নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুমন শিকদার ওরফে মুসাকে রিমান্ডে নিয়ে জানা যাবে ঢাকার মতিঝিল থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম (টিপু) হত্যায় কারা কারা জড়িত ছিল। কার কী ভূমিকা ছিল। এমনটাই জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখার অতিরিক্ত কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার। টিপু হত্যার সন্দেহভাজন মূল পরিকল্পনাকারী ও নির্দেশদাতা সুমন শিকদার ওরফে মুসাকে আদালতে তুলে ১৫ দিনের রিমান্ড চাইবেন বলেও জানান তিনি।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় রাজধানীর ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে হাফিজ আক্তার এসব কথা বলেন।
এই হত্যাকাণ্ডে মুসার ভূমিকা কী ছিল, সে কীভাবে সমন্বয় করেছিল এমন প্রশ্নের জবাবে হাফিজ বলেন, ‘আমরা মাসুম মোহাম্মদ আকাশকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছি, তখন মাসুম রিমান্ডে পরিকল্পনাকারী ও সমন্বয়ক হিসেবে মুসার নাম বলেছে। যেহেতু সে মূল ভূমিকায় ছিল, নিজেই গুলি করেছে, তাই মাসুমের জবানবন্দি ছাড়াও আমাদের তদন্তে মুসার নাম এসেছে। এছাড়া এ ঘটনার আগে মোচা বাবু হত্যা এবং আগেও কিছু ঘটনা ঘটেছে। প্রতিটি ঘটনা ধরে আমরা আগাচ্ছি। মুসাকে আদালতে হাজির করে রিমান্ডে আনা হবে। তখন অনেক প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করা হবে। মাসুমের জবানবন্দিতে অনেক কিছু এসেছে। এবার মুসাকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যাবে আরও কারা কারা জড়িত। কার কী ভূমিকা ছিল। সব বিষয় জানতে মুসাকে রিমান্ডে আনতে হবে।’
আরেক সন্দেহভাজন মোল্লা শামিম দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। মুসার মতো তাঁকেও আনা হবে কি না, জানতে চাইলে গোয়েন্দাপ্রধান বলেন, ‘মোল্লা শামিম পালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আছে। সে কীভাবে পালিয়েছে এটি নিশ্চিত হওয়ার যায়নি। আমরা শুনেছি। এটা নিয়ে কাজ করছি। সে পাসপোর্ট ব্যবহার করে গেছে, নাকি বিনা পাসপোর্টে গেছে, সে বিষয়গুলো জানতে হবে।’
মুসাকে দেশে আনা হয়েছে ২০ ঘণ্টা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে তাঁর কাছ থেকে কী জানা গেল—এমন প্রশ্নের জবাবে গোয়েন্দাপ্রধান বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদে এবং গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের কাছ থেকে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছি। মুসাকে রিমান্ডে আনার পর সেগুলো আবার মিলিয়ে দেখা হবে। এর আগে কিছু বলা যাচ্ছে না।’
টিপু হত্যার পরেও তাঁর পরিবার বারবার হুমকি পাচ্ছিল। কারা হুমকি দিচ্ছে—এ বিষয়ে কোনো তথ্য পাওয়া গেছে কি না, জানতে চাইলে বলেন, এ ঘটনায় একটি জিডি হয়েছে। স্থানীয় থানা ও ডিসিকে বলা হয়েছে টিপুর স্ত্রীকে যেন নিরাপত্তা দেওয়া হয়।
নিহত টিপুর স্ত্রী বলেছেন, মুসা মূল পরিকল্পনাকারী হতে পারে না। এর পেছনে অন্য কেউ আছে। এই দাবির বিষয়ে ডিবির প্রধান বলেন, ‘এটি মামলার তদন্তের একটি পার্ট। আমরা সবার কথা গুরুত্বসহকারে দেখছি। যেহেতু নিহতের স্ত্রী বলেছেন, মুসা হতে পারে না, অন্য কেউ হতে পারে, যেহেতু তিনিও একজন রাজনৈতিক নেতা, তাই সবকিছু আমরা আমলে নিয়ে তদন্তকাজ চালিয়ে যাচ্ছি।’’
সুমন শিকদার ওরফে মুসাকে রিমান্ডে নিয়ে জানা যাবে ঢাকার মতিঝিল থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম (টিপু) হত্যায় কারা কারা জড়িত ছিল। কার কী ভূমিকা ছিল। এমনটাই জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখার অতিরিক্ত কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার। টিপু হত্যার সন্দেহভাজন মূল পরিকল্পনাকারী ও নির্দেশদাতা সুমন শিকদার ওরফে মুসাকে আদালতে তুলে ১৫ দিনের রিমান্ড চাইবেন বলেও জানান তিনি।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় রাজধানীর ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে হাফিজ আক্তার এসব কথা বলেন।
এই হত্যাকাণ্ডে মুসার ভূমিকা কী ছিল, সে কীভাবে সমন্বয় করেছিল এমন প্রশ্নের জবাবে হাফিজ বলেন, ‘আমরা মাসুম মোহাম্মদ আকাশকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছি, তখন মাসুম রিমান্ডে পরিকল্পনাকারী ও সমন্বয়ক হিসেবে মুসার নাম বলেছে। যেহেতু সে মূল ভূমিকায় ছিল, নিজেই গুলি করেছে, তাই মাসুমের জবানবন্দি ছাড়াও আমাদের তদন্তে মুসার নাম এসেছে। এছাড়া এ ঘটনার আগে মোচা বাবু হত্যা এবং আগেও কিছু ঘটনা ঘটেছে। প্রতিটি ঘটনা ধরে আমরা আগাচ্ছি। মুসাকে আদালতে হাজির করে রিমান্ডে আনা হবে। তখন অনেক প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করা হবে। মাসুমের জবানবন্দিতে অনেক কিছু এসেছে। এবার মুসাকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যাবে আরও কারা কারা জড়িত। কার কী ভূমিকা ছিল। সব বিষয় জানতে মুসাকে রিমান্ডে আনতে হবে।’
আরেক সন্দেহভাজন মোল্লা শামিম দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। মুসার মতো তাঁকেও আনা হবে কি না, জানতে চাইলে গোয়েন্দাপ্রধান বলেন, ‘মোল্লা শামিম পালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আছে। সে কীভাবে পালিয়েছে এটি নিশ্চিত হওয়ার যায়নি। আমরা শুনেছি। এটা নিয়ে কাজ করছি। সে পাসপোর্ট ব্যবহার করে গেছে, নাকি বিনা পাসপোর্টে গেছে, সে বিষয়গুলো জানতে হবে।’
মুসাকে দেশে আনা হয়েছে ২০ ঘণ্টা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে তাঁর কাছ থেকে কী জানা গেল—এমন প্রশ্নের জবাবে গোয়েন্দাপ্রধান বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদে এবং গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের কাছ থেকে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছি। মুসাকে রিমান্ডে আনার পর সেগুলো আবার মিলিয়ে দেখা হবে। এর আগে কিছু বলা যাচ্ছে না।’
টিপু হত্যার পরেও তাঁর পরিবার বারবার হুমকি পাচ্ছিল। কারা হুমকি দিচ্ছে—এ বিষয়ে কোনো তথ্য পাওয়া গেছে কি না, জানতে চাইলে বলেন, এ ঘটনায় একটি জিডি হয়েছে। স্থানীয় থানা ও ডিসিকে বলা হয়েছে টিপুর স্ত্রীকে যেন নিরাপত্তা দেওয়া হয়।
নিহত টিপুর স্ত্রী বলেছেন, মুসা মূল পরিকল্পনাকারী হতে পারে না। এর পেছনে অন্য কেউ আছে। এই দাবির বিষয়ে ডিবির প্রধান বলেন, ‘এটি মামলার তদন্তের একটি পার্ট। আমরা সবার কথা গুরুত্বসহকারে দেখছি। যেহেতু নিহতের স্ত্রী বলেছেন, মুসা হতে পারে না, অন্য কেউ হতে পারে, যেহেতু তিনিও একজন রাজনৈতিক নেতা, তাই সবকিছু আমরা আমলে নিয়ে তদন্তকাজ চালিয়ে যাচ্ছি।’’
কেঁদে কেঁদে বাবার কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়েছিল তিন বছরের শিশু মুসা; কিন্তু বাবা আহাদ মোল্লা থামেননি। গলা কেটে তিনি হত্যা করেন মুসাকে। এর আগে বড় ছেলে সাত বছরের রোহানকে একইভাবে হত্যা করেন আহাদ। তারপর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে গতকাল শনিবার সকালে রাজধানী
১৬ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় ‘চোর পেটানোকে’ কেন্দ্র করে এলাকাবাসী ও সাপ্পরো ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। এ সময় কলেজ হোস্টেলে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের ৭ /সি নম্বর সড়কের হোস্টেল এলাকায় শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত সংঘর্ষ
৮ ঘণ্টা আগেপালানোর সময় বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হয়েছেন বেসরকারি টেলিভিশন দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ হাসান। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৮ ঘণ্টা আগেজধানীর হাজারীবাগে সাইকেল চোর ধরতে গিয়ে খুন হয় কিশোর সাহাদাৎ হোসেন শান্ত। হত্যার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে হাজারীবাগ থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন মো. শুকুর আলী (২২), মো. সিয়াম (২০) ও মো. শাকিল হোসেন (২৩)। তাঁদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো একটি চাকু উদ্ধার করা হয়েছে
৯ ঘণ্টা আগে