পাবনা প্রতিনিধি
আল্ট্রাসনোগ্রাম করার সময় রোগীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে পাবনার একটি ক্লিনিক থেকে চিকিৎসক ও ক্লিনিক মালিককে আটক করেছে পুলিশ।
আজ শনিবার বিকেলে তাদের পাবনা জেনারেল হাসপাতাল সড়কের নিউ মেডিপ্যাথ ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী গৃহবধূর স্বামী বাদী হয়ে তিনজনকে অভিযুক্ত করে সদর থানায় এজাহার দায়ের করেন।
আটককৃতরা হলেন- পাবনা পৌর সদরের শালগাড়িয়া থানাপাড়া মহল্লার ডা. শোভন সরকার (২৮) ও নিউ মেডিপ্যাথ ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক জীবন আলী (৩০)।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা এলাকার এক ব্যক্তি তার স্ত্রীকে (২২) নিয়ে আল্ট্রাসনোগ্রাম করার জন্য পাবনা জেনারেল হাসপাতাল সড়কে পাবনা সদর থানার উত্তরপাশে নিউ মেডিপ্যাথ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে যান। নির্ধারিত কক্ষে প্রবেশের পর চিকিৎসকের সহকারী ওই গৃহবধূর তলপেটে জেল মেখে প্রস্তুত করে। এ সময় অভিযুক্ত ডা. শোভন সরকার তার সহকারীকে বাইরে চলে যেতে বলেন।
তখন ডা. শোভন আল্ট্রাসনোগ্রাম করার সময় ভুক্তভোগী গৃহবধূর তলপেট ও গোপনাঙ্গে হাত দিয়ে যৌন হয়রানি করেন এবং যৌন উত্তেজকমূলক আচরণ করেন। পরে বাধ্য হয়ে ওই গৃহবধূ আল্ট্রাসনোগ্রাম কক্ষের বাইরে গিয়ে তার স্বামীকে ঘটনা খুলে বলেন।
ভুক্তভোগীর স্বামী অভিযুক্ত চিকিৎসকের কাছে গিয়ে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি আল্ট্রাসনোগ্রাম করার জন্য এসব করেছে বলে জানান।
ভুক্তভোগীর স্বামী ঘটনার প্রতিবাদ করলে সেখানে উপস্থিত নাজমুল হোসেন (২৭) নামে এক যুবক তাকে মারতে তেড়ে আসনে এবং অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করেন। চিকৎকার চেঁচামেচি শুনে ক্লিনিক মালিক জীবন আলী সেখানে গিয়ে বলেন, ‘ডাক্তার কোনো অন্যায় কাজ করেননি, আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে এমনটা করতে হয়।’
তখন ক্লিনিক মালিক জীবন ও নাজমুল ভুক্তভোগীর স্বামীকে ক্লিনিক থেকে বের হয়ে যেতে বলেন এবং না গেলে হাত-পা ভেঙে ফেলার হুমকি দেন।
পরে ভুক্তভোগী ও তার স্বামী পাবনা সদর থানায় গিয়ে পুলিশের আশ্রয় নেন। অভিযোগ পেয়ে পুলিশ ক্লিনিক থেকে ডা. শোভন ও ক্লিনিক মালিক জীবনকে আটক করেন। আরেক অভিযুক্ত পাবনা সদর উপজেলার হেমায়েতপুর টাংকারপাড়া এলাকার শরীফ হোসেনের ছেলে নাজমুল পলাতক রয়েছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রওশন আলী বলেন, ‘অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর স্বামী বাদী হয়ে মামলার এজাহার দিয়েছেন। পরে তা এফআইআর করা হয়। আটককৃতদের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আগামীকাল রোববার আদালতে সোপর্দ করা হবে।’
আল্ট্রাসনোগ্রাম করার সময় রোগীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে পাবনার একটি ক্লিনিক থেকে চিকিৎসক ও ক্লিনিক মালিককে আটক করেছে পুলিশ।
আজ শনিবার বিকেলে তাদের পাবনা জেনারেল হাসপাতাল সড়কের নিউ মেডিপ্যাথ ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী গৃহবধূর স্বামী বাদী হয়ে তিনজনকে অভিযুক্ত করে সদর থানায় এজাহার দায়ের করেন।
আটককৃতরা হলেন- পাবনা পৌর সদরের শালগাড়িয়া থানাপাড়া মহল্লার ডা. শোভন সরকার (২৮) ও নিউ মেডিপ্যাথ ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক জীবন আলী (৩০)।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা এলাকার এক ব্যক্তি তার স্ত্রীকে (২২) নিয়ে আল্ট্রাসনোগ্রাম করার জন্য পাবনা জেনারেল হাসপাতাল সড়কে পাবনা সদর থানার উত্তরপাশে নিউ মেডিপ্যাথ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে যান। নির্ধারিত কক্ষে প্রবেশের পর চিকিৎসকের সহকারী ওই গৃহবধূর তলপেটে জেল মেখে প্রস্তুত করে। এ সময় অভিযুক্ত ডা. শোভন সরকার তার সহকারীকে বাইরে চলে যেতে বলেন।
তখন ডা. শোভন আল্ট্রাসনোগ্রাম করার সময় ভুক্তভোগী গৃহবধূর তলপেট ও গোপনাঙ্গে হাত দিয়ে যৌন হয়রানি করেন এবং যৌন উত্তেজকমূলক আচরণ করেন। পরে বাধ্য হয়ে ওই গৃহবধূ আল্ট্রাসনোগ্রাম কক্ষের বাইরে গিয়ে তার স্বামীকে ঘটনা খুলে বলেন।
ভুক্তভোগীর স্বামী অভিযুক্ত চিকিৎসকের কাছে গিয়ে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি আল্ট্রাসনোগ্রাম করার জন্য এসব করেছে বলে জানান।
ভুক্তভোগীর স্বামী ঘটনার প্রতিবাদ করলে সেখানে উপস্থিত নাজমুল হোসেন (২৭) নামে এক যুবক তাকে মারতে তেড়ে আসনে এবং অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করেন। চিকৎকার চেঁচামেচি শুনে ক্লিনিক মালিক জীবন আলী সেখানে গিয়ে বলেন, ‘ডাক্তার কোনো অন্যায় কাজ করেননি, আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে এমনটা করতে হয়।’
তখন ক্লিনিক মালিক জীবন ও নাজমুল ভুক্তভোগীর স্বামীকে ক্লিনিক থেকে বের হয়ে যেতে বলেন এবং না গেলে হাত-পা ভেঙে ফেলার হুমকি দেন।
পরে ভুক্তভোগী ও তার স্বামী পাবনা সদর থানায় গিয়ে পুলিশের আশ্রয় নেন। অভিযোগ পেয়ে পুলিশ ক্লিনিক থেকে ডা. শোভন ও ক্লিনিক মালিক জীবনকে আটক করেন। আরেক অভিযুক্ত পাবনা সদর উপজেলার হেমায়েতপুর টাংকারপাড়া এলাকার শরীফ হোসেনের ছেলে নাজমুল পলাতক রয়েছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রওশন আলী বলেন, ‘অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর স্বামী বাদী হয়ে মামলার এজাহার দিয়েছেন। পরে তা এফআইআর করা হয়। আটককৃতদের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আগামীকাল রোববার আদালতে সোপর্দ করা হবে।’
শেরপুরে ছাত্র-জনতার তোপের মুখে পড়ে হাসপাতাল থেকে চলে যান শেরপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সেলিম মিঞা। আজ শনিবার সকালে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে স্থানীয় ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ শুরু করলে কার্যালয় ছেড়ে চলে যান তিনি।
৩১ মিনিট আগেদেশের অন্যতম শীর্ষ চাল ব্যবসায়ী ও বাংলাদেশ অটো মেজর অ্যান্ড হাসকিং মিল মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুর রশিদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৬ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে কুষ্টিয়া শহরের মজমপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৭ মিনিট আগেঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে নন-এসি বাসের ভাড়া ৫৫ থেকে কমিয়ে ৪৫ টাকা নির্ধারণসহ একাধিক দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ ফোরাম। দাবি আদায় না হলে ১৭ নভেম্বর হরতাল পালনের ঘোষণা দিয়েছিল সংগঠনটি। হরতালের ঘোষণায় শহরের প্রধান দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। তবে জেলা প্রশাসনের...
১ ঘণ্টা আগে‘বাবা মাইরো না, মাইরো না বাবা। আর করব না। আর করব না।’ আর্তচিৎকার করেও বাবা আহাদ মোল্লার হাত থেকে রক্ষা পায়নি তিন বছরের শিশু মুসা। এর আগে মুসার বড়ভাই সাত বছরের শিশু রোহানকেও গলা কেটে হত্যা করেন বাবা। দুই সন্তানকে হত্যার পর নিজের গলায়ও ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি
১ ঘণ্টা আগে