নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ সমর্থক আইনজীবীদের মধ্যে হাতাহাতি, হট্টগোল ও পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বারের সম্পাদকের কক্ষের জানালার কাচ ভাঙচুর করা হয়। ওই ঘটনায় একে অপরকে দায়ী করেছেন আইনজীবীরা।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১টার পর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি-সম্পাদকের কক্ষের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছিলেন আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা। আর নিচে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছিলেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। তবে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা মিছিল নিয়ে আওয়ামীপন্থীদের পাশ দিয়ে যেতে চাইলে উভয় পক্ষ হাতাহাতিতে জড়ায়। ধাক্কাধাক্কির একপর্যায়ে সম্পাদকের কক্ষের জানালা তিন পাশ থেকে ভাঙচুর করা হয়। আর ওই সময় কক্ষেই অবস্থান করছিলেন বারের সম্পাদক আবদুন নূর দুলাল।
ভাঙচুরের পর আবারও আওয়ামী সমর্থক আইনজীবীরা বারের সভাপতি-সম্পাদকের কক্ষের সামনে এবং বিএনপিপন্থীরা নিচে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন এবং একে অপরের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। ঘটনার পর পরই পুলিশ এসে সভাপতি-সম্পাদকের সঙ্গে আলোচনায় বসে।
এদিকে ভাঙচুরের ঘটনায় বিএনপি সমর্থক আইনজীবীদের দায়ী করেন সমিতির সম্পাদক আবদুন নূর দুলাল। তিনি বলেন, ‘আমরা নিচে যাইনি। বিএনপির আইনজীবীরা এখানে এসে পায়ে পাড়া দিয়ে ঝগড়া বাধানোর চেষ্টা করেছেন। আমরা সব সময় সহনশীলতার পরিচয় দিয়েছি। তাঁরা প্রতিবাদ করতে আসেননি, এসেছেন সহিংসতা করার জন্য। তাঁরা অফিস ভাঙচুর করেছেন, অনেককে আহত করেছেন। আমরা এর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেব।’
তবে ভাঙচুরের অভিযোগ অস্বীকার করে বারের সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, ‘যখনই আমরা শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ করি, তখনই তাঁরা উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা করে। এর আগে তাঁরা একজন বয়োজ্যেষ্ঠ আইনজীবীকে নিজেরা মেরে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছেন। এসব মিথ্যা মামলা-হামলায় আমরা ভয় করি না। আমরা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে ছিলাম। যাঁরা প্রতিদিনের মতো সভাপতি-সম্পাদকের কক্ষে দখলদারত্ব বজায় রাখেন, তাঁরাই এই ভাঙচুরের ঘটনা ঘটিয়েছেন। আমাদের আইনজীবীদের আহত করেছেন।’
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ সমর্থক আইনজীবীদের মধ্যে হাতাহাতি, হট্টগোল ও পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বারের সম্পাদকের কক্ষের জানালার কাচ ভাঙচুর করা হয়। ওই ঘটনায় একে অপরকে দায়ী করেছেন আইনজীবীরা।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১টার পর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি-সম্পাদকের কক্ষের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছিলেন আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা। আর নিচে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছিলেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। তবে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা মিছিল নিয়ে আওয়ামীপন্থীদের পাশ দিয়ে যেতে চাইলে উভয় পক্ষ হাতাহাতিতে জড়ায়। ধাক্কাধাক্কির একপর্যায়ে সম্পাদকের কক্ষের জানালা তিন পাশ থেকে ভাঙচুর করা হয়। আর ওই সময় কক্ষেই অবস্থান করছিলেন বারের সম্পাদক আবদুন নূর দুলাল।
ভাঙচুরের পর আবারও আওয়ামী সমর্থক আইনজীবীরা বারের সভাপতি-সম্পাদকের কক্ষের সামনে এবং বিএনপিপন্থীরা নিচে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন এবং একে অপরের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। ঘটনার পর পরই পুলিশ এসে সভাপতি-সম্পাদকের সঙ্গে আলোচনায় বসে।
এদিকে ভাঙচুরের ঘটনায় বিএনপি সমর্থক আইনজীবীদের দায়ী করেন সমিতির সম্পাদক আবদুন নূর দুলাল। তিনি বলেন, ‘আমরা নিচে যাইনি। বিএনপির আইনজীবীরা এখানে এসে পায়ে পাড়া দিয়ে ঝগড়া বাধানোর চেষ্টা করেছেন। আমরা সব সময় সহনশীলতার পরিচয় দিয়েছি। তাঁরা প্রতিবাদ করতে আসেননি, এসেছেন সহিংসতা করার জন্য। তাঁরা অফিস ভাঙচুর করেছেন, অনেককে আহত করেছেন। আমরা এর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেব।’
তবে ভাঙচুরের অভিযোগ অস্বীকার করে বারের সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, ‘যখনই আমরা শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ করি, তখনই তাঁরা উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা করে। এর আগে তাঁরা একজন বয়োজ্যেষ্ঠ আইনজীবীকে নিজেরা মেরে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছেন। এসব মিথ্যা মামলা-হামলায় আমরা ভয় করি না। আমরা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে ছিলাম। যাঁরা প্রতিদিনের মতো সভাপতি-সম্পাদকের কক্ষে দখলদারত্ব বজায় রাখেন, তাঁরাই এই ভাঙচুরের ঘটনা ঘটিয়েছেন। আমাদের আইনজীবীদের আহত করেছেন।’
যশোরের কেশবপুর উপজেলার সুফলাকাটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এস এম মুনজুর রহমানের মৎস্য ফিডের গুদামঘর ভাঙচুর-লুটপাট এবং অপর এক ব্যক্তির কফি হাউসে আগুন লাগিয়ে ব্যাপক ক্ষতি করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সুফলাকাটি ইউনিয়নের কলাগাছি বাজারে এ ঘটনাটি ঘটে। এসময় কলাগাছি বাজার এলাকায়
৬ মিনিট আগেকেঁদে কেঁদে বাবার কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়েছিল তিন বছরের শিশু মুসা; কিন্তু বাবা আহাদ মোল্লা থামেননি। গলা কেটে তিনি হত্যা করেন মুসাকে। এর আগে বড় ছেলে সাত বছরের রোহানকে একইভাবে হত্যা করেন আহাদ। তারপর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে গতকাল শনিবার সকালে রাজধানী
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় ‘চোর পেটানোকে’ কেন্দ্র করে এলাকাবাসী ও সাপ্পরো ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। এ সময় কলেজ হোস্টেলে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের ৭ /সি নম্বর সড়কের হোস্টেল এলাকায় শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত সংঘর্ষ
৯ ঘণ্টা আগেপালানোর সময় বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হয়েছেন বেসরকারি টেলিভিশন দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ হাসান। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৯ ঘণ্টা আগে