ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের নান্দাইল ও হালুয়াঘাটে পুলিশের দুই মামলায় বিএনপির ৩০৮ জন নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে। গত বুধ ও বৃহস্পতিবারের পৃথক ঘটনায় পুলিশ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠিয়েছে।
গ্রেপ্তার তিনজন হলেন হালুয়াঘাট পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের আহ্বায়ক সোহেল রানা, যুগ্ম আহ্বায়ক আল আমিন ও মো. আউয়াল।
নান্দাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাশেদুজ্জামান বলেন, গতকাল সকালে অবরোধের সমর্থনে বিএনপির নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ সড়কে ওঠার সময় নান্দাইল মাজার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পুলিশ বাধা দেয়। এ সময় তাঁরা পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করেন। একপর্যায়ে পুলিশ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ১০টি শটগানের গুলি ও তিনটি টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। পরে ঘটনাস্থল থেকে একজনকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় দুই পুলিশ সদস্যসহ ১৭ জন আহত হন।
ওসি জানান, পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষের ঘটনায় বিশেষ ক্ষমতা আইন ও সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ এনে মামলা করেছে পুলিশ। গতকাল রাতে নান্দাইল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রুবেল মিয়া বাদী হয়ে ১১৫ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় ১৫০ জনকে আসামি করে মামলা করেন। গ্রেপ্তার আউয়ালকে আদালতের নির্দেশে আজ শুক্রবার দুপুরে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
অপর দিকে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট থানা-পুলিশ বিস্ফোরক আইনে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের ৪৩ নেতা-কর্মীর নামে মামলা করেছে। গতকাল রাতে হালুয়াঘাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সাইদুজ্জামান বাদী হয়ে ১৮ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় ২৫ জনকে আসামি করে হালুয়াঘাট থানায় মামলাটি করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে হালুয়াঘাট থানার ওসি সুমন চন্দ্র রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত বুধবার সন্ধ্যায় হালুয়াঘাট পৌর শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে পাকা রাস্তায় পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সরকারি কাজে বাধাদানসহ গাড়ি ভাঙচুর করেন বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। এ সময় তাঁরা ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করেন।
হালুয়াঘাট থানার ওসি আরও বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ছোট দুটি পোড়া পেট্রলের বোতল, গাড়ির ভাঙা কাচের টুকরা ১৫টি, ১০টি মশাল, ১২টি ইটের টুকরা উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
ময়মনসিংহের নান্দাইল ও হালুয়াঘাটে পুলিশের দুই মামলায় বিএনপির ৩০৮ জন নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে। গত বুধ ও বৃহস্পতিবারের পৃথক ঘটনায় পুলিশ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠিয়েছে।
গ্রেপ্তার তিনজন হলেন হালুয়াঘাট পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের আহ্বায়ক সোহেল রানা, যুগ্ম আহ্বায়ক আল আমিন ও মো. আউয়াল।
নান্দাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাশেদুজ্জামান বলেন, গতকাল সকালে অবরোধের সমর্থনে বিএনপির নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ সড়কে ওঠার সময় নান্দাইল মাজার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পুলিশ বাধা দেয়। এ সময় তাঁরা পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করেন। একপর্যায়ে পুলিশ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ১০টি শটগানের গুলি ও তিনটি টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। পরে ঘটনাস্থল থেকে একজনকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় দুই পুলিশ সদস্যসহ ১৭ জন আহত হন।
ওসি জানান, পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষের ঘটনায় বিশেষ ক্ষমতা আইন ও সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ এনে মামলা করেছে পুলিশ। গতকাল রাতে নান্দাইল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রুবেল মিয়া বাদী হয়ে ১১৫ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় ১৫০ জনকে আসামি করে মামলা করেন। গ্রেপ্তার আউয়ালকে আদালতের নির্দেশে আজ শুক্রবার দুপুরে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
অপর দিকে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট থানা-পুলিশ বিস্ফোরক আইনে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের ৪৩ নেতা-কর্মীর নামে মামলা করেছে। গতকাল রাতে হালুয়াঘাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সাইদুজ্জামান বাদী হয়ে ১৮ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় ২৫ জনকে আসামি করে হালুয়াঘাট থানায় মামলাটি করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে হালুয়াঘাট থানার ওসি সুমন চন্দ্র রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত বুধবার সন্ধ্যায় হালুয়াঘাট পৌর শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে পাকা রাস্তায় পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সরকারি কাজে বাধাদানসহ গাড়ি ভাঙচুর করেন বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। এ সময় তাঁরা ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করেন।
হালুয়াঘাট থানার ওসি আরও বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ছোট দুটি পোড়া পেট্রলের বোতল, গাড়ির ভাঙা কাচের টুকরা ১৫টি, ১০টি মশাল, ১২টি ইটের টুকরা উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
কেঁদে কেঁদে বাবার কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়েছিল তিন বছরের শিশু মুসা; কিন্তু বাবা আহাদ মোল্লা থামেননি। গলা কেটে তিনি হত্যা করেন মুসাকে। এর আগে বড় ছেলে সাত বছরের রোহানকে একইভাবে হত্যা করেন আহাদ। তারপর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে গতকাল শনিবার সকালে রাজধানী
১০ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় ‘চোর পেটানোকে’ কেন্দ্র করে এলাকাবাসী ও সাপ্পরো ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। এ সময় কলেজ হোস্টেলে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের ৭ /সি নম্বর সড়কের হোস্টেল এলাকায় শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত সংঘর্ষ
৮ ঘণ্টা আগেপালানোর সময় বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হয়েছেন বেসরকারি টেলিভিশন দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ হাসান। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৮ ঘণ্টা আগেজধানীর হাজারীবাগে সাইকেল চোর ধরতে গিয়ে খুন হয় কিশোর সাহাদাৎ হোসেন শান্ত। হত্যার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে হাজারীবাগ থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন মো. শুকুর আলী (২২), মো. সিয়াম (২০) ও মো. শাকিল হোসেন (২৩)। তাঁদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো একটি চাকু উদ্ধার করা হয়েছে
৯ ঘণ্টা আগে