ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এক স্কুলছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণের অভিযোগে ফারুক ও তাঁর দুই সহযোগী বিশাল ও সোহেলকে গ্রেপ্তার করেছে ভূঞাপুর থানা-পুলিশ। আজ রোববার ভোরে সিরাজগঞ্জ থেকে ফারুক ও বিশালকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে বিকেলে গ্রেপ্তার করা হয় সোহেলকে।
জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার সকালে দাদার বাড়ি যাওয়ার পথে ওই ছাত্রীকে অপহরণের পর একাধিকবার ধর্ষণ করে ফারুক। এ ঘটনায় ওই স্কুলছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে গতকাল শনিবার সকালে ভূঞাপুর থানায় মামলা করেন। পরে পুলিশ ফারুক ও তাঁর দুই সহযোগীকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তাররা হলেন-উপজেলার বানিয়াবাড়ি গ্রামের নাজমুল প্রধানের ছেলে ফারুক, একই গ্রামের মৃত রহিজ প্রধানের ছেলে সোহেল এবং সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার হোসেনপুর উত্তরপাড়া গ্রামের সাইফুল ইসলামের ছেলে মো. বিশাল।
ছাত্রীর পরিবার ও মামলা সূত্রে জানা যায়, মেয়েটি স্কুলে যাওয়া-আসার পথে বখাটে ফারুক বিভিন্ন সময়ে প্রেমের প্রস্তাব দিত ও নানাভাবে তাঁকে উত্ত্যক্ত করত। মেয়েটি প্রতিবাদ করলে তুলে নেওয়ার হুমকি দিত ফারুক। গত বৃহস্পতিবার ঈদের তৃতীয় দিন সকালে ওই ছাত্রী একা তাঁর দাদার বাড়ি যাচ্ছিল। এ সময় তাঁকে প্রেমের প্রস্তাব দেয় ফারুক। সে প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ফারুক তাঁর দলবল নিয়ে অপহরণ করে তুলে নিয়ে যায় মেয়েটিকে। এরপর নৌকাযোগে প্রথমে সিরাজগঞ্জের তাঁর এক বন্ধুর বাসায় নিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে। তারপর সেখান থেকে ফারুক তাঁর খালার বাসায় নিয়ে ফের ধর্ষণের পর শারীরিক নির্যাতন করে বিয়ের চাপ সৃষ্টি করে। তবু সে বিয়েতে রাজি না হওয়ায় তাঁর এক সহযোগী অপহরণকারীর বাড়িতে সন্ধ্যার দিকে স্কুলছাত্রীকে নিয়ে আসে ফারুক ও তার অন্যান্য সহযোগীরা।
এরপর এ বিষয়টি মেয়েটির বাবা জানতে পেরে ওই দিন রাতেই ফারুকের বন্ধুর বাড়ি থেকে আত্মীয়-স্বজন ও স্থানীয় মাতব্বরদের সঙ্গে নিয়ে মেয়েকে উদ্ধার করেন। পরে শনিবার সকালে মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে ফারুককে প্রধান আসামি করে মামলা দায়ের করেন। পরে এসআই ফাহিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে সিরাজগঞ্জ থেকে প্রধান অভিযুক্ত ফারুক ও তার দুই সহযোগী বিশাল ও সোহেলকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।
এ ব্যাপারে ভূঞাপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফাহিম ফয়সাল বলেন, ‘অভিযুক্ত প্রধান আসামি ফারুক ও তাঁর দুই সহযোগী বিশাল ও সোহেলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এক স্কুলছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণের অভিযোগে ফারুক ও তাঁর দুই সহযোগী বিশাল ও সোহেলকে গ্রেপ্তার করেছে ভূঞাপুর থানা-পুলিশ। আজ রোববার ভোরে সিরাজগঞ্জ থেকে ফারুক ও বিশালকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে বিকেলে গ্রেপ্তার করা হয় সোহেলকে।
জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার সকালে দাদার বাড়ি যাওয়ার পথে ওই ছাত্রীকে অপহরণের পর একাধিকবার ধর্ষণ করে ফারুক। এ ঘটনায় ওই স্কুলছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে গতকাল শনিবার সকালে ভূঞাপুর থানায় মামলা করেন। পরে পুলিশ ফারুক ও তাঁর দুই সহযোগীকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তাররা হলেন-উপজেলার বানিয়াবাড়ি গ্রামের নাজমুল প্রধানের ছেলে ফারুক, একই গ্রামের মৃত রহিজ প্রধানের ছেলে সোহেল এবং সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার হোসেনপুর উত্তরপাড়া গ্রামের সাইফুল ইসলামের ছেলে মো. বিশাল।
ছাত্রীর পরিবার ও মামলা সূত্রে জানা যায়, মেয়েটি স্কুলে যাওয়া-আসার পথে বখাটে ফারুক বিভিন্ন সময়ে প্রেমের প্রস্তাব দিত ও নানাভাবে তাঁকে উত্ত্যক্ত করত। মেয়েটি প্রতিবাদ করলে তুলে নেওয়ার হুমকি দিত ফারুক। গত বৃহস্পতিবার ঈদের তৃতীয় দিন সকালে ওই ছাত্রী একা তাঁর দাদার বাড়ি যাচ্ছিল। এ সময় তাঁকে প্রেমের প্রস্তাব দেয় ফারুক। সে প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ফারুক তাঁর দলবল নিয়ে অপহরণ করে তুলে নিয়ে যায় মেয়েটিকে। এরপর নৌকাযোগে প্রথমে সিরাজগঞ্জের তাঁর এক বন্ধুর বাসায় নিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে। তারপর সেখান থেকে ফারুক তাঁর খালার বাসায় নিয়ে ফের ধর্ষণের পর শারীরিক নির্যাতন করে বিয়ের চাপ সৃষ্টি করে। তবু সে বিয়েতে রাজি না হওয়ায় তাঁর এক সহযোগী অপহরণকারীর বাড়িতে সন্ধ্যার দিকে স্কুলছাত্রীকে নিয়ে আসে ফারুক ও তার অন্যান্য সহযোগীরা।
এরপর এ বিষয়টি মেয়েটির বাবা জানতে পেরে ওই দিন রাতেই ফারুকের বন্ধুর বাড়ি থেকে আত্মীয়-স্বজন ও স্থানীয় মাতব্বরদের সঙ্গে নিয়ে মেয়েকে উদ্ধার করেন। পরে শনিবার সকালে মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে ফারুককে প্রধান আসামি করে মামলা দায়ের করেন। পরে এসআই ফাহিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে সিরাজগঞ্জ থেকে প্রধান অভিযুক্ত ফারুক ও তার দুই সহযোগী বিশাল ও সোহেলকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।
এ ব্যাপারে ভূঞাপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফাহিম ফয়সাল বলেন, ‘অভিযুক্ত প্রধান আসামি ফারুক ও তাঁর দুই সহযোগী বিশাল ও সোহেলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
ভূমিহীন পরিচয়ে কেউ বাগিয়েছেন আশ্রয়ণ প্রকল্পের ছয়টি ঘর। আরেক জন বাগিয়েছেন চারটি। আবার কেউ কেউ ঘর নিলেও থাকেন না সেখানে। এর মধ্যে একজন তো ঘটিয়েছেন অবাক কাণ্ড! নিজ কব্জায় রাখা ৬টি ঘরের তিনটিতে লাগিয়েছেন এসি। মেঝেতে করেছেন টাইলস। তাঁর দুই স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে করছেন বিলাসী জীবনযাপন। ভূমিহীনদের ঘর বিতর
১০ মিনিট আগেঅনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে নেমেছেন নীলফামারী মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা ও ইন্টার্ন চিকিৎসকেরা। জেলার জেনারেল হাসপাতালে কর্তব্যরত এক নারী ইন্টার্ন চিকিৎসককে লাঞ্ছিত করার ঘটনায় এই কর্মসূচি পালন করছেন তাঁরা।
৩৫ মিনিট আগেবরিশাল মহানগরীতে এক ষোড়শী কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় আজ বুধবার নগরীর রূপাতলী এলাকা থেকে ইমরান আলী শোভন (৩৩) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩৯ মিনিট আগেসাবেক কৃষিমন্ত্রী ও টাঙ্গাইল-১ (মধুপুর-ধনবাড়ী) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাককে টাঙ্গাইলের মধুপুরে ৫ দিনের রিমান্ডে আনা হয়েছে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় কঠোর নিরাপত্তায় তাঁকে মধুপুর থানায় নিয়ে আসা হয়।
১ ঘণ্টা আগে