সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
সাভারে দুটি বাস ও একটি ট্রাকের ত্রিমুখী সংঘর্ষে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাসহ চারজনের মৃত্যুর পর ১২ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও ঘাতক বাসটির চালক ও সহকারীর খোঁজ পায়নি পুলিশ। শুধু তাই নয়, বাসটির রেজিস্ট্রেশন নম্বর পাওয়া গেলেও মালিকের কোনো তথ্য মেলেনি বলে জানিয়েছে সাভার হাইওয়ে থানা পুলিশ।
এদিকে তিনটি যানবাহনই জব্দ করে সাভার হাইওয়ে থানায় রাখা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা চালকের বিরুদ্ধে সাভার মডেল থানায় মামলা করা হয়েছে।
আজ রোববার রাত ১০টার দিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন সাভার হাইওয়ে থানার ওসি আতিকুর রহমান।
তিনি বলেন, ‘দুটি বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষের ঘটনায় ঘাতক বাসটির মালিকপক্ষ বা চালক-সহকারীকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। এ ঘটনায় সাভার হাইওয়ে থানার এএসআই ফজলুল হক বাদী হয়ে মামলা করেছেন। মামলার তদন্ত করবেন সাভার হাইওয়ে থানার এসআই মোস্তফা হোসেন।’
সাভার মডেল থানার ডিউটি অফিসার এসআই জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সাভার মডেল থানায় মামলা নং-১৪। হাইওয়ে থানা পুলিশের এজাহারের ভিত্তিতে রাত ৯টা ৪৫ এ মামলা নথিভুক্ত হয়।’
বাদী হাইওয়ে থানার এএসআই ফজলুল হক বলেন, ‘বাসটি সেইফ লাইন পরিবহনের (ঢাকা মেট্রো-ব ১৪-৫৮৭৮)। সেটি কোন রুটে চলে তা এখনো জানা যায়নি। দুর্ঘটনার পর ঘাতক বাসটিতে যারা ছিলেন সবাই পালিয়েছেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বাসটিতে কোনো যাত্রী ছিল না। বাসটির চালকের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। বিআরটিএতে গাড়ির নম্বরের মাধ্যমে গাড়ির চালকের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা চলছে।’
এ ব্যাপারে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাভার হাইওয়ে থানার এসআই মোস্তফা হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের দুই বিজ্ঞানী, একজন প্রকৌশলী ও ওই প্রতিষ্ঠানের বাসের ড্রাইভার এ ঘটনায় মারা গেছেন। মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি সাপেক্ষে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহগুলো হস্তান্তর করা হয়। অজ্ঞাতনামা চালকের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করলেও তদন্তে আরও কারো সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তাঁকেও আইনের আওতায় আনা হবে। পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এখনো কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি।’
এসআই মোস্তফা আরও বলেন, ‘দুর্ঘটনার শিকার গরুর ট্রাকটির চালক ও সহকারী কাউকে এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। গরুর কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। বেপারীরা গরু নিয়ে গেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, ট্রাকের হেলপার ও ড্রাইভার চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে গেছে। কিন্তু কোন হাসপাতালে তা তাঁরা জানেন না।’
উল্লেখ্য, রোববার সকাল ৯টার দিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের বলিয়ারপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় চার জন নিহত হন। আহত হন প্রায় ২০ জন। সড়কের ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়, বলিয়ারপুর স্ট্যান্ডের কাছে ঢাকাগামী সেইফ লাইন ব্যানারের একটি বাস সড়কের বাম পাশে পার্কিং করে রাখা একটি বাসকে ধাক্কা দেয়। এরপরে বাসটি ডানপাশে ঢাকামুখী গরু বোঝাই ট্রাককে ধাক্কা দিয়ে সড়ক বিভাজকের ওপর উঠিয়ে দেয়, বাসটিও সাভারমুখী লেনে আড়াআড়িভাবে ঢুকে পড়ে। তখন ওই বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাবাহী সাভারমুখী স্টাফবাসটিকে সজোরে ধাক্কা দেয় সেইফলাইনের বাসটি।
সাভারে দুটি বাস ও একটি ট্রাকের ত্রিমুখী সংঘর্ষে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাসহ চারজনের মৃত্যুর পর ১২ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও ঘাতক বাসটির চালক ও সহকারীর খোঁজ পায়নি পুলিশ। শুধু তাই নয়, বাসটির রেজিস্ট্রেশন নম্বর পাওয়া গেলেও মালিকের কোনো তথ্য মেলেনি বলে জানিয়েছে সাভার হাইওয়ে থানা পুলিশ।
এদিকে তিনটি যানবাহনই জব্দ করে সাভার হাইওয়ে থানায় রাখা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা চালকের বিরুদ্ধে সাভার মডেল থানায় মামলা করা হয়েছে।
আজ রোববার রাত ১০টার দিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন সাভার হাইওয়ে থানার ওসি আতিকুর রহমান।
তিনি বলেন, ‘দুটি বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষের ঘটনায় ঘাতক বাসটির মালিকপক্ষ বা চালক-সহকারীকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। এ ঘটনায় সাভার হাইওয়ে থানার এএসআই ফজলুল হক বাদী হয়ে মামলা করেছেন। মামলার তদন্ত করবেন সাভার হাইওয়ে থানার এসআই মোস্তফা হোসেন।’
সাভার মডেল থানার ডিউটি অফিসার এসআই জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সাভার মডেল থানায় মামলা নং-১৪। হাইওয়ে থানা পুলিশের এজাহারের ভিত্তিতে রাত ৯টা ৪৫ এ মামলা নথিভুক্ত হয়।’
বাদী হাইওয়ে থানার এএসআই ফজলুল হক বলেন, ‘বাসটি সেইফ লাইন পরিবহনের (ঢাকা মেট্রো-ব ১৪-৫৮৭৮)। সেটি কোন রুটে চলে তা এখনো জানা যায়নি। দুর্ঘটনার পর ঘাতক বাসটিতে যারা ছিলেন সবাই পালিয়েছেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বাসটিতে কোনো যাত্রী ছিল না। বাসটির চালকের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। বিআরটিএতে গাড়ির নম্বরের মাধ্যমে গাড়ির চালকের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা চলছে।’
এ ব্যাপারে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাভার হাইওয়ে থানার এসআই মোস্তফা হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের দুই বিজ্ঞানী, একজন প্রকৌশলী ও ওই প্রতিষ্ঠানের বাসের ড্রাইভার এ ঘটনায় মারা গেছেন। মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি সাপেক্ষে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহগুলো হস্তান্তর করা হয়। অজ্ঞাতনামা চালকের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করলেও তদন্তে আরও কারো সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তাঁকেও আইনের আওতায় আনা হবে। পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এখনো কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি।’
এসআই মোস্তফা আরও বলেন, ‘দুর্ঘটনার শিকার গরুর ট্রাকটির চালক ও সহকারী কাউকে এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। গরুর কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। বেপারীরা গরু নিয়ে গেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, ট্রাকের হেলপার ও ড্রাইভার চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে গেছে। কিন্তু কোন হাসপাতালে তা তাঁরা জানেন না।’
উল্লেখ্য, রোববার সকাল ৯টার দিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের বলিয়ারপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় চার জন নিহত হন। আহত হন প্রায় ২০ জন। সড়কের ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়, বলিয়ারপুর স্ট্যান্ডের কাছে ঢাকাগামী সেইফ লাইন ব্যানারের একটি বাস সড়কের বাম পাশে পার্কিং করে রাখা একটি বাসকে ধাক্কা দেয়। এরপরে বাসটি ডানপাশে ঢাকামুখী গরু বোঝাই ট্রাককে ধাক্কা দিয়ে সড়ক বিভাজকের ওপর উঠিয়ে দেয়, বাসটিও সাভারমুখী লেনে আড়াআড়িভাবে ঢুকে পড়ে। তখন ওই বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাবাহী সাভারমুখী স্টাফবাসটিকে সজোরে ধাক্কা দেয় সেইফলাইনের বাসটি।
সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের ছেলে রাকিবুজ্জামান আহমেদের রেলের জমিতে অবৈধভাবে গড়ে তোলা ব্যক্তিগত পার্ক গুঁড়িয়ে দিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রেলওয়ের বিভাগীয় সহকারী ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা (ডিইও) আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে পরিচালিত উচ্ছেদ টিম পার্কটি গুঁড়িয়ে দেয়
৫ ঘণ্টা আগেফরিদপুরে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন দুই সাংবাদিক বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সময় তাঁদেরকে প্রায় দুই ঘণ্টা জিম্মি করে রাখা হয়। পরে সাংবাদিক নেতাদের মাধ্যমে প্রশাসনের সহযোগিতায় জিম্মিদশা থেকে তাঁদের উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার বিকেলে জেলার মধুখালী পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের মহিষাপুর এলাকায় এ ঘটনা
৬ ঘণ্টা আগেবিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, সংস্কারের জন্য তিন মাসের বেশি সময় দরকার হওয়ার কথা না। জনগণ দ্রুত নির্বাচন চায়। তাই আগামী মার্চ-এপ্রিল মাসে নির্বাচন দিতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বিমান পরিবহন, পর্যটন ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেছেন, সংস্কার দোকান থেকে কেনার বিষয় না। এটি চলমান প্রক্রিয়া। কমিশনগুলো গণ মতামত নিচ্ছে। তার ভিত্তিতেই সংস্কার হবে। সংস্কার হবে কোনো গোষ্ঠীর জন্য নয় সমগ্র দেশের মানুষের জন্য।
৬ ঘণ্টা আগে