কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের আটটি দানবাক্স খুলে এবার ১৫ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। আজ শনিবার সকাল ১০টার দিকে দানবাক্স কমিটির আহ্বায়ক ও কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) গোলাম মোস্তফার তত্ত্বাবধানে বাক্সগুলো খোলা হয়।
প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এখন চলছে টাকা গণনার কাজ। এ কাজে মাদ্রাসার ১১২ জন ছাত্র, ব্যাংকের ৫০ জন স্টাফ, মসজিদ কমিটির ৩৪ জন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ১০ জন সদস্য কাজ করছেন।
মসজিদ কমিটি সূত্রে জানা গেছে, প্রতি তিন মাস পরপর এই দানবাক্সগুলো খোলা হয়। প্রাপ্ত দানের টাকা থেকে পাগলা মসজিদ ও এই মসজিদ কমপ্লেক্সের অন্তর্ভুক্ত মাদ্রাসা, এতিমখানা ও কবরস্থানের কাজে ব্যয় করা হয়। একই সঙ্গে জেলার বিভিন্ন মসজিদ, মাদ্রাসা ও এতিমখানায়ও সহায়তা করা হয়। পাশাপাশি গরিব ছাত্রদের দেওয়া হয় আর্থিক সহায়তা। এ ছাড়া বিভিন্ন সামাজিক কাজেও টাকা প্রদান করা হয়।
এ বিষয়ে পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মাহমুদ পারভেজ বলেন, ‘আজ বিকেলের মধ্যে টাকা গণনার কাজ শেষ হবে। খরচ বাদে বাকি সব টাকা ব্যাংকে জমা দেওয়া হবে। বর্তমানে পাগলা মসজিদ কমপ্লেক্স ঘিরে এখানে একটি বড় প্রকল্প হাতে নেওয়া হচ্ছে। এটি বাস্তবায়িত হলে মসজিদ কমপ্লেক্স আরও দৃষ্টিনন্দন হবে।’
মেয়র আরও বলেন, ‘টাকা ছাড়াও মসজিদে নিয়মিত হাঁস, মুরগি, গরু, ছাগলসহ বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র দান করেন বিভিন্ন জেলা থেকে আসা অসংখ্য মানুষ।’
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২ জুলাই দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছিল। তখন ৩ মাস ২০ দিনে ওই দানবাক্সগুলোতে জমা পড়েছিল ১৬ বস্তা টাকা। দিনভর গণনা শেষে ১৬ বস্তায় পাওয়া যায় ৩ কোটি ৬০ লাখ ২৭ হাজার ৪১৫ টাকা। এ ছাড়া আরও জমা পড়েছিল বৈদেশিক মুদ্রা, সোনা ও রুপা।
জানা গেছে, সুউচ্চ মিনার ও তিন গম্বুজবিশিষ্ট তিনতলা বিশাল পাগলা মসজিদ কিশোরগঞ্জের অন্যতম ঐতিহাসিক স্থাপনা। জেলা শহরের পশ্চিম প্রান্তে নরসুন্দা নদীর তীরে হারুয়া এলাকায় অবস্থিত পাগলা মসজিদটি প্রথমে ১০ শতক জায়গায় প্রতিষ্ঠা করা হয়। পরে এর আয়তন আরও বাড়ানো হয়েছে। মসজিটি এখন প্রায় চার একর জায়গাজুড়ে রয়েছে।
কথিত আছে, প্রায় ৫০০ বছর আগে ঈশা খাঁর আমলে ‘দেওয়ান জিলকদর খান ওরফে জিল কদর পাগলা’ নামে এক ব্যক্তি নদীর তীরে বসে নামাজ পড়তেন। পরবর্তী সময়ে ওই স্থানে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। পরে জিল কদর পাগলার নামানুসারেই মসজিদটি ‘পাগলা মসজিদ’ নামে পরিচিতি পায়।
কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের আটটি দানবাক্স খুলে এবার ১৫ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। আজ শনিবার সকাল ১০টার দিকে দানবাক্স কমিটির আহ্বায়ক ও কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) গোলাম মোস্তফার তত্ত্বাবধানে বাক্সগুলো খোলা হয়।
প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এখন চলছে টাকা গণনার কাজ। এ কাজে মাদ্রাসার ১১২ জন ছাত্র, ব্যাংকের ৫০ জন স্টাফ, মসজিদ কমিটির ৩৪ জন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ১০ জন সদস্য কাজ করছেন।
মসজিদ কমিটি সূত্রে জানা গেছে, প্রতি তিন মাস পরপর এই দানবাক্সগুলো খোলা হয়। প্রাপ্ত দানের টাকা থেকে পাগলা মসজিদ ও এই মসজিদ কমপ্লেক্সের অন্তর্ভুক্ত মাদ্রাসা, এতিমখানা ও কবরস্থানের কাজে ব্যয় করা হয়। একই সঙ্গে জেলার বিভিন্ন মসজিদ, মাদ্রাসা ও এতিমখানায়ও সহায়তা করা হয়। পাশাপাশি গরিব ছাত্রদের দেওয়া হয় আর্থিক সহায়তা। এ ছাড়া বিভিন্ন সামাজিক কাজেও টাকা প্রদান করা হয়।
এ বিষয়ে পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মাহমুদ পারভেজ বলেন, ‘আজ বিকেলের মধ্যে টাকা গণনার কাজ শেষ হবে। খরচ বাদে বাকি সব টাকা ব্যাংকে জমা দেওয়া হবে। বর্তমানে পাগলা মসজিদ কমপ্লেক্স ঘিরে এখানে একটি বড় প্রকল্প হাতে নেওয়া হচ্ছে। এটি বাস্তবায়িত হলে মসজিদ কমপ্লেক্স আরও দৃষ্টিনন্দন হবে।’
মেয়র আরও বলেন, ‘টাকা ছাড়াও মসজিদে নিয়মিত হাঁস, মুরগি, গরু, ছাগলসহ বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র দান করেন বিভিন্ন জেলা থেকে আসা অসংখ্য মানুষ।’
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২ জুলাই দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছিল। তখন ৩ মাস ২০ দিনে ওই দানবাক্সগুলোতে জমা পড়েছিল ১৬ বস্তা টাকা। দিনভর গণনা শেষে ১৬ বস্তায় পাওয়া যায় ৩ কোটি ৬০ লাখ ২৭ হাজার ৪১৫ টাকা। এ ছাড়া আরও জমা পড়েছিল বৈদেশিক মুদ্রা, সোনা ও রুপা।
জানা গেছে, সুউচ্চ মিনার ও তিন গম্বুজবিশিষ্ট তিনতলা বিশাল পাগলা মসজিদ কিশোরগঞ্জের অন্যতম ঐতিহাসিক স্থাপনা। জেলা শহরের পশ্চিম প্রান্তে নরসুন্দা নদীর তীরে হারুয়া এলাকায় অবস্থিত পাগলা মসজিদটি প্রথমে ১০ শতক জায়গায় প্রতিষ্ঠা করা হয়। পরে এর আয়তন আরও বাড়ানো হয়েছে। মসজিটি এখন প্রায় চার একর জায়গাজুড়ে রয়েছে।
কথিত আছে, প্রায় ৫০০ বছর আগে ঈশা খাঁর আমলে ‘দেওয়ান জিলকদর খান ওরফে জিল কদর পাগলা’ নামে এক ব্যক্তি নদীর তীরে বসে নামাজ পড়তেন। পরবর্তী সময়ে ওই স্থানে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। পরে জিল কদর পাগলার নামানুসারেই মসজিদটি ‘পাগলা মসজিদ’ নামে পরিচিতি পায়।
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা আশ্রয়ণ শিবিরে অভিযান চালিয়ে ২৮টি সাদা বক, ময়না ও পানকৌড়িসহ ৩৫টি পাখি উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। পরে এসব পাখি উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় আকাশে অবমুক্ত করা হয়েছে।
২ মিনিট আগেনীলফামারীতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখতে ন্যায্যমূল্যের বাজার চালু করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় আজ রোববার দুপুরে এর উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান।
১৬ মিনিট আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ এস এম আমানুল্লাহ বলেছেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির সময় লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হবে। এটি আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে কার্যকর করা হবে।
১৮ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলায় সাবেক এক ইউপি সদস্যকে মারধর করে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের পাত্রখাতা খন্দকারপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে