প্রতিনিধি, মিটফোর্ড
রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালে অনিয়মের শেষ নেই। প্রকাশ্যেই এখানে চলে দালালদের বাণিজ্য। দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে টিকিট সংগ্রহ করতে হয় রোগীদের। আর এটিকে পুঁজি করেই ব্যবসা চালায় দালালেরা। তাঁদের চা-নাশতার টাকা দিলেই মেলে লাইনে দাঁড়ানো থেকে মুক্তি। যারা টাকা দিতে পারেন না তাঁদের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় ঘণ্টার পর ঘণ্টা।
হাসপাতালে সকাল সাড়ে ৮টায় আউটডোর চালু হয়। এর আগে থেকেই টিকিট সংগ্রহের জন্য লাইনে দাঁড়ান রোগীরা। টিকিট সংগ্রহের পর রোগী কোন বিভাগের চিকিৎসকের কাছ থেকে চিকিৎসা নেবেন সেটি নির্ধারণের জন্য আরেকটি কাউন্টারের সামনে লাইনে দাঁড়াতে হয়। এরপর নির্দিষ্ট বিভাগের চিকিৎসকের কক্ষের সামনে গিয়ে আবারও দাঁড়িয়ে থাকতে হয় দীর্ঘ লাইনে। এই তিন কাউন্টারে কেটে যায় কয়েক ঘণ্টা।
চিকিৎসক দেখানোর পর এবার রিপোর্ট পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানোর পালা। কিন্তু রিপোর্ট পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাতে এসে পড়তে হয় আরেক ভোগান্তিতে। লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে পরীক্ষা-নিরীক্ষার ল্যাব ও টাকা জমা দেওয়ার কাউন্টার বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চিকিৎসক দেখাতে কেটে একদিন আবার রিপোর্টের জন্য আসতে হয় অন্য আরেকদিন। আর কোনো রোগী যদি হাসপাতালে ভর্তি হতে চায় তাহলে তাঁর চিকিৎসার আওতায় আসতে প্রায় এক সপ্তাহ সময় লেগে যায়।
ভর্তি হওয়ার পরে ভোগান্তির আরেক পর্ব শুরু হয়। গেন্ডারিয়া থেকে আগত আগত দোলা (৪০) নামের এক মহিলা জানান, কিডনির সমস্যার কারণে তাঁর ভাইকে মেডিসিন বিভাগের ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। ওষুধ পরিবর্তন করতে নিচে নামলে টাকা ছাড়া ভেতরে আর প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না। বিভিন্ন অজুহাতে বাইরেই দাঁড় করিয়ে রাখা হয়।
সেখানকার চিকিৎসকেরা বলেছেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের নির্ধারিত ওই নিয়মের কারণে রোগীরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। রোগী ভোগান্তি কমাতে আউটডোর ব্যবস্থাপনার পরিবর্তন করতে হবে।
ডিউটিরত আনসার মিজানুর ও আলাউদ্দিনের সঙ্গে আলাপকালে তাঁরা জানান, আগের চেয়ে আউটডোরের কাউন্টারের সংখ্যা কমে গেছে।
মিটফোর্ড হাসপাতাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী মো. রাশিদ উন নবী বলেন, লকডাউনে সারা দেশের পরিস্থিতি যেমন আমরা তার ব্যতিক্রম নই। আউটডোর কাউন্টারের উন্নয়নের লক্ষ্যে মেরামত চলছে। কিছুদিনের মধ্যেই তা ঠিক হয়ে যাবে। দালালদের দৌরাত্ম্য ঠেকাতে ভ্রাম্যমাণ আদালত সক্রিয় রয়েছে।
রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালে অনিয়মের শেষ নেই। প্রকাশ্যেই এখানে চলে দালালদের বাণিজ্য। দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে টিকিট সংগ্রহ করতে হয় রোগীদের। আর এটিকে পুঁজি করেই ব্যবসা চালায় দালালেরা। তাঁদের চা-নাশতার টাকা দিলেই মেলে লাইনে দাঁড়ানো থেকে মুক্তি। যারা টাকা দিতে পারেন না তাঁদের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় ঘণ্টার পর ঘণ্টা।
হাসপাতালে সকাল সাড়ে ৮টায় আউটডোর চালু হয়। এর আগে থেকেই টিকিট সংগ্রহের জন্য লাইনে দাঁড়ান রোগীরা। টিকিট সংগ্রহের পর রোগী কোন বিভাগের চিকিৎসকের কাছ থেকে চিকিৎসা নেবেন সেটি নির্ধারণের জন্য আরেকটি কাউন্টারের সামনে লাইনে দাঁড়াতে হয়। এরপর নির্দিষ্ট বিভাগের চিকিৎসকের কক্ষের সামনে গিয়ে আবারও দাঁড়িয়ে থাকতে হয় দীর্ঘ লাইনে। এই তিন কাউন্টারে কেটে যায় কয়েক ঘণ্টা।
চিকিৎসক দেখানোর পর এবার রিপোর্ট পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানোর পালা। কিন্তু রিপোর্ট পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাতে এসে পড়তে হয় আরেক ভোগান্তিতে। লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে পরীক্ষা-নিরীক্ষার ল্যাব ও টাকা জমা দেওয়ার কাউন্টার বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চিকিৎসক দেখাতে কেটে একদিন আবার রিপোর্টের জন্য আসতে হয় অন্য আরেকদিন। আর কোনো রোগী যদি হাসপাতালে ভর্তি হতে চায় তাহলে তাঁর চিকিৎসার আওতায় আসতে প্রায় এক সপ্তাহ সময় লেগে যায়।
ভর্তি হওয়ার পরে ভোগান্তির আরেক পর্ব শুরু হয়। গেন্ডারিয়া থেকে আগত আগত দোলা (৪০) নামের এক মহিলা জানান, কিডনির সমস্যার কারণে তাঁর ভাইকে মেডিসিন বিভাগের ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। ওষুধ পরিবর্তন করতে নিচে নামলে টাকা ছাড়া ভেতরে আর প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না। বিভিন্ন অজুহাতে বাইরেই দাঁড় করিয়ে রাখা হয়।
সেখানকার চিকিৎসকেরা বলেছেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের নির্ধারিত ওই নিয়মের কারণে রোগীরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। রোগী ভোগান্তি কমাতে আউটডোর ব্যবস্থাপনার পরিবর্তন করতে হবে।
ডিউটিরত আনসার মিজানুর ও আলাউদ্দিনের সঙ্গে আলাপকালে তাঁরা জানান, আগের চেয়ে আউটডোরের কাউন্টারের সংখ্যা কমে গেছে।
মিটফোর্ড হাসপাতাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী মো. রাশিদ উন নবী বলেন, লকডাউনে সারা দেশের পরিস্থিতি যেমন আমরা তার ব্যতিক্রম নই। আউটডোর কাউন্টারের উন্নয়নের লক্ষ্যে মেরামত চলছে। কিছুদিনের মধ্যেই তা ঠিক হয়ে যাবে। দালালদের দৌরাত্ম্য ঠেকাতে ভ্রাম্যমাণ আদালত সক্রিয় রয়েছে।
বগুড়ায় নিখোঁজের পর মুক্তিপণ দাবি করা সেই শিশুর লাশ পাওয়া গেছে গ্রামের একটি পুকুরে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে বগুড়া সদরের গোকুল সরকার পাড়া গ্রামের পুকুরে শিশুটির লাশ ভেসে উঠে। বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম মঈনুদ্দিন এ সব তথ্য নিশ্চিত করেছেন...
১৩ মিনিট আগেশুনানি শেষে আটজনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল। সেই সঙ্গে তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে এক মাস সময় দেওয়া হয়।
১৮ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর আধেপাশা এলাকায় ইন্টারপ্যাক লিমিটেডের প্যাকেজিং কারখানার অগ্নিকাণ্ড হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হলে ফায়ার সার্ভিসের ৩টি ইউনিট ৪ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে সকাল পৌনে ৬টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণ আনেন। গাজীপুর মহানগরীর চান্দনা চৌরাস্তা মডার্ন ফায়ার...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর সদর উপজেলার ঘটমাঝি ইউনিয়নের ইটেরপুল থেকে পাথুরিয়ার পাড় সড়কের পাশে ছয়না গ্রামের ইটেরপুর খালের ওপর নির্মাণ করা হয়েছে একটি কালভার্ট। শুধুমাত্র পুলিশ কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান মোল্লার বাড়িতে যাওয়ার জন্যই এই সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই সেতু পার হওয়ার...
১ ঘণ্টা আগে