প্রতিনিধি, গোপালগঞ্জ
গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে প্রায় ৩৮ কোটি টাকার চিকিৎসা সরঞ্জাম দীর্ঘদিন ধরে অকেজো হয়ে পড়ে আছে। যার ফলে স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রোগীরা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, হিলিয়াম গ্যাস শেষ হয়ে যাওয়ার পর থেকে ৬ বছর পার হয়ে গেলেও আর চালু করা সম্ভব হয়নি এমআরআই মেশিন। প্রায় সাড়ে ১৭ কোটি টাকা ব্যয়ে গত ২০১৫ সালে হাসপাতালের জন্য একটি এমআরআই মেশিন ক্রয় করা হয়েছিল। মেশিনটি চালু করার কিছুদিন পর হিলিয়াম গ্যাস শেষ হয়ে যায়। এরপর থেকে এমআরআই মেশিনটি অকেজো হয়ে পড়ে আছে।
অপরদিকে ২০১৩ সালে হাসপাতালের জন্য প্রায় ১০ কোটি ৬৬ লাখ ৬৭ হাজার টাকা ব্যয়ে সিটি স্ক্যান মেশিন ও ১০ কোটি ১২ লাখ টাকা ব্যয়ে ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন কেনা হয়। কিন্তু সফটওয়্যার নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন ও যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে সিটি স্ক্যান মেশিন ৬ মাস ধরে অকেজো অবস্থায় পড়ে আছে। যার ফলে হাসপাতালে সেবা নিতে আসা রোগীরা বঞ্চিত হচ্ছেন এ সকল সেবা থেকে।
হাসপাতালে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না থাকায় অতিরিক্ত টাকা খরচ করে রোগীদের যেতে হচ্ছে খুলনা অথবা ঢাকায়। এ ব্যয়ভার বহন করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে রোগীর স্বজনদের। ফলে চিকিৎসা সেবা ব্যাহত হচ্ছে।
অপরদিকে, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মেশিন মেরামতের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়ে জানালেও সুফল পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া সরকারের সঙ্গে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের ওয়ারেন্টি চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার ফলে এসব বিষয়ে কোন সহযোগিতা প্রদান করছে না সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান।
গোপালগঞ্জের পার্শ্ববর্তী জেলা নড়াইলের কালিয়া উপজেলা থেকে চিকিৎসা নিতে আসা জোনাকি বেগম (৩৫) বলেন, হাসপাতাল থেকে কম খরচে এক্স-রে করানো যায়। আমার হাতে চোট লাগায় গত দু’দিন ধরে হাসপাতালে এসে এক্স-রে করানোর জন্য লাইন ধরেও করাতে পারিনি। পরে বাধ্য হয়ে বাইরের ক্লিনিক থেকে ৮ শত টাকা দিয়ে এক্স-রে করিয়েছি।
গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের সহকারী পরিচালক অসিত কুমার মল্লিক বলেন, অকেজো অবস্থায় পড়ে থাকা সিটি স্ক্যান মেশিনটি মেরামতের জন্য ন্যাশনাল ইলেকট্রো-মেডিকেল ইকুইপমেন্ট মেইনটেন্যান্স ওয়ার্কশপ অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারকে চিঠি দিয়েছি। এ ছাড়া স্বাস্থ্য মহাপরিচালককে এ বিষয়ে অবহিত করেছি। মূলত সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান লেক্সিকন নিম্নমানের মেশিন সরবরাহ করেছে। কিছুদিন পরেই এক্স-রে মেশিনটির সফটওয়্যার নষ্ট হয়ে যায়। পাঁচ মাস আগে একজন ইঞ্জিনিয়ারকে এনে সফটওয়্যার ঠিক করলেও কিছুদিনের মধ্যে তা পুনরায় নষ্ট হয়ে যায়। দ্রুত মেরামত সম্পন্ন করে আবার এক্স-রে করতে পারবেন বলে জানান তিনি। সর্বশেষ ২০২১ সালের ২৮ এপ্রিল সিটি স্ক্যান মেশিন মেরামতের জন্য টেন্ডার করা হয়েছে বলেও তিনি জানান।
গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে প্রায় ৩৮ কোটি টাকার চিকিৎসা সরঞ্জাম দীর্ঘদিন ধরে অকেজো হয়ে পড়ে আছে। যার ফলে স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রোগীরা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, হিলিয়াম গ্যাস শেষ হয়ে যাওয়ার পর থেকে ৬ বছর পার হয়ে গেলেও আর চালু করা সম্ভব হয়নি এমআরআই মেশিন। প্রায় সাড়ে ১৭ কোটি টাকা ব্যয়ে গত ২০১৫ সালে হাসপাতালের জন্য একটি এমআরআই মেশিন ক্রয় করা হয়েছিল। মেশিনটি চালু করার কিছুদিন পর হিলিয়াম গ্যাস শেষ হয়ে যায়। এরপর থেকে এমআরআই মেশিনটি অকেজো হয়ে পড়ে আছে।
অপরদিকে ২০১৩ সালে হাসপাতালের জন্য প্রায় ১০ কোটি ৬৬ লাখ ৬৭ হাজার টাকা ব্যয়ে সিটি স্ক্যান মেশিন ও ১০ কোটি ১২ লাখ টাকা ব্যয়ে ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন কেনা হয়। কিন্তু সফটওয়্যার নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন ও যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে সিটি স্ক্যান মেশিন ৬ মাস ধরে অকেজো অবস্থায় পড়ে আছে। যার ফলে হাসপাতালে সেবা নিতে আসা রোগীরা বঞ্চিত হচ্ছেন এ সকল সেবা থেকে।
হাসপাতালে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না থাকায় অতিরিক্ত টাকা খরচ করে রোগীদের যেতে হচ্ছে খুলনা অথবা ঢাকায়। এ ব্যয়ভার বহন করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে রোগীর স্বজনদের। ফলে চিকিৎসা সেবা ব্যাহত হচ্ছে।
অপরদিকে, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মেশিন মেরামতের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়ে জানালেও সুফল পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া সরকারের সঙ্গে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের ওয়ারেন্টি চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার ফলে এসব বিষয়ে কোন সহযোগিতা প্রদান করছে না সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান।
গোপালগঞ্জের পার্শ্ববর্তী জেলা নড়াইলের কালিয়া উপজেলা থেকে চিকিৎসা নিতে আসা জোনাকি বেগম (৩৫) বলেন, হাসপাতাল থেকে কম খরচে এক্স-রে করানো যায়। আমার হাতে চোট লাগায় গত দু’দিন ধরে হাসপাতালে এসে এক্স-রে করানোর জন্য লাইন ধরেও করাতে পারিনি। পরে বাধ্য হয়ে বাইরের ক্লিনিক থেকে ৮ শত টাকা দিয়ে এক্স-রে করিয়েছি।
গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের সহকারী পরিচালক অসিত কুমার মল্লিক বলেন, অকেজো অবস্থায় পড়ে থাকা সিটি স্ক্যান মেশিনটি মেরামতের জন্য ন্যাশনাল ইলেকট্রো-মেডিকেল ইকুইপমেন্ট মেইনটেন্যান্স ওয়ার্কশপ অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারকে চিঠি দিয়েছি। এ ছাড়া স্বাস্থ্য মহাপরিচালককে এ বিষয়ে অবহিত করেছি। মূলত সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান লেক্সিকন নিম্নমানের মেশিন সরবরাহ করেছে। কিছুদিন পরেই এক্স-রে মেশিনটির সফটওয়্যার নষ্ট হয়ে যায়। পাঁচ মাস আগে একজন ইঞ্জিনিয়ারকে এনে সফটওয়্যার ঠিক করলেও কিছুদিনের মধ্যে তা পুনরায় নষ্ট হয়ে যায়। দ্রুত মেরামত সম্পন্ন করে আবার এক্স-রে করতে পারবেন বলে জানান তিনি। সর্বশেষ ২০২১ সালের ২৮ এপ্রিল সিটি স্ক্যান মেশিন মেরামতের জন্য টেন্ডার করা হয়েছে বলেও তিনি জানান।
গাজীপুর মহানগরীর সারাবো এলাকায় বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শ্রমিকেরা বেতনের দাবিতে ষষ্ঠ দিনের মতো চক্রবর্তী এলাকায় চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক অবরোধ করে আজ বুধবারও বিক্ষোভ করছে। অবরোধ শুরু হওয়ার আগে সড়ক পারাপারের সময় হামিম গ্রুপের একটি কারখানার তিন নারী শ্রমিক আহত হওয়ার ঘটনায় ওই কারখানার শ্রমিকেরাও..
৯ মিনিট আগেপ্যাডেলচালিত রিকশা সিটি করপোরেশন থেকে লাইসেন্স নেওয়ার বিধান আছে। কিন্তু ব্যাটারিচালিত রিকশার লাইসেন্স দেওয়ার কোনো বিধান বা আইন নেই। ব্যাটারিচালিত রিকশার লাইসেন্স পেতে ২০১৩ ও ২০১৪ সালে রিট করা হয়েছিল। তবে হাইকোর্ট ওই সময় রিট দুটি খারিজ করে দেন...
১২ মিনিট আগেবগুড়ায় নিখোঁজের পর মুক্তিপণ দাবি করা সেই শিশুর লাশ পাওয়া গেছে গ্রামের একটি পুকুরে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে বগুড়া সদরের গোকুল সরকার পাড়া গ্রামের পুকুরে শিশুটির লাশ ভেসে উঠে। বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম মঈনুদ্দিন এ সব তথ্য নিশ্চিত করেছেন...
২৯ মিনিট আগেশুনানি শেষে আটজনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল। সেই সঙ্গে তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে এক মাস সময় দেওয়া হয়।
৩৩ মিনিট আগে