ঢামেক প্রতিনিধি
রাজধানীর মগবাজার দিলু রোডের একটি বাসা থেকে চলচ্চিত্র পরিচালক এম এ আউয়ালের (৬০) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি সহযোগী পরিচালক হিসেবে ‘সিটি রংবাজ’ ছবিতে কাজ করেন। এরপর পূর্ণ পরিচালক হিসেবে ‘রাজপথের বাদশা’ ও ‘কাছের শত্রু’ ছবি পরিচালনা করেন।
গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে হাতিরঝিল থানার পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায়।
হাতিরঝিল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. এনামুল হক বলেন, খবর পেয়ে গত রাতে মগবাজার দিলু রোডের ৩৪৮/১ নম্বর বাড়ির পাঁচতলার একটি মেস থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ওই মেসে তিনিসহ কয়েকজন সহকর্মী মিলে ভাড়া থাকতেন। গতকাল সকালে তাঁর রুমমেটরা যে যার মতো কাজে চলে যান। রাতে বাসায় ফিরে রুমের দরজা বন্ধ দেকে ডাকাডাকির পরও সাো না পেয়ে থানায় খবর দেন। পরে সেখানে গিয়ে দরজা ভেঙে তাঁকে মৃত অবস্থায় দেখা যায়। এ সময় রুমের মধ্যে বিছানায় শায়িত অবস্থায় ছিলেন।
তিনি আরও জানান, ওই চলচ্চিত্র পরিচালক দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। ঘুমের মধ্যেই অসুস্থতার কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। তবু বিস্তারিত তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।
পরিচালক এম এ আউয়ালের রুমমেট দুলাল হোসেন জানান, রুমটিতে চারজন মিলে মেস করে থাকতেন। তাঁদের একজন রুমমেট বাড়ি গিয়েছেন। দুলালসহ অন্য রুমমেট সকালে যে যার মতো কাজে চলে যান। রাত সাড়ে ৯টার দিকে দুলাল হোসেন বাসায় ফিরে রুমের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ দেখতে পান। তখন অনেক ডাকাডাকি করেও কোনো সাড়াশব্দ পান না। এরপর বাড়ির দারোয়ান ও মালিককে খবর দেন। তাঁরাও অনেক ডাকাডাকি করেন। পরে তাঁরা থানায় খবর দেন।
তিনি জানান, আউয়ালের হার্টের সমস্যা ছিল। এ ছাড়া কিডনি জটিলতা ছিল দীর্ঘদিনের। চিকিৎসা নিচ্ছেন এবং বাসায় নিয়মিত ওষুধ সেবন করতেন। বিয়েশাদি করেননি আউয়াল। এছাড়া পরিবারের সাথেও তাঁর কোনো যোগাযোগ ছিল না।
রাজধানীর মগবাজার দিলু রোডের একটি বাসা থেকে চলচ্চিত্র পরিচালক এম এ আউয়ালের (৬০) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি সহযোগী পরিচালক হিসেবে ‘সিটি রংবাজ’ ছবিতে কাজ করেন। এরপর পূর্ণ পরিচালক হিসেবে ‘রাজপথের বাদশা’ ও ‘কাছের শত্রু’ ছবি পরিচালনা করেন।
গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে হাতিরঝিল থানার পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায়।
হাতিরঝিল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. এনামুল হক বলেন, খবর পেয়ে গত রাতে মগবাজার দিলু রোডের ৩৪৮/১ নম্বর বাড়ির পাঁচতলার একটি মেস থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ওই মেসে তিনিসহ কয়েকজন সহকর্মী মিলে ভাড়া থাকতেন। গতকাল সকালে তাঁর রুমমেটরা যে যার মতো কাজে চলে যান। রাতে বাসায় ফিরে রুমের দরজা বন্ধ দেকে ডাকাডাকির পরও সাো না পেয়ে থানায় খবর দেন। পরে সেখানে গিয়ে দরজা ভেঙে তাঁকে মৃত অবস্থায় দেখা যায়। এ সময় রুমের মধ্যে বিছানায় শায়িত অবস্থায় ছিলেন।
তিনি আরও জানান, ওই চলচ্চিত্র পরিচালক দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। ঘুমের মধ্যেই অসুস্থতার কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। তবু বিস্তারিত তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।
পরিচালক এম এ আউয়ালের রুমমেট দুলাল হোসেন জানান, রুমটিতে চারজন মিলে মেস করে থাকতেন। তাঁদের একজন রুমমেট বাড়ি গিয়েছেন। দুলালসহ অন্য রুমমেট সকালে যে যার মতো কাজে চলে যান। রাত সাড়ে ৯টার দিকে দুলাল হোসেন বাসায় ফিরে রুমের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ দেখতে পান। তখন অনেক ডাকাডাকি করেও কোনো সাড়াশব্দ পান না। এরপর বাড়ির দারোয়ান ও মালিককে খবর দেন। তাঁরাও অনেক ডাকাডাকি করেন। পরে তাঁরা থানায় খবর দেন।
তিনি জানান, আউয়ালের হার্টের সমস্যা ছিল। এ ছাড়া কিডনি জটিলতা ছিল দীর্ঘদিনের। চিকিৎসা নিচ্ছেন এবং বাসায় নিয়মিত ওষুধ সেবন করতেন। বিয়েশাদি করেননি আউয়াল। এছাড়া পরিবারের সাথেও তাঁর কোনো যোগাযোগ ছিল না।
শেরপুরে ছাত্র-জনতার তোপের মুখে পড়ে হাসপাতাল থেকে চলে যান শেরপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সেলিম মিঞা। আজ শনিবার সকালে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে স্থানীয় ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ শুরু করলে কার্যালয় ছেড়ে চলে যান তিনি।
৩৬ মিনিট আগেদেশের অন্যতম শীর্ষ চাল ব্যবসায়ী ও বাংলাদেশ অটো মেজর অ্যান্ড হাসকিং মিল মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুর রশিদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৬ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে কুষ্টিয়া শহরের মজমপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪২ মিনিট আগেঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে নন-এসি বাসের ভাড়া ৫৫ থেকে কমিয়ে ৪৫ টাকা নির্ধারণসহ একাধিক দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ ফোরাম। দাবি আদায় না হলে ১৭ নভেম্বর হরতাল পালনের ঘোষণা দিয়েছিল সংগঠনটি। হরতালের ঘোষণায় শহরের প্রধান দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। তবে জেলা প্রশাসনের...
১ ঘণ্টা আগে‘বাবা মাইরো না, মাইরো না বাবা। আর করব না। আর করব না।’ আর্তচিৎকার করেও বাবা আহাদ মোল্লার হাত থেকে রক্ষা পায়নি তিন বছরের শিশু মুসা। এর আগে মুসার বড়ভাই সাত বছরের শিশু রোহানকেও গলা কেটে হত্যা করেন বাবা। দুই সন্তানকে হত্যার পর নিজের গলায়ও ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি
১ ঘণ্টা আগে