যশোর প্রতিনিধি
যশোর জেনারেল হাসপাতালে পরিচয়হীন সেই নবজাতক মারা গেছে। মৃত্যুর পর মিলেছে নবজাতকের মা ও নানির খোঁজ। প্রায় ২৪ ঘণ্টা অজ্ঞাতপরিচয় থাকার পর আজ শুক্রবার বিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশুটি।
জানা গেছে, ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার পরাণপুর গ্রামের রবিউল ইসলাম ও কাকলি বেগম দম্পতির পঞ্চম কন্যা সন্তান ওই নবজাতক। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে হাসপাতালের শিশু বিভাগে নবজাতকটিকে রেখে যান তার নানি। এরপর কারও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। কোনো স্বজনকে পাওয়া না যাওয়ায় দায়িত্বরত নার্সেরা শিশুটিকে চিকিৎসা দিচ্ছিলেন।
নবজাতকের নানি নাহার বেগম জানান, নবজাতকটি জন্মের পর পরই চিকিৎসকেরা শিশু ওয়ার্ডে রাখতে বলেন। সে অনুযায়ী শিশু ওয়ার্ডে রেখে আসেন। দুপুর ৩টার দিকে ওই তিনি ওয়ার্ডে যান এবং শিশুটিকে একটি কাপড় দিয়ে ঢেকে ফের চলে যান। পরে আরও কয়েকবার শিশু ওয়ার্ডে গেলেও দরজা বন্ধ থাকায় ঢুকতে পারেননি।
নাহার বেগম বলেন, ‘আজ সকালে শিশু ওয়ার্ডে গেলে সবাই শিশুটিকে ফেলে যাওয়ার ঘটনা জানায়। আমরা শিশুটিকে ফেলে যাইনি। লোক না থাকায় ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। ওয়ার্ডে কাউকে না জানিয়ে রেখে গিয়েছিলাম।’ তিনি আরও বলেন, মেয়েকে দেখার মতো কেউ ছিল না। তাই লেবার ওয়ার্ডে মেয়ের কাছে ছিলেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ বিকেলে শিশুটির মৃত্যু হয়।
হাসপাতালের শিশু বিভাগের প্রধান মাহবুবুর রহমান জানান, অপুষ্ট অবস্থায় জন্ম নিয়েছিল শিশুটি। সে কারণে হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডের নিওন্যাটাল ইউনিটেই তার মৃত্যু হয়েছে।
নবজাতকটির মৃত্যুর আগে মা কাকলি বেগম সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘এটা আমার পঞ্চম কন্যা সন্তান। বাচ্চা হওয়ার পরে আমি দীর্ঘ সময় অচেতন ছিলাম। বৃদ্ধ মা ছাড়া আমাকে দেখার কেউ হাসপাতালে নেই। এই ওয়ার্ডের নার্সরা যদি একটু সহযোগিতা করত তাহলে এমন কিছু হতো না। আমার নাড়ি ছেঁড়া ধনকে আমি কেন ফেলে যাব!’
যশোর জেনারেল হাসপাতালে পরিচয়হীন সেই নবজাতক মারা গেছে। মৃত্যুর পর মিলেছে নবজাতকের মা ও নানির খোঁজ। প্রায় ২৪ ঘণ্টা অজ্ঞাতপরিচয় থাকার পর আজ শুক্রবার বিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শিশুটি।
জানা গেছে, ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার পরাণপুর গ্রামের রবিউল ইসলাম ও কাকলি বেগম দম্পতির পঞ্চম কন্যা সন্তান ওই নবজাতক। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে হাসপাতালের শিশু বিভাগে নবজাতকটিকে রেখে যান তার নানি। এরপর কারও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। কোনো স্বজনকে পাওয়া না যাওয়ায় দায়িত্বরত নার্সেরা শিশুটিকে চিকিৎসা দিচ্ছিলেন।
নবজাতকের নানি নাহার বেগম জানান, নবজাতকটি জন্মের পর পরই চিকিৎসকেরা শিশু ওয়ার্ডে রাখতে বলেন। সে অনুযায়ী শিশু ওয়ার্ডে রেখে আসেন। দুপুর ৩টার দিকে ওই তিনি ওয়ার্ডে যান এবং শিশুটিকে একটি কাপড় দিয়ে ঢেকে ফের চলে যান। পরে আরও কয়েকবার শিশু ওয়ার্ডে গেলেও দরজা বন্ধ থাকায় ঢুকতে পারেননি।
নাহার বেগম বলেন, ‘আজ সকালে শিশু ওয়ার্ডে গেলে সবাই শিশুটিকে ফেলে যাওয়ার ঘটনা জানায়। আমরা শিশুটিকে ফেলে যাইনি। লোক না থাকায় ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। ওয়ার্ডে কাউকে না জানিয়ে রেখে গিয়েছিলাম।’ তিনি আরও বলেন, মেয়েকে দেখার মতো কেউ ছিল না। তাই লেবার ওয়ার্ডে মেয়ের কাছে ছিলেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ বিকেলে শিশুটির মৃত্যু হয়।
হাসপাতালের শিশু বিভাগের প্রধান মাহবুবুর রহমান জানান, অপুষ্ট অবস্থায় জন্ম নিয়েছিল শিশুটি। সে কারণে হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডের নিওন্যাটাল ইউনিটেই তার মৃত্যু হয়েছে।
নবজাতকটির মৃত্যুর আগে মা কাকলি বেগম সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘এটা আমার পঞ্চম কন্যা সন্তান। বাচ্চা হওয়ার পরে আমি দীর্ঘ সময় অচেতন ছিলাম। বৃদ্ধ মা ছাড়া আমাকে দেখার কেউ হাসপাতালে নেই। এই ওয়ার্ডের নার্সরা যদি একটু সহযোগিতা করত তাহলে এমন কিছু হতো না। আমার নাড়ি ছেঁড়া ধনকে আমি কেন ফেলে যাব!’
সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের ছেলে রাকিবুজ্জামান আহমেদের রেলের জমিতে অবৈধভাবে গড়ে তোলা ব্যক্তিগত পার্ক গুঁড়িয়ে দিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রেলওয়ের বিভাগীয় সহকারী ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা (ডিইও) আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে পরিচালিত উচ্ছেদ টিম পার্কটি গুঁড়িয়ে দেয়
৬ ঘণ্টা আগেফরিদপুরে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন দুই সাংবাদিক বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সময় তাঁদেরকে প্রায় দুই ঘণ্টা জিম্মি করে রাখা হয়। পরে সাংবাদিক নেতাদের মাধ্যমে প্রশাসনের সহযোগিতায় জিম্মিদশা থেকে তাঁদের উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার বিকেলে জেলার মধুখালী পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের মহিষাপুর এলাকায় এ ঘটনা
৭ ঘণ্টা আগেবিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, সংস্কারের জন্য তিন মাসের বেশি সময় দরকার হওয়ার কথা না। জনগণ দ্রুত নির্বাচন চায়। তাই আগামী মার্চ-এপ্রিল মাসে নির্বাচন দিতে হবে।
৭ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বিমান পরিবহন, পর্যটন ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেছেন, সংস্কার দোকান থেকে কেনার বিষয় না। এটি চলমান প্রক্রিয়া। কমিশনগুলো গণ মতামত নিচ্ছে। তার ভিত্তিতেই সংস্কার হবে। সংস্কার হবে কোনো গোষ্ঠীর জন্য নয় সমগ্র দেশের মানুষের জন্য।
৭ ঘণ্টা আগে