চারঘাট (রাজশাহী) প্রতিনিধি
জুনাইদ ইবনে মানাফ। বয়স ২ বছর ৮ মাস। জন্মের পর থেকে স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠছিল সে। কিন্তু তিন মাস আগে হঠাৎ শারীরিক পরিবর্তন আসে ছোট্ট এই শিশুর জীবনে। ফুটফুটে মানাফের স্বাস্থ্য খারাপ হতে থাকে। একটু হাঁটাহাঁটি করলেই শরীরে ক্লান্তি নেমে আসে। দিন যত যাচ্ছে, মানাফের রোগযন্ত্রণা ততই বাড়ছে।
অবুঝ এই শিশুকে নিয়ে বিপাকে পড়েছেন দরিদ্র মা-বাবা। একমাত্র সন্তানকে ঘিরে তাঁদের সংসারে ছিল সুখ। কিন্তু শিশুর রোগশোকে নিরুপায় হয়ে পড়েছেন নৈশপ্রহরী বাবা জামরুল ইসলাম। কী করবেন, কোথায় যাবেন, তা নিয়ে চোখের পানি ফেলে দিন কাটছে তাঁর।
এদিকে কথা বলতে গেলে নিজের সন্তানের চিকিৎসার জন্য কান্নায় ভেঙে পড়েন অসহায় মা মৃধা খাতুন। কারণ, অসুস্থ মানাফের চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য নেই জামরুল-মৃধা দম্পতির। বাড়ির ভিটে ছাড়া তাঁদের আর কিছু নেই। নৈশপ্রহরী হিসেবে জামরুল যা বেতন পান, তা দিয়েই চলে সংসার। এ জন্য অর্থাভাবে সন্তানের উন্নত চিকিৎসা করাতে পারছেন না তাঁরা।
গতকাল শনিবার সকালে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার নিমপাড়া গ্রামে গিয়ে দেখা হয় ওই শিশুর পরিবারের সঙ্গে। মানাফের বাবা জামরুল ইসলাম ডাক্তারের বরাত দিয়ে জানান, শিশু মানাফ হার্ডের কনজেনিটাল অ্যানোমালি রোগে আক্রান্ত। সাধারণত মানুষের হার্ট বাম পাশে থাকলেও তার রয়েছে ডান পাশে। সবার হার্টের ভাল্ব চারটি থাকলেও মানাফের রয়েছে তিনটি। এ ছাড়া জন্মগতভাবে হার্টে নানা রকম জটিলতা রয়েছে তার। এ অবস্থায় হার্টের সার্জারি ও উন্নত চিকিৎসার মাধ্যমে মানাফকে সুস্থ করে তোলা সম্ভব। তবে এ জন্য প্রয়োজন ৮-১০ লাখ টাকা।
শিশু মানাফের মা মৃধা খাতুন জানান, মাস তিনেক আগে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে মানাফ। এরপর তাঁরা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও মডেল হাসপাতালে চিকিৎসা করিয়েছেন। ডাক্তার স্বাস্থ্যগত সব পরীক্ষার পর হার্টের ত্রুটির কথা বলেছেন। এখন অর্থাভাবে মানাফকে বাড়িতে নিয়ে এসেছেন।
সংসারে আয়-রোজগারের বিকল্প পথ না থাকায় নৈশপ্রহরী বাবা জামরুল সন্তানের চিকিৎসার খরচ জোগাতে ব্যর্থ। এ জন্য সমাজের বিত্তবান ও দানশীল মানুষের কাছে আর্থিক সাহায্য চেয়ে প্রতিনিয়ত কাঁদছেন মা মৃধা খাতুন। চিকিৎসা-সহায়তার আকুতি জানিয়ে মানাফের আত্মীয়রাও মানুষের দুয়ারে দুয়ারে হাত বাড়াচ্ছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডা. শাহাদত হোসেন বলেন, ‘জন্ম থেকেই হার্টর এই সমস্যাকে আমরা কনজেনিটাল অ্যানোমালি বলে থাকি। বর্তমানে আমাদের চিকিৎসাব্যবস্থা অনেক উন্নত। সার্জারির মাধ্যমে শিশু মানাফকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে নিয়ে আসা সম্ভব। তবে খরচটা অনেক ব্যয়বহুল।’
শিশু মানাফের চিকিৎসার জন্য কেউ সহযোগিতা করতে চাইলে তার বাবা জামরুল ইসলামের (০১৭৩৩-২১১১৭৬) সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন।
জুনাইদ ইবনে মানাফ। বয়স ২ বছর ৮ মাস। জন্মের পর থেকে স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠছিল সে। কিন্তু তিন মাস আগে হঠাৎ শারীরিক পরিবর্তন আসে ছোট্ট এই শিশুর জীবনে। ফুটফুটে মানাফের স্বাস্থ্য খারাপ হতে থাকে। একটু হাঁটাহাঁটি করলেই শরীরে ক্লান্তি নেমে আসে। দিন যত যাচ্ছে, মানাফের রোগযন্ত্রণা ততই বাড়ছে।
অবুঝ এই শিশুকে নিয়ে বিপাকে পড়েছেন দরিদ্র মা-বাবা। একমাত্র সন্তানকে ঘিরে তাঁদের সংসারে ছিল সুখ। কিন্তু শিশুর রোগশোকে নিরুপায় হয়ে পড়েছেন নৈশপ্রহরী বাবা জামরুল ইসলাম। কী করবেন, কোথায় যাবেন, তা নিয়ে চোখের পানি ফেলে দিন কাটছে তাঁর।
এদিকে কথা বলতে গেলে নিজের সন্তানের চিকিৎসার জন্য কান্নায় ভেঙে পড়েন অসহায় মা মৃধা খাতুন। কারণ, অসুস্থ মানাফের চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য নেই জামরুল-মৃধা দম্পতির। বাড়ির ভিটে ছাড়া তাঁদের আর কিছু নেই। নৈশপ্রহরী হিসেবে জামরুল যা বেতন পান, তা দিয়েই চলে সংসার। এ জন্য অর্থাভাবে সন্তানের উন্নত চিকিৎসা করাতে পারছেন না তাঁরা।
গতকাল শনিবার সকালে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার নিমপাড়া গ্রামে গিয়ে দেখা হয় ওই শিশুর পরিবারের সঙ্গে। মানাফের বাবা জামরুল ইসলাম ডাক্তারের বরাত দিয়ে জানান, শিশু মানাফ হার্ডের কনজেনিটাল অ্যানোমালি রোগে আক্রান্ত। সাধারণত মানুষের হার্ট বাম পাশে থাকলেও তার রয়েছে ডান পাশে। সবার হার্টের ভাল্ব চারটি থাকলেও মানাফের রয়েছে তিনটি। এ ছাড়া জন্মগতভাবে হার্টে নানা রকম জটিলতা রয়েছে তার। এ অবস্থায় হার্টের সার্জারি ও উন্নত চিকিৎসার মাধ্যমে মানাফকে সুস্থ করে তোলা সম্ভব। তবে এ জন্য প্রয়োজন ৮-১০ লাখ টাকা।
শিশু মানাফের মা মৃধা খাতুন জানান, মাস তিনেক আগে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে মানাফ। এরপর তাঁরা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও মডেল হাসপাতালে চিকিৎসা করিয়েছেন। ডাক্তার স্বাস্থ্যগত সব পরীক্ষার পর হার্টের ত্রুটির কথা বলেছেন। এখন অর্থাভাবে মানাফকে বাড়িতে নিয়ে এসেছেন।
সংসারে আয়-রোজগারের বিকল্প পথ না থাকায় নৈশপ্রহরী বাবা জামরুল সন্তানের চিকিৎসার খরচ জোগাতে ব্যর্থ। এ জন্য সমাজের বিত্তবান ও দানশীল মানুষের কাছে আর্থিক সাহায্য চেয়ে প্রতিনিয়ত কাঁদছেন মা মৃধা খাতুন। চিকিৎসা-সহায়তার আকুতি জানিয়ে মানাফের আত্মীয়রাও মানুষের দুয়ারে দুয়ারে হাত বাড়াচ্ছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডা. শাহাদত হোসেন বলেন, ‘জন্ম থেকেই হার্টর এই সমস্যাকে আমরা কনজেনিটাল অ্যানোমালি বলে থাকি। বর্তমানে আমাদের চিকিৎসাব্যবস্থা অনেক উন্নত। সার্জারির মাধ্যমে শিশু মানাফকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে নিয়ে আসা সম্ভব। তবে খরচটা অনেক ব্যয়বহুল।’
শিশু মানাফের চিকিৎসার জন্য কেউ সহযোগিতা করতে চাইলে তার বাবা জামরুল ইসলামের (০১৭৩৩-২১১১৭৬) সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন।
কেঁদে কেঁদে বাবার কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়েছিল তিন বছরের শিশু মুসা; কিন্তু বাবা আহাদ মোল্লা থামেননি। গলা কেটে তিনি হত্যা করেন মুসাকে। এর আগে বড় ছেলে সাত বছরের রোহানকে একইভাবে হত্যা করেন আহাদ। তারপর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে গতকাল শনিবার সকালে রাজধানী
৪৩ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় ‘চোর পেটানোকে’ কেন্দ্র করে এলাকাবাসী ও সাপ্পরো ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। এ সময় কলেজ হোস্টেলে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের ৭ /সি নম্বর সড়কের হোস্টেল এলাকায় শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত সংঘর্ষ
৯ ঘণ্টা আগেপালানোর সময় বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হয়েছেন বেসরকারি টেলিভিশন দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ হাসান। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৯ ঘণ্টা আগেজধানীর হাজারীবাগে সাইকেল চোর ধরতে গিয়ে খুন হয় কিশোর সাহাদাৎ হোসেন শান্ত। হত্যার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে হাজারীবাগ থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন মো. শুকুর আলী (২২), মো. সিয়াম (২০) ও মো. শাকিল হোসেন (২৩)। তাঁদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো একটি চাকু উদ্ধার করা হয়েছে
১০ ঘণ্টা আগে