নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর নিউমার্কেট থানায় করা ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলামকে ঢাকা মহানগর আদালতে আনা হয়। রিমান্ড শুনানির সময় তাঁর ছেলে তানজির ইসলাম অদিত নিয়ম বহির্ভুতভাবে লাল কাপড়ে ঘেরা এজলাস কক্ষে উপস্থিত ছিলেন। ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের নাজির শাহ মো. মামুনের সাহায্যে তিনি সেখানে প্রবেশ করেন বলে জানা গেছে।
এ সময় এজলাস কক্ষে তাঁর ছেলের উপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা। এ ঘটনায় নাজিরের বিরুদ্ধে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। তাঁর কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমানের আদালতে এ ঘটনা ঘটে।
আজ সকাল ৯টার দিকে মামলার শুনানি শুরু হলে এ সময় এজলাসের পেছনে একপাশে দাঁড়ানো ছিলেন কামরুল ইসলামের ছেলে তানজির। শুনানির একপর্যায়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা আপত্তি জানান। তাঁরা বলেন, আসামির ছেলে ওখানে কী করছেন। তিনি কীভাবে সেখানে গেলেন। তারা আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
একটি সূত্র জানায়, কামরুল ইসলামের ছেলে ঢাকার মহানগর দায়রা আদালতের নাজির শাহ মো. মামুনের সহযোগিতায় এজলাসে প্রবেশ করেন। সেখানে দাঁড়িয়ে বাবার রিমান্ডের আবেদনের ওপর শুনানি শোনেন। নাজির মামুনও সেখানে উপস্থিত থেকে আসামি কামরুল ইসলামের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং সালাম বিনিময় করেন।
শুনানি শেষে আদালত কামরুল ইসলামের আট দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পরে ঢাকা আইনজীবী সমিতির অ্যাডভোকেট মারজিয়া হীরা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর একটি অভিযোগ দিয়ে আদালতের নাজির মামুনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানান।
আবেদনে তিনি উল্লেখ করেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বিপক্ষে থাকা কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করলে তার ছেলেকে মহানগর দায়রা আদালতের নাজির মামুন আদালতের লাল কাপড়ে ঘেরা এজলাসের ভেতরে নিয়ে যান। সেখানে কেবল ম্যাজিস্ট্রেট, বিচারক, আদালত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত থাকতে পারবেন।
নাজির মামুন ২০১৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কামরুল ইসলামের নির্বাচনী এলাকায় তার পক্ষে কাজ করেছেন। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
অ্যাডভোকেট মারজিয়া হিরা অভিযোগ দেওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
নাজিরের কার্যালয় ভাঙচুর
এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ আইনজীবীরা বেলা ১টা ৩০ মিনিটের দিকে মহানগর দায়রা আদালত ভবনে নাজিরের কার্যালয় ভাঙচুর করেন। পরে আইনজীবীরা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেনকেও বিষয়টি অবহিত করেন। মহানগর দায়রা জজ বিভাগীয় ব্যবস্থা নেবেন বলে আইনজীবীদের আশ্বাস দেন।
রাজধানীর নিউমার্কেট থানায় করা ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলামকে ঢাকা মহানগর আদালতে আনা হয়। রিমান্ড শুনানির সময় তাঁর ছেলে তানজির ইসলাম অদিত নিয়ম বহির্ভুতভাবে লাল কাপড়ে ঘেরা এজলাস কক্ষে উপস্থিত ছিলেন। ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের নাজির শাহ মো. মামুনের সাহায্যে তিনি সেখানে প্রবেশ করেন বলে জানা গেছে।
এ সময় এজলাস কক্ষে তাঁর ছেলের উপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা। এ ঘটনায় নাজিরের বিরুদ্ধে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। তাঁর কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমানের আদালতে এ ঘটনা ঘটে।
আজ সকাল ৯টার দিকে মামলার শুনানি শুরু হলে এ সময় এজলাসের পেছনে একপাশে দাঁড়ানো ছিলেন কামরুল ইসলামের ছেলে তানজির। শুনানির একপর্যায়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা আপত্তি জানান। তাঁরা বলেন, আসামির ছেলে ওখানে কী করছেন। তিনি কীভাবে সেখানে গেলেন। তারা আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
একটি সূত্র জানায়, কামরুল ইসলামের ছেলে ঢাকার মহানগর দায়রা আদালতের নাজির শাহ মো. মামুনের সহযোগিতায় এজলাসে প্রবেশ করেন। সেখানে দাঁড়িয়ে বাবার রিমান্ডের আবেদনের ওপর শুনানি শোনেন। নাজির মামুনও সেখানে উপস্থিত থেকে আসামি কামরুল ইসলামের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং সালাম বিনিময় করেন।
শুনানি শেষে আদালত কামরুল ইসলামের আট দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পরে ঢাকা আইনজীবী সমিতির অ্যাডভোকেট মারজিয়া হীরা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর একটি অভিযোগ দিয়ে আদালতের নাজির মামুনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানান।
আবেদনে তিনি উল্লেখ করেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বিপক্ষে থাকা কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করলে তার ছেলেকে মহানগর দায়রা আদালতের নাজির মামুন আদালতের লাল কাপড়ে ঘেরা এজলাসের ভেতরে নিয়ে যান। সেখানে কেবল ম্যাজিস্ট্রেট, বিচারক, আদালত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত থাকতে পারবেন।
নাজির মামুন ২০১৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কামরুল ইসলামের নির্বাচনী এলাকায় তার পক্ষে কাজ করেছেন। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
অ্যাডভোকেট মারজিয়া হিরা অভিযোগ দেওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
নাজিরের কার্যালয় ভাঙচুর
এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ আইনজীবীরা বেলা ১টা ৩০ মিনিটের দিকে মহানগর দায়রা আদালত ভবনে নাজিরের কার্যালয় ভাঙচুর করেন। পরে আইনজীবীরা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেনকেও বিষয়টি অবহিত করেন। মহানগর দায়রা জজ বিভাগীয় ব্যবস্থা নেবেন বলে আইনজীবীদের আশ্বাস দেন।
মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার ব্রাহ্মণবাজারে অর্ধশতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চলা এই উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহ জহুরুল হোসেন। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের পর প্রায় ৩ কোটি টাকার সরকারি জায়গা উদ্ধার করা হয়।
১৯ মিনিট আগেমতলব উত্তর, চাঁদপুর, আগুন, মামলা, গ্রেপ্তার, চট্টগ্রাম, জেলার খবর
২৫ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে রাষ্ট্র সংস্কার ও দুর্নীতি দমনে ১৫টি প্রস্তাবসংবলিত স্মারকলিপি পেশ করেছে দুর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরাম।
৪৩ মিনিট আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর পর তারেক রহমানের নেতৃত্বে যে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন আমরা দেখছি, সেটা সবাইকে ধারণ করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে