তেরখাদা (খুলনা) প্রতিনিধি
খুলনার তেরখাদা উপজেলায় প্রধান শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ উঠেছে সহকর্মীর বিরুদ্ধে। ভুক্তভোগী শিক্ষক এহতেশামুল হককে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে উপজেলা শিক্ষা অফিস।
আজ বুধবার উপজেলার ৩৮ নম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঘটনাটি ঘটে।
খবর পেয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম স্কুলে হাজির হলেও অভিযুক্ত সহকারী শিক্ষক সরদার নবীর হোসেনকে পাননি। ঘটনার পর থেকেই তাঁর মোবাইল ফোন বন্ধ রয়েছে।
আহত প্রধান শিক্ষক এহতেশামুল হক বলেন, ‘সহকারী শিক্ষক নবীর হোসেন স্কুলে নিয়মিত উপস্থিত না হওয়ায় সম্প্রতি বিভাগীয় মামলায় তাঁকে লঘু সাজা দেওয়া হয়। কিন্তু মামলার ঘটনায় সে আমাকে দায়ী করে নানা সময় দেখে নেওয়ার হুমকি দিত। আজ (বুধবার) শিক্ষকদের কাছে স্কুলের ব্যয়ের হিসাব দিলে নবীর হোসেন আমাকে বলেন, আপনি স্কুলের টাকা মেরে খান। একপর্যায়ে লোকজন ডেকে আনেন এবং আমার ওপর চড়াও হন। এ সময় অন্য শিক্ষকেরা আমাকে বাথরুমে ঢুকিয়ে বাইরে থেকে শিকল আটকে রাখেন।’
প্রধান শিক্ষক আরও বলেন, ‘আমি তখন বাথরুমে বসেই উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও ওসিকে পুরো ঘটনা জানাই। থানা থেকে পুলিশ এসে আমাকে উদ্ধার করে।
‘এদিকে ঘটনার পর খবর পেয়ে স্থানীয় লোকজন ছুটে এলে নবীর হোসেন পালিয়ে যায়। আমার মাথা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত লেগেছে। জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।’
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. কামরুল ইসলাম বলেন, ‘এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রতিবেদন পাওয়ার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শিক্ষক সরদার নবীর হোসেনের মোবাইল ফোন ঘটনার পর থেকে বন্ধ রয়েছে।’
উল্লেখ্য, ২০২২ সালে ৩৮ নম্বর তেরখাদা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি খুলনা জেলার শ্রেষ্ঠ স্কুলের স্বীকৃতি পায়। এ ছাড়া শিক্ষক এহতেসামুল হক ২০১৫ সালে জেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষক হন।
খুলনার তেরখাদা উপজেলায় প্রধান শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ উঠেছে সহকর্মীর বিরুদ্ধে। ভুক্তভোগী শিক্ষক এহতেশামুল হককে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে উপজেলা শিক্ষা অফিস।
আজ বুধবার উপজেলার ৩৮ নম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঘটনাটি ঘটে।
খবর পেয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম স্কুলে হাজির হলেও অভিযুক্ত সহকারী শিক্ষক সরদার নবীর হোসেনকে পাননি। ঘটনার পর থেকেই তাঁর মোবাইল ফোন বন্ধ রয়েছে।
আহত প্রধান শিক্ষক এহতেশামুল হক বলেন, ‘সহকারী শিক্ষক নবীর হোসেন স্কুলে নিয়মিত উপস্থিত না হওয়ায় সম্প্রতি বিভাগীয় মামলায় তাঁকে লঘু সাজা দেওয়া হয়। কিন্তু মামলার ঘটনায় সে আমাকে দায়ী করে নানা সময় দেখে নেওয়ার হুমকি দিত। আজ (বুধবার) শিক্ষকদের কাছে স্কুলের ব্যয়ের হিসাব দিলে নবীর হোসেন আমাকে বলেন, আপনি স্কুলের টাকা মেরে খান। একপর্যায়ে লোকজন ডেকে আনেন এবং আমার ওপর চড়াও হন। এ সময় অন্য শিক্ষকেরা আমাকে বাথরুমে ঢুকিয়ে বাইরে থেকে শিকল আটকে রাখেন।’
প্রধান শিক্ষক আরও বলেন, ‘আমি তখন বাথরুমে বসেই উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও ওসিকে পুরো ঘটনা জানাই। থানা থেকে পুলিশ এসে আমাকে উদ্ধার করে।
‘এদিকে ঘটনার পর খবর পেয়ে স্থানীয় লোকজন ছুটে এলে নবীর হোসেন পালিয়ে যায়। আমার মাথা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত লেগেছে। জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।’
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. কামরুল ইসলাম বলেন, ‘এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রতিবেদন পাওয়ার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শিক্ষক সরদার নবীর হোসেনের মোবাইল ফোন ঘটনার পর থেকে বন্ধ রয়েছে।’
উল্লেখ্য, ২০২২ সালে ৩৮ নম্বর তেরখাদা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি খুলনা জেলার শ্রেষ্ঠ স্কুলের স্বীকৃতি পায়। এ ছাড়া শিক্ষক এহতেসামুল হক ২০১৫ সালে জেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষক হন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (বারি) ফুটবল খেলা শেষে স্লেজিং (কটু কথা) করাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এতে শিক্ষক-সাংবাদিকসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ কামাল স্টেডিয়ামে এই ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙ্গরে গত মাসে দুই জাহাজে আগুনের পেছনে কোনো নাশকতার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে জাহাজ দুটির ক্রুদের অদক্ষতা, অবহেলা ও যথাযথ প্রস্তুতির অভাবের কথা উল্লেখ করেছে তদন্ত কমিটি।
২৭ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) কালের কণ্ঠের ক্যাম্পাস প্রতিনিধি মো. জুনায়েত শেখকে মারধর করার অভিযোগে শাখা ছাত্রদল থেকে মাশফিকুল রাইনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে
২৭ মিনিট আগেমুক্তির দাবিতে খুলনা জেলা কারাগারে অনশনরত দুই জঙ্গির শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন। আট দিন ধরে কারা হাসপাতালে রেখে স্যালাইনের মাধ্যমে তাঁদের খাবার দেওয়া হচ্ছে।
৩৭ মিনিট আগে