টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদ হত্যা মামলার আরও এক আসামি মো. সমীর (৪২) কারাগারে মারা গেছেন। আজ শনিবার সকালে টাঙ্গাইলের জেল সুপার মোহাম্মদ আবদুল্লাহ-আল-মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গতকাল শুক্রবার রাতে মারা যান তিনি।
মৃত সমীর শহরের বিশ্বাস বেতকা এলাকার মৃত তফিজ উদ্দিনের ছেলে। তিনি ফারুক হত্যা মামলায় ২০১৫ সালের ১২ নভেম্বর থেকে টাঙ্গাইল কারাগারে ছিলেন।
জেল সুপার বলেন, ‘গতকাল রাত পৌনে ৯টার দিকে সমীর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে কারা চিকিৎসকের পরামর্শে তাঁকে সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। এ সময় জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এর আগে তিনি হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে একাধিকবার চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন। আজ সুরতহাল ও ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ যথানিয়মে তাঁর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।’
এর আগে গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর ফারুক আহমদ হত্যা মামলার আসামি আনিসুল ইসলাম রাজা (৪২) কারা হেফাজতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার একটি হাসপাতালে মারা যান। ২০১৪ সালের ১৪ আগস্ট গোয়েন্দা পুলিশ তাঁকে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করে। দুই দফা রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের পর আনিসুল ওই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। রাজার স্বীকারোক্তিতেই হত্যার সঙ্গে তৎকালীন সাংসদ আমানুর রহমান খান ওরফে রানাসহ তাঁর ভাইদের সম্পৃক্ততার বিষয়টি বেরিয়ে আসে। এরপর থেকে তিনি টাঙ্গাইল কারাগারে ছিলেন।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ১৮ জানুয়ারি টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ফারুক আহমদের গুলিবিদ্ধ মরদেহ তাঁর কলেজপাড়া বাসার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনার তিন দিন পর তাঁর স্ত্রী নাহার আহমেদ বাদী হয়ে টাঙ্গাইল সদর থানায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে ২০১৪ সালের আগস্টে আনিসুল ইসলাম ও মোহাম্মদ আলী নামে দুজনকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ।
আদালতে দেওয়া ওই দুজনের স্বীকারোক্তিতে হত্যার সঙ্গে তৎকালীন সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান, তাঁর তিন ভাই টাঙ্গাইল পৌরসভার তৎকালীন মেয়র সহিদুর রহমান খান, ব্যবসায়ী নেতা জাহিদুর রহমান খান ও ছাত্রলীগের তৎকালীন কেন্দ্রীয় সহসভাপতি সানিয়াত খানের জড়িত থাকার বিষয়টি উঠে আসে। এরপর তাঁরা আত্মগোপনে চলে যান। ২০১৬ সালে ফেব্রুয়ারিতে গোয়েন্দা পুলিশ চার ভাইসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়। পরে সাবেক সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে আত্মসমর্পণ করেন। তিন বছরের বেশি সময় হাজতবাসের পর জামিনে মুক্ত হন তিনি। তাঁদের অপর দুই ভাই জাহিদুর ও সানিয়াত এখনো পলাতক রয়েছেন।
টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদ হত্যা মামলার আরও এক আসামি মো. সমীর (৪২) কারাগারে মারা গেছেন। আজ শনিবার সকালে টাঙ্গাইলের জেল সুপার মোহাম্মদ আবদুল্লাহ-আল-মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গতকাল শুক্রবার রাতে মারা যান তিনি।
মৃত সমীর শহরের বিশ্বাস বেতকা এলাকার মৃত তফিজ উদ্দিনের ছেলে। তিনি ফারুক হত্যা মামলায় ২০১৫ সালের ১২ নভেম্বর থেকে টাঙ্গাইল কারাগারে ছিলেন।
জেল সুপার বলেন, ‘গতকাল রাত পৌনে ৯টার দিকে সমীর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে কারা চিকিৎসকের পরামর্শে তাঁকে সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। এ সময় জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এর আগে তিনি হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে একাধিকবার চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন। আজ সুরতহাল ও ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ যথানিয়মে তাঁর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।’
এর আগে গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর ফারুক আহমদ হত্যা মামলার আসামি আনিসুল ইসলাম রাজা (৪২) কারা হেফাজতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার একটি হাসপাতালে মারা যান। ২০১৪ সালের ১৪ আগস্ট গোয়েন্দা পুলিশ তাঁকে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করে। দুই দফা রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের পর আনিসুল ওই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। রাজার স্বীকারোক্তিতেই হত্যার সঙ্গে তৎকালীন সাংসদ আমানুর রহমান খান ওরফে রানাসহ তাঁর ভাইদের সম্পৃক্ততার বিষয়টি বেরিয়ে আসে। এরপর থেকে তিনি টাঙ্গাইল কারাগারে ছিলেন।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ১৮ জানুয়ারি টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ফারুক আহমদের গুলিবিদ্ধ মরদেহ তাঁর কলেজপাড়া বাসার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনার তিন দিন পর তাঁর স্ত্রী নাহার আহমেদ বাদী হয়ে টাঙ্গাইল সদর থানায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে ২০১৪ সালের আগস্টে আনিসুল ইসলাম ও মোহাম্মদ আলী নামে দুজনকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ।
আদালতে দেওয়া ওই দুজনের স্বীকারোক্তিতে হত্যার সঙ্গে তৎকালীন সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান, তাঁর তিন ভাই টাঙ্গাইল পৌরসভার তৎকালীন মেয়র সহিদুর রহমান খান, ব্যবসায়ী নেতা জাহিদুর রহমান খান ও ছাত্রলীগের তৎকালীন কেন্দ্রীয় সহসভাপতি সানিয়াত খানের জড়িত থাকার বিষয়টি উঠে আসে। এরপর তাঁরা আত্মগোপনে চলে যান। ২০১৬ সালে ফেব্রুয়ারিতে গোয়েন্দা পুলিশ চার ভাইসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়। পরে সাবেক সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে আত্মসমর্পণ করেন। তিন বছরের বেশি সময় হাজতবাসের পর জামিনে মুক্ত হন তিনি। তাঁদের অপর দুই ভাই জাহিদুর ও সানিয়াত এখনো পলাতক রয়েছেন।
টাঙ্গাইলে গৃহবধূকে হত্যার দায়ে এক নারীসহ দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে টাঙ্গাইলের দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আফরোজা বেগম এ রায় দেন।
২৬ মিনিট আগেঅভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরীকে দুর্নীতির একটি মামলা থেকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত ৬ এর বিচারক মো. মনজুরুল হোসেন সাবেক এই মন্ত্রীকে খালাস দেন।
৩৫ মিনিট আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর সংলগ্ন যুবলীগ নেতার একটি আবাসিক হোটেল থেকে তপন ঘোষ (৪৫) নামের এক ব্যক্তির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে লাশটি উদ্ধার করে আখাউড়া থানা-পুলিশ।
৩৭ মিনিট আগেসেন্টমার্টিন ভ্রমণে বিধি-নিষেধ প্রত্যাহার দাবিতে সেখানকার বাসিন্দারা কাফনের কাপড় পরে রাস্তায় নেমেছেন। সেন্টমার্টিনের বাসিন্দা ও কক্সবাজারের পর্যটন সংশ্লিষ্টরা শহরের হোটেল-মোটেলজোনের কলাতলী ডলফিন মোড়ে অবস্থান নিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে