ঢাবি প্রতিনিধি
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন নাঈম ও বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক শরীফ আহমেদ মুনীমকে শাহবাগ থানায় নিয়ে বেধড়ক মারধরের অভিযোগে ঢাকা মেট্রোপলিটন রমনা জোনের এডিসি হারুন অর রশিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। আজ রোববার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এ সমাবেশ করেন তাঁরা। উপস্থিত থাকা হল শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা নিজেদের সাধারণ শিক্ষার্থী পরিচয় দিয়ে এ সমাবেশ করেন।
সমাবেশে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা এডিসি হারুনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও বহিষ্কারের দাবি জানান।
সমাবেশে মাস্টারদা সূর্যসেন হল শাখা ছাত্রলীগের উপশিক্ষা ও পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন শিক্ষার্থীকে হারুন বেধড়ক পিটিয়েছেন।তাদের অপরাধ থাকলে তাদের মামলা দিন। বিচার করুন। কিন্তু এত নির্মমভাবে তাদের আক্রমণ করার অধিকার কে দিল? সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন শিক্ষার্থীকে মেরে রক্তাক্ত করা হলো। তাকে (হারুন) শুধু প্রত্যাহার করলে হবে না তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হিসেবে বহিষ্কার করা দরকার।’
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের সহসম্পাদক রোকন উদ্দিন রানা বলেন, ‘আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবে, আমাদের বড় ভাইদের ওপর পৈশাচিক হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। শুধু তার প্রত্যাহার নয়, তার অপকর্মের জন্য আইনানুসারে সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছি। আমরা মনে করি, পরকীয়ার মতো একটি জঘন্য সমাজবিরোধী অপকর্ম ঢেকে ফেলার জন্য সে আমাদের দুই বড় ভাইকে বেড়ধক পিটিয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই এবং সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকব।’
সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের স্কুল ছাত্র সম্পাদক আরিফ হোসেন শুভ, মাস্টারদা সূর্যসেন হলের উপশিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক জি এম সাদী, মোহাম্মদ রিয়াজ মাতব্বর, বিজয় একাত্তর হলের কার্যনির্বাহী সদস্য ইসমাইল আব্দুল মোনাফ (মোনাফ প্রান্ত) প্রমুখ।
এদিকে এডিসি হারুনের অবিলম্বে গ্রেপ্তার দাবি করে ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছেন ছাত্রলীগের ক্রীড়া সম্পাদক মেহেদী হাসান শান্ত। শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের কার্যনির্বাহী সদস্য আরিফ মনোয়ার মাহিন লিখেছেন, ‘সংগঠনটাকে বাপ-দাদার সম্পত্তির মতো চার ভাগ করে ফেলসেন আপনারা। যে যার নিজের ভাগ নিয়েই কামড়া কামড়ি করতেসেন। বই থেকে মুখস্থ করে নিজের কর্মীদের সামনে দুই-চার লাইন এস্থেটিক কথা বলাকে রাজনীতি বলে না। রাজনীতি মাঠের জিনিস, রাজপথের জিনিস। কর্মীর বিপদে রাজপথে আসেন, না হলে দিন শেষে বক্তব্যে হাততালি দেওয়ার মতো কর্মী থাকবে না।’
উল্লেখ্য, মারধরের বিষয়ে মন্তব্য জানতে ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলে তাঁরা ফোন রিসিভ করেননি।
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন নাঈম ও বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক শরীফ আহমেদ মুনীমকে শাহবাগ থানায় নিয়ে বেধড়ক মারধরের অভিযোগে ঢাকা মেট্রোপলিটন রমনা জোনের এডিসি হারুন অর রশিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। আজ রোববার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এ সমাবেশ করেন তাঁরা। উপস্থিত থাকা হল শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা নিজেদের সাধারণ শিক্ষার্থী পরিচয় দিয়ে এ সমাবেশ করেন।
সমাবেশে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা এডিসি হারুনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও বহিষ্কারের দাবি জানান।
সমাবেশে মাস্টারদা সূর্যসেন হল শাখা ছাত্রলীগের উপশিক্ষা ও পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন শিক্ষার্থীকে হারুন বেধড়ক পিটিয়েছেন।তাদের অপরাধ থাকলে তাদের মামলা দিন। বিচার করুন। কিন্তু এত নির্মমভাবে তাদের আক্রমণ করার অধিকার কে দিল? সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন শিক্ষার্থীকে মেরে রক্তাক্ত করা হলো। তাকে (হারুন) শুধু প্রত্যাহার করলে হবে না তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হিসেবে বহিষ্কার করা দরকার।’
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের সহসম্পাদক রোকন উদ্দিন রানা বলেন, ‘আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবে, আমাদের বড় ভাইদের ওপর পৈশাচিক হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। শুধু তার প্রত্যাহার নয়, তার অপকর্মের জন্য আইনানুসারে সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছি। আমরা মনে করি, পরকীয়ার মতো একটি জঘন্য সমাজবিরোধী অপকর্ম ঢেকে ফেলার জন্য সে আমাদের দুই বড় ভাইকে বেড়ধক পিটিয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই এবং সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকব।’
সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের স্কুল ছাত্র সম্পাদক আরিফ হোসেন শুভ, মাস্টারদা সূর্যসেন হলের উপশিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক জি এম সাদী, মোহাম্মদ রিয়াজ মাতব্বর, বিজয় একাত্তর হলের কার্যনির্বাহী সদস্য ইসমাইল আব্দুল মোনাফ (মোনাফ প্রান্ত) প্রমুখ।
এদিকে এডিসি হারুনের অবিলম্বে গ্রেপ্তার দাবি করে ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছেন ছাত্রলীগের ক্রীড়া সম্পাদক মেহেদী হাসান শান্ত। শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের কার্যনির্বাহী সদস্য আরিফ মনোয়ার মাহিন লিখেছেন, ‘সংগঠনটাকে বাপ-দাদার সম্পত্তির মতো চার ভাগ করে ফেলসেন আপনারা। যে যার নিজের ভাগ নিয়েই কামড়া কামড়ি করতেসেন। বই থেকে মুখস্থ করে নিজের কর্মীদের সামনে দুই-চার লাইন এস্থেটিক কথা বলাকে রাজনীতি বলে না। রাজনীতি মাঠের জিনিস, রাজপথের জিনিস। কর্মীর বিপদে রাজপথে আসেন, না হলে দিন শেষে বক্তব্যে হাততালি দেওয়ার মতো কর্মী থাকবে না।’
উল্লেখ্য, মারধরের বিষয়ে মন্তব্য জানতে ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলে তাঁরা ফোন রিসিভ করেননি।
কেঁদে কেঁদে বাবার কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়েছিল তিন বছরের শিশু মুসা; কিন্তু বাবা আহাদ মোল্লা থামেননি। গলা কেটে তিনি হত্যা করেন মুসাকে। এর আগে বড় ছেলে সাত বছরের রোহানকে একইভাবে হত্যা করেন আহাদ। তারপর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে গতকাল শনিবার সকালে রাজধানী
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় ‘চোর পেটানোকে’ কেন্দ্র করে এলাকাবাসী ও সাপ্পরো ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। এ সময় কলেজ হোস্টেলে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের ৭ /সি নম্বর সড়কের হোস্টেল এলাকায় শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত সংঘর্ষ
৯ ঘণ্টা আগেপালানোর সময় বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হয়েছেন বেসরকারি টেলিভিশন দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ হাসান। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৯ ঘণ্টা আগেজধানীর হাজারীবাগে সাইকেল চোর ধরতে গিয়ে খুন হয় কিশোর সাহাদাৎ হোসেন শান্ত। হত্যার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে হাজারীবাগ থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন মো. শুকুর আলী (২২), মো. সিয়াম (২০) ও মো. শাকিল হোসেন (২৩)। তাঁদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো একটি চাকু উদ্ধার করা হয়েছে
১০ ঘণ্টা আগে