জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের অতিথি কক্ষে সাংবাদিক নির্যাতন ও মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগ ৮ কর্মীকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী সাংবাদিক হল প্রভোস্ট বরাবর ‘শারীরিক নির্যাতন ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘনের’ বিচার চেয়ে আবেদন করেছেন।
মারধরের শিকার ওই সংবাদকর্মী একটি অনলাইন পোর্টালের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক এবং সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।
আবেদনপত্রে উল্লেখ করা হয়, ‘গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টায় হল ছাত্রলীগের কয়েকজন কর্মী আমাকে জোরপূর্বক হলের গেস্টরুমে ডাকে। আমি অস্বীকৃতি জানালে তাঁরা আমার কক্ষে লোক পাঠিয়ে জোড়পূর্বক গেস্টরুমে নিয়ে যায়। সেখানে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে। একপর্যায়ে গেস্টরুমের সিলিংয়ে আমাকে ঝুলতে বাধ্য করা হয়। শারীরিক অসুস্থতার কারণে কিছুক্ষণ ঝুলার পর পড়ে যাই। তখন আসাদ হক (নৃবিজ্ঞান-৪৬), আরিফ জামান সেজান (নৃবিজ্ঞান-৪৬), হাসিবুল হাসান রেশাদ (দর্শন-৪৭) ও মাসুম বিল্লাহ (আইন ও বিচার-৪৭) আমাকে মারার জন্য তেড়ে আসে। এরপর আসাদ গেস্টরুমে থাকা কফি টেবিলের নিচে মাথা ঢুকিয়ে কান ধরে থাকতে বলে। আমার শারীরিক অসুস্থতার (কোমরে ফোড়া) কারণে মাথা ঢোকাতে অপারগতা প্রকাশ করলে তারা আবারও মারমুখী ভঙ্গিতে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘একপর্যায়ে আসাদ আমাকে সাংবাদিকতা পেশা ও বিভাগ নিয়ে নানা ধরনের কুরুচিপূর্ণ কথা শোনায় এবং ১০ মিনিট লাফাতে বলে। লাফাতে দেরি করলে রুমে অবস্থানরত ২৫-৩০ জন ছাত্রলীগকর্মীর সবাই আমাকে মারতে উদ্যত হয়। তখন আমি লাফাতে শুরু করি এবং একপর্যায়ে ৫ মিনিটের মতো লাফানোর পর থেমে যাই। তখন তারা আবারও তেড়ে আসলে আমি আবারও লাফাতে শুরু করি। লাফানো থেমে যাওয়ার পর আসাদ হক (নৃবিজ্ঞান-৪৬), আরিফ জামান সেজান (নৃবিজ্ঞান-৪৬), রায়হান বিন হাবিব (নৃবিজ্ঞান-৪৭), জিয়াদ মির্জা (অর্থনীতি-৪৭), হাসিবুল হাসান রেশাদ (দর্শন-৪৭) মুনতাসির আহমেদ তাহরিন (প্রাণিবিদ্যা-৪৭), মাসুম বিল্লাহ (আইন ও বিচার-৪৭), জাহিদ (রসায়ন-৪৮) আমাকে মোবাইল বের করতে বলে। আমি মোবাইল দিতে অস্বীকৃতি জানালে তারা মোবাইল কেড়ে নেয়। মোবাইলের লক খুলে দেওয়ার জন্য জোরজবরদস্তি শুরু করে।’
ভুক্তভোগী সাংবাদিক বলেন, ‘লক খুলে না দিলে একপর্যায়ে আসাদ, রায়হান, সেজান, জিয়াদ, রেশাদ, মুনতাসির, মাসুম বিল্লাহ, জাহিদ, ইমরান আহমেদ (বাংলা-৪৮), শাহাদাৎ (প্রত্নতত্ত্ব-৪৮), নাফিস ইকবাল (ইতিহাস-৪৮) আমার শার্টের কলার ধরে এলোপাতাড়িভাবে মারতে শুরু করে। এরপর তাঁরা আমাকে জোরপূর্বক তিন তলার (আব্দুল্লাহ আল আকাশ, নৃবিজ্ঞান-৪৪ এর রুম) দিকে নিয়ে যাওয়া শুরু করে। বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত সাংবাদিকেরা আসলে পরিস্থিতি শান্ত হয়। কিন্তু তখনো তারা আমার মোবাইল ফেরত দেয়নি। দুই ঘণ্টা পর ছাত্রলীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক আসার ১০ মিনিট আগে তাঁরা মোবাইল ফোনটি ফেরত দেয়।’
শাখা ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে অভিযুক্ত আসাদ হক, আরিফ জামান সেজান এবং জাহিদ হাসান ঘটনাস্থলে তাদের উপস্থিতির ঘটনা বর্ণনা করেন এবং মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেওয়ার কথা স্বীকার করেন। কিন্তু সিলিংয়ে ঝোলানো এবং মারধর বিষয়টি অস্বীকার করেন তাঁরা।
তবে ভুক্তভোগী ওই সংবাদকর্মী শিক্ষার্থীর করা মোবাইল রেকর্ড বিশ্লেষণে ভুক্তভোগীর আনীত অভিযোগগুলোর সত্যতার মিলেছে। যার একটি কপি এই প্রতিবেদকের হাতে এসেছে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি আক্তারুজ্জামান সোহেল বলেন, ‘আজ থেকে এই কর্মীরা ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকুক তা আমরা চাই না। সাংগঠনিক কাজকর্ম থেকে তাঁরা অবাঞ্ছিত বলে গণ্য হবেন। তাঁরা এই কমিটি থাকা অবস্থায় রাজনীতির সঙ্গে কোনোভাবে যুক্ত থাকবেন না এবং আগামী কমিটিতেও তাঁদের থাকার কোনো সুযোগ নেই। ছাত্রলীগ পরিচয়ে কেউ এ রকম ন্যক্কারজনক কাজ করলে আমরা সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নিব।’
শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান লিটন বলেন, ‘আমরা আমাদের জায়গায় থেকে সর্বোচ্চ পদক্ষেপের ব্যবস্থা করেছি। সামনের দিনগুলোর জন্য ছাত্রলীগের নাম নিয়ে চলা ছাত্রদের কেউ এ রকম ন্যক্কারজনক কাজ করলে, সংগঠনের পক্ষ থেকে কঠিন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।’
সার্বিক বিষয়ে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক আব্দুল্লাহ হেল কাফী বলেন, ‘আমি গতকাল খুব ক্লান্ত থাকায় ঘুমিয়ে পড়ি ফলে তাঁদের ফোন রিসিভ করতে পারিনি। আজ সকালে ঘটনা জেনেছি। ঘটনা বিশ্লেষণ করে দ্রুত দোষীদের ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নিব। এ জন্য আজ সন্ধ্যায় মিটিং কল করা হয়েছে। অভিযোগপত্র ও অভিযুক্তদের কথা শুনে এ ব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।’
এদিকে এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জ্ঞাপনের পাশাপাশি অভিযুক্তদের দ্রুত শাস্তি নিশ্চিত করতে প্রশাসনের নিকট আহ্বান জানিয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের অতিথি কক্ষে সাংবাদিক নির্যাতন ও মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগ ৮ কর্মীকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী সাংবাদিক হল প্রভোস্ট বরাবর ‘শারীরিক নির্যাতন ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘনের’ বিচার চেয়ে আবেদন করেছেন।
মারধরের শিকার ওই সংবাদকর্মী একটি অনলাইন পোর্টালের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক এবং সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।
আবেদনপত্রে উল্লেখ করা হয়, ‘গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টায় হল ছাত্রলীগের কয়েকজন কর্মী আমাকে জোরপূর্বক হলের গেস্টরুমে ডাকে। আমি অস্বীকৃতি জানালে তাঁরা আমার কক্ষে লোক পাঠিয়ে জোড়পূর্বক গেস্টরুমে নিয়ে যায়। সেখানে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে। একপর্যায়ে গেস্টরুমের সিলিংয়ে আমাকে ঝুলতে বাধ্য করা হয়। শারীরিক অসুস্থতার কারণে কিছুক্ষণ ঝুলার পর পড়ে যাই। তখন আসাদ হক (নৃবিজ্ঞান-৪৬), আরিফ জামান সেজান (নৃবিজ্ঞান-৪৬), হাসিবুল হাসান রেশাদ (দর্শন-৪৭) ও মাসুম বিল্লাহ (আইন ও বিচার-৪৭) আমাকে মারার জন্য তেড়ে আসে। এরপর আসাদ গেস্টরুমে থাকা কফি টেবিলের নিচে মাথা ঢুকিয়ে কান ধরে থাকতে বলে। আমার শারীরিক অসুস্থতার (কোমরে ফোড়া) কারণে মাথা ঢোকাতে অপারগতা প্রকাশ করলে তারা আবারও মারমুখী ভঙ্গিতে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘একপর্যায়ে আসাদ আমাকে সাংবাদিকতা পেশা ও বিভাগ নিয়ে নানা ধরনের কুরুচিপূর্ণ কথা শোনায় এবং ১০ মিনিট লাফাতে বলে। লাফাতে দেরি করলে রুমে অবস্থানরত ২৫-৩০ জন ছাত্রলীগকর্মীর সবাই আমাকে মারতে উদ্যত হয়। তখন আমি লাফাতে শুরু করি এবং একপর্যায়ে ৫ মিনিটের মতো লাফানোর পর থেমে যাই। তখন তারা আবারও তেড়ে আসলে আমি আবারও লাফাতে শুরু করি। লাফানো থেমে যাওয়ার পর আসাদ হক (নৃবিজ্ঞান-৪৬), আরিফ জামান সেজান (নৃবিজ্ঞান-৪৬), রায়হান বিন হাবিব (নৃবিজ্ঞান-৪৭), জিয়াদ মির্জা (অর্থনীতি-৪৭), হাসিবুল হাসান রেশাদ (দর্শন-৪৭) মুনতাসির আহমেদ তাহরিন (প্রাণিবিদ্যা-৪৭), মাসুম বিল্লাহ (আইন ও বিচার-৪৭), জাহিদ (রসায়ন-৪৮) আমাকে মোবাইল বের করতে বলে। আমি মোবাইল দিতে অস্বীকৃতি জানালে তারা মোবাইল কেড়ে নেয়। মোবাইলের লক খুলে দেওয়ার জন্য জোরজবরদস্তি শুরু করে।’
ভুক্তভোগী সাংবাদিক বলেন, ‘লক খুলে না দিলে একপর্যায়ে আসাদ, রায়হান, সেজান, জিয়াদ, রেশাদ, মুনতাসির, মাসুম বিল্লাহ, জাহিদ, ইমরান আহমেদ (বাংলা-৪৮), শাহাদাৎ (প্রত্নতত্ত্ব-৪৮), নাফিস ইকবাল (ইতিহাস-৪৮) আমার শার্টের কলার ধরে এলোপাতাড়িভাবে মারতে শুরু করে। এরপর তাঁরা আমাকে জোরপূর্বক তিন তলার (আব্দুল্লাহ আল আকাশ, নৃবিজ্ঞান-৪৪ এর রুম) দিকে নিয়ে যাওয়া শুরু করে। বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত সাংবাদিকেরা আসলে পরিস্থিতি শান্ত হয়। কিন্তু তখনো তারা আমার মোবাইল ফেরত দেয়নি। দুই ঘণ্টা পর ছাত্রলীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক আসার ১০ মিনিট আগে তাঁরা মোবাইল ফোনটি ফেরত দেয়।’
শাখা ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে অভিযুক্ত আসাদ হক, আরিফ জামান সেজান এবং জাহিদ হাসান ঘটনাস্থলে তাদের উপস্থিতির ঘটনা বর্ণনা করেন এবং মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেওয়ার কথা স্বীকার করেন। কিন্তু সিলিংয়ে ঝোলানো এবং মারধর বিষয়টি অস্বীকার করেন তাঁরা।
তবে ভুক্তভোগী ওই সংবাদকর্মী শিক্ষার্থীর করা মোবাইল রেকর্ড বিশ্লেষণে ভুক্তভোগীর আনীত অভিযোগগুলোর সত্যতার মিলেছে। যার একটি কপি এই প্রতিবেদকের হাতে এসেছে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি আক্তারুজ্জামান সোহেল বলেন, ‘আজ থেকে এই কর্মীরা ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকুক তা আমরা চাই না। সাংগঠনিক কাজকর্ম থেকে তাঁরা অবাঞ্ছিত বলে গণ্য হবেন। তাঁরা এই কমিটি থাকা অবস্থায় রাজনীতির সঙ্গে কোনোভাবে যুক্ত থাকবেন না এবং আগামী কমিটিতেও তাঁদের থাকার কোনো সুযোগ নেই। ছাত্রলীগ পরিচয়ে কেউ এ রকম ন্যক্কারজনক কাজ করলে আমরা সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নিব।’
শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান লিটন বলেন, ‘আমরা আমাদের জায়গায় থেকে সর্বোচ্চ পদক্ষেপের ব্যবস্থা করেছি। সামনের দিনগুলোর জন্য ছাত্রলীগের নাম নিয়ে চলা ছাত্রদের কেউ এ রকম ন্যক্কারজনক কাজ করলে, সংগঠনের পক্ষ থেকে কঠিন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।’
সার্বিক বিষয়ে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক আব্দুল্লাহ হেল কাফী বলেন, ‘আমি গতকাল খুব ক্লান্ত থাকায় ঘুমিয়ে পড়ি ফলে তাঁদের ফোন রিসিভ করতে পারিনি। আজ সকালে ঘটনা জেনেছি। ঘটনা বিশ্লেষণ করে দ্রুত দোষীদের ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নিব। এ জন্য আজ সন্ধ্যায় মিটিং কল করা হয়েছে। অভিযোগপত্র ও অভিযুক্তদের কথা শুনে এ ব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।’
এদিকে এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জ্ঞাপনের পাশাপাশি অভিযুক্তদের দ্রুত শাস্তি নিশ্চিত করতে প্রশাসনের নিকট আহ্বান জানিয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি।
সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করতে শিক্ষা উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় রয়েছেন কলেজটির শিক্ষার্থীরা। এ বিষয়ে স্পষ্ট সিদ্ধান্ত সরকারের পক্ষ থেকে জানানোর আগ পর্যন্ত ক্লাস পরীক্ষা বন্ধসহ ক্যাম্পাসে অবস্থান করবে বলে জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা। তবে সরকারের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক
১৩ মিনিট আগেভারতে পালানোর সময় যশোরের শার্শা সীমান্তে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণকে গ্রেপ্তার করেছে বিজিবি। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার শিকারপুর সীমান্ত থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বাধা, হত্যাসহ একাধিক মামলার আসামি তিনি।
১৬ মিনিট আগেরাজধানীর মহাখালীতে অবস্থিত সরকারি তিতুমীর কলেজের ভেতরে আজও জড়ো হয়েছে শিক্ষার্থীরা। দাবি আদায় না হলে আরও কঠোর কর্মসূচিতে যাবে বলে জানিয়েছে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। এদিকে গতকালের পরিস্থিতির কারণে আজ মঙ্গলবার সকালে তিতুমীর কলেজের সামনে বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য অবস্থান নিয়েছেন।
৩৪ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ। সেই হত্যা মামলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর শরিফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি।
১ ঘণ্টা আগে