যশোর প্রতিনিধি
পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে সদস্য পদে মতিয়ার রহমান পেয়েছিলেন ৬৬৬ ভোট। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী পেয়েছিলেন ৬৫১ ভোট। জয়-পরাজয়ে দুজনের মাঝে ব্যবধান ছিল ১৫ ভোটের। নির্বাচন শেষে তাই প্রিসাইডিং অফিসার মতিয়ারকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করেন। কিন্তু সরকারি গেজেটে সে ফল উল্টে গেছে। সেখানে বিজয়ী দেখানো হয়েছে নির্বাচনের মাঠে ১৫ ভোটে পরাজিত প্রার্থী শামসুর রহমানকে।
ঘটনাটি যশোর সদর উপজেলার কাশিমপুর ইউপির ৪ নম্বর ওয়ার্ডের। সম্প্রতি গেজেটে নিজের নাম পেয়ে শামসুর রহমান শুভেচ্ছাবিনিময়ে নামলে বিষয়টি জনসাধারণের নজরে আসে। আর তাতেই সৃষ্টি হয় তোলপাড়।
গত ৫ জানুয়ারি যশোর সদরে অনুষ্ঠিত হয় পঞ্চম ধাপের ইউপি নির্বাচন। ভোট গণনা শেষে রাতে সদরের কাশিমপুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডে মতিয়ার রহমানকে ১৫ ভোটে বিজয়ী ঘোষণা করেন মিরাপুর দাখিল মাদ্রাসায় দায়িত্বরত প্রিসাইডিং অফিসার। পরবর্তী সময়ে প্রিসাইডিং অফিসার স্বাক্ষরিত ফলাফলের কপি নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী সব প্রার্থীর এজেন্টরা বুঝে নেন।
ফলাফল অনুযায়ী টিউবওয়েল প্রতীকে মতিয়ার রহমান পান ৬৬৬ ভোট। অন্যদিকে তালা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী শামসুর রহমান পান ৬৫১।
এরপর বিজয়ী প্রার্থী মতিয়ার রহমানকে গলায় ফুলের মালা দিয়ে বিজয় মিছিল করেন তাঁর কর্মী-সমর্থকেরা। আনন্দ-উল্লাসের পাশাপাশি করানো হয় মিষ্টিমুখ। তারপর থেকেই দায়িত্ব গ্রহণের অপেক্ষায় ছিলেন মতিয়ার।
নির্বাচনের ২২ দিন পর ২৭ জানুয়ারি প্রকাশ পায় সরকারি গেজেট। তাতে সদস্য হিসেবে নাম পাওয়া যায় ১৫ ভোটে পরাজিত প্রার্থী শামসুর রহমানের।
গেজেটে উল্লেখ আছে, কাশিমপুর ইউনিয়নে দায়িত্বরত রিটার্নিং কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম শামসুর রহমানকে বিজয়ী দেখিয়ে নির্বাচন কমিশনে ফল পাঠিয়েছেন। এতে হতবাক স্থানীয়রা।
কেন্দ্রে ঘোষিত ফলাফলে বিজয়ী মতিয়ার রহমান বলেন, ‘সবার উপস্থিতিতে ভোট গণনায় আমি বিজয়ী হয়েছি। এটি সবাই জানেন। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনে আমি চিঠি পাঠাব। প্রয়োজনে আইনের দ্বারস্থ হব।’
অপরদিকে গেজেটে বিজয়ী শামসুর রহমান বলেন, ‘কেন্দ্রেও আমি বিজয়ী হয়েছিলাম। তবে একটি পক্ষ প্রভাব খাটিয়ে আমাকে বাদ দিয়ে মতিয়ার রহমানকে বিজয়ী ঘোষণা করে। গেজেটে সত্য চিত্রটিই তুলে ধরা হয়েছে।’
কাশিমপুর ইউপির নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘কেন্দ্রের ফলাফলে মতিয়ার রহমানকে ১৫ ভোটে জয়ী ঘোষণা করা হয়। তবে কী কারণে গেজেটে তাঁর নাম এল না, সেটি আমার বোধগম্য নয়।’
যশোরের জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কর্মকর্তা হুমায়ূন কবির বলেন, বিষয়টি নির্বাচন কমিশনে জানানো হয়েছে। সেখানে সংশোধনের প্রক্রিয়া চলছে।
কীভাবে এমন ভুল হলো এবং যিনি ভুল করেছেন তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না, এমন প্রশ্নের সঙ্গে সঙ্গেই হুমায়ূন কবির ফোন কেটে দেন।
পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে সদস্য পদে মতিয়ার রহমান পেয়েছিলেন ৬৬৬ ভোট। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী পেয়েছিলেন ৬৫১ ভোট। জয়-পরাজয়ে দুজনের মাঝে ব্যবধান ছিল ১৫ ভোটের। নির্বাচন শেষে তাই প্রিসাইডিং অফিসার মতিয়ারকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করেন। কিন্তু সরকারি গেজেটে সে ফল উল্টে গেছে। সেখানে বিজয়ী দেখানো হয়েছে নির্বাচনের মাঠে ১৫ ভোটে পরাজিত প্রার্থী শামসুর রহমানকে।
ঘটনাটি যশোর সদর উপজেলার কাশিমপুর ইউপির ৪ নম্বর ওয়ার্ডের। সম্প্রতি গেজেটে নিজের নাম পেয়ে শামসুর রহমান শুভেচ্ছাবিনিময়ে নামলে বিষয়টি জনসাধারণের নজরে আসে। আর তাতেই সৃষ্টি হয় তোলপাড়।
গত ৫ জানুয়ারি যশোর সদরে অনুষ্ঠিত হয় পঞ্চম ধাপের ইউপি নির্বাচন। ভোট গণনা শেষে রাতে সদরের কাশিমপুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডে মতিয়ার রহমানকে ১৫ ভোটে বিজয়ী ঘোষণা করেন মিরাপুর দাখিল মাদ্রাসায় দায়িত্বরত প্রিসাইডিং অফিসার। পরবর্তী সময়ে প্রিসাইডিং অফিসার স্বাক্ষরিত ফলাফলের কপি নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী সব প্রার্থীর এজেন্টরা বুঝে নেন।
ফলাফল অনুযায়ী টিউবওয়েল প্রতীকে মতিয়ার রহমান পান ৬৬৬ ভোট। অন্যদিকে তালা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী শামসুর রহমান পান ৬৫১।
এরপর বিজয়ী প্রার্থী মতিয়ার রহমানকে গলায় ফুলের মালা দিয়ে বিজয় মিছিল করেন তাঁর কর্মী-সমর্থকেরা। আনন্দ-উল্লাসের পাশাপাশি করানো হয় মিষ্টিমুখ। তারপর থেকেই দায়িত্ব গ্রহণের অপেক্ষায় ছিলেন মতিয়ার।
নির্বাচনের ২২ দিন পর ২৭ জানুয়ারি প্রকাশ পায় সরকারি গেজেট। তাতে সদস্য হিসেবে নাম পাওয়া যায় ১৫ ভোটে পরাজিত প্রার্থী শামসুর রহমানের।
গেজেটে উল্লেখ আছে, কাশিমপুর ইউনিয়নে দায়িত্বরত রিটার্নিং কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম শামসুর রহমানকে বিজয়ী দেখিয়ে নির্বাচন কমিশনে ফল পাঠিয়েছেন। এতে হতবাক স্থানীয়রা।
কেন্দ্রে ঘোষিত ফলাফলে বিজয়ী মতিয়ার রহমান বলেন, ‘সবার উপস্থিতিতে ভোট গণনায় আমি বিজয়ী হয়েছি। এটি সবাই জানেন। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনে আমি চিঠি পাঠাব। প্রয়োজনে আইনের দ্বারস্থ হব।’
অপরদিকে গেজেটে বিজয়ী শামসুর রহমান বলেন, ‘কেন্দ্রেও আমি বিজয়ী হয়েছিলাম। তবে একটি পক্ষ প্রভাব খাটিয়ে আমাকে বাদ দিয়ে মতিয়ার রহমানকে বিজয়ী ঘোষণা করে। গেজেটে সত্য চিত্রটিই তুলে ধরা হয়েছে।’
কাশিমপুর ইউপির নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘কেন্দ্রের ফলাফলে মতিয়ার রহমানকে ১৫ ভোটে জয়ী ঘোষণা করা হয়। তবে কী কারণে গেজেটে তাঁর নাম এল না, সেটি আমার বোধগম্য নয়।’
যশোরের জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কর্মকর্তা হুমায়ূন কবির বলেন, বিষয়টি নির্বাচন কমিশনে জানানো হয়েছে। সেখানে সংশোধনের প্রক্রিয়া চলছে।
কীভাবে এমন ভুল হলো এবং যিনি ভুল করেছেন তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না, এমন প্রশ্নের সঙ্গে সঙ্গেই হুমায়ূন কবির ফোন কেটে দেন।
শেরপুরে ছাত্র-জনতার তোপের মুখে পড়ে হাসপাতাল থেকে চলে যান শেরপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সেলিম মিঞা। আজ শনিবার সকালে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে স্থানীয় ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ শুরু করলে কার্যালয় ছেড়ে চলে যান তিনি।
৩০ মিনিট আগেদেশের অন্যতম শীর্ষ চাল ব্যবসায়ী ও বাংলাদেশ অটো মেজর অ্যান্ড হাসকিং মিল মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুর রশিদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৬ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে কুষ্টিয়া শহরের মজমপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৫ মিনিট আগেঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে নন-এসি বাসের ভাড়া ৫৫ থেকে কমিয়ে ৪৫ টাকা নির্ধারণসহ একাধিক দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ ফোরাম। দাবি আদায় না হলে ১৭ নভেম্বর হরতাল পালনের ঘোষণা দিয়েছিল সংগঠনটি। হরতালের ঘোষণায় শহরের প্রধান দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। তবে জেলা প্রশাসনের...
১ ঘণ্টা আগে‘বাবা মাইরো না, মাইরো না বাবা। আর করব না। আর করব না।’ আর্তচিৎকার করেও বাবা আহাদ মোল্লার হাত থেকে রক্ষা পায়নি তিন বছরের শিশু মুসা। এর আগে মুসার বড়ভাই সাত বছরের শিশু রোহানকেও গলা কেটে হত্যা করেন বাবা। দুই সন্তানকে হত্যার পর নিজের গলায়ও ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি
১ ঘণ্টা আগে