ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুর-৩ আসনে বিভিন্ন স্থানে আওয়ামী লীগ প্রার্থী শামীম হকের নির্বাচনী ক্যাম্প পুড়িয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টার অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলন করেছে জেলা আওয়ামী লীগ।
আজ শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ফরিদপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে সংগঠনটি।
সংবাদ সম্মেলনে দাবি করা হয়, বৃহস্পতিবার এক রাতেই আওয়ামী লীগের ১৪টি ক্যাম্পে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে প্রতিপক্ষ স্বতন্ত্র প্রার্থীর দাবি, ঘটনাগুলো নৌকার সমর্থকেরা ঘটাচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন শামীম হকের নির্বাচনী প্রধান সমন্বয়কারী ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পৌর মেয়র অমিতাভ বোস।
ফরিদপুর শহরে বহিরাগত মানুষের আনাগোনা বেড়েছে দাবি করে অমিতাভ বোস বলেন, ‘আমরা কয়েকদিন ধরে প্রশাসনের কাছে অভিযোগ দিচ্ছি যে, ফরিদপুর শহরে বহিরাগত হাজার হাজার লোক আসছে। পূর্ব খাবাসপুর, ঝিলটুলী, চরকমলাপুর এলাকায় বহু বাড়ি ভাড়া নেওয়া হয়েছে, অজ্ঞাত পরিচয়ে হাজার হাজার লোক আসছে।’
তারা বিভিন্ন জায়গার সন্ত্রাসী এবং এটা নির্বাচনী আচরণ বিধির পরিপন্থী। এ ঘটনায় নৌকার প্রার্থী ও সমর্থকেরা খুবই আতঙ্কিত। আমরা বার বার প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করেছি যে দুই মাসের মধ্যে যারা বাড়ি ভাড়া নিয়েছে তাদের ভোটার আইডি কার্ড চেক করা হোক। কিন্তু আমরা সদুত্তর পাইনি।
তিনি দাবি করেন, গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে নৌকার ১৪টি নির্বাচনী ক্যাম্পে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। তারমধ্যে শহরের খাবাসপুরের মোড়ে, চরকমলাপুর, চৌরঙ্গী মোড়, লক্ষীপুর স্টেশন সংলগ্ন, ইউনিয়ন পর্যায়ে ডিক্রিরচরের ডিক্রিরচর ইউনিয়ন ক্যাম্প, মুন্সিরডাঙ্গী, পালডাঙ্গী, অম্বিকাপুর ইউনিয়নের চাটামবাজার, মাদবর বাজার, কানাইপুর ইউনিয়নের খাসকান্দির রণকাইল, উরুকান্দা, নালার মোড়, কানাইপুর বাজারের সাহাপাড়া ও নর্থচ্যানেল ইউনিয়নের কাইয়ুমউদ্দিন মাতুব্বরের ডাঙ্গী এলাকায় নৌকার ক্যাম্প পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
এ সময় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক আরিফ বলেন, ‘আমরা প্রশাসনকে বার বার অবগত করার পরও প্রতিকার পাচ্ছি না। রাত ১২টার পরে ঈগলের সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ৫০-৬০টি মোটর সাইকেল ও মাইক্রোবাস নিয়ে বিভিন্ন ইউনিয়নে গিয়ে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করছে, বিভিন্ন ক্যাম্পে গিয়ে হুমকি দিচ্ছে। প্রশাসনের কাছে অভিযোগ দেওয়ার পরেও এর কোনো প্রতিকার পাচ্ছি না। কিন্তু আমাদের কোনো ছেলে সামান্য ভুল করলে প্রশাসন সেটি দ্রুত অ্যাকশন নেয়।’
আওয়ামী লীগ প্রার্থী শামীম হক বলেন, ‘সারা বাংলাদেশে ফরিদপুরের নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদ ষড়যন্ত্র করছে।’ এসব কাজে সে মিডিয়া ব্যবহার করছে বলে তিনি উল্লেখ করেন এবং মিডিয়া ব্যবহার করে নেতা-কর্মীদের ভীতসন্ত্রস্ত করছে বলে দাবি করেন।
তবে, এসব বিষয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী দাবি করেছেন, আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও তার সমর্থকেরা অগ্নিসংযোগ করে দায় চাপানো হচ্ছে। আজ দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কে আজাদ বলেন, ‘তারা নিজেরাই বিভিন্ন সেন্টারে অগ্নিসংযোগ করে আমাদের নেতাকর্মীদের নামে মামলা দায়েরের জন্য চেষ্টা চালাচ্ছে। আমার নেতাকর্মীদের এমনভাবে ভীত করছে যাতে করে ভোটার উপস্থিতি কম হয় এবং ভয়ে যেন কেন্দ্রে না যায়। এই ষড়যন্ত্র তারা অনেক আগে থেকেই শুরু করেছে। ইলেকশনের আগের দিন পর্যন্তও তারা এটা করতে পারে। উল্টা প্রতিদিন আমার নেতা কর্মী ও সমর্থকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে।’
জেলা আওয়ামী লীগের অভিযোগের বিষয়ে জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেন, ‘বিষয়গুলো তদন্ত চলছে। তদন্ত পাওয়ার পরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জানা গেছে, ফরিদপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শামীম হকের দ্বৈত নাগরিকত্বের বিষয়ে অভিযোগ এনে তার প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে আবেদন করেছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদ। শামীম নেদারল্যান্ডসের নাগরিক বলে অভিযোগ আনেন তিনি।
এর পর রিটার্নিং কর্মকর্তা শামীমের মনোনয়নপত্র বাতিল করে দেয়। সেটার বিরুদ্ধে রিট করেন শামীম। ১৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট তার রিট সরাসরি খারিজ করে দেন। পরে ১৮ ডিসেম্বর আপিল বিভাগে প্রার্থিতা ফেরত চেয়ে তিনি আবেদন করেন।
ওই দিন চেম্বার আদালত তার প্রার্থিতা ফিরিয়ে দেন। এরপর এ আদেশ প্রত্যাহার চেয়ে আবেদন করেন এ কে আজাদ। যে আবেদনের ওপর শুনানির জন্য ২ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছিল। ওই দিন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ ‘নট দিস উইক’ (শুনানি এ সপ্তাহে নয়) আদেশ দেন।
দ্বৈত নাগরিকত্বের কারণে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে বরিশাল-৪ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী শাম্মী আহমেদের মনোনয়নপত্র বাতিল করে দিয়েছেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা।
এদিকে গত ২ জানুয়ারি বিকেলে ফরিদপুরের সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ মাঠে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত ফরিদপুর-৩ আসনের দলীয় প্রার্থী শামীম হকের নির্বাচনী জনসভায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘টাকা দিয়ে ফরিদপুরের জনগণকে কেউ কিনতে পারে না,পারবে না।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ-সুবিধা করে দিয়েছি। অনেককে একেবারে নর্দমা থেকে টেনে তোলা হয়েছে। তাদের পয়সা বানানোর, ব্যবসা করার সুযোগ দিয়েছি, মিডিয়া চালানোর সুযোগ দিয়েছি। এখন তারা টাকা ছড়ায়। তারা মনে করে, টাকা দিয়েই সব কেনা যাবে। খুব ভালো কথা, যত টাকা বানিয়েছে, তা তো যাবে জনগণের হাতে। তবে একটা কথা স্মরণ করাতে চাই, টাকা দিয়ে মানুষ কেনা যায় না। টাকা দিয়ে ফরিদপুরের জনগণকে কেউ কিনতে পারে না, পারবেও না। এ মাটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মাটি, এ মাটি খাঁটি। শুধু একমাত্র নৌকা। নৌকা মার্কার সে-ই দিবে আপনাদের সমাধান। সবাইকে মনে রাখতে হবে।’
ফরিদপুর-৩ আসনে বিভিন্ন স্থানে আওয়ামী লীগ প্রার্থী শামীম হকের নির্বাচনী ক্যাম্প পুড়িয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টার অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলন করেছে জেলা আওয়ামী লীগ।
আজ শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ফরিদপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে সংগঠনটি।
সংবাদ সম্মেলনে দাবি করা হয়, বৃহস্পতিবার এক রাতেই আওয়ামী লীগের ১৪টি ক্যাম্পে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে প্রতিপক্ষ স্বতন্ত্র প্রার্থীর দাবি, ঘটনাগুলো নৌকার সমর্থকেরা ঘটাচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন শামীম হকের নির্বাচনী প্রধান সমন্বয়কারী ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পৌর মেয়র অমিতাভ বোস।
ফরিদপুর শহরে বহিরাগত মানুষের আনাগোনা বেড়েছে দাবি করে অমিতাভ বোস বলেন, ‘আমরা কয়েকদিন ধরে প্রশাসনের কাছে অভিযোগ দিচ্ছি যে, ফরিদপুর শহরে বহিরাগত হাজার হাজার লোক আসছে। পূর্ব খাবাসপুর, ঝিলটুলী, চরকমলাপুর এলাকায় বহু বাড়ি ভাড়া নেওয়া হয়েছে, অজ্ঞাত পরিচয়ে হাজার হাজার লোক আসছে।’
তারা বিভিন্ন জায়গার সন্ত্রাসী এবং এটা নির্বাচনী আচরণ বিধির পরিপন্থী। এ ঘটনায় নৌকার প্রার্থী ও সমর্থকেরা খুবই আতঙ্কিত। আমরা বার বার প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করেছি যে দুই মাসের মধ্যে যারা বাড়ি ভাড়া নিয়েছে তাদের ভোটার আইডি কার্ড চেক করা হোক। কিন্তু আমরা সদুত্তর পাইনি।
তিনি দাবি করেন, গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে নৌকার ১৪টি নির্বাচনী ক্যাম্পে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। তারমধ্যে শহরের খাবাসপুরের মোড়ে, চরকমলাপুর, চৌরঙ্গী মোড়, লক্ষীপুর স্টেশন সংলগ্ন, ইউনিয়ন পর্যায়ে ডিক্রিরচরের ডিক্রিরচর ইউনিয়ন ক্যাম্প, মুন্সিরডাঙ্গী, পালডাঙ্গী, অম্বিকাপুর ইউনিয়নের চাটামবাজার, মাদবর বাজার, কানাইপুর ইউনিয়নের খাসকান্দির রণকাইল, উরুকান্দা, নালার মোড়, কানাইপুর বাজারের সাহাপাড়া ও নর্থচ্যানেল ইউনিয়নের কাইয়ুমউদ্দিন মাতুব্বরের ডাঙ্গী এলাকায় নৌকার ক্যাম্প পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
এ সময় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক আরিফ বলেন, ‘আমরা প্রশাসনকে বার বার অবগত করার পরও প্রতিকার পাচ্ছি না। রাত ১২টার পরে ঈগলের সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ৫০-৬০টি মোটর সাইকেল ও মাইক্রোবাস নিয়ে বিভিন্ন ইউনিয়নে গিয়ে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করছে, বিভিন্ন ক্যাম্পে গিয়ে হুমকি দিচ্ছে। প্রশাসনের কাছে অভিযোগ দেওয়ার পরেও এর কোনো প্রতিকার পাচ্ছি না। কিন্তু আমাদের কোনো ছেলে সামান্য ভুল করলে প্রশাসন সেটি দ্রুত অ্যাকশন নেয়।’
আওয়ামী লীগ প্রার্থী শামীম হক বলেন, ‘সারা বাংলাদেশে ফরিদপুরের নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদ ষড়যন্ত্র করছে।’ এসব কাজে সে মিডিয়া ব্যবহার করছে বলে তিনি উল্লেখ করেন এবং মিডিয়া ব্যবহার করে নেতা-কর্মীদের ভীতসন্ত্রস্ত করছে বলে দাবি করেন।
তবে, এসব বিষয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী দাবি করেছেন, আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও তার সমর্থকেরা অগ্নিসংযোগ করে দায় চাপানো হচ্ছে। আজ দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কে আজাদ বলেন, ‘তারা নিজেরাই বিভিন্ন সেন্টারে অগ্নিসংযোগ করে আমাদের নেতাকর্মীদের নামে মামলা দায়েরের জন্য চেষ্টা চালাচ্ছে। আমার নেতাকর্মীদের এমনভাবে ভীত করছে যাতে করে ভোটার উপস্থিতি কম হয় এবং ভয়ে যেন কেন্দ্রে না যায়। এই ষড়যন্ত্র তারা অনেক আগে থেকেই শুরু করেছে। ইলেকশনের আগের দিন পর্যন্তও তারা এটা করতে পারে। উল্টা প্রতিদিন আমার নেতা কর্মী ও সমর্থকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে।’
জেলা আওয়ামী লীগের অভিযোগের বিষয়ে জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেন, ‘বিষয়গুলো তদন্ত চলছে। তদন্ত পাওয়ার পরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জানা গেছে, ফরিদপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শামীম হকের দ্বৈত নাগরিকত্বের বিষয়ে অভিযোগ এনে তার প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে আবেদন করেছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদ। শামীম নেদারল্যান্ডসের নাগরিক বলে অভিযোগ আনেন তিনি।
এর পর রিটার্নিং কর্মকর্তা শামীমের মনোনয়নপত্র বাতিল করে দেয়। সেটার বিরুদ্ধে রিট করেন শামীম। ১৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট তার রিট সরাসরি খারিজ করে দেন। পরে ১৮ ডিসেম্বর আপিল বিভাগে প্রার্থিতা ফেরত চেয়ে তিনি আবেদন করেন।
ওই দিন চেম্বার আদালত তার প্রার্থিতা ফিরিয়ে দেন। এরপর এ আদেশ প্রত্যাহার চেয়ে আবেদন করেন এ কে আজাদ। যে আবেদনের ওপর শুনানির জন্য ২ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছিল। ওই দিন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ ‘নট দিস উইক’ (শুনানি এ সপ্তাহে নয়) আদেশ দেন।
দ্বৈত নাগরিকত্বের কারণে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে বরিশাল-৪ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী শাম্মী আহমেদের মনোনয়নপত্র বাতিল করে দিয়েছেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা।
এদিকে গত ২ জানুয়ারি বিকেলে ফরিদপুরের সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ মাঠে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত ফরিদপুর-৩ আসনের দলীয় প্রার্থী শামীম হকের নির্বাচনী জনসভায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘টাকা দিয়ে ফরিদপুরের জনগণকে কেউ কিনতে পারে না,পারবে না।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ-সুবিধা করে দিয়েছি। অনেককে একেবারে নর্দমা থেকে টেনে তোলা হয়েছে। তাদের পয়সা বানানোর, ব্যবসা করার সুযোগ দিয়েছি, মিডিয়া চালানোর সুযোগ দিয়েছি। এখন তারা টাকা ছড়ায়। তারা মনে করে, টাকা দিয়েই সব কেনা যাবে। খুব ভালো কথা, যত টাকা বানিয়েছে, তা তো যাবে জনগণের হাতে। তবে একটা কথা স্মরণ করাতে চাই, টাকা দিয়ে মানুষ কেনা যায় না। টাকা দিয়ে ফরিদপুরের জনগণকে কেউ কিনতে পারে না, পারবেও না। এ মাটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মাটি, এ মাটি খাঁটি। শুধু একমাত্র নৌকা। নৌকা মার্কার সে-ই দিবে আপনাদের সমাধান। সবাইকে মনে রাখতে হবে।’
বরিশালের গৌরনদী পৌর বিএনপির সাবেক এক নেতাকে হত্যার হুমকির অভিযোগ উঠেছে বিএনপির আরেক নেতার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গৌরনদী মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।
৩ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরখানের শাহ কবীর (রহ.) মাজার থেকে অজ্ঞাত এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর বয়স আনুমানিক ৬০ বছর। আজ শনিবার সন্ধ্যায় জিয়ারতকারীদের বিশ্রামাগার থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ
৫ মিনিট আগেজানাজার পর আমাকে ও ছেলে সাদ বিন আজিজুর রহমানকে র্যাব তাদের কার্যালয়ে নিয়ে যায়। এরপর সাদকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। তখন আমি পাশের রুমে বসে ছিলাম। সাদকে অনেক টর্চার করা হচ্ছে আমি বুঝতে পারি। মনে হয় এ কারণেই সাদ তার মাকে হত্যার স্বীকারোক্তি দিয়েছিল।
১৬ মিনিট আগেবরগুনার বেতাগী উপজেলার মোকামিয়া ইউনিয়নের মোকামিয়া লঞ্চঘাট থেকে উত্তর দিকে বেড়িবাঁধের দুই কিলোমিটার রাস্তা বেহাল। বেতাগী থেকে মোকামিয়া যেতে বেড়িবাঁধের প্রায় ৯ কিলোমিটার রাস্তার প্রায় ৭ কিলোমিটার পাকা হলেও মাত্র দুই কিলোমিটার রাস্তা এখনো কাঁচা। যে কারণে এই রাস্তা দিয়ে চলাচলকারী মানুষ প্রতিদিন...
২৬ মিনিট আগে