ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে চিকিৎসকের অবহেলায় রোহান (৪) নামে এক শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ ওঠে। শিশুটি বিনা চিকিৎসায় মারা গেছে বলে অভিযোগ করেন স্বজনেরা। এ ঘটনায় শিশুটির চাচা নার্সকে মারধর শুরু করে, পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নিহত শিশুটির চাচাকে আটক করে মারধরের অভিযোগ পাওয়া যায়। গতকাল শুক্রবার রাত ৮টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুরোনো তিনতলা ভবনের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে। পরে উভয় পক্ষ বিষয়টি মীমাংসা করে নিয়েছে। আজ শনিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ময়মনসিংহের কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ কামাল আকন্দ।
নিহত রোহান জেলার মুক্তাগাছা উপজেলার মুজাহাটি গ্রামের মোহন মিয়ার ছেলে।
এ বিষয়ে শিশুটির একজন আত্মীয় ফুয়াদ হোসেন বলেন, বিকেলের দিকে সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত অবস্থায় রোহানকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসককে অনেক ডাকাডাকি করলেও কেউ আসেনি। পরে সুমি আক্তার নামে এক নার্স এলে তাকে মারধর করেন শিশু রোহানের চাচা সাব্বির মিয়া। এ ঘটনা দেখে অন্য চিকিৎসকেরা সাব্বির মিয়াকে মারধরের পর আটকে রাখেন।
তিনি অভিযোগ তুলে বলেন, ‘রোহান বিনা চিকিৎসায় মারা গেছে।’
এই ঘটনায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক (প্রশাসন) ডা. জাকিউল ইসলাম বলেন, ‘অবহেলার কোনো ঘটনা ঘটেনি। চিকিৎসকেরা অপারেশন থিয়েটারে ছিল। পরে নার্স ওই শিশুর কাছে গেলে নিহতের স্বজনেরা তাঁকে মারধর করেন। তবে বিষয়টি মীমাংসা হয়ে গেছে।’
ময়মনসিংহের কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ কামাল আকন্দ বলেন, ‘রোগীর অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁর পরিবারের লোকজনের সঙ্গে এই হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এটি ভুল বোঝাবুঝির কারণে হয়েছে। এ ঘটনায় রোগীর এক আত্মীয়কে হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পে রাখা হয়। পরে উভয় পক্ষই বিষয়টি মীমাংসা করে নিয়েছে। এ বিষয়ে কোনো মামলা করা হয়নি।’
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে চিকিৎসকের অবহেলায় রোহান (৪) নামে এক শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ ওঠে। শিশুটি বিনা চিকিৎসায় মারা গেছে বলে অভিযোগ করেন স্বজনেরা। এ ঘটনায় শিশুটির চাচা নার্সকে মারধর শুরু করে, পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নিহত শিশুটির চাচাকে আটক করে মারধরের অভিযোগ পাওয়া যায়। গতকাল শুক্রবার রাত ৮টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুরোনো তিনতলা ভবনের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে। পরে উভয় পক্ষ বিষয়টি মীমাংসা করে নিয়েছে। আজ শনিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ময়মনসিংহের কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ কামাল আকন্দ।
নিহত রোহান জেলার মুক্তাগাছা উপজেলার মুজাহাটি গ্রামের মোহন মিয়ার ছেলে।
এ বিষয়ে শিশুটির একজন আত্মীয় ফুয়াদ হোসেন বলেন, বিকেলের দিকে সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত অবস্থায় রোহানকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসককে অনেক ডাকাডাকি করলেও কেউ আসেনি। পরে সুমি আক্তার নামে এক নার্স এলে তাকে মারধর করেন শিশু রোহানের চাচা সাব্বির মিয়া। এ ঘটনা দেখে অন্য চিকিৎসকেরা সাব্বির মিয়াকে মারধরের পর আটকে রাখেন।
তিনি অভিযোগ তুলে বলেন, ‘রোহান বিনা চিকিৎসায় মারা গেছে।’
এই ঘটনায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক (প্রশাসন) ডা. জাকিউল ইসলাম বলেন, ‘অবহেলার কোনো ঘটনা ঘটেনি। চিকিৎসকেরা অপারেশন থিয়েটারে ছিল। পরে নার্স ওই শিশুর কাছে গেলে নিহতের স্বজনেরা তাঁকে মারধর করেন। তবে বিষয়টি মীমাংসা হয়ে গেছে।’
ময়মনসিংহের কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ কামাল আকন্দ বলেন, ‘রোগীর অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁর পরিবারের লোকজনের সঙ্গে এই হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এটি ভুল বোঝাবুঝির কারণে হয়েছে। এ ঘটনায় রোগীর এক আত্মীয়কে হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পে রাখা হয়। পরে উভয় পক্ষই বিষয়টি মীমাংসা করে নিয়েছে। এ বিষয়ে কোনো মামলা করা হয়নি।’
হাফ শার্ট আর ছাই রঙের প্যান্ট পরে থাকা সাবেক আইজিকে প্রিজন থেকে সরাসরি গারদে নিয়ে যায়। দুই পাশে দুজন পুলিশ সদস্য তার হাত ধরে ছিলেন। তিনি ছিলেন মাথা নিচু করে। আব্দুল্লাহ আল মামুনের পর পরই গারদে রাখার জন্য নেওয়া হয় জিয়াউল আহসানকে। তিনি ফুল হাতা শার্ট ও কালো প্যান্ট আর কেডস পরে ছিলেন...
১৩ মিনিট আগেমানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় পুলিশের সাবেক আটজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হচ্ছে। তাঁদের মধ্যে মধ্যে পুলিশের সাবেক প্রধান ও ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সাবেক মহাপরিচালকও রয়েছেন...
৪২ মিনিট আগেরংপুরের গঙ্গাচড়ায় গরুর খড় খাওয়াকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ ১২ জন আহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার বড়বিল ইউনিয়নের নগরবন্দ এলাকায় এ ঘটনার সূত্রপাত হয়। আহতদের পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় উদ্ধার করে গঙ্গাচড়া উপজেলা স্বাস্থ্য...
১ ঘণ্টা আগেবিদ্যুতের অপচয় নিয়ন্ত্রণ এবং ভুতুড়ে বিলের হয়রানি থেকে গ্রাহকদের মুক্তি দিতে ২০০৪ সালে সারা দেশে প্রিপেইড মিটার বসানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই থেকে সিলেট নগরের বিভিন্ন বাসাবাড়ি ও মার্কেটে প্রিপেইড মিটার বসানোর কাজ চলছে। ইতিমধ্যে সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) আওতাধীন...
১ ঘণ্টা আগে