খুবি প্রতিনিধি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) খান জাহান আলী হলের ক্যানটিন ম্যানেজার মো. মিঠু শেখ ক্যানটিনের কর্মচারীদের বেতন পরিশোধ না করে পালিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শুক্রবার ভোরে তিনি ক্যানটিনের অনেক মালামাল নিয়ে হলের পেছনের দরজা দিয়ে ক্যাম্পাস ছেড়ে পালান।
হলের ক্যানটিনের কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ক্যানটিনের ১১ জন কর্মচারীর মোট ৭০ হাজার টাকা পাওনা রয়েছে ম্যানেজারের কাছে। এর মধ্যে দুজন বাবুর্চি পাবেন ৩২ হাজার টাকা। এ ছাড়া একজনের মাসিক বেতন ৪ হাজার ৫০০ টাকা এবং সেই টাকায় তাঁর সংসার চলে। কিন্তু তাঁদের দেড় মাসের দেনা-পাওনা পরিশোধ না করেই গা ঢাকা দিয়েছেন ক্যানটিন ম্যানেজার। বকেয়া টাকা না পাওয়া ও কাজ হারিয়ে কষ্টে দিন যাচ্ছে কর্মচারীদের। পালিয়ে যাওয়ার সময় ম্যানেজার ক্যানটিনের আলু, পেঁয়াজসহ যাবতীয় কাঁচামাল নিয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন কর্মচারীরা।
ক্যানটিনের মো. রাজু নামের এক কর্মচারী বলেন, ‘আমি এখানে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করি। এই কাজের ওপরে আমার পরিবার নির্ভরশীল। তাই আমরা চাই আমাদের পাওনা পরিশোধ করতে হল কর্তৃপক্ষ যেন যথাযথ ব্যবস্থা নেয়। একই সঙ্গে আমাদের কর্ম ব্যবস্থা করার অনুরোধ জানাচ্ছি।’
ক্যানটিনের কর্মচারীর আবু বকর পড়াশোনার পাশাপাশি ক্যানটিনে কাজ করে নিজের খরচ নিজে চালান। তিনি এখনো সাড়ে পাঁচ হাজার টাকা পান। আবু বকর বলেন, ‘ম্যানেজার আমাদের সঙ্গে খুবই খারাপ কাজ করেছে। আমাদের দেনা-পাওনা যাতে পরিশোধ করার ব্যবস্থা করা হয়, এ ব্যাপারে হল কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা কামনা করছি।’
এদিকে ক্যানটিন ম্যানেজার মিঠু সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কিছুদিন আগে মিঠু ওই হলের ক্যানটিনের কর্মরত এক মেয়েকে বিয়ে করেন। তাঁকে নিয়ে ইসলামনগর এলাকার একটা ভাড়া বাসাতে থাকতেন। কিন্তু তিনি পালানোর আগে সেই বাসার মালিকের দুই মাসের ভাড়া বকেয়া রেখেছেন। এ ছাড়া তিনি নিয়মিত জুয়া খেলত বলে জানিয়েছেন প্রতিবেশীরা।
খান জাহান আলী হলের দোকানদার দেলোয়ার হোসেন তারেক বলেন, ‘ক্যানটিনে আগে যে মেয়ে কাজ করত মিঠু সম্প্রতি তাকে বিয়ে করেছে। আর মিঠু মেইন গেটে নিয়মিত জুয়া খেলত।’
আরও জানা গেছে, মিঠু সম্প্রতি একটি বেসরকারি সংস্থা থেকে এক লাখ টাকা লোন নিয়ে সেটা পরিশোধ করেননি। এ ছাড়া অনেক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে তিনি বাকিতে মালামাল নিলেও সেগুলো পরিশোধ করেননি। হলের অনেক আবাসিক শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা ধার নিয়েছেন কিন্তু পরিশোধ করেননি। কারও কাছ থেকে পাঁচ হাজার, কারও থেকে দুই-তিন হাজার করে টাকা করে ধার নিয়েছেন।
এমনই এক ভুক্তভোগী হলের আবাসিক শিক্ষার্থী শাওন হোসেন বলেন, ‘মিঠু কয়দিন আগে আমার কাছ থেকে পাঁচ হাজার টাকা ধার নিয়েছিল। কিন্তু সে আমার টাকা পরিশোধ না করেই পালিয়ে গিয়েছে। শুধু আমার কাছ থেকে না, সে এমন অনেকের কাছ থেকে ধার নিয়েছে।’
এদিকে সরেজমিন দেখা যায়, হলের ক্যানটিনে ইতিমধ্যে তালা লাগিয়ে দিয়েছে হল কর্তৃপক্ষ। জানা যায়, ক্যানটিনের সব মালামালের দায়িত্ব নিয়েছেন ওই হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. আবদুল জব্বার।
হল কর্তৃপক্ষ বলছে, ক্যানটিনের কর্মচারীদের হল কর্তৃপক্ষ নিয়োগ দেয় না। যারা ক্যানটিন পরিচালনা করে তারাই নিয়োগ দেয়। এখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের করণীয় কী, এটা হল কর্তৃপক্ষের কাছে বোধগম্য নয়। যেহেতু হল কর্তৃপক্ষ তাদের নিয়োগ দেয়নি এ ক্ষেত্রে তাদের বিষয়ে কিছু করার আছে বলে মনে করে না কর্তৃপক্ষ।
তবে কর্মচারীরা বলছেন, তাঁদের দেনা-পাওনা পরিশোধ করার জন্য ম্যানেজারের যথেষ্ট মালামাল রয়েছে ক্যানটিনে। সেগুলো বিক্রি করে কর্মচারীদের বেতন পরিশোধ করা সম্ভব। কিন্তু হল কর্তৃপক্ষ বলছে, ক্যানটিনের সব মালামাল ম্যানেজারের না। এখানে হল কর্তৃপক্ষেরও অনেক মালামাল রয়েছে। ম্যানেজার নিজের প্রায় সব মালামাল সরিয়ে ফেলেছে। তার যে মালামাল রয়েছে, তা সর্বোচ্চ ১০-১২ হাজার টাকা হতে পারে।
এদিকে হলে গিয়ে দেখা যায়, ইতিমধ্যে গতকাল জরুরি ভিত্তিতে হলের ক্যানটিন বরাদ্দের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। ক্যানটিন পেতে আগ্রহী প্রার্থীদের ৩ এপ্রিলের মধ্যে আবেদনপত্র জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
এ ব্যাপারে কথা বলতে ক্যানটিন ম্যানেজার মো. মিঠু শেখের সঙ্গে একাধিকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি।
এদিকে এ বিষয়ে খান জাহান আলী হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. আবদুল জব্বার বলেন, ‘এ বিষয়টা সমাধানের জন্য ইতিমধ্যে আমরা হলে মিটিং ডেকেছি। এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও কথা বলব এবং ম্যানেজারের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বর্তমানে আমাদের হলে মারাত্মক আর্থিক সংকট। সেই জায়গা থেকে হলের ফান্ড থেকে সহযোগিতা করার সুযোগটা অনেক কম। তারপরও আমাদের জায়গা থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি এটি সমাধান করার।’
আবদুল জব্বার আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে ক্যানটিন বরাদ্দের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তবে এবার ক্যানটিনে আবেদন প্রার্থীদের সঙ্গে ছাত্ররা আগে বসবে এবং পরে হল কর্তৃপক্ষ বসে একজন যোগ্য ম্যানেজারকে ক্যানটিনের দায়িত্ব দেওয়া হবে।’
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) খান জাহান আলী হলের ক্যানটিন ম্যানেজার মো. মিঠু শেখ ক্যানটিনের কর্মচারীদের বেতন পরিশোধ না করে পালিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শুক্রবার ভোরে তিনি ক্যানটিনের অনেক মালামাল নিয়ে হলের পেছনের দরজা দিয়ে ক্যাম্পাস ছেড়ে পালান।
হলের ক্যানটিনের কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ক্যানটিনের ১১ জন কর্মচারীর মোট ৭০ হাজার টাকা পাওনা রয়েছে ম্যানেজারের কাছে। এর মধ্যে দুজন বাবুর্চি পাবেন ৩২ হাজার টাকা। এ ছাড়া একজনের মাসিক বেতন ৪ হাজার ৫০০ টাকা এবং সেই টাকায় তাঁর সংসার চলে। কিন্তু তাঁদের দেড় মাসের দেনা-পাওনা পরিশোধ না করেই গা ঢাকা দিয়েছেন ক্যানটিন ম্যানেজার। বকেয়া টাকা না পাওয়া ও কাজ হারিয়ে কষ্টে দিন যাচ্ছে কর্মচারীদের। পালিয়ে যাওয়ার সময় ম্যানেজার ক্যানটিনের আলু, পেঁয়াজসহ যাবতীয় কাঁচামাল নিয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন কর্মচারীরা।
ক্যানটিনের মো. রাজু নামের এক কর্মচারী বলেন, ‘আমি এখানে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করি। এই কাজের ওপরে আমার পরিবার নির্ভরশীল। তাই আমরা চাই আমাদের পাওনা পরিশোধ করতে হল কর্তৃপক্ষ যেন যথাযথ ব্যবস্থা নেয়। একই সঙ্গে আমাদের কর্ম ব্যবস্থা করার অনুরোধ জানাচ্ছি।’
ক্যানটিনের কর্মচারীর আবু বকর পড়াশোনার পাশাপাশি ক্যানটিনে কাজ করে নিজের খরচ নিজে চালান। তিনি এখনো সাড়ে পাঁচ হাজার টাকা পান। আবু বকর বলেন, ‘ম্যানেজার আমাদের সঙ্গে খুবই খারাপ কাজ করেছে। আমাদের দেনা-পাওনা যাতে পরিশোধ করার ব্যবস্থা করা হয়, এ ব্যাপারে হল কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা কামনা করছি।’
এদিকে ক্যানটিন ম্যানেজার মিঠু সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কিছুদিন আগে মিঠু ওই হলের ক্যানটিনের কর্মরত এক মেয়েকে বিয়ে করেন। তাঁকে নিয়ে ইসলামনগর এলাকার একটা ভাড়া বাসাতে থাকতেন। কিন্তু তিনি পালানোর আগে সেই বাসার মালিকের দুই মাসের ভাড়া বকেয়া রেখেছেন। এ ছাড়া তিনি নিয়মিত জুয়া খেলত বলে জানিয়েছেন প্রতিবেশীরা।
খান জাহান আলী হলের দোকানদার দেলোয়ার হোসেন তারেক বলেন, ‘ক্যানটিনে আগে যে মেয়ে কাজ করত মিঠু সম্প্রতি তাকে বিয়ে করেছে। আর মিঠু মেইন গেটে নিয়মিত জুয়া খেলত।’
আরও জানা গেছে, মিঠু সম্প্রতি একটি বেসরকারি সংস্থা থেকে এক লাখ টাকা লোন নিয়ে সেটা পরিশোধ করেননি। এ ছাড়া অনেক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে তিনি বাকিতে মালামাল নিলেও সেগুলো পরিশোধ করেননি। হলের অনেক আবাসিক শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা ধার নিয়েছেন কিন্তু পরিশোধ করেননি। কারও কাছ থেকে পাঁচ হাজার, কারও থেকে দুই-তিন হাজার করে টাকা করে ধার নিয়েছেন।
এমনই এক ভুক্তভোগী হলের আবাসিক শিক্ষার্থী শাওন হোসেন বলেন, ‘মিঠু কয়দিন আগে আমার কাছ থেকে পাঁচ হাজার টাকা ধার নিয়েছিল। কিন্তু সে আমার টাকা পরিশোধ না করেই পালিয়ে গিয়েছে। শুধু আমার কাছ থেকে না, সে এমন অনেকের কাছ থেকে ধার নিয়েছে।’
এদিকে সরেজমিন দেখা যায়, হলের ক্যানটিনে ইতিমধ্যে তালা লাগিয়ে দিয়েছে হল কর্তৃপক্ষ। জানা যায়, ক্যানটিনের সব মালামালের দায়িত্ব নিয়েছেন ওই হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. আবদুল জব্বার।
হল কর্তৃপক্ষ বলছে, ক্যানটিনের কর্মচারীদের হল কর্তৃপক্ষ নিয়োগ দেয় না। যারা ক্যানটিন পরিচালনা করে তারাই নিয়োগ দেয়। এখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের করণীয় কী, এটা হল কর্তৃপক্ষের কাছে বোধগম্য নয়। যেহেতু হল কর্তৃপক্ষ তাদের নিয়োগ দেয়নি এ ক্ষেত্রে তাদের বিষয়ে কিছু করার আছে বলে মনে করে না কর্তৃপক্ষ।
তবে কর্মচারীরা বলছেন, তাঁদের দেনা-পাওনা পরিশোধ করার জন্য ম্যানেজারের যথেষ্ট মালামাল রয়েছে ক্যানটিনে। সেগুলো বিক্রি করে কর্মচারীদের বেতন পরিশোধ করা সম্ভব। কিন্তু হল কর্তৃপক্ষ বলছে, ক্যানটিনের সব মালামাল ম্যানেজারের না। এখানে হল কর্তৃপক্ষেরও অনেক মালামাল রয়েছে। ম্যানেজার নিজের প্রায় সব মালামাল সরিয়ে ফেলেছে। তার যে মালামাল রয়েছে, তা সর্বোচ্চ ১০-১২ হাজার টাকা হতে পারে।
এদিকে হলে গিয়ে দেখা যায়, ইতিমধ্যে গতকাল জরুরি ভিত্তিতে হলের ক্যানটিন বরাদ্দের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। ক্যানটিন পেতে আগ্রহী প্রার্থীদের ৩ এপ্রিলের মধ্যে আবেদনপত্র জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
এ ব্যাপারে কথা বলতে ক্যানটিন ম্যানেজার মো. মিঠু শেখের সঙ্গে একাধিকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি।
এদিকে এ বিষয়ে খান জাহান আলী হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. আবদুল জব্বার বলেন, ‘এ বিষয়টা সমাধানের জন্য ইতিমধ্যে আমরা হলে মিটিং ডেকেছি। এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও কথা বলব এবং ম্যানেজারের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বর্তমানে আমাদের হলে মারাত্মক আর্থিক সংকট। সেই জায়গা থেকে হলের ফান্ড থেকে সহযোগিতা করার সুযোগটা অনেক কম। তারপরও আমাদের জায়গা থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি এটি সমাধান করার।’
আবদুল জব্বার আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে ক্যানটিন বরাদ্দের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তবে এবার ক্যানটিনে আবেদন প্রার্থীদের সঙ্গে ছাত্ররা আগে বসবে এবং পরে হল কর্তৃপক্ষ বসে একজন যোগ্য ম্যানেজারকে ক্যানটিনের দায়িত্ব দেওয়া হবে।’
চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে গত মাসে দুই জাহাজে আগুনের পেছনে কোনো নাশকতার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে জাহাজ দুটির ক্রুদের অদক্ষতা, অবহেলা ও যথাযথ প্রস্তুতির অভাবের কথা উল্লেখ করেছে তদন্ত কমিটি।
৩১ মিনিট আগেইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) নবীন শিক্ষার্থীদের র্যাগিংয়ের অভিযোগে লালন শাহ হলের ৫ শিক্ষার্থীকে থানায় পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে। তাদের র্যাগিংয়ের সময় হাতেনাতে ধরে লালন শাহ হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা।
৪০ মিনিট আগেদখল করা জায়গায় ভবন নির্মাণ করেছে রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হকের প্রতিষ্ঠান এনা প্রপার্টিজ। এখন ওই ভবন জেলা ও মহানগর বিএনপির কার্যালয় করতে ‘ভাড়া’ দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে ওই ভবনে বিএনপির পক্ষ থেকে সাইনবোর্ডও টাঙানো হয়েছে। এখন পুরোদমে শুরু হয়েছে সাজসজ্জার কাজ।
৪৪ মিনিট আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) শিক্ষক-কর্মকর্তাদের পূর্বতন চাকরিকাল গণনাসংক্রান্ত কমিটি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মনিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে ড. কলিমুল্লাহর নেতৃত্বাধীন কমিটি বিলুপ্ত করে পাঁচ সদস্যের নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে