আমানুর রহমান রনি, ঢাকা
তীব্র শীতে কাঁপছে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা। ঠান্ডা বাতাসে শরীরে কাঁপুনি ধরা আর ক্লান্তি শরীর নিয়ে হয়তো একটু আগেই ঘুমিয়ে যাওয়া শুরু করেছিলেন রাজধানীর কারওয়ান বাজারের মোল্লাবাড়ি বস্তির বাসিন্দারা। তাই তো কয়েক দিন ধরে রাত নামার পর বস্তিজুড়ে বিরাজ করত নীরবতা। কিন্তু গত শুক্রবার দিবাগত রাত প্রায় আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই আগুন চিৎকারে ঘুম ভাঙে সবার। অন্যদের মতো ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন নাজমা বেগম ও ওমর ফারুক দম্পতিও। কোথায় আগুন লেগেছে সেটি দেখতে বের হয়ে দেখেন, নিজেদের ঘরেই আগুনের লেলিহান শিখা ছড়িয়ে পড়ছে। আকাশ ভেঙে পড়ে তাঁদের মাথায়। ঘরের ভেতরে তখন ঘুমিয়ে ছিল সাড়ে তিন বছরের সন্তান।
নিজের জীবনের পরোয়া না করে দাউ দাউ করে জ্বলা আগুনের ঘরেই ঝাঁপিয়ে পড়েন নাজমা। তিন বছরের ছেলে নজরুল ইসলামকে বুকে জড়িয়ে দগ্ধ অবস্থায় ঘর থেকে বেড়িয়ে আসেন। ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে আগুনে পুড়ে এখন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন নাজমা বেগম। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, শ্বাসনালিসহ তাঁর শরীরের ২৩ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
নাজমা ছাড়াও আরও দুজন দগ্ধ হয়েছেন। তাঁরা হলেন—নাজমার চাচা নুর মোহাম্মদ (২৮) ও লিয়ন (১২)। তাঁদের মধ্যে শুধু নাজমাকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি রাখা হয়েছে।
নাজমার শ্বশুর আব্দুল মালেক জানান, তাঁদের বাড়ি নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার দাসপাড়া গ্রামে। বর্তমানে মোল্লাবাড়ি বস্তিতে আশরাফ মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। তাঁর ছেলে ওমর ফারুকের কিছুটা মানসিক সমস্যা রয়েছে। কারওয়ান বাজারের মাছ বাজারে মাথায় করে বোঝা বহন করে সে। ওমরের স্ত্রী নাজমা শ্বশুরের ভাতের দোকানে কাজ করে। তাঁদের দুই ছেলে নজরুল ইসলাম (৩) ও নাজমুল ইসলাম (৭)। নাজমুল মাদ্রাসায় পড়ে এবং সেখানেই থাকে।
অগ্নিকাণ্ডের সময় বাড়িতে পাশাপাশি দুটি কক্ষে ছিল তাঁরা। মাঝরাতে আগুন লাগলে মানুষের চিৎকারে তাদের ঘুম ভাঙে। ছেলে নজরুলকে রেখেই তার বাবা-মা বাইরে বের হয়ে দেখেন, তাদের পাশের ঘর পর্যন্ত দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। মুহূর্তেই তাদের ঘরেও আগুন ধরে যায়। তখন তাদের মনে পড়ে ঘরের ভেতর ছেলে ঘুমিয়ে আছে। ততক্ষণে দরজায় আগুন ধরে যাওয়ায় ঘরে ঢোকার কোনো রাস্তা খুঁজে পাচ্ছিলেন না তাঁরা। এ সময় শিশু নজরুলের দূরসম্পর্কের চাচা নুর মোহাম্মদ ওই ঘরের টিন ভেঙে ঘরে ঢোকার জায়গা করেন। সেখান দিয়ে নাজমা ভেতরে ঢুকে ছেলেকে নিয়ে বের হওয়ার সময় আগুনের তাপে ঝলসে যায় তাঁর দুই হাত, মুখমণ্ডল ও পিঠসহ শরীরের বিভিন্ন স্থান। পুড়ে যায় শিশুটির দুই হাত ও মুখমণ্ডল। দুই হাতে সামান্য দগ্ধ হয় নুর মোহাম্মদেরও।
নুর মোহাম্মদ বলেন, ‘আগুন লাগার পরে ঘরের কোনো মালামাল সরাতে পারিনি। পরনের শার্ট আর লুঙি ছাড়া সব পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ঘরে ৬০-৭০ হাজার টাকা ছিল। ভাতের দোকানের লাভ থেকে কিছু কিছু করে জমাচ্ছিলাম গ্রামের বাড়িতে একটা ঘর করব বলে। কিন্তু আগুনে সব পুড়ে গেছে। একটা টিভি ছিল, ফ্রিজ ছিল, সব পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। নতুন করে করে ভাতের দোকান শুরু করাও এখন সম্ভব না।’
বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন চিকিৎসক তরিকুল ইসলাম জানান, মোল্লাবাড়ি বস্তির আগুনের ঘটনায় মা-ছেলেকে নিয়ে আসা হয়। মা নাজমার শরীরের ২৩ শতাংশ ও শিশুটির ৮ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। নাজমাকে ফিমেল হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিটে ভর্তি রাখা হয়েছে। তবে শিশুটিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। নাজমার অবস্থা আশঙ্কাজনক।
এই ঘটনায় বস্তির ৩০০ ঘর পুড়েছে। আগুনে পুড়ে মারা গেছে জামালপুরের শারমিন আক্তার ও তার দুই বছরের ছেলে নাফি ইসলাম। শারমিনের মা–বাবার বাসা ওই বস্তিতে। সেখানে গত ডিসেম্বরে বেড়াতে আসেন। তার স্বামী মিজানুর রহমান থাকেন তেজগাঁও মহিলা কলেজের পাশের একটি মেসে। আগুনের খবর শুনে তিনি বস্তিতে রাতেই আসেন। তবে স্ত্রী ও সন্তানকে পান শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে। তবে খালি চোখে তাঁদের চেনা যায় না। তবুও স্ত্রী সন্তানকে চিনেছেন মিজানুর রহমান।
মিজানুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি স্ত্রীর হাতের চুড়ি দেখে চিনতে পেরেছি। আমি যে চুড়ি কিনে দিয়েছিলাম, সেই চুড়ি হাতে দেখেই আমি আমার স্ত্রীকে চিনেছি।’ তবে পুলিশ তাঁদের ডিএনএ পরীক্ষা করবে বলে জানা গেছে।
এদিকে এই ঘটনা নাশকতা নাকি বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট তা তদন্ত করে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান।
মোল্লাবাড়ি বস্তির অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্তের জন্য পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে ফায়ার সার্ভিস। কমিটি আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। কমিটির সভাপতি ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লে. কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, সদস্যসচিব উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন, সদস্যরা হলেন সহকারী পরিচালক মো. আনোয়ারুল হক, উপসহকারী পরিচালক মো. তানহারুল ইসলাম ও সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. নাজিম উদ্দিন।
এদিকে ভুক্তভোগীদের ত্রাণের ব্যবস্থা করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসি)। মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘মোল্লা বাড়ির বস্তিটি একটি বেসরকারি মালিকানাধীন। এখানে নিম্ন আয়ের মানুষের বসবাস। সরেজমিনে এসে দেখলাম প্রায় সবগুলো ঘর আগুনে পুড়ে গেছে। এই তীব্র শীতে যেন তাদের কষ্ট না হয় সে জন্য পর্যাপ্ত কম্বল সরবরাহ করা হবে। ইতিমধ্যে ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে শুকনো খাবার ও কম্বলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন থেকে ক্ষতিগ্রস্ত সবাইকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে।’
তীব্র শীতে কাঁপছে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা। ঠান্ডা বাতাসে শরীরে কাঁপুনি ধরা আর ক্লান্তি শরীর নিয়ে হয়তো একটু আগেই ঘুমিয়ে যাওয়া শুরু করেছিলেন রাজধানীর কারওয়ান বাজারের মোল্লাবাড়ি বস্তির বাসিন্দারা। তাই তো কয়েক দিন ধরে রাত নামার পর বস্তিজুড়ে বিরাজ করত নীরবতা। কিন্তু গত শুক্রবার দিবাগত রাত প্রায় আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই আগুন চিৎকারে ঘুম ভাঙে সবার। অন্যদের মতো ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন নাজমা বেগম ও ওমর ফারুক দম্পতিও। কোথায় আগুন লেগেছে সেটি দেখতে বের হয়ে দেখেন, নিজেদের ঘরেই আগুনের লেলিহান শিখা ছড়িয়ে পড়ছে। আকাশ ভেঙে পড়ে তাঁদের মাথায়। ঘরের ভেতরে তখন ঘুমিয়ে ছিল সাড়ে তিন বছরের সন্তান।
নিজের জীবনের পরোয়া না করে দাউ দাউ করে জ্বলা আগুনের ঘরেই ঝাঁপিয়ে পড়েন নাজমা। তিন বছরের ছেলে নজরুল ইসলামকে বুকে জড়িয়ে দগ্ধ অবস্থায় ঘর থেকে বেড়িয়ে আসেন। ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে আগুনে পুড়ে এখন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন নাজমা বেগম। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, শ্বাসনালিসহ তাঁর শরীরের ২৩ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
নাজমা ছাড়াও আরও দুজন দগ্ধ হয়েছেন। তাঁরা হলেন—নাজমার চাচা নুর মোহাম্মদ (২৮) ও লিয়ন (১২)। তাঁদের মধ্যে শুধু নাজমাকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি রাখা হয়েছে।
নাজমার শ্বশুর আব্দুল মালেক জানান, তাঁদের বাড়ি নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার দাসপাড়া গ্রামে। বর্তমানে মোল্লাবাড়ি বস্তিতে আশরাফ মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। তাঁর ছেলে ওমর ফারুকের কিছুটা মানসিক সমস্যা রয়েছে। কারওয়ান বাজারের মাছ বাজারে মাথায় করে বোঝা বহন করে সে। ওমরের স্ত্রী নাজমা শ্বশুরের ভাতের দোকানে কাজ করে। তাঁদের দুই ছেলে নজরুল ইসলাম (৩) ও নাজমুল ইসলাম (৭)। নাজমুল মাদ্রাসায় পড়ে এবং সেখানেই থাকে।
অগ্নিকাণ্ডের সময় বাড়িতে পাশাপাশি দুটি কক্ষে ছিল তাঁরা। মাঝরাতে আগুন লাগলে মানুষের চিৎকারে তাদের ঘুম ভাঙে। ছেলে নজরুলকে রেখেই তার বাবা-মা বাইরে বের হয়ে দেখেন, তাদের পাশের ঘর পর্যন্ত দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। মুহূর্তেই তাদের ঘরেও আগুন ধরে যায়। তখন তাদের মনে পড়ে ঘরের ভেতর ছেলে ঘুমিয়ে আছে। ততক্ষণে দরজায় আগুন ধরে যাওয়ায় ঘরে ঢোকার কোনো রাস্তা খুঁজে পাচ্ছিলেন না তাঁরা। এ সময় শিশু নজরুলের দূরসম্পর্কের চাচা নুর মোহাম্মদ ওই ঘরের টিন ভেঙে ঘরে ঢোকার জায়গা করেন। সেখান দিয়ে নাজমা ভেতরে ঢুকে ছেলেকে নিয়ে বের হওয়ার সময় আগুনের তাপে ঝলসে যায় তাঁর দুই হাত, মুখমণ্ডল ও পিঠসহ শরীরের বিভিন্ন স্থান। পুড়ে যায় শিশুটির দুই হাত ও মুখমণ্ডল। দুই হাতে সামান্য দগ্ধ হয় নুর মোহাম্মদেরও।
নুর মোহাম্মদ বলেন, ‘আগুন লাগার পরে ঘরের কোনো মালামাল সরাতে পারিনি। পরনের শার্ট আর লুঙি ছাড়া সব পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ঘরে ৬০-৭০ হাজার টাকা ছিল। ভাতের দোকানের লাভ থেকে কিছু কিছু করে জমাচ্ছিলাম গ্রামের বাড়িতে একটা ঘর করব বলে। কিন্তু আগুনে সব পুড়ে গেছে। একটা টিভি ছিল, ফ্রিজ ছিল, সব পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। নতুন করে করে ভাতের দোকান শুরু করাও এখন সম্ভব না।’
বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন চিকিৎসক তরিকুল ইসলাম জানান, মোল্লাবাড়ি বস্তির আগুনের ঘটনায় মা-ছেলেকে নিয়ে আসা হয়। মা নাজমার শরীরের ২৩ শতাংশ ও শিশুটির ৮ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। নাজমাকে ফিমেল হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিটে ভর্তি রাখা হয়েছে। তবে শিশুটিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। নাজমার অবস্থা আশঙ্কাজনক।
এই ঘটনায় বস্তির ৩০০ ঘর পুড়েছে। আগুনে পুড়ে মারা গেছে জামালপুরের শারমিন আক্তার ও তার দুই বছরের ছেলে নাফি ইসলাম। শারমিনের মা–বাবার বাসা ওই বস্তিতে। সেখানে গত ডিসেম্বরে বেড়াতে আসেন। তার স্বামী মিজানুর রহমান থাকেন তেজগাঁও মহিলা কলেজের পাশের একটি মেসে। আগুনের খবর শুনে তিনি বস্তিতে রাতেই আসেন। তবে স্ত্রী ও সন্তানকে পান শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে। তবে খালি চোখে তাঁদের চেনা যায় না। তবুও স্ত্রী সন্তানকে চিনেছেন মিজানুর রহমান।
মিজানুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি স্ত্রীর হাতের চুড়ি দেখে চিনতে পেরেছি। আমি যে চুড়ি কিনে দিয়েছিলাম, সেই চুড়ি হাতে দেখেই আমি আমার স্ত্রীকে চিনেছি।’ তবে পুলিশ তাঁদের ডিএনএ পরীক্ষা করবে বলে জানা গেছে।
এদিকে এই ঘটনা নাশকতা নাকি বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট তা তদন্ত করে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান।
মোল্লাবাড়ি বস্তির অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্তের জন্য পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে ফায়ার সার্ভিস। কমিটি আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। কমিটির সভাপতি ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লে. কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, সদস্যসচিব উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন, সদস্যরা হলেন সহকারী পরিচালক মো. আনোয়ারুল হক, উপসহকারী পরিচালক মো. তানহারুল ইসলাম ও সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. নাজিম উদ্দিন।
এদিকে ভুক্তভোগীদের ত্রাণের ব্যবস্থা করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসি)। মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘মোল্লা বাড়ির বস্তিটি একটি বেসরকারি মালিকানাধীন। এখানে নিম্ন আয়ের মানুষের বসবাস। সরেজমিনে এসে দেখলাম প্রায় সবগুলো ঘর আগুনে পুড়ে গেছে। এই তীব্র শীতে যেন তাদের কষ্ট না হয় সে জন্য পর্যাপ্ত কম্বল সরবরাহ করা হবে। ইতিমধ্যে ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে শুকনো খাবার ও কম্বলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন থেকে ক্ষতিগ্রস্ত সবাইকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে।’
মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার ব্রাহ্মণবাজারে অর্ধশতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চলা এই উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহ জহুরুল হোসেন। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের পর প্রায় ৩ কোটি টাকার সরকারি জায়গা উদ্ধার করা হয়।
১১ মিনিট আগেমতলব উত্তর, চাঁদপুর, আগুন, মামলা, গ্রেপ্তার, চট্টগ্রাম, জেলার খবর
১৭ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে রাষ্ট্র সংস্কার ও দুর্নীতি দমনে ১৫টি প্রস্তাবসংবলিত স্মারকলিপি পেশ করেছে দুর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরাম।
৩৫ মিনিট আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর পর তারেক রহমানের নেতৃত্বে যে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন আমরা দেখছি, সেটা সবাইকে ধারণ করতে হবে।
৪০ মিনিট আগে