আয়নাল হোসেন, ঢাকা
আমদানির খবরে বাজারে দাম কিছুটা কমলেও আবারও বাড়ছে চালের দাম। রাজধানীর বাজারে প্রতি কেজিতে এক থেকে দুই টাকা বেড়েছে। রাজধানীর আড়তদারেরা বলছেন, দাম ওঠানামা করে মূলত মিলারদের ওপর নির্ভর করছে। তবে মিল মালিকেরা বলছেন, দেশে চালের সংকট নেই। মৌসুমি ব্যবসায়ীরা বিপুল ধান মজুত রেখেছেন।
সংশ্লিষ্টরা জানান, চলতি বছর বোরোর বাম্পার ফলন হয়েছে। এরপর বিদেশ থেকেও চাল আমদানি হয়েছে। তবুও দাম বাড়ায় সরকার চিন্তিত হয়ে পড়ে। চালের দাম যাতে সাধারণ মানুষের নাগালে থাকে এ জন্য সরকার আমদানি শুল্ক কমিয়ে বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে অনুমোদন দেয়। আমদানির খবরে বাজারে দাম কিছুটা কমে আসলেও সেই চাল দেশে আসতে প্রায় মাস খানিক লাগবে। আর এই সুযোগে ব্যবসায়ীরা চালের দাম বাড়াচ্ছেন।
পুরান ঢাকার মেসার্স রশিদ রাইস এজেন্সির মালিক আবদুর রশিদ বলেন, আমদানির খবরে চালের দাম কিছুটা কমলেও গত দুই দিন ধরে বাজারে আবার দাম বাড়ছে। ৫০ কেজি ওজনের এক বস্তা মিনিকেটে ৫০ টাকা এবং বিআর-২৮ (লতা নামে পরিচিত) চালে বস্তায় ১০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। বিশেষ করে মিল মালিকেরা বাড়তি দাম চাচ্ছেন।
গতকাল সোমবার রাজধানীর পাইকারি বাজারে প্রতিকেজি মিনিকেট ৫৪-৫৭ টাকা এবং লতা ৪৬-৪৭ টাকায় বিক্রি হয়েছে। দু দিন আগে এই চালের দাম ছিল ৫২-৫৪ এবং ৪৪-৪৫ টাকা।
মেসার্স মহসীন রাইস এজেন্সির বিক্রয় প্রতিনিধি আবদুল হাই বলেন, মিল মালিক ও আড়তদারেরা মনে করেছিল চাল বেশি আমদানি হলে তাদের লোকসান গুনতে হবে। এ কারণে মিল মালিকেরা দ্রুত ছেড়ে দেওয়ার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েন। তবে আমদানি চাল বাজারে আসতে আরও কয়েক দিন সময় লাগবে। আর এই সুযোগ নিচ্ছেন মিল মালিকেরা।
রাজধানীর সেগুনবাগিচা এলাকার মেসার্স সোনালী রাইস এজেন্সির মালিক নূরুল ইসলাম বলেন, মিল মালিকেরা বাড়তি দাম চাচ্ছেন। তবে খুচরায় এখনো আগের দামেই চাল বিক্রি হচ্ছে।
চালের দাম বাড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ অটো মেজর ও হাসকিং মিল মালিক সমিতির সভাপতি ও কুষ্টিয়ার মেসার্স রশিদ অ্যাগ্রো রাইস এজেন্সির মালিক আবদুর রশিদ বলেন, বাজারে আমদানি করা চাল আসা শুরু হলে দাম কমে আসবে। তবে দেশে ধান-চালের কোনো সংকট নেই। এক শ্রেণির মৌসুমি ব্যবসায়ীর কারণে বোরোর ভরা মৌসুমেও ধানের সংকট গেছে। এ কারণে এই মুহূর্তে আমদানি হলেও তাঁরা কিছু বলতে পারছেন না।
খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ১৭ আগস্ট থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত মোট ৪৩৬টি প্রতিষ্ঠানকে ১৬ লাখ ৩৭ হাজার চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এসব চালের মধ্যে ১৪ লাখ ৮৩ হাজার টন সেদ্ধ ও ১ লাখ ৫৪ হাজার টন আতপ চাল রয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাব অনুযায়ী, গতকাল প্রতি কেজি সরু চাল ৬০-৬৮ টাকা, মাঝারি মানের ৫০-৫৬ টাকা এবং মোটা চাল ৪৫-৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে মোটা চাল এক সপ্তাহ আগে ছিল ৪৫-৪৮ টাকা।
আমদানির খবরে বাজারে দাম কিছুটা কমলেও আবারও বাড়ছে চালের দাম। রাজধানীর বাজারে প্রতি কেজিতে এক থেকে দুই টাকা বেড়েছে। রাজধানীর আড়তদারেরা বলছেন, দাম ওঠানামা করে মূলত মিলারদের ওপর নির্ভর করছে। তবে মিল মালিকেরা বলছেন, দেশে চালের সংকট নেই। মৌসুমি ব্যবসায়ীরা বিপুল ধান মজুত রেখেছেন।
সংশ্লিষ্টরা জানান, চলতি বছর বোরোর বাম্পার ফলন হয়েছে। এরপর বিদেশ থেকেও চাল আমদানি হয়েছে। তবুও দাম বাড়ায় সরকার চিন্তিত হয়ে পড়ে। চালের দাম যাতে সাধারণ মানুষের নাগালে থাকে এ জন্য সরকার আমদানি শুল্ক কমিয়ে বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে অনুমোদন দেয়। আমদানির খবরে বাজারে দাম কিছুটা কমে আসলেও সেই চাল দেশে আসতে প্রায় মাস খানিক লাগবে। আর এই সুযোগে ব্যবসায়ীরা চালের দাম বাড়াচ্ছেন।
পুরান ঢাকার মেসার্স রশিদ রাইস এজেন্সির মালিক আবদুর রশিদ বলেন, আমদানির খবরে চালের দাম কিছুটা কমলেও গত দুই দিন ধরে বাজারে আবার দাম বাড়ছে। ৫০ কেজি ওজনের এক বস্তা মিনিকেটে ৫০ টাকা এবং বিআর-২৮ (লতা নামে পরিচিত) চালে বস্তায় ১০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। বিশেষ করে মিল মালিকেরা বাড়তি দাম চাচ্ছেন।
গতকাল সোমবার রাজধানীর পাইকারি বাজারে প্রতিকেজি মিনিকেট ৫৪-৫৭ টাকা এবং লতা ৪৬-৪৭ টাকায় বিক্রি হয়েছে। দু দিন আগে এই চালের দাম ছিল ৫২-৫৪ এবং ৪৪-৪৫ টাকা।
মেসার্স মহসীন রাইস এজেন্সির বিক্রয় প্রতিনিধি আবদুল হাই বলেন, মিল মালিক ও আড়তদারেরা মনে করেছিল চাল বেশি আমদানি হলে তাদের লোকসান গুনতে হবে। এ কারণে মিল মালিকেরা দ্রুত ছেড়ে দেওয়ার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েন। তবে আমদানি চাল বাজারে আসতে আরও কয়েক দিন সময় লাগবে। আর এই সুযোগ নিচ্ছেন মিল মালিকেরা।
রাজধানীর সেগুনবাগিচা এলাকার মেসার্স সোনালী রাইস এজেন্সির মালিক নূরুল ইসলাম বলেন, মিল মালিকেরা বাড়তি দাম চাচ্ছেন। তবে খুচরায় এখনো আগের দামেই চাল বিক্রি হচ্ছে।
চালের দাম বাড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ অটো মেজর ও হাসকিং মিল মালিক সমিতির সভাপতি ও কুষ্টিয়ার মেসার্স রশিদ অ্যাগ্রো রাইস এজেন্সির মালিক আবদুর রশিদ বলেন, বাজারে আমদানি করা চাল আসা শুরু হলে দাম কমে আসবে। তবে দেশে ধান-চালের কোনো সংকট নেই। এক শ্রেণির মৌসুমি ব্যবসায়ীর কারণে বোরোর ভরা মৌসুমেও ধানের সংকট গেছে। এ কারণে এই মুহূর্তে আমদানি হলেও তাঁরা কিছু বলতে পারছেন না।
খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ১৭ আগস্ট থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত মোট ৪৩৬টি প্রতিষ্ঠানকে ১৬ লাখ ৩৭ হাজার চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এসব চালের মধ্যে ১৪ লাখ ৮৩ হাজার টন সেদ্ধ ও ১ লাখ ৫৪ হাজার টন আতপ চাল রয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাব অনুযায়ী, গতকাল প্রতি কেজি সরু চাল ৬০-৬৮ টাকা, মাঝারি মানের ৫০-৫৬ টাকা এবং মোটা চাল ৪৫-৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে মোটা চাল এক সপ্তাহ আগে ছিল ৪৫-৪৮ টাকা।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (বারি) ফুটবল খেলা শেষে স্লেজিং (কটু কথা) করাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এতে শিক্ষক-সাংবাদিকসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ কামাল স্টেডিয়ামে এই ঘটনা ঘটে।
২২ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙ্গরে গত মাসে দুই জাহাজে আগুনের পেছনে কোনো নাশকতার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে জাহাজ দুটির ক্রুদের অদক্ষতা, অবহেলা ও যথাযথ প্রস্তুতির অভাবের কথা উল্লেখ করেছে তদন্ত কমিটি।
২৬ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) কালের কণ্ঠের ক্যাম্পাস প্রতিনিধি মো. জুনায়েত শেখকে মারধর করার অভিযোগে শাখা ছাত্রদল থেকে মাশফিকুল রাইনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে
২৬ মিনিট আগেমুক্তির দাবিতে খুলনা জেলা কারাগারে অনশনরত দুই জঙ্গির শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন। আট দিন ধরে কারা হাসপাতালে রেখে স্যালাইনের মাধ্যমে তাঁদের খাবার দেওয়া হচ্ছে।
৩৬ মিনিট আগে