নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, ‘সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে বর্তমান সরকার একটি কর্তৃত্ববাদী সরকারে পরিণত হয়েছে।’
আজ শনিবার সকালে ‘ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ’ আয়োজিত এক বিশেষ ওয়েবিনারে ‘বাংলাদেশের রাজনীতি: কোথায় দাঁড়িয়ে, গন্তব্য কোথায়?’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘২০১১ সালে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে কিন্তু দলীয়করণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছে। প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এমনকি নির্বাচন কমিশনও দলীয়করণ হয়েছে। বর্তমান নির্বাচন কমিশনারের আগের নির্বাচন কমিশনারকে কৌশলে নিয়োগ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। এবারেও সেই অভিযোগ উঠেছিল। আমি তথ্য কমিশনে গিয়ে কোনো তথ্য পাইনি, আদালতে গিয়েছি দেখি কোনো প্রতিকার পাই কি না। কীভাবে এই নির্বাচন কমিশন হলো।’
রাজনীতি হলো একটি নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়া। এর লক্ষ্য হলো জনকল্যাণ, পদ্ধতি হলো নিয়মতান্ত্রিকতা এবং এর হাতিয়ার হলো কতগুলো কর্মসূচি, আদর্শ আর ভাষা সহনশীলতা ও সহাবস্থান। কিন্তু এইটা এখন আর আমাদের নেই, এইটা ভেঙে গেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এখন আমাদের রাজনৈতিক বন্দোবস্ত আর নেই। সেইখানে তৈরি হয়েছে রাজনৈতিক আ্যারেজমেন্ট। এই নতুন ধরনের আ্যারেজমেন্টে আমাদের যেটা হয়েছে, গণতন্ত্রের ঘাটতি, সুশাসনের অভাব, অর্থনৈতিক সংকট এবং একই সঙ্গে একটি কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্র উপনীত হয়েছে। এই কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্রের এখন দুর্বৃত্তায়ন হয়েছে।’
ওয়েবিনারে আলোচ্য বিষয়ের ওপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যুক্তরাষ্ট্রের যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাজনীতি ও সরকার বিভাগের ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর আলী রীয়াজ। গত দুটি নির্বাচনকে ‘বিতর্কিত’ আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, ‘২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনের আইনি ও সাংবিধানিক ভিত্তি অবশ্যই আছে। কিন্তু নৈতিক ভিত্তি নেই বললেই সঠিক হবে। এ কারণেই, এই সময় আমরা যেটা দেখতে পেয়েছি সেটা হচ্ছে যে, এমন সব ঘটনা ঘটেছে, যেটা নির্বাচনের ইন্টেগ্রিটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে দিয়েছে। এর মধ্যে একটা বড় আলোচনার বিষয় সেটা হলো, ২০১৮ সালের নির্বাচনে ৩০ ডিসেম্বরের আগের রাতে ২৯ ডিসেম্বর ভোট হয়েছে বলে অভিযোগ আছে এবং সে অভিযোগ শুধু যে গণমাধ্যমগুলো তুলেছে, নাগরিক অধিকারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরাই তুলেছেন তা নয়। ক্ষমতাসীন দলের জোটের শরিকেরাও তুলেছেন বিভিন্ন সময়। এই নিয়ে চার বছর ধরে ব্যাপক আলোচনা সত্ত্বেও ক্ষমতাসীন শ্রেণি খুব একটা চিন্তিত বলে মনে হচ্ছে না। বিশেষ করে আমরা যখন আরেকটা নির্বাচনের দিকে যাচ্ছি। মাঝে মাঝে তাঁরা বিব্রত হন বটে, কিন্তু এর আলোকে কোনো ব্যবস্থা তাঁরা নেন না।’
শুধু ক্ষমতাসীন দলের কারণেই যে নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন উঠছে তা নয়, এর পেছনে আরও অন্যতম কারণ নির্বাচন কমিশন উল্লেখ করে আলী রীয়াজ বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব কাগজে-কলমে এই নির্বাচন আয়োজন করা। বাংলাদেশের সংবিধান এবং নির্বাচনবিষয়ক যে সমস্ত আইন আছে, সেগুলো অনুযায়ী নির্বাচন কমিশনকে অভাবনীয় ক্ষমতা দিয়েছে। কেউ কেউ বলেন, দক্ষিণ এশিয়ায় যেসব নির্বাচন কমিশন আছে, সম্ভবত কাগজে-কলমে সেসব দেশের থেকে বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা অধিক। তা সত্ত্বেও আমরা যেটা লক্ষ করছি, এই নির্বাচন কমিশন সকল দলের অংশগ্রহণে একটি স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দিতে পারবেন, এমন আস্থা তাঁরা অর্জন করতে পারেননি।
‘যদিও আমরা জানি, নির্বাচন কমিশনকে অনেক ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এর কাঠামোগত দুর্বলতা সম্পর্কে একটা জিনিস সব সময় মনে রাখা দরকার। সেটা হচ্ছে এই নির্বাচন কমিশন, যেটা নিয়ে আমরা আলোচনা করছি। সেটা আসলে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে তৈরি করা হয়। কেননা বাংলাদেশের সংবিধানে বলা আছে, রাষ্ট্রপতি এটা নিয়োগ করবেন। কিন্তু এটাও বলা আছে, প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শের নিয়োগ করতে হবে। সংবিধানের ৫৬ অনুচ্ছেদের তিন দফা কিংবা ৯৫ অনুচ্ছেদের এক দফা দেখেন, তাহলে সেখানে বলা আছে, প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতি ছাড়া যেকোনো কিছুর ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ লাগবে। এটা আমরা ধরেই নিতে পারি, নিঃসন্দেহে এই নির্বাচন কমিশন নিয়োগের সময় রাষ্ট্রপতি সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন। প্রধানমন্ত্রী কিন্তু একটি দলেরও প্রধান, যিনি আবার এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন, একটি দলের নেতৃত্ব দেবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি একটা বড় সংকটের মধ্যে আছে। ব্যাংকিং খাতে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। সরকার বলছে, করোনা-পরবর্তী পরিস্থিতি ও ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ। অথচ ব্যাংকিং খাত দীর্ঘদিন ধরেই দুর্বল অবস্থায় আছে।’
অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ক্যানবেরার আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক বীনা ডি কস্টা বলেন, ‘ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য ক্ষমতাসীনেরা গেল ১৪ বছরে তার সুবিধাভোগীকে সুবিধা দিয়েছে শাসনব্যবস্থার মাধ্যমে। এ সময় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ব্যবহার করা হয়েছে। দেশে অহিংস প্রতিবাদের পথগুলোকে বন্ধ করা হয়েছে। দেশে বিভিন্নভাবে ভোট দেওয়া, নাগরিক অধিকারের বিভিন্ন বিষয়সহ মতপ্রকাশের জায়গাটি সংকুচিত করা হয়েছে। ফলে আগামী নির্বাচনের আগে এসব বিষয় নাগরিককে প্রভাবিত করবে দেশ কোথায় আছে এবং কোন দিকে যাচ্ছে।’
ওয়েবিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন মানবাধিকারকর্মী, সাংবাদিক ও গবেষকেরা। বক্তব্যে তাঁরা নির্বাচনের আগেই রাজনৈতিক সমঝোতার দাবি তোলেন রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, ‘সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে বর্তমান সরকার একটি কর্তৃত্ববাদী সরকারে পরিণত হয়েছে।’
আজ শনিবার সকালে ‘ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ’ আয়োজিত এক বিশেষ ওয়েবিনারে ‘বাংলাদেশের রাজনীতি: কোথায় দাঁড়িয়ে, গন্তব্য কোথায়?’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘২০১১ সালে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে কিন্তু দলীয়করণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছে। প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এমনকি নির্বাচন কমিশনও দলীয়করণ হয়েছে। বর্তমান নির্বাচন কমিশনারের আগের নির্বাচন কমিশনারকে কৌশলে নিয়োগ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। এবারেও সেই অভিযোগ উঠেছিল। আমি তথ্য কমিশনে গিয়ে কোনো তথ্য পাইনি, আদালতে গিয়েছি দেখি কোনো প্রতিকার পাই কি না। কীভাবে এই নির্বাচন কমিশন হলো।’
রাজনীতি হলো একটি নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়া। এর লক্ষ্য হলো জনকল্যাণ, পদ্ধতি হলো নিয়মতান্ত্রিকতা এবং এর হাতিয়ার হলো কতগুলো কর্মসূচি, আদর্শ আর ভাষা সহনশীলতা ও সহাবস্থান। কিন্তু এইটা এখন আর আমাদের নেই, এইটা ভেঙে গেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এখন আমাদের রাজনৈতিক বন্দোবস্ত আর নেই। সেইখানে তৈরি হয়েছে রাজনৈতিক আ্যারেজমেন্ট। এই নতুন ধরনের আ্যারেজমেন্টে আমাদের যেটা হয়েছে, গণতন্ত্রের ঘাটতি, সুশাসনের অভাব, অর্থনৈতিক সংকট এবং একই সঙ্গে একটি কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্র উপনীত হয়েছে। এই কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্রের এখন দুর্বৃত্তায়ন হয়েছে।’
ওয়েবিনারে আলোচ্য বিষয়ের ওপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যুক্তরাষ্ট্রের যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাজনীতি ও সরকার বিভাগের ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর আলী রীয়াজ। গত দুটি নির্বাচনকে ‘বিতর্কিত’ আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, ‘২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনের আইনি ও সাংবিধানিক ভিত্তি অবশ্যই আছে। কিন্তু নৈতিক ভিত্তি নেই বললেই সঠিক হবে। এ কারণেই, এই সময় আমরা যেটা দেখতে পেয়েছি সেটা হচ্ছে যে, এমন সব ঘটনা ঘটেছে, যেটা নির্বাচনের ইন্টেগ্রিটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে দিয়েছে। এর মধ্যে একটা বড় আলোচনার বিষয় সেটা হলো, ২০১৮ সালের নির্বাচনে ৩০ ডিসেম্বরের আগের রাতে ২৯ ডিসেম্বর ভোট হয়েছে বলে অভিযোগ আছে এবং সে অভিযোগ শুধু যে গণমাধ্যমগুলো তুলেছে, নাগরিক অধিকারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরাই তুলেছেন তা নয়। ক্ষমতাসীন দলের জোটের শরিকেরাও তুলেছেন বিভিন্ন সময়। এই নিয়ে চার বছর ধরে ব্যাপক আলোচনা সত্ত্বেও ক্ষমতাসীন শ্রেণি খুব একটা চিন্তিত বলে মনে হচ্ছে না। বিশেষ করে আমরা যখন আরেকটা নির্বাচনের দিকে যাচ্ছি। মাঝে মাঝে তাঁরা বিব্রত হন বটে, কিন্তু এর আলোকে কোনো ব্যবস্থা তাঁরা নেন না।’
শুধু ক্ষমতাসীন দলের কারণেই যে নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন উঠছে তা নয়, এর পেছনে আরও অন্যতম কারণ নির্বাচন কমিশন উল্লেখ করে আলী রীয়াজ বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব কাগজে-কলমে এই নির্বাচন আয়োজন করা। বাংলাদেশের সংবিধান এবং নির্বাচনবিষয়ক যে সমস্ত আইন আছে, সেগুলো অনুযায়ী নির্বাচন কমিশনকে অভাবনীয় ক্ষমতা দিয়েছে। কেউ কেউ বলেন, দক্ষিণ এশিয়ায় যেসব নির্বাচন কমিশন আছে, সম্ভবত কাগজে-কলমে সেসব দেশের থেকে বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা অধিক। তা সত্ত্বেও আমরা যেটা লক্ষ করছি, এই নির্বাচন কমিশন সকল দলের অংশগ্রহণে একটি স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দিতে পারবেন, এমন আস্থা তাঁরা অর্জন করতে পারেননি।
‘যদিও আমরা জানি, নির্বাচন কমিশনকে অনেক ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এর কাঠামোগত দুর্বলতা সম্পর্কে একটা জিনিস সব সময় মনে রাখা দরকার। সেটা হচ্ছে এই নির্বাচন কমিশন, যেটা নিয়ে আমরা আলোচনা করছি। সেটা আসলে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে তৈরি করা হয়। কেননা বাংলাদেশের সংবিধানে বলা আছে, রাষ্ট্রপতি এটা নিয়োগ করবেন। কিন্তু এটাও বলা আছে, প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শের নিয়োগ করতে হবে। সংবিধানের ৫৬ অনুচ্ছেদের তিন দফা কিংবা ৯৫ অনুচ্ছেদের এক দফা দেখেন, তাহলে সেখানে বলা আছে, প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতি ছাড়া যেকোনো কিছুর ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ লাগবে। এটা আমরা ধরেই নিতে পারি, নিঃসন্দেহে এই নির্বাচন কমিশন নিয়োগের সময় রাষ্ট্রপতি সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন। প্রধানমন্ত্রী কিন্তু একটি দলেরও প্রধান, যিনি আবার এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন, একটি দলের নেতৃত্ব দেবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি একটা বড় সংকটের মধ্যে আছে। ব্যাংকিং খাতে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। সরকার বলছে, করোনা-পরবর্তী পরিস্থিতি ও ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ। অথচ ব্যাংকিং খাত দীর্ঘদিন ধরেই দুর্বল অবস্থায় আছে।’
অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ক্যানবেরার আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক বীনা ডি কস্টা বলেন, ‘ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য ক্ষমতাসীনেরা গেল ১৪ বছরে তার সুবিধাভোগীকে সুবিধা দিয়েছে শাসনব্যবস্থার মাধ্যমে। এ সময় মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ব্যবহার করা হয়েছে। দেশে অহিংস প্রতিবাদের পথগুলোকে বন্ধ করা হয়েছে। দেশে বিভিন্নভাবে ভোট দেওয়া, নাগরিক অধিকারের বিভিন্ন বিষয়সহ মতপ্রকাশের জায়গাটি সংকুচিত করা হয়েছে। ফলে আগামী নির্বাচনের আগে এসব বিষয় নাগরিককে প্রভাবিত করবে দেশ কোথায় আছে এবং কোন দিকে যাচ্ছে।’
ওয়েবিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন মানবাধিকারকর্মী, সাংবাদিক ও গবেষকেরা। বক্তব্যে তাঁরা নির্বাচনের আগেই রাজনৈতিক সমঝোতার দাবি তোলেন রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি।
পাবনায় স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে পদ্মাকোল খাল দখল ও দূষণমুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে জেলা প্রশাসন। আজ শনিবার সকালে পৌর এলাকার সাধুপাড়া ব্রিজের নিচে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মো. মফিজুল ইসলাম।
৩২ মিনিট আগেময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া সাইদুর রহমান রয়েল (৪৫) নামে এক ইউপি চেয়ারম্যানের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার পৌর এলাকার নিজ বাসার দরজা ভেঙে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম বলেছেন, ‘জামায়াতের সাবেক আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মীর কাসেম আলীসহ জামায়াত-শিবিরের বিভিন্ন পর্যায়ের জনশক্তিকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে, কারাগারে হত্যা করা হয়েছে। জুলুম-নির্যাতনের সর্বোচ্চ স্টিম রোলার চালানো হয়েছে ইসলা
১ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের চকরিয়ায় অবৈধ বালু পরিবহনে ব্যবহৃত দুটি ট্রাক জব্দ করেছে বন বিভাগ। আজ শনিবার চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের ডুলাহাজারা এলাকায় অভিযান চালিয়ে গাড়ি দুটি জব্দ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে