যশোর প্রতিনিধি
আগামী ২৪ নভেম্বর যশোর শামস্-উল হুদা স্টেডিয়ামে আওয়ামী লীগের স্মরণকালের বৃহত্তম জনসভা হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক। আজ মঙ্গলবার (২২ নভেম্বর) রাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভাস্থল যশোর শামস্-উল হুদা স্টেডিয়ামে পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিক এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, বাগেরহাট ১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ সারহান নাসের তন্ময়সহ জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘যশোর শামস্-উল হুদা স্টেডিয়ামে জনসমাগম জনসমুদ্রে ঘটার মধ্যে দিয়ে আওয়ামী লীগের স্মরণকালের বৃহত্তম জনসভায় রূপ নিবে। এই জনসভা শুধু স্টেডিয়ামের ভেতর সীমাবদ্ধতা থাকবে না; এই জনসভাটি সমগ্র যশোর শহরেই একটি জনসভায় রূপ নিবে। এই জনসভাটি আওয়ামী লীগের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রায় ২৭ মাস পর জনগণের সঙ্গে সরাসরি কোনো জনসমুদ্রে উপস্থিত হবেন। কাজেই এটি দেশবাসীর কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই জনসভায় তিনি শুধু যশোরবাসীর জন্য না; তৃণমূল আওয়ামী লীগ ও দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। দেশের অর্থ সামাজিক রাজনৈতিক পরিস্থিতির উপড়ে ভাষণ দেবেন।’
নানক আরও বলেন, ‘আমাদের সভাসমাবেশ কোনো রাজনৈতিক দলের ওপর পাল্টা কোনো কর্মসূচি নয়। আমরা নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি বলেই এই কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। আগামী বছরের ডিসেম্বর বা ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। এই নির্বাচনটি দেশবাসীর কাছে যেমন গুরুত্বপূর্ণ; তেমনি দলীয়ভাবেও আওয়ামী লীগের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই তৃণমূল আওয়ামী লীগের মাধ্যমে দেশবাসীর সামনে সরাসরি উপস্থিত হয়ে দেশনেত্রী শেখ হাসিনা তাদের কথা বলবেন। একই সঙ্গে তাদের বাকি চাওয়া-পাওয়া পূরণ করবেন।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান বলেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচনী আবহাওয়া নিয়েই যশোর দিয়ে শেখ হাসিনার নির্বাচনী জনসভা শুরু হচ্ছে।’
বিভিন্ন সভাসমাবেশে বিএনপি দাবি করছে ‘জনগণ তাদের ডাকে সাড়া দিচ্ছে। এটাই যদি বিএনপির দাবি হয়ে থাকে; তাহলে বিএনপি কেন নির্বাচনে আসতে ভয় পাচ্ছে’- এমন প্রশ্ন রেখে আব্দুর রহমানের বলেন, ‘বিএনপি নির্বাচনের প্রস্তুতি না নিয়ে তারা কেন নৈরাজ্য সৃষ্টি করার লক্ষ্যে সভা সমাবেশ করে বেড়াচ্ছে। তারা সমাবেশের নামে দেশে অস্থিতিশীল সৃষ্টি করছে। এরই প্রতিবাদে সামগ্রিকভাবে দেশবাসীর কাছে আহ্বান জানাই বিএনপির নৈরাজ্য প্রতিরোধ গড়তে যশোরে শেখ হাসিনার জনসভায় দলে দলে যোগ দিন।’
সমাবেশস্থল পরিদর্শনকালে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন, সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদার এমপি, যশোর-১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ আফিল উদ্দিন, যশোর-২ আসনের সংসদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) অধ্যাপক ডা. মো. নাসির উদ্দীন, যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদসহ জেলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ।
উল্লেখ্য, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে দলীয় ব্যানারে যশোর দিয়ে শেখ হাসিনার নির্বাচনী জনসভা শুরু হচ্ছে আগামী বৃহস্পতিবার। যশোর শহরের শামস্-উল হুদা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে এ জনসভা। সম্প্রতি সময়ে অনুষ্ঠিত বিএনপির গণসমাবেশ গুলোর চেয়ে বড় জমায়েত করতে চায় দলটি। ৫ বছর পর শেখ হাসিনার যশোর আগমনে নেতা-কর্মীদের মধ্যে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, জনসভা উপলক্ষে এরই মধ্যে পোস্টারিং, মাইকিং ও প্রচার-প্রচারণা চলছে। সভা-সমাবেশের বাইরে সহযোগী অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা জনসভা সফল করতে প্রতিনিয়ত প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। এরই মধ্যে মূল দল ছাড়াও ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতারা জনসভা সফলের লক্ষ্যে বিশেষ প্রস্তুতি সভা করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর যাওয়া-আসার রাস্তা বাদ রেখে শহরের অন্যান্য সড়কে তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। জনসভা ঘিরে শহরজুড়ে নিজেদের প্রচারণার ব্যানার কমিটি ছাড়াও পোস্টার করেছেন স্থানীয় নেতারা। শহরের দড়াটানা মোড়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ম্যুরাল চত্বর, গরিবশাহ সড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানকে স্বাগত জানিয়ে ব্যানার-ফেস্টুন ও পোস্টার টানিয়েছেন দলীয় নেতারা। এরই মধ্যে বিশাল গণজমায়েতের জন্য চার হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য ১০টি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। এদিকে যশোরে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় প্রথমবারের মতো আনা হয়েছে দেশের ঐতিহ্যবাহী কলরেডি কোম্পানির মাইক। জনসভার ভাষণ প্রচারে শহরজুড়ে থাকবে এই কোম্পানির দুই শতাধিক মাইক।
আগামী ২৪ নভেম্বর যশোর শামস্-উল হুদা স্টেডিয়ামে আওয়ামী লীগের স্মরণকালের বৃহত্তম জনসভা হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক। আজ মঙ্গলবার (২২ নভেম্বর) রাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভাস্থল যশোর শামস্-উল হুদা স্টেডিয়ামে পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিক এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, বাগেরহাট ১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ সারহান নাসের তন্ময়সহ জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘যশোর শামস্-উল হুদা স্টেডিয়ামে জনসমাগম জনসমুদ্রে ঘটার মধ্যে দিয়ে আওয়ামী লীগের স্মরণকালের বৃহত্তম জনসভায় রূপ নিবে। এই জনসভা শুধু স্টেডিয়ামের ভেতর সীমাবদ্ধতা থাকবে না; এই জনসভাটি সমগ্র যশোর শহরেই একটি জনসভায় রূপ নিবে। এই জনসভাটি আওয়ামী লীগের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রায় ২৭ মাস পর জনগণের সঙ্গে সরাসরি কোনো জনসমুদ্রে উপস্থিত হবেন। কাজেই এটি দেশবাসীর কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই জনসভায় তিনি শুধু যশোরবাসীর জন্য না; তৃণমূল আওয়ামী লীগ ও দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। দেশের অর্থ সামাজিক রাজনৈতিক পরিস্থিতির উপড়ে ভাষণ দেবেন।’
নানক আরও বলেন, ‘আমাদের সভাসমাবেশ কোনো রাজনৈতিক দলের ওপর পাল্টা কোনো কর্মসূচি নয়। আমরা নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি বলেই এই কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। আগামী বছরের ডিসেম্বর বা ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। এই নির্বাচনটি দেশবাসীর কাছে যেমন গুরুত্বপূর্ণ; তেমনি দলীয়ভাবেও আওয়ামী লীগের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই তৃণমূল আওয়ামী লীগের মাধ্যমে দেশবাসীর সামনে সরাসরি উপস্থিত হয়ে দেশনেত্রী শেখ হাসিনা তাদের কথা বলবেন। একই সঙ্গে তাদের বাকি চাওয়া-পাওয়া পূরণ করবেন।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান বলেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচনী আবহাওয়া নিয়েই যশোর দিয়ে শেখ হাসিনার নির্বাচনী জনসভা শুরু হচ্ছে।’
বিভিন্ন সভাসমাবেশে বিএনপি দাবি করছে ‘জনগণ তাদের ডাকে সাড়া দিচ্ছে। এটাই যদি বিএনপির দাবি হয়ে থাকে; তাহলে বিএনপি কেন নির্বাচনে আসতে ভয় পাচ্ছে’- এমন প্রশ্ন রেখে আব্দুর রহমানের বলেন, ‘বিএনপি নির্বাচনের প্রস্তুতি না নিয়ে তারা কেন নৈরাজ্য সৃষ্টি করার লক্ষ্যে সভা সমাবেশ করে বেড়াচ্ছে। তারা সমাবেশের নামে দেশে অস্থিতিশীল সৃষ্টি করছে। এরই প্রতিবাদে সামগ্রিকভাবে দেশবাসীর কাছে আহ্বান জানাই বিএনপির নৈরাজ্য প্রতিরোধ গড়তে যশোরে শেখ হাসিনার জনসভায় দলে দলে যোগ দিন।’
সমাবেশস্থল পরিদর্শনকালে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন, সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদার এমপি, যশোর-১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ আফিল উদ্দিন, যশোর-২ আসনের সংসদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) অধ্যাপক ডা. মো. নাসির উদ্দীন, যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদসহ জেলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ।
উল্লেখ্য, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে দলীয় ব্যানারে যশোর দিয়ে শেখ হাসিনার নির্বাচনী জনসভা শুরু হচ্ছে আগামী বৃহস্পতিবার। যশোর শহরের শামস্-উল হুদা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে এ জনসভা। সম্প্রতি সময়ে অনুষ্ঠিত বিএনপির গণসমাবেশ গুলোর চেয়ে বড় জমায়েত করতে চায় দলটি। ৫ বছর পর শেখ হাসিনার যশোর আগমনে নেতা-কর্মীদের মধ্যে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, জনসভা উপলক্ষে এরই মধ্যে পোস্টারিং, মাইকিং ও প্রচার-প্রচারণা চলছে। সভা-সমাবেশের বাইরে সহযোগী অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা জনসভা সফল করতে প্রতিনিয়ত প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। এরই মধ্যে মূল দল ছাড়াও ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতারা জনসভা সফলের লক্ষ্যে বিশেষ প্রস্তুতি সভা করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর যাওয়া-আসার রাস্তা বাদ রেখে শহরের অন্যান্য সড়কে তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। জনসভা ঘিরে শহরজুড়ে নিজেদের প্রচারণার ব্যানার কমিটি ছাড়াও পোস্টার করেছেন স্থানীয় নেতারা। শহরের দড়াটানা মোড়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ম্যুরাল চত্বর, গরিবশাহ সড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানকে স্বাগত জানিয়ে ব্যানার-ফেস্টুন ও পোস্টার টানিয়েছেন দলীয় নেতারা। এরই মধ্যে বিশাল গণজমায়েতের জন্য চার হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য ১০টি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। এদিকে যশোরে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় প্রথমবারের মতো আনা হয়েছে দেশের ঐতিহ্যবাহী কলরেডি কোম্পানির মাইক। জনসভার ভাষণ প্রচারে শহরজুড়ে থাকবে এই কোম্পানির দুই শতাধিক মাইক।
বারপাইকা গ্রামের জহরলাল রবি দাস তাঁর ছেলে আকাশের বিয়ের নিমন্ত্রণ দিতে চাচাতো ভাই বাবুল রবি দাসের বাড়ি যান। আগের একটি ঘটনায় ক্ষোভের কারণে বাবুল ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা নিমন্ত্রণ গ্রহণে অস্বীকৃতি জানান। এ নিয়ে উভয়ের মধ্যে কথাকাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে জহরলাল ও তাঁর ছেলে আকাশ বাবুলের পরিবারের সদস্যদের
১ মিনিট আগেটাকার বিনিময়ে মামলার অভিযোগপত্র থেকে নাম বাদ দেওয়া হবে, আসামির সঙ্গে এমন ফোনালাপ ফাঁস হওয়ার পর রাজশাহীর এক ছাত্রদল নেতাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। অব্যাহতি পাওয়া এই নেতার নাম সাইমন রেজা। তিনি নগরের বোয়ালিয়া (পূর্ব) থানা ছাত্রদলের সদস্য ছিলেন।
১১ মিনিট আগেদুই সপ্তাহ ধরে ফাতেমা আক্তার শাপলা (২৮) নামের এক নারীর সঙ্গে সুসম্পর্ক হয় শিশুটির মা ফারজানা আক্তারের। সাবলেটের কথা বলে গত বৃহস্পতিবার তিনি আজিমপুরের ওই বাসায় ওঠেন।
২১ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে মো. আলাউদ্দিন (৩৫) নামের এক অটোরিকশাচালকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার সকালে উপজেলার কেয়াইন ইউনিয়নের নিমতলা এলাকার ফুট ওভার ব্রিজের পশ্চিম পাশে তালুকদার পেট্রল পাম্পের কাছ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। লাশের পাশে একটি রক্তমাখা চাকু পড়ে ছিল।
২৮ মিনিট আগে