রগুলো একেবারেই ফাঁকা পড়ে আছে। অলস সময় কাটাচ্ছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা।
সকাল ১০টার সময় নগরীর দড়িখড়বোনায় ১৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কার্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে কোনো ভিড় নেই। মাঝে মাঝে একজন-দুজন আসছেন, টিকা নিয়ে চলে যাচ্ছেন। সাড়ে ১০টায় ১৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কার্যালয়ে গিয়ে একই চিত্র দেখা গেছে। এরপর নগরীর ১২ ও ২৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কার্যালয়ে গিয়ে কোথাও টিকার জন্য লাইনে কাউকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়নি।
বেলা ১১টার দিকে রাজশাহী মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্স কেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে, আগের বুথের পাশাপাশি বিশেষ টিকাদান কর্মসূচির জন্য তিনটি নতুন বুথ করা হয়েছে। দুটি বুথে মাঝে মাঝে দু-একজন করে এসে মানুষ টিকা নিয়ে যাচ্ছেন। আরেকটি বুথে কোনো মানুষই আসছিলেন না। এ সুযোগে টেবিলে মাথা দিয়ে আয়েশ করছিলেন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির একজন স্বেচ্ছাসেবক। কেন্দ্রে কেন্দ্রে এই স্বেচ্ছাসেবকরাই টিকা কার্ড যাচাই-বাছাই এবং লেখালেখির কাজ করে থাকেন।
শহরে টিকা নেওয়া মানুষের সংখ্যা কম কেন জানতে চাইলে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. এএফএম আঞ্জুমান আরা বেগম বলেন, ‘শহরের ৮০ ভাগ মানুষ
আগেই টিকা নিয়েছেন। তাই এমনিতেই টিকা নেওয়ার লোক কম। তবে এই বিশেষ ক্যাম্পেইনে আমাদের প্রত্যাশার চেয়েও অনেক কম মানুষ টিকা নিতে এসেছেন।’
রাজশাহীর সিভিল সার্জন ডা. কাইয়ুম তালুকদার বলেন, ‘শহরে টিকা নেওয়ার লোক কম হলেও গ্রামে উপচেপড়া ভিড়। সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত টিকাদান কার্যক্রম চলার কথা। কিন্তু অনেক কেন্দ্রে আগেই টিকা শেষ হয়ে গেছে।’
প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে সারা দেশে করোনার টিকা দেওয়ার যে বিশেষ টিকাদান কর্মসূচি হয়েছে সেখানে রাজশাহী শহরে টিকা নেওয়ার মানুষ দেখা গেছে খুব কম। তবে রাজশাহীর উপজেলা পর্যায়ে টিকা নিতে মানুষের উপচেপড়া ভিড় দেখা গেছে।
আজ মঙ্গলবার রাজশাহীর ৩১১টি কেন্দ্রে এই বিশেষ টিকাদান কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এর মধ্যে সিটি করপোরেশন এলাকায় ৮৭টি, ৯ উপজেলার ৭৩টি ইউনিয়নের ২১৯টি এবং পাঁচটি পৌর এলাকার পাঁচটি কেন্দ্রে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
মোট এক লাখ ৬০ হাজার মানুষকে সিনোফার্মের টিকা দেওয়ার প্রস্তুতি রাখা হয়। এর মধ্যে ৩০ হাজার শহরে এবং এক লাখ ৩০ হাজার গ্রামে। সকালে রাজশাহীর পবা ও চারঘাটের কয়েকটি কেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে, টিকা নিতে মানুষের উপচেপড়া ভিড়। কিন্তু শহরের কেন্দ্রগুলো একেবারেই ফাঁকা পড়ে আছে। অলস সময় কাটাচ্ছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা।
সকাল ১০টার সময় নগরীর দড়িখড়বোনায় ১৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কার্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে কোনো ভিড় নেই। মাঝে মাঝে একজন-দুজন আসছেন, টিকা নিয়ে চলে যাচ্ছেন। সাড়ে ১০টায় ১৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কার্যালয়ে গিয়ে একই চিত্র দেখা গেছে। এরপর নগরীর ১২ ও ২৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কার্যালয়ে গিয়ে কোথাও টিকার জন্য লাইনে কাউকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়নি।
বেলা ১১টার দিকে রাজশাহী মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্স কেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে, আগের বুথের পাশাপাশি বিশেষ টিকাদান কর্মসূচির জন্য তিনটি নতুন বুথ করা হয়েছে। দুটি বুথে মাঝে মাঝে দু-একজন করে এসে মানুষ টিকা নিয়ে যাচ্ছেন। আরেকটি বুথে কোনো মানুষই আসছিলেন না। এ সুযোগে টেবিলে মাথা দিয়ে আয়েশ করছিলেন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির একজন স্বেচ্ছাসেবক। কেন্দ্রে কেন্দ্রে এই স্বেচ্ছাসেবকরাই টিকা কার্ড যাচাই-বাছাই এবং লেখালেখির কাজ করে থাকেন।
শহরে টিকা নেওয়া মানুষের সংখ্যা কম কেন জানতে চাইলে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. এএফএম আঞ্জুমান আরা বেগম বলেন, ‘শহরের ৮০ ভাগ মানুষ
আগেই টিকা নিয়েছেন। তাই এমনিতেই টিকা নেওয়ার লোক কম। তবে এই বিশেষ ক্যাম্পেইনে আমাদের প্রত্যাশার চেয়েও অনেক কম মানুষ টিকা নিতে এসেছেন।’
রাজশাহীর সিভিল সার্জন ডা. কাইয়ুম তালুকদার বলেন, ‘শহরে টিকা নেওয়ার লোক কম হলেও গ্রামে উপচেপড়া ভিড়। সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত টিকাদান কার্যক্রম চলার কথা। কিন্তু অনেক কেন্দ্রে আগেই টিকা শেষ হয়ে গেছে।’
সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের ছেলে রাকিবুজ্জামান আহমেদের রেলের জমিতে অবৈধভাবে গড়ে তোলা ব্যক্তিগত পার্ক গুঁড়িয়ে দিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রেলওয়ের বিভাগীয় সহকারী ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা (ডিইও) আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে পরিচালিত উচ্ছেদ টিম পার্কটি গুঁড়িয়ে দেয়
৩ ঘণ্টা আগেফরিদপুরে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন দুই সাংবাদিক বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সময় তাঁদেরকে প্রায় দুই ঘণ্টা জিম্মি করে রাখা হয়। পরে সাংবাদিক নেতাদের মাধ্যমে প্রশাসনের সহযোগিতায় জিম্মিদশা থেকে তাঁদের উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার বিকেলে জেলার মধুখালী পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের মহিষাপুর এলাকায় এ ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেবিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, সংস্কারের জন্য তিন মাসের বেশি সময় দরকার হওয়ার কথা না। জনগণ দ্রুত নির্বাচন চায়। তাই আগামী মার্চ-এপ্রিল মাসে নির্বাচন দিতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বিমান পরিবহন, পর্যটন ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেছেন, সংস্কার দোকান থেকে কেনার বিষয় না। এটি চলমান প্রক্রিয়া। কমিশনগুলো গণ মতামত নিচ্ছে। তার ভিত্তিতেই সংস্কার হবে। সংস্কার হবে কোনো গোষ্ঠীর জন্য নয় সমগ্র দেশের মানুষের জন্য।
৫ ঘণ্টা আগে