কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
‘আজকে আমার বোন (সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি), তিনিও প্রার্থী। আমার শ্রদ্ধেয় বোন। আজকে তিনি নির্বাচন করবেন। দুঃখের কথা কী বলব! মনোনয়ন পাওয়ার পরে আমি কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, আমাকে একটা ফোন করলেন না। থানা আওয়ামী লীগের সভাপতিকে ফোন দিলেন না। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ফোন দিলেন না। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নাই। তিনি কিশোরগঞ্জে নির্বাচন করবেন।’
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় জেলা শহরের আখড়া বাজার এলাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলামের নির্বাচনী প্রচারসভায় জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটু এভাবে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। কিশোরগঞ্জ-১ আসনে নৌকার প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের সন্তান। আর সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটু তাঁদের চাচাতো ভাই।
সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটু বলেন, ‘কারও দিকে আমাদের রাগ-ক্ষোভ নাই। কিশোরগঞ্জ সদরের মানুষ, এখানে অনেক বাইরের মানুষ বসবাস করে। সবাই আমরা বসবাস করি। সবাই সম্মান করি, শ্রদ্ধা করি। সবার সঙ্গে চলাফেরা করি। কারও দিকে আমাদের রাগ-ক্ষোভ নাই। শুধু কিশোরগঞ্জের একটা পরিবার, কিশোরগঞ্জের মানুষের মাথার ওপর বইসা সারা জীবন ক্ষমতা ভোগ করছে। আর ক্ষমতার সর্বোচ্চ পর্যায়ে গিয়া কিশোরগঞ্জে একটা ইট পর্যন্ত লাগায় নাই। আজকে তাদের কাছে চইলা গেলেন!’
আশফাকুল ইসলাম টিটু আরও বলেন, ‘তিনি (জাকিয়া নূর লিপি) কিশোরগঞ্জের মানুষের কাছে না আইসা চইলা গেলেন আরেক জায়গার মধ্যে। আরে, ওই জায়গা থাইকা কি ভূত আইয়া ভোট দিব নাকি কিশোরগঞ্জে? কার কাছে গেলেন? আজকে যারা কিশোরগঞ্জের রাজনীতিতে বিগত ৪০ বছর যাবৎ সদরের কোনো ছেলেকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে দেন নাই। শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মৃত্যুবরণ করার পরে ঢাকায় থাকা অবস্থায় তাঁকে জানানোর পরে জানাজায় যায় নাই। সৈয়দ ওয়াহিদুল ইসলামকে (সৈয়দ টিটুর বাবা) শান্তিতে রাজনীতি করতে দেয় নাই। সৈয়দ আশরাফকে শান্তিতে রাজনীতি করতে দেয় নাই। কিশোরগঞ্জের কোনো মানুষকে শান্তিতে থাকতে দেয় নাই, তাঁর রাজত্ব বজায় রাখার জন্য। আজ আপনি তাদের কাছে চইলা গেলেন। কিশোরগঞ্জের মানুষের কাছে আসলেন না।’
নির্বাচনী সভায় তিনি বলেন, ‘আজকে আপনার (লিপি) চারপাশে যারা আছে, কিশোরগঞ্জের মানুষ তাদের চিনে। আপনার চারপাশে ভূমিদস্যু, মাদক ব্যবসায়ী, কিশোর গ্যাং, দালালি যারা করে তারা আপনাকে ঘিরে ধরছে। আওয়ামী লীগের ভালো কোনো লোককে খুঁজে পাওয়া যায় না। সামাজিক কোনো নেতা আপনার চারপাশে নাই। যাদের ভিরাইয়া দিছে তার চারপাশে, পাঁচটা বছর উন্নয়ন হলো না। আবার যদি তারা জয়লাভ করে, পাঁচ বছর কিশোরগঞ্জে কী উন্নয়ন হবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।’
সৈয়দ টিটু বলেন, ‘আজকে যদি আমার বোন কিশোরগঞ্জের উন্নয়নের জন্য কাজ করতেন, কিশোরগঞ্জের মানুষের জন্য কাজ করতেন, তাহলে আমার বুকের মধ্যে ৮০টা গুলি করলেও আমি কখনো স্বতন্ত্রের পক্ষে কাজ করতাম না। মেজর জেনারেল সাফায়েতুল ইসলামকে আমরা আসতে দিতাম না। কেন আপনি আসবেন, তিনি তো সবই করেছেন। তিনি আসলে ব্যর্থ হয়েছেন। ব্যর্থ হয়েছেন দেখেই নেত্রী যে সুযোগ দিয়েছেন, সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে আগামী দিনে পরিবর্তনের মাধ্যমে সৈয়দ আশরাফের রাজনৈতিক ধারা ফিরিয়ে আনব।’
আশফাকুল ইসলাম আরও বলেন, ‘উপজেলাকেন্দ্রিক দুর্নীতির যে আখড়া কিশোরগঞ্জে হয়েছে তা অকল্পনীয়। গত পাঁচ বছর কিশোরগঞ্জে কোনো অভিভাবক ছিল না। রোডস অ্যান্ড হাইওয়ের পুসকুনিডা দহল কইরা পুসকুনি ভইরা উপজেলা চেয়ারম্যান সাহেব তাঁর গাড়ি ভেকু কন্ট্রাক্টরির বিভিন্ন জিনিসপত্র রেখে দিছে। এইগুলি দেখার কেউ নাই। সেই জন্যই পরিবর্তন চাই। কিশোরগঞ্জে কিশোর গ্যাং তৈরি করে হানাহানি, খুনোখুনির রাজনীতি কারা শুরু করেছে? কতগুলো ছেলের জীবন ঝরেছে? প্রকাশ্যে সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে কুপাইয়া হত্যা করা হইল। সৈয়দ আশরাফের সময় তো কিশোরগঞ্জে খুনখারাবি হয় নাই। কারা তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়া কিশোরগঞ্জের পরিবেশ নষ্ট কইরা খুনোখুনির রাজনীতি কিশোরগঞ্জে চালু করল? এই যে দুষ্টচক্র, দুষ্টক্ষতকে দূর করতে না পারলে কিশোরগঞ্জে মানুষ চলতে পারবে না।’
সৈয়দ টিটু বলেন, ‘আজকে তারা বলে, আমাকে নাকি ৬ কোটি ১০ কোটি টাকা দিয়া কিনে ফেলছে সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম। আমি বলতেছি, শেখ হাসিনা ছাড়া সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটুর মাথা কিনতে পারে বাংলাদেশে এমন কেউ নাই। এই যে আমার ভাইয়েরা আইছে, বইনেরা আইছে, তারা আইয়া কইতাছে, সৈয়দ পরিবার ঐক্যবদ্ধ। সৈয়দ পরিবারে তো ১৪ জন্য সদস্য। মাত্র চারজন আইছেন, আইয়া কইতাছুইন আমরা ঐক্যবদ্ধ। আমরা বাকি যারা তাদের জন্মের পরিচয় কী? আমরার বাড়ি কই? আমরা কইত থাইকা আইছি, আমরা কে? আপনাদের তো দেখলাম না। ১৯৯৬ সন থাইকা ২০০১ সন পর্যন্ত আপনাদের খুঁইজা পাইলাম না। ২০০১ সন থাইকা ২০০৮ পর্যন্ত সৈয়দ আশরাফকে ভোট দিতে আসলেন না। আপনাদের সামনে আমাকে গালিগালাজ করে আর আপনারা মুচকি মুচকি হাসেন।’
সৈয়দ টিটু বলেন, ‘উনি চান কিশোরগঞ্জে একটা দুর্বল এমপি আসুক। তাহলে তাদের অশিক্ষিত ছেলেদের প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে। আর কিশোরগঞ্জে যদি মেজর জেনারেল সাফায়েতের মতো শক্তিশালী লোক আসে, তাইলে উনি এটা পারবেন না। তাই উনি সব সাপ ছাইড়া দিছে, টার্গেট হইল টিটু। আমার চাচা সৈয়দ নজরুল এক মুহূর্তের জন্যও খন্দকার মোশতাকের সঙ্গে আপস করে নাই, ফখরুদ্দিনের সঙ্গে আমার ভাই সৈয়দ আশরাফ আপস করে নাই। আমি সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটুও কখনো আপস করব না।’
সভায় উপস্থিত ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম, কিশোরগঞ্জ জেলা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাবেক সভাপতি শাহজাহান লস্কর, জেলা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক শেখ ফরিদ প্রমুখ।
‘আজকে আমার বোন (সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি), তিনিও প্রার্থী। আমার শ্রদ্ধেয় বোন। আজকে তিনি নির্বাচন করবেন। দুঃখের কথা কী বলব! মনোনয়ন পাওয়ার পরে আমি কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, আমাকে একটা ফোন করলেন না। থানা আওয়ামী লীগের সভাপতিকে ফোন দিলেন না। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ফোন দিলেন না। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নাই। তিনি কিশোরগঞ্জে নির্বাচন করবেন।’
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় জেলা শহরের আখড়া বাজার এলাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলামের নির্বাচনী প্রচারসভায় জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটু এভাবে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। কিশোরগঞ্জ-১ আসনে নৌকার প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের সন্তান। আর সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটু তাঁদের চাচাতো ভাই।
সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটু বলেন, ‘কারও দিকে আমাদের রাগ-ক্ষোভ নাই। কিশোরগঞ্জ সদরের মানুষ, এখানে অনেক বাইরের মানুষ বসবাস করে। সবাই আমরা বসবাস করি। সবাই সম্মান করি, শ্রদ্ধা করি। সবার সঙ্গে চলাফেরা করি। কারও দিকে আমাদের রাগ-ক্ষোভ নাই। শুধু কিশোরগঞ্জের একটা পরিবার, কিশোরগঞ্জের মানুষের মাথার ওপর বইসা সারা জীবন ক্ষমতা ভোগ করছে। আর ক্ষমতার সর্বোচ্চ পর্যায়ে গিয়া কিশোরগঞ্জে একটা ইট পর্যন্ত লাগায় নাই। আজকে তাদের কাছে চইলা গেলেন!’
আশফাকুল ইসলাম টিটু আরও বলেন, ‘তিনি (জাকিয়া নূর লিপি) কিশোরগঞ্জের মানুষের কাছে না আইসা চইলা গেলেন আরেক জায়গার মধ্যে। আরে, ওই জায়গা থাইকা কি ভূত আইয়া ভোট দিব নাকি কিশোরগঞ্জে? কার কাছে গেলেন? আজকে যারা কিশোরগঞ্জের রাজনীতিতে বিগত ৪০ বছর যাবৎ সদরের কোনো ছেলেকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে দেন নাই। শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মৃত্যুবরণ করার পরে ঢাকায় থাকা অবস্থায় তাঁকে জানানোর পরে জানাজায় যায় নাই। সৈয়দ ওয়াহিদুল ইসলামকে (সৈয়দ টিটুর বাবা) শান্তিতে রাজনীতি করতে দেয় নাই। সৈয়দ আশরাফকে শান্তিতে রাজনীতি করতে দেয় নাই। কিশোরগঞ্জের কোনো মানুষকে শান্তিতে থাকতে দেয় নাই, তাঁর রাজত্ব বজায় রাখার জন্য। আজ আপনি তাদের কাছে চইলা গেলেন। কিশোরগঞ্জের মানুষের কাছে আসলেন না।’
নির্বাচনী সভায় তিনি বলেন, ‘আজকে আপনার (লিপি) চারপাশে যারা আছে, কিশোরগঞ্জের মানুষ তাদের চিনে। আপনার চারপাশে ভূমিদস্যু, মাদক ব্যবসায়ী, কিশোর গ্যাং, দালালি যারা করে তারা আপনাকে ঘিরে ধরছে। আওয়ামী লীগের ভালো কোনো লোককে খুঁজে পাওয়া যায় না। সামাজিক কোনো নেতা আপনার চারপাশে নাই। যাদের ভিরাইয়া দিছে তার চারপাশে, পাঁচটা বছর উন্নয়ন হলো না। আবার যদি তারা জয়লাভ করে, পাঁচ বছর কিশোরগঞ্জে কী উন্নয়ন হবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।’
সৈয়দ টিটু বলেন, ‘আজকে যদি আমার বোন কিশোরগঞ্জের উন্নয়নের জন্য কাজ করতেন, কিশোরগঞ্জের মানুষের জন্য কাজ করতেন, তাহলে আমার বুকের মধ্যে ৮০টা গুলি করলেও আমি কখনো স্বতন্ত্রের পক্ষে কাজ করতাম না। মেজর জেনারেল সাফায়েতুল ইসলামকে আমরা আসতে দিতাম না। কেন আপনি আসবেন, তিনি তো সবই করেছেন। তিনি আসলে ব্যর্থ হয়েছেন। ব্যর্থ হয়েছেন দেখেই নেত্রী যে সুযোগ দিয়েছেন, সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে আগামী দিনে পরিবর্তনের মাধ্যমে সৈয়দ আশরাফের রাজনৈতিক ধারা ফিরিয়ে আনব।’
আশফাকুল ইসলাম আরও বলেন, ‘উপজেলাকেন্দ্রিক দুর্নীতির যে আখড়া কিশোরগঞ্জে হয়েছে তা অকল্পনীয়। গত পাঁচ বছর কিশোরগঞ্জে কোনো অভিভাবক ছিল না। রোডস অ্যান্ড হাইওয়ের পুসকুনিডা দহল কইরা পুসকুনি ভইরা উপজেলা চেয়ারম্যান সাহেব তাঁর গাড়ি ভেকু কন্ট্রাক্টরির বিভিন্ন জিনিসপত্র রেখে দিছে। এইগুলি দেখার কেউ নাই। সেই জন্যই পরিবর্তন চাই। কিশোরগঞ্জে কিশোর গ্যাং তৈরি করে হানাহানি, খুনোখুনির রাজনীতি কারা শুরু করেছে? কতগুলো ছেলের জীবন ঝরেছে? প্রকাশ্যে সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে কুপাইয়া হত্যা করা হইল। সৈয়দ আশরাফের সময় তো কিশোরগঞ্জে খুনখারাবি হয় নাই। কারা তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়া কিশোরগঞ্জের পরিবেশ নষ্ট কইরা খুনোখুনির রাজনীতি কিশোরগঞ্জে চালু করল? এই যে দুষ্টচক্র, দুষ্টক্ষতকে দূর করতে না পারলে কিশোরগঞ্জে মানুষ চলতে পারবে না।’
সৈয়দ টিটু বলেন, ‘আজকে তারা বলে, আমাকে নাকি ৬ কোটি ১০ কোটি টাকা দিয়া কিনে ফেলছে সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম। আমি বলতেছি, শেখ হাসিনা ছাড়া সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটুর মাথা কিনতে পারে বাংলাদেশে এমন কেউ নাই। এই যে আমার ভাইয়েরা আইছে, বইনেরা আইছে, তারা আইয়া কইতাছে, সৈয়দ পরিবার ঐক্যবদ্ধ। সৈয়দ পরিবারে তো ১৪ জন্য সদস্য। মাত্র চারজন আইছেন, আইয়া কইতাছুইন আমরা ঐক্যবদ্ধ। আমরা বাকি যারা তাদের জন্মের পরিচয় কী? আমরার বাড়ি কই? আমরা কইত থাইকা আইছি, আমরা কে? আপনাদের তো দেখলাম না। ১৯৯৬ সন থাইকা ২০০১ সন পর্যন্ত আপনাদের খুঁইজা পাইলাম না। ২০০১ সন থাইকা ২০০৮ পর্যন্ত সৈয়দ আশরাফকে ভোট দিতে আসলেন না। আপনাদের সামনে আমাকে গালিগালাজ করে আর আপনারা মুচকি মুচকি হাসেন।’
সৈয়দ টিটু বলেন, ‘উনি চান কিশোরগঞ্জে একটা দুর্বল এমপি আসুক। তাহলে তাদের অশিক্ষিত ছেলেদের প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে। আর কিশোরগঞ্জে যদি মেজর জেনারেল সাফায়েতের মতো শক্তিশালী লোক আসে, তাইলে উনি এটা পারবেন না। তাই উনি সব সাপ ছাইড়া দিছে, টার্গেট হইল টিটু। আমার চাচা সৈয়দ নজরুল এক মুহূর্তের জন্যও খন্দকার মোশতাকের সঙ্গে আপস করে নাই, ফখরুদ্দিনের সঙ্গে আমার ভাই সৈয়দ আশরাফ আপস করে নাই। আমি সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটুও কখনো আপস করব না।’
সভায় উপস্থিত ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম, কিশোরগঞ্জ জেলা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাবেক সভাপতি শাহজাহান লস্কর, জেলা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক শেখ ফরিদ প্রমুখ।
অন্তর্বর্তী সরকারের বিমান পরিবহন, পর্যটন ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেছেন, সংস্কার দোকান থেকে কেনার বিষয় না। এটি চলমান প্রক্রিয়া। কমিশনগুলো গণ মতামত নিচ্ছে। তার ভিত্তিতেই সংস্কার হবে। সংস্কার হবে কোনো গোষ্ঠীর জন্য নয় সমগ্র দেশের মানুষের জন্য।
২৬ মিনিট আগেকুয়েতে সড়ক দুর্ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ৩টার (বাংলাদেশ সময়) দিকে প্রাইভেট কার দুর্ঘটনায় তিনি মারা যান।
৩২ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) আন্তবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্টর খেলা শেষে স্লেজিং (কটুকথা) করাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে শিক্ষক–শিক্ষার্থী, সাংবাদিকসহ অন্তত ৩৪ জন আহত হয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্র ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (রামেক) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
৩৮ মিনিট আগেবিডিআর বিদ্রোহের কারণে চাকরিচ্যুত ৬ রাইফেল ব্যাটালিয়নের সব সৈনিকের বেতন-ভাতা ও সব সুযোগ-সুবিধাসহ চাকরি ফেরতের দাবি জানিয়েছেন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ হলে এক সংবাদ সম্মেলনে চাকরিতে পুনর্বহাল করাসহ ৫ দফা দাবি তুলে ধরেন তাঁরা
১ ঘণ্টা আগে