মদন (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মদন উপজেলার বর্ণী নদী অবৈধভাবে দখলে নিয়েছেন অমৎস্যজীবী প্রভাবশালী ব্যক্তিরা। মাছ শিকারের জন্য জেলেদের কাছ থেকে নেওয়া হচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। টাকার বিনিময়ে মাছ শিকারের নিয়ম চালু থাকায় পুরো নদী এখন জালে ঘেরা।
এতে বর্ণী নদী দিয়ে নৌযান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। প্রতিদিনেই জেলে ও নৌকার চালকদের মধ্যে সৃষ্টি হচ্ছে বাগ্বিতণ্ডা। নৌযান চলাচলের সময় জালের ক্ষতি দেখিয়ে নৌকার মালিকদের কাছ থেকে জরিমানা আদায় করছেন জেলেরা। এ ব্যাপারে প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করায় জনসাধারণের দুর্ভোগ দিনে দিনে বেড়েই চলেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্ণী নদী মগড়া নদীর একটি শাখা। নেত্রকোনার মগড়া থেকে প্রবাহিত হয়ে কেন্দুয়া উপজেলার সাইডুলি নদীতে মিলিত হয়। সেখান থেকে আবার মদন ও তাড়াইল উপজেলার মধ্য দিয়ে কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলার রাজি গ্রামের সামনে মগড়া নদীতে মিলিত হয়েছে। প্রায় ৫০ কিলোমিটার এই মুক্ত জলাশয়ের নৌপথ দীর্ঘদিনের। ওই নদী দিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে নেত্রকোনা জেলা, মদন, কেন্দুয়া ও কিশোরগঞ্জের ইটনা ও তাড়াইল উপজেলায় যাত্রী ও মালবাহী ট্রলার চলাচল করে থাকে। কিন্তু একশ্রেণির অসাধু প্রভাবশালী মহল সুকৌশলে তাড়াইল ও ইটনা উপজেলার অংশটি বন্ধ করে দিয়েছে। তাঁরা সেখানে জলাশয় দেখিয়ে ইজারা পত্তন নিয়ে নিজেদের ইচ্ছামতো জাল ও গাছের ডালপালা দিয়ে নৌ চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে।
এ ছাড়া মদন উপজেলার ধানকুনিয়া গ্রামের উত্তর পাশ থেকে লাছারকান্দা গ্রামের পেছন পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটার নদী দখলে নিয়েছে এলাকার আরেকটি কুচক্রী মহল। দখলকৃত নদীতে সরকার নিষিদ্ধ বরজাল, খরাজাল, চায়না জাল, কারেন্ট ও মশারীজালের অবৈধ ঘের থাকায় পুরো নদীপথই এখন অচল। এই নদী দিয়ে এখন আর বড় কোনো ট্রলার চলাচল করতে পারে না। দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে কেন্দুয়া উপজেলার গোগবাজার ও ইটনা উপজেলার রায়টুটি বাজারে ইট, পাথর ও বালুবাহী অর্ধশত ট্রলার আটকে আছে। চালকেরা জরিমানার ভয়ে নৌকা আটকে দিন পার করছেন।
এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার বর্ণী নদীতে গেলে দেখা যায়, ধানকুনিয়া গ্রামের উত্তর পাশের অংশ থেকে লাছারকান্দা গ্রামের পেছন পর্যন্ত তিন কিলোমিটার নদীতে সরকারনিষিদ্ধ অসংখ্য ছোট-বড় জাল। এর মধ্যে ১২টি বরজাল দিয়ে তিন কিলোমিটার পুরো নদী দখল করে রাখা হয়েছে। প্রতিটি জাল থেকে নেওয়া হচ্ছে ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আর ওই টাকাগুলো আদায় করছে এলাকার একটি প্রভাবশালী মহল।
এ সময় মাছ শিকারি শহীদ মিয়া, কেনু মিয়া, জজ মিয়া, চাঁন মিয়াসহ অনেকেই জানান, বর্ণী নদীর কিছু অংশ মদন ও কিছু অংশ তাড়াইল, ইটনা উপজেলার সীমানায়। একটি বরজাল দিয়ে মাছ শিকার করার জন্য তাড়াইল অংশের জন্য প্রতিবছর ৬০ হাজার টাকা দেন ইটনা উপজেলার রাজি গ্রামের বাদল মিয়ার কাছে। আর মদন অংশের জন্য ৫০-৬০ হাজার টাকা নেন ধানকুনিয়া গ্রামের লালন ও ফরিদ। তাড়াইল ও ইটনা অংশ ইজারা হলেও মদন অংশ মুক্ত রয়েছে। কিন্তু মাছ শিকার করার জন্য মদন, তাড়াইল ও ইটনা তিন অংশের জন্য টাকা দেন, তবে নৌকা চলাচলে কোনো বাধা দেন না তাঁরা।
তাঁরা আরও জানান, তাঁরা শুধু একা নন, এই নদীতে যাঁরা জাল দিয়ে মাছ শিকার করেন, তাঁদের প্রত্যেককেই টাকা দিতে হয়। এই নদীতে মাছ শিকার নিয়ে প্রায়ই সংঘর্ষ হয়। প্রশাসন ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও কোনো রকম সুফল পান না তাঁরা। তাই বাধ্য হয়েই টাকা দিয়ে মাছ শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছেন তাঁরা।
এ সময় আটকে থাকা নৌকার মালিক মনজিল মিয়া, দেওয়ান সিরাজুল, রাসেল মিয়া বলেন, ‘আমরা কেন্দুয়া উপজেলার গোগবাজারে মালামালবোঝাই নৌকা নিয়ে আটকে আছি। যারা জাল ফেলে মাছ ধরছে, তারা যদি অনুমতি না দেয় তাহলে আমদের মালামাল নিয়ে আটকে থাকতে হবে। অনুমতি ছাড়া নৌকা নিয়ে গেলে গালমন্দসহ জরিমানা গুনতে হবে।’
এ নিয়ে মোবাইলে কথা হয় বর্ণী নদীর ইটনা অংশের ইজারাদার রাজী গ্রামের বাদল মিয়া সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমরা বর্ণী নদীটি ছয় বছরের জন্য মন্ত্রণালয় থেকে ইজারা এনেছি। এর মধ্যে চার বছর অতিবাহিত হয়েছে। এই নদী দিয়ে দুই থেকে তিন হাজার মণের মালবাহী নৌকা চলাচল করতে পারবে। এর চেয়ে বড় নৌকা চলাচল করা সম্ভব নয়। জাল দিয়ে মাছ শিকার করার জন্য আমরা জেলেদের কাছে পত্তন দিয়েছি। এতে কোনো নৌকা যদি মালামাল নিয়ে আটকে থাকে, আমাদের কিছু করার নাই।’
ধানকুনিয়া গ্রামের চাঁদা আদায়কারী ফরিদ মিয়া বলেন, ‘নদীর পাড়ে আমার জমি রয়েছে। জাল দিয়ে মাছ শিকার করার জন্য আমার জমিতে খুঁটি পুঁতেছি। এর জন্য জেলেরা আমাকে টাকা দেয়।’
এ বিষয়ে ফতেপুর ইউপি চেয়ারম্যান সামিউল হায়দার তালুকদার শফি জানান, বর্ণী নদীটি মুক্ত জলাশয় থাকলেও কিছু লোকের দখলে আছে। জাল দিয়ে মাছ শিকার করায় নৌকা চলাচলে সমস্যা হচ্ছে। নদীটি মুক্ত করার জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানান তিনি।
এ নিয়ে মদন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ কে এম লুৎফর রহমান বলেন, ‘বর্ণী নদী দখল করে মাছ শিকার করা হচ্ছে এমন একটি অভিযোগ পেয়েছি। অচিরেই এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নেত্রকোনার মদন উপজেলার বর্ণী নদী অবৈধভাবে দখলে নিয়েছেন অমৎস্যজীবী প্রভাবশালী ব্যক্তিরা। মাছ শিকারের জন্য জেলেদের কাছ থেকে নেওয়া হচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। টাকার বিনিময়ে মাছ শিকারের নিয়ম চালু থাকায় পুরো নদী এখন জালে ঘেরা।
এতে বর্ণী নদী দিয়ে নৌযান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। প্রতিদিনেই জেলে ও নৌকার চালকদের মধ্যে সৃষ্টি হচ্ছে বাগ্বিতণ্ডা। নৌযান চলাচলের সময় জালের ক্ষতি দেখিয়ে নৌকার মালিকদের কাছ থেকে জরিমানা আদায় করছেন জেলেরা। এ ব্যাপারে প্রশাসন নীরব ভূমিকা পালন করায় জনসাধারণের দুর্ভোগ দিনে দিনে বেড়েই চলেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্ণী নদী মগড়া নদীর একটি শাখা। নেত্রকোনার মগড়া থেকে প্রবাহিত হয়ে কেন্দুয়া উপজেলার সাইডুলি নদীতে মিলিত হয়। সেখান থেকে আবার মদন ও তাড়াইল উপজেলার মধ্য দিয়ে কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলার রাজি গ্রামের সামনে মগড়া নদীতে মিলিত হয়েছে। প্রায় ৫০ কিলোমিটার এই মুক্ত জলাশয়ের নৌপথ দীর্ঘদিনের। ওই নদী দিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে নেত্রকোনা জেলা, মদন, কেন্দুয়া ও কিশোরগঞ্জের ইটনা ও তাড়াইল উপজেলায় যাত্রী ও মালবাহী ট্রলার চলাচল করে থাকে। কিন্তু একশ্রেণির অসাধু প্রভাবশালী মহল সুকৌশলে তাড়াইল ও ইটনা উপজেলার অংশটি বন্ধ করে দিয়েছে। তাঁরা সেখানে জলাশয় দেখিয়ে ইজারা পত্তন নিয়ে নিজেদের ইচ্ছামতো জাল ও গাছের ডালপালা দিয়ে নৌ চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে।
এ ছাড়া মদন উপজেলার ধানকুনিয়া গ্রামের উত্তর পাশ থেকে লাছারকান্দা গ্রামের পেছন পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটার নদী দখলে নিয়েছে এলাকার আরেকটি কুচক্রী মহল। দখলকৃত নদীতে সরকার নিষিদ্ধ বরজাল, খরাজাল, চায়না জাল, কারেন্ট ও মশারীজালের অবৈধ ঘের থাকায় পুরো নদীপথই এখন অচল। এই নদী দিয়ে এখন আর বড় কোনো ট্রলার চলাচল করতে পারে না। দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে কেন্দুয়া উপজেলার গোগবাজার ও ইটনা উপজেলার রায়টুটি বাজারে ইট, পাথর ও বালুবাহী অর্ধশত ট্রলার আটকে আছে। চালকেরা জরিমানার ভয়ে নৌকা আটকে দিন পার করছেন।
এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার বর্ণী নদীতে গেলে দেখা যায়, ধানকুনিয়া গ্রামের উত্তর পাশের অংশ থেকে লাছারকান্দা গ্রামের পেছন পর্যন্ত তিন কিলোমিটার নদীতে সরকারনিষিদ্ধ অসংখ্য ছোট-বড় জাল। এর মধ্যে ১২টি বরজাল দিয়ে তিন কিলোমিটার পুরো নদী দখল করে রাখা হয়েছে। প্রতিটি জাল থেকে নেওয়া হচ্ছে ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। আর ওই টাকাগুলো আদায় করছে এলাকার একটি প্রভাবশালী মহল।
এ সময় মাছ শিকারি শহীদ মিয়া, কেনু মিয়া, জজ মিয়া, চাঁন মিয়াসহ অনেকেই জানান, বর্ণী নদীর কিছু অংশ মদন ও কিছু অংশ তাড়াইল, ইটনা উপজেলার সীমানায়। একটি বরজাল দিয়ে মাছ শিকার করার জন্য তাড়াইল অংশের জন্য প্রতিবছর ৬০ হাজার টাকা দেন ইটনা উপজেলার রাজি গ্রামের বাদল মিয়ার কাছে। আর মদন অংশের জন্য ৫০-৬০ হাজার টাকা নেন ধানকুনিয়া গ্রামের লালন ও ফরিদ। তাড়াইল ও ইটনা অংশ ইজারা হলেও মদন অংশ মুক্ত রয়েছে। কিন্তু মাছ শিকার করার জন্য মদন, তাড়াইল ও ইটনা তিন অংশের জন্য টাকা দেন, তবে নৌকা চলাচলে কোনো বাধা দেন না তাঁরা।
তাঁরা আরও জানান, তাঁরা শুধু একা নন, এই নদীতে যাঁরা জাল দিয়ে মাছ শিকার করেন, তাঁদের প্রত্যেককেই টাকা দিতে হয়। এই নদীতে মাছ শিকার নিয়ে প্রায়ই সংঘর্ষ হয়। প্রশাসন ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও কোনো রকম সুফল পান না তাঁরা। তাই বাধ্য হয়েই টাকা দিয়ে মাছ শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছেন তাঁরা।
এ সময় আটকে থাকা নৌকার মালিক মনজিল মিয়া, দেওয়ান সিরাজুল, রাসেল মিয়া বলেন, ‘আমরা কেন্দুয়া উপজেলার গোগবাজারে মালামালবোঝাই নৌকা নিয়ে আটকে আছি। যারা জাল ফেলে মাছ ধরছে, তারা যদি অনুমতি না দেয় তাহলে আমদের মালামাল নিয়ে আটকে থাকতে হবে। অনুমতি ছাড়া নৌকা নিয়ে গেলে গালমন্দসহ জরিমানা গুনতে হবে।’
এ নিয়ে মোবাইলে কথা হয় বর্ণী নদীর ইটনা অংশের ইজারাদার রাজী গ্রামের বাদল মিয়া সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমরা বর্ণী নদীটি ছয় বছরের জন্য মন্ত্রণালয় থেকে ইজারা এনেছি। এর মধ্যে চার বছর অতিবাহিত হয়েছে। এই নদী দিয়ে দুই থেকে তিন হাজার মণের মালবাহী নৌকা চলাচল করতে পারবে। এর চেয়ে বড় নৌকা চলাচল করা সম্ভব নয়। জাল দিয়ে মাছ শিকার করার জন্য আমরা জেলেদের কাছে পত্তন দিয়েছি। এতে কোনো নৌকা যদি মালামাল নিয়ে আটকে থাকে, আমাদের কিছু করার নাই।’
ধানকুনিয়া গ্রামের চাঁদা আদায়কারী ফরিদ মিয়া বলেন, ‘নদীর পাড়ে আমার জমি রয়েছে। জাল দিয়ে মাছ শিকার করার জন্য আমার জমিতে খুঁটি পুঁতেছি। এর জন্য জেলেরা আমাকে টাকা দেয়।’
এ বিষয়ে ফতেপুর ইউপি চেয়ারম্যান সামিউল হায়দার তালুকদার শফি জানান, বর্ণী নদীটি মুক্ত জলাশয় থাকলেও কিছু লোকের দখলে আছে। জাল দিয়ে মাছ শিকার করায় নৌকা চলাচলে সমস্যা হচ্ছে। নদীটি মুক্ত করার জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানান তিনি।
এ নিয়ে মদন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ কে এম লুৎফর রহমান বলেন, ‘বর্ণী নদী দখল করে মাছ শিকার করা হচ্ছে এমন একটি অভিযোগ পেয়েছি। অচিরেই এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আরামদায়ক ও যানজটমুক্ত ভ্রমণের জন্য এখনো অনেকের কাছে পছন্দ ঢাকা-চাঁদপুর নৌপথ। তবে চাঁদপুর টার্মিনালে যাত্রীদের জন্য নেই তেমন সুযোগ-সুবিধা। স্থানীয়দের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে চাঁদপুর আধুনিক নৌবন্দর নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল।
২৪ মিনিট আগেশরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধের ১০০ মিটার ধসে পদ্মায় বিলীন হয়েছে। এতে ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে পদ্মা সেতু কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ডসহ আশপাশের বাড়িঘর, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য স্থাপনা।
২৮ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁয়ে মেঘনা গ্রুপের টিস্যু কারখানায় আগুন লেগেছে। আজ সোমবার ভোরে এ আগুন লাগে। নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১৪টি ইউনিট কাজ করছে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুই পক্ষে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হয়েছেন। রোববার (১৭ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং দুজনকে আটক করে
৯ ঘণ্টা আগে