জামালপুর প্রতিনিধি
জামালপুরে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ এনে বেসরকারি ক্লিনিকের পরিচালক আশরাফুল ইসলাম বুলবুলের বিরুদ্ধে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন স্ত্রী ফারজানা খান জেরিন। গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে জামালপুর সদর থানা এ সাধারণ ডায়েরিটি (জিডি) করা হয়।
ডায়েরিতে (জিডি) উল্লেখ করা হয়, ‘আমার স্বামী আশরাফুল ইসলাম বুলবুল একজন নারী লোভী এবং পরকীয়ার সঙ্গে জড়িত। আমি বিষয়টি জানতে পারি এবং প্রতিবাদ করি। পরে আমার স্বামী বুলবুল আমাকে শারীরিক–মানসিক নির্যাতন করে এবং বিভিন্ন হুমকি-ধমকি দিতে থাকেন।’
আরও উল্লেখ করা হয়, ‘আমি গত সোমবার বাসা তালা দিয়ে সন্তানসহ টাঙ্গাইলে আমার বাবার বাড়িতে যাই। এ সময় আমার স্বামী বাসার তালা ভেঙে প্রায় ২০ লাখ টাকার আসবাবপত্র অবৈধভাবে চুরি নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। আমি জানতে পেরে জামালপুর পুলিশ সুপার মহোদয়ের সহায়তা চাইলে তিনি ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠান।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত মো. আশরাফুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। বিষয়টি হলো আমার আগের পক্ষের একটি বেবি ছিল। এই বেবিকে খুন করার জন্য গলার মধ্যে ভাজা কাঠি দিয়ে আঘাত করছিল। আঘাত করার পরে ওই বেবিকে জামালপুর থেকে ময়মনসিংহ মেডিকেল, ময়মনসিংহ থেকে ঢাকায় নিয়ে প্রায় ছয় মাস হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা করেছি। এতে আমার প্রায় ৫০ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। তার সারা শরীরে প্রায় ৮টি অপারেশন হয়েছে। আগে আরও একটি মেয়েকে বিয়ে করছি, বৈধভাবে তালাক দিয়েছি।’
এ বিষয়ে ফারজানা খানম জেরিন বলেন, ‘তার এটা একটা ছলনা। আমি তাঁর আগের দিকের মেয়েটাকে নিজের সন্তানের চেয়ে বেশি আদর যত্ন করতাম। ওই মেয়ে কাটা চামচ হাতে নিয়ে ফ্রিজ থেকে জুস বের করতে গিয়ে পা পিছলে গিয়ে গলায় আঘাত পায়। আমি তার হাসপাতালে গিয়ে এক নারী ডাক্তারের সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক দেখে ফেলায় আমাকে মারধর করে। যা সেই দিনের সিসি টিভি ফুটেজে পাওয়া যাবে।’
জামালপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহ্ নেওয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জিডি হয়েছে।’ তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
জামালপুরে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ এনে বেসরকারি ক্লিনিকের পরিচালক আশরাফুল ইসলাম বুলবুলের বিরুদ্ধে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন স্ত্রী ফারজানা খান জেরিন। গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে জামালপুর সদর থানা এ সাধারণ ডায়েরিটি (জিডি) করা হয়।
ডায়েরিতে (জিডি) উল্লেখ করা হয়, ‘আমার স্বামী আশরাফুল ইসলাম বুলবুল একজন নারী লোভী এবং পরকীয়ার সঙ্গে জড়িত। আমি বিষয়টি জানতে পারি এবং প্রতিবাদ করি। পরে আমার স্বামী বুলবুল আমাকে শারীরিক–মানসিক নির্যাতন করে এবং বিভিন্ন হুমকি-ধমকি দিতে থাকেন।’
আরও উল্লেখ করা হয়, ‘আমি গত সোমবার বাসা তালা দিয়ে সন্তানসহ টাঙ্গাইলে আমার বাবার বাড়িতে যাই। এ সময় আমার স্বামী বাসার তালা ভেঙে প্রায় ২০ লাখ টাকার আসবাবপত্র অবৈধভাবে চুরি নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। আমি জানতে পেরে জামালপুর পুলিশ সুপার মহোদয়ের সহায়তা চাইলে তিনি ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠান।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত মো. আশরাফুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। বিষয়টি হলো আমার আগের পক্ষের একটি বেবি ছিল। এই বেবিকে খুন করার জন্য গলার মধ্যে ভাজা কাঠি দিয়ে আঘাত করছিল। আঘাত করার পরে ওই বেবিকে জামালপুর থেকে ময়মনসিংহ মেডিকেল, ময়মনসিংহ থেকে ঢাকায় নিয়ে প্রায় ছয় মাস হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা করেছি। এতে আমার প্রায় ৫০ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। তার সারা শরীরে প্রায় ৮টি অপারেশন হয়েছে। আগে আরও একটি মেয়েকে বিয়ে করছি, বৈধভাবে তালাক দিয়েছি।’
এ বিষয়ে ফারজানা খানম জেরিন বলেন, ‘তার এটা একটা ছলনা। আমি তাঁর আগের দিকের মেয়েটাকে নিজের সন্তানের চেয়ে বেশি আদর যত্ন করতাম। ওই মেয়ে কাটা চামচ হাতে নিয়ে ফ্রিজ থেকে জুস বের করতে গিয়ে পা পিছলে গিয়ে গলায় আঘাত পায়। আমি তার হাসপাতালে গিয়ে এক নারী ডাক্তারের সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক দেখে ফেলায় আমাকে মারধর করে। যা সেই দিনের সিসি টিভি ফুটেজে পাওয়া যাবে।’
জামালপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহ্ নেওয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জিডি হয়েছে।’ তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) চিকিৎসক ও ছাত্রী পরিচয় দেওয়া এক তরুণীকে আটক করা হয়েছে। আজ রোববার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে রোগীর থেকে কৌশলে ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার সময় তাঁকে আটক করা হয়।
৫ মিনিট আগেপাবনার ঈশ্বরদীতে আকমল হোসেন (৫৩) নামে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার শহরের থানাপাড়া এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশ এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।
৯ মিনিট আগেজাজিরা, শরীয়তপুর জেলা, ঢাকা বিভাগ, জেলার খবর
১৩ মিনিট আগেময়মনসিংহে ১৬৫ গ্রাম হেরোইন জব্দের মামলায় তিন আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
১৬ মিনিট আগে