নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নাশকতার বিভিন্ন মামলায় ঢাকা মহানগর ও জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার ৮৪১ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার তাঁদের ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হলে আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
কারাগারে যাওয়া আসামিদের মধ্যে বিএনপি-জামায়াতের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী ছাড়াও সন্দেহভাজন ব্যক্তিরাও রয়েছেন।
আদালতের সংশ্লিষ্ট থানার সাধারণ নিবন্ধন (জিআর) শাখা থেকে এ তথ্য জানা যায়।
ঢাকা মহানগর এলাকার বিভিন্ন থানায় পুরোনো ও নতুন একাধিক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ৮৪১ জনকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এ ছাড়া ঢাকা জেলার চার থানা থেকে মোট ১৭ জন আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, পুরোনো বিভিন্ন মামলায় রাজধানীর কদমতলীর ৯ জন, শ্যামপুর ২১, উত্তরা পশ্চিম ৩, ধানমন্ডি ৮, হাজারীবাগ ৬, বিমানবন্দর ১, দক্ষিণখান ৭, কামরাঙ্গীরচর ৪, লালবাগ ৬, বনানী ৮, বাড্ডা ৬, ভাটারা ৮, দারুস সালাম ২৪, শাজাহানপুর ২৬, মতিঝিল ৬, পল্টন ৬, শাহবাগ ২, রমনা ১, সবুজবাগ ৮, রামপুরা ১, কলাবাগান ৩, খিলখেত ১, গেন্ডারিয়া ১৫, ওয়ারি ২১, আদাবর ৭, মোহাম্মদপুর ৭, হাতিরঝিল ৫৩, তেজগাঁও ১, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল ১, পল্লবী ২৩, কাফরুল ৭, মিরপুর ৬৬, শেরেবাংলা নগর ১, মুগদা ৪, খিলগাঁও ১২, ডেমরা ২৭ ও যাত্রাবাড়ীর ৫৭ জনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
গতকাল শুক্রবার পল্টন থানায় দায়ের করা একটি নতুন মামলায় ১৭৮ জনকে আদালতে হাজির করার পর প্রত্যেককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
ঢাকা মহানগরী থেকে নিয়মিত মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে মোট ৬৪৬ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এ ছাড়া ঢাকা মহানগর পুলিশ অধ্যাদেশ ও ভবঘুরে হিসেবে আটক রাখার জন্য রাজধানীর বিভিন্ন থানা থেকে গ্রেপ্তার আরও ১৭৮ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। সব মিলিয়ে ঢাকা মহানগরী থেকে গ্রেপ্তার মোট ৮২৪ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়।
অন্যদিকে ঢাকা জেলার ৪টি থানা থেকে মোট ১৭ জনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এঁদের মধ্যে কেরানীগঞ্জ দক্ষিণ থানায় ৯ জন, সাভার থানায় ১, ধামরাই ২ ও আশুলিয়া থানায় গ্রেপ্তার ৫ জনকে আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ঢাকা জেলা ও ঢাকা মহানগর থেকে গ্রেপ্তার ৮৪১ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়।
ঢাকার আদালত এলাকায় দেখা যায়, সকাল থেকেই বিভিন্ন থানা থেকে পুলিশের প্রিজন ভ্যান, পুলিশ জিপ ও মাইক্রোবাসে করে গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতের হাজতখানায় হাজির করা হয়। আদালতের আদেশ হওয়ার পর আবার আসামিদের একইভাবে কারাগারে নেওয়া হয়।
তবে বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীরা পুলিশের প্রিজন ভ্যানে থাকা অবস্থায় সরকারের বিরুদ্ধে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। আবার আদালতের সামনে গ্রেপ্তারকৃতদের স্বজনদের ভিড় দেখা যায়।
নাশকতার বিভিন্ন মামলায় ঢাকা মহানগর ও জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার ৮৪১ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার তাঁদের ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হলে আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
কারাগারে যাওয়া আসামিদের মধ্যে বিএনপি-জামায়াতের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী ছাড়াও সন্দেহভাজন ব্যক্তিরাও রয়েছেন।
আদালতের সংশ্লিষ্ট থানার সাধারণ নিবন্ধন (জিআর) শাখা থেকে এ তথ্য জানা যায়।
ঢাকা মহানগর এলাকার বিভিন্ন থানায় পুরোনো ও নতুন একাধিক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ৮৪১ জনকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এ ছাড়া ঢাকা জেলার চার থানা থেকে মোট ১৭ জন আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, পুরোনো বিভিন্ন মামলায় রাজধানীর কদমতলীর ৯ জন, শ্যামপুর ২১, উত্তরা পশ্চিম ৩, ধানমন্ডি ৮, হাজারীবাগ ৬, বিমানবন্দর ১, দক্ষিণখান ৭, কামরাঙ্গীরচর ৪, লালবাগ ৬, বনানী ৮, বাড্ডা ৬, ভাটারা ৮, দারুস সালাম ২৪, শাজাহানপুর ২৬, মতিঝিল ৬, পল্টন ৬, শাহবাগ ২, রমনা ১, সবুজবাগ ৮, রামপুরা ১, কলাবাগান ৩, খিলখেত ১, গেন্ডারিয়া ১৫, ওয়ারি ২১, আদাবর ৭, মোহাম্মদপুর ৭, হাতিরঝিল ৫৩, তেজগাঁও ১, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল ১, পল্লবী ২৩, কাফরুল ৭, মিরপুর ৬৬, শেরেবাংলা নগর ১, মুগদা ৪, খিলগাঁও ১২, ডেমরা ২৭ ও যাত্রাবাড়ীর ৫৭ জনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
গতকাল শুক্রবার পল্টন থানায় দায়ের করা একটি নতুন মামলায় ১৭৮ জনকে আদালতে হাজির করার পর প্রত্যেককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
ঢাকা মহানগরী থেকে নিয়মিত মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে মোট ৬৪৬ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এ ছাড়া ঢাকা মহানগর পুলিশ অধ্যাদেশ ও ভবঘুরে হিসেবে আটক রাখার জন্য রাজধানীর বিভিন্ন থানা থেকে গ্রেপ্তার আরও ১৭৮ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। সব মিলিয়ে ঢাকা মহানগরী থেকে গ্রেপ্তার মোট ৮২৪ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়।
অন্যদিকে ঢাকা জেলার ৪টি থানা থেকে মোট ১৭ জনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এঁদের মধ্যে কেরানীগঞ্জ দক্ষিণ থানায় ৯ জন, সাভার থানায় ১, ধামরাই ২ ও আশুলিয়া থানায় গ্রেপ্তার ৫ জনকে আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ঢাকা জেলা ও ঢাকা মহানগর থেকে গ্রেপ্তার ৮৪১ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়।
ঢাকার আদালত এলাকায় দেখা যায়, সকাল থেকেই বিভিন্ন থানা থেকে পুলিশের প্রিজন ভ্যান, পুলিশ জিপ ও মাইক্রোবাসে করে গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতের হাজতখানায় হাজির করা হয়। আদালতের আদেশ হওয়ার পর আবার আসামিদের একইভাবে কারাগারে নেওয়া হয়।
তবে বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীরা পুলিশের প্রিজন ভ্যানে থাকা অবস্থায় সরকারের বিরুদ্ধে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। আবার আদালতের সামনে গ্রেপ্তারকৃতদের স্বজনদের ভিড় দেখা যায়।
চট্টগ্রামে ওমরগণি এমইএস কলেজে ছাত্রদলের ব্যানার টানানোকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে এক শিক্ষার্থী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ সোমবার নগরীর ওমরগণি এমইএস কলেজ ক্যাম্পাসে এই ঘটনা ঘটে। তবে ঘটনার সঙ্গে ছাত্রদলের কেউ জড়িত নয় বলে দাবি করেছেন সংগঠনটির নেতারা।
২০ মিনিট আগেদাম্পত্য কলহ দূর, মনের মানুষকে কাছে পাইয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা, গর্ভধারণে সক্ষমতার ব্যবস্থা করা, প্যারালাইসিস রোগের উপশমসহ বিভিন্ন রোগের চিকিৎসার ফাঁদে ফেলে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিলেন রেজাউল করিম (৪০) নামের এক কথিত কবিরাজ। এসব অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তারের পর ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এক মাসের...
২৭ মিনিট আগেসরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণার দাবিতে রাজধানী মহাখালীতে দিনভর সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা নোয়াখালী থেকে কমলাপুরের পথে আসা উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর ছুড়লে বেশ কয়েকটি জানালার কাচ ভেঙে যায়। রক্তাক্ত জখম হন শিশুসহ কয়েকজন যাত্রী।
৪১ মিনিট আগেভোক্তাদের জিম্মি করে অতিরিক্ত মূল্যবৃদ্ধিতে জড়িত আলু সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন হয়েছে। আজ সোমবার সকালে নোয়াখালী জেলা প্রশাসকের (ডিসি) কার্যালয়ের সামনে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন হয়।
১ ঘণ্টা আগে