নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
দশম দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিনে ময়মনসিংহের নান্দাইলে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে পুলিশের ছোড়া রাবার বুলেট-কাঁদানে গ্যাসের শেলে ৪৫ জন নেতা-কর্মী আহত হওয়ার দাবি করেছে বিএনপি। এ ছাড়া নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ (ওসি) তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কের মাজার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন নান্দাইল মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামান, এসআই মোস্তফা কামাল ও কনস্টেবল জাহিদুল ইসলাম।
বিএনপির নেতা-কর্মীরা জানান, নির্দলীয় সরকারের এক দফা দাবিতে আজ বেলা ১১টায় উপজেলার মোয়াজ্জেমপুর বাহাদুরপুর হাউস থেকে হরতালের সমর্থনে নেতা-কর্মীরা মিছিল বের করেন। মিছিলটি ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কের মাজার বাসস্ট্যান্ড উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ের দিকে যেতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। এতে পুলিশ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ রাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। পুলিশের ছোড়া রাবার বুলেটে ছাত্রদল নেতা আসাদুজ্জামান খান ইবাদ, দেলোয়ার হোসেন রানা, আহসান মিয়াসহ ৪৫ জন নেতা-কর্মী আহত হন।
মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক খায়রুল ইসলাম মানিক বলেন, ‘আমাদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে পুলিশ বিনা উসকানিতে হামলা করেছে। আমাদের ৪৫-৫০ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। এ ছাড়া ১৫-২০ জন রাবার বুলেটে আহত হয়েছেন।’
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গৌরীপুর সার্কেল) সুমন মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংঘর্ষে পুলিশ চারটি কাঁদানে গ্যাসের শেল ও ১৫টি রাবার বুলেট নিক্ষেপ করেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।’
দশম দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিনে ময়মনসিংহের নান্দাইলে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে পুলিশের ছোড়া রাবার বুলেট-কাঁদানে গ্যাসের শেলে ৪৫ জন নেতা-কর্মী আহত হওয়ার দাবি করেছে বিএনপি। এ ছাড়া নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ (ওসি) তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কের মাজার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন নান্দাইল মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামান, এসআই মোস্তফা কামাল ও কনস্টেবল জাহিদুল ইসলাম।
বিএনপির নেতা-কর্মীরা জানান, নির্দলীয় সরকারের এক দফা দাবিতে আজ বেলা ১১টায় উপজেলার মোয়াজ্জেমপুর বাহাদুরপুর হাউস থেকে হরতালের সমর্থনে নেতা-কর্মীরা মিছিল বের করেন। মিছিলটি ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কের মাজার বাসস্ট্যান্ড উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ের দিকে যেতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। এতে পুলিশ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ রাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। পুলিশের ছোড়া রাবার বুলেটে ছাত্রদল নেতা আসাদুজ্জামান খান ইবাদ, দেলোয়ার হোসেন রানা, আহসান মিয়াসহ ৪৫ জন নেতা-কর্মী আহত হন।
মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক খায়রুল ইসলাম মানিক বলেন, ‘আমাদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে পুলিশ বিনা উসকানিতে হামলা করেছে। আমাদের ৪৫-৫০ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। এ ছাড়া ১৫-২০ জন রাবার বুলেটে আহত হয়েছেন।’
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গৌরীপুর সার্কেল) সুমন মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংঘর্ষে পুলিশ চারটি কাঁদানে গ্যাসের শেল ও ১৫টি রাবার বুলেট নিক্ষেপ করেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।’
কেঁদে কেঁদে বাবার কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়েছিল তিন বছরের শিশু মুসা; কিন্তু বাবা আহাদ মোল্লা থামেননি। গলা কেটে তিনি হত্যা করেন মুসাকে। এর আগে বড় ছেলে সাত বছরের রোহানকে একইভাবে হত্যা করেন আহাদ। তারপর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে গতকাল শনিবার সকালে রাজধানী
৭ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় ‘চোর পেটানোকে’ কেন্দ্র করে এলাকাবাসী ও সাপ্পরো ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। এ সময় কলেজ হোস্টেলে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের ৭ /সি নম্বর সড়কের হোস্টেল এলাকায় শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত সংঘর্ষ
৮ ঘণ্টা আগেপালানোর সময় বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হয়েছেন বেসরকারি টেলিভিশন দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ হাসান। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৮ ঘণ্টা আগেজধানীর হাজারীবাগে সাইকেল চোর ধরতে গিয়ে খুন হয় কিশোর সাহাদাৎ হোসেন শান্ত। হত্যার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে হাজারীবাগ থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন মো. শুকুর আলী (২২), মো. সিয়াম (২০) ও মো. শাকিল হোসেন (২৩)। তাঁদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো একটি চাকু উদ্ধার করা হয়েছে
৯ ঘণ্টা আগে