পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলায় চলতি বছরের শুরু থেকে আগস্ট পর্যন্ত প্রায় ৩ শতাধিক নারী ও কিশোরী নিখোঁজের ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় এলাকার সাধারণ মানুষের মাঝে চরম উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। থানা-পুলিশ জানিয়েছে, হাতে গোনা দুই-তিনটি বাদে বেশির ভাগ নিখোঁজদের উদ্ধার করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, উদ্ধারকৃতরা জানিয়েছে প্রেমঘটিত ও পরকীয়ার কারণে গোপনে তারা পালিয়ে যায়। আর ভুক্তভোগী পরিবারের বেশির ভাগই এলাকায় সম্মানহানির আশঙ্কায় থানায় অপহরণের অভিযোগ করেন।
পুঠিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়াদী হোসেন বলেন, ‘অধিকাংশ নারী ও কিশোরীরা পরকীয়া বা প্রেমঘটিত কারণে ঘর ছাড়ছেন। গত ৮ মাসে প্রায় ৩ শতাধিক কিশোরী ও নারী পরিবারের অজান্তে ঘর ছেড়েছে। নিখোঁজদের মধ্যে ১২ থেকে ২৫ বছর বয়সের সংখ্যা বেশি। বিগত সময়ে নিখোঁজের তালিকায় কিশোরীদের সংখ্যা বেশি ছিল। আর সাম্প্রতিক সময়ে গৃহবধূর সংখ্যা তুলনামূলক অনেক বেশি। আর ওই পরিবার লোকলজ্জার আশঙ্কায় থানায় অপহরণের অভিযোগ দিচ্ছেন।’
ওসি বলেন, ‘চলতি বছর পুঠিয়া থানার মধ্যে যতগুলো নিখোঁজের অভিযোগ হয়েছে তার মধ্যে দুই-তিনজন বাদে সকলকে উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকৃত সকল কিশোরী বা নারীরা স্বীকার করছেন, তারা স্বেচ্ছায় ঘর ছেড়েছেন।’
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সুশীল সমাজের তথ্যমতে, অতি আধুনিকতা ও প্রযুক্তিগত মুঠোফোনের অপব্যবহারের কারণে সমাজে এর বিরূপ প্রভাব পড়েছে। এতে সবচেয়ে বেশি শিকার হচ্ছে উঠতি বয়সের কিশোর-কিশোরীরা। তারা অতি উৎসাহী হয়ে আবেগের বশে ভুল পথে পা বাড়াচ্ছে। এক্ষেত্রে প্রতিটি কিশোর-কিশোরীদের পরিবারকে আরও সচেতন হওয়া প্রয়োজন। সম্প্রতি সময়ে অনেক বিবাহিত নারী-পুরুষেরাও পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ছে। তারাও পরিবারের অজান্তে ঘর ছাড়ছে। তবে ওই পরিবারগুলো থানায় বা গ্রাম্য সালিসে অপহরণের অভিযোগ করেন। আর পারিবারিক চাপের কারণে ভুক্তভোগীরা অপহরণের মিথ্যা স্বীকারোক্তি দেয়। কিন্তু সে ঘটনা সঠিক তদন্তে উদ্ধারকৃতরা স্বেচ্ছায় ঘর ছাড়ার কথাও স্বীকার করেন।
এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান জিএম হীরা বাচ্চু বলেন, উপজেলায় নারী ও কিশোরীদের ঘর ছেড়ে চলে যাওয়ার ঘটনা প্রায় ঘটছে। তবে এ সকল ঘটনায় লোকলজ্জার ভয়ে অধিকাংশ পরিবার নীরব থাকেন বা গোপনে ধামাচাপা দেন। আর স্বল্প কিছু ভুক্তভোগীর পরিবার তাদের উদ্ধারে আইনের আশ্রয়ে যায়। আবার অনেকেই বিষয়টি গ্রাম্য সালিসে মীমাংসা করেন।
রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলায় চলতি বছরের শুরু থেকে আগস্ট পর্যন্ত প্রায় ৩ শতাধিক নারী ও কিশোরী নিখোঁজের ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় এলাকার সাধারণ মানুষের মাঝে চরম উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। থানা-পুলিশ জানিয়েছে, হাতে গোনা দুই-তিনটি বাদে বেশির ভাগ নিখোঁজদের উদ্ধার করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, উদ্ধারকৃতরা জানিয়েছে প্রেমঘটিত ও পরকীয়ার কারণে গোপনে তারা পালিয়ে যায়। আর ভুক্তভোগী পরিবারের বেশির ভাগই এলাকায় সম্মানহানির আশঙ্কায় থানায় অপহরণের অভিযোগ করেন।
পুঠিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়াদী হোসেন বলেন, ‘অধিকাংশ নারী ও কিশোরীরা পরকীয়া বা প্রেমঘটিত কারণে ঘর ছাড়ছেন। গত ৮ মাসে প্রায় ৩ শতাধিক কিশোরী ও নারী পরিবারের অজান্তে ঘর ছেড়েছে। নিখোঁজদের মধ্যে ১২ থেকে ২৫ বছর বয়সের সংখ্যা বেশি। বিগত সময়ে নিখোঁজের তালিকায় কিশোরীদের সংখ্যা বেশি ছিল। আর সাম্প্রতিক সময়ে গৃহবধূর সংখ্যা তুলনামূলক অনেক বেশি। আর ওই পরিবার লোকলজ্জার আশঙ্কায় থানায় অপহরণের অভিযোগ দিচ্ছেন।’
ওসি বলেন, ‘চলতি বছর পুঠিয়া থানার মধ্যে যতগুলো নিখোঁজের অভিযোগ হয়েছে তার মধ্যে দুই-তিনজন বাদে সকলকে উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকৃত সকল কিশোরী বা নারীরা স্বীকার করছেন, তারা স্বেচ্ছায় ঘর ছেড়েছেন।’
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সুশীল সমাজের তথ্যমতে, অতি আধুনিকতা ও প্রযুক্তিগত মুঠোফোনের অপব্যবহারের কারণে সমাজে এর বিরূপ প্রভাব পড়েছে। এতে সবচেয়ে বেশি শিকার হচ্ছে উঠতি বয়সের কিশোর-কিশোরীরা। তারা অতি উৎসাহী হয়ে আবেগের বশে ভুল পথে পা বাড়াচ্ছে। এক্ষেত্রে প্রতিটি কিশোর-কিশোরীদের পরিবারকে আরও সচেতন হওয়া প্রয়োজন। সম্প্রতি সময়ে অনেক বিবাহিত নারী-পুরুষেরাও পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ছে। তারাও পরিবারের অজান্তে ঘর ছাড়ছে। তবে ওই পরিবারগুলো থানায় বা গ্রাম্য সালিসে অপহরণের অভিযোগ করেন। আর পারিবারিক চাপের কারণে ভুক্তভোগীরা অপহরণের মিথ্যা স্বীকারোক্তি দেয়। কিন্তু সে ঘটনা সঠিক তদন্তে উদ্ধারকৃতরা স্বেচ্ছায় ঘর ছাড়ার কথাও স্বীকার করেন।
এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান জিএম হীরা বাচ্চু বলেন, উপজেলায় নারী ও কিশোরীদের ঘর ছেড়ে চলে যাওয়ার ঘটনা প্রায় ঘটছে। তবে এ সকল ঘটনায় লোকলজ্জার ভয়ে অধিকাংশ পরিবার নীরব থাকেন বা গোপনে ধামাচাপা দেন। আর স্বল্প কিছু ভুক্তভোগীর পরিবার তাদের উদ্ধারে আইনের আশ্রয়ে যায়। আবার অনেকেই বিষয়টি গ্রাম্য সালিসে মীমাংসা করেন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে চলচ্চিত্র নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর নিয়োগ নিয়ে সমালোচনা করেছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম। তিনি বলেন, দেশের কঠিন সময়ে নীরব থাকা ও নিজেকে বাঁচিয়ে চলা এমন লোক উপদেষ্টা পরিষদে স্থান পেতে পারেন না।
৩ মিনিট আগেমৌলভীবাজারে একটি মসজিদে জোহরের আজানের জবাব দিতে দিতে নূর আহমদ (৭৭) নামের এক মুসল্লি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। আজ শনিবার সদর উপজেলার পৌর এলাকার বনবীথি জামে মসজিদে এই ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগেপ্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করে ফয়জুল করীম বলেন, ‘যাদেরকে আপনি উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন, তারা মাটি ও মানুষের চিন্তা লালন করে না। তারা ভিনদেশিদের চিন্তা লালন করে। বিতর্কিত উপদেষ্টাদের প্রত্যাহার করা না হলে আপনার বিরুদ্ধে আমরা আন্দোলন শুরু করব। তবে আমরা এটা করতে চাই না।’
১০ মিনিট আগেপাবনায় স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে পদ্মাকোল খাল দখল ও দূষণমুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে জেলা প্রশাসন। আজ শনিবার সকালে পৌর এলাকার সাধুপাড়া ব্রিজের নিচে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মো. মফিজুল ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগে