সাবিত হোসেন, নারায়ণগঞ্জ
নারায়ণগঞ্জের অধিকাংশ কারখানায় ৮০ শতাংশ শ্রমিক আজ কাজে যোগদান করেছেন বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বা বিকেএমইএ। তবে কোন শ্রমিক আগামী ৫ তারিখের পরে কাজে যোগদান করলেও আপত্তি করবে না বলে জানিয়েছেন কারখানা মালিকেরা। এর পরেও কোন মালিক শ্রমিককে চাকরিচ্যুত করার হুমকি দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান বিকেএমইএ’র সহ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম।
১ আগস্ট থেকে কারখানা খুলে দেওয়ার পর দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে তড়িঘড়ি করে ফিরে এসেছেন শ্রমিকেরা। তবে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় অনেক শ্রমিক আসতে পারেনি। এমন পরিস্থিতিতে অনেক শ্রমিকই চাকরি হারানো অথবা বেতন কেটে রাখার ভয় পাচ্ছেন। তবে কোন শ্রমিকের ওপরই এমন কিছু আরোপ করা হবে না বলে বারবার আশ্বস্ত করেছেন কারখানা মালিকদের সংগঠনের নেতারা।
আজ ২ আগস্ট সকাল থেকে আগের মতই শ্রমিকদের কর্মস্থলে যোগদান করতে দেখা গেছে। স্বাভাবিক নিয়মে সকলেই কাজে যোগদান করেছেন। কারখানা কর্তৃপক্ষের দাবি, স্বাস্থ্যবিধি মেনেই সকলকে কারখানায় প্রবেশ করানো হয়েছে। ভেতরেও মানা হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি। ফলে করোনাকালে তুলনামূলক নিরাপদ ভাবেই কাজ করতে পারবেন শ্রমিকেরা।
আমানা গ্রুপের মালিক খন্দকার শরীফুল ইসলাম জানান, তাঁদের কারখানায় ৯০ শতাংশ শ্রমিক এরই মধ্যে উপস্থিত হয়েছেন। তারা স্বতঃস্ফূর্ত ভাবেই কাজে যোগদান করছেন। যারা আসতে পারেনি তারাও ৫ তারিখের মধ্যে চলে আসবে। এদের কারওই বেতন কাটা কিংবা চাকরিচ্যুত করা হবে না। কারণ, তাদের ওপরেই কারখানা চলা নির্ভর করে। তাদের সঙ্গে এই ধরনের আচরণ কারওই শোভনীয় নয়। স্বাস্থ্যবিধি মেনে কারখানা পরিচালনা করা হচ্ছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
একই বিষয়ে আরেক কারখানা মালিক মুর্শেদ সারোয়ার সোহেল জানান, তাঁর দুটি কারখানার মধ্যে একটিতে ৭৫ শতাংশ এবং আরেকটিতে ৯১ শতাংশ শ্রমিক কাজে যোগদান করেছেন। এই কারখানার অধিকাংশ শ্রমিকই ঈদে গ্রামের বাড়ি যায়নি। উল্টো তারা বিকেলে এসে খোঁজ নিতে কবে কারখানা খুলবে। যারা ৫ তারিখের পরে যোগদান করবে তাদের জন্যও কোন চিন্তার কারণ নেই বলে তিনি উল্লেখ করেন। সবাইকেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজে নিযুক্ত করা হয়েছে বলেও মন্তব্য তাঁর।
তবে মালিকদের এসব মন্তব্য কোনোভাবেই গ্রহণ করতে পারছেন না শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। জেলা শ্রমিক সংহতির সমন্বয়ক অঞ্জন দাস বলেন, আমরা অতীতেও দেখেছি মালিকদের কথার সঙ্গে বাস্তবতার মিল খুঁজে পাওয়া যায় না। যেভাবে শ্রমিকদের ওপর দায় চাপিয়ে অমানবিকভাবে গ্রাম থেকে নিয়ে আসা হয়েছে। তারা আগে কোন কিছু খোলাসা না করে শ্রমিকদের ভোগান্তি দিয়ে নিয়ে এসেছে। শ্রমিকদের করোনা ঝুঁকির মধ্যে ফেলে এখন স্বাস্থ্যবিধি মানার কথা হাস্যকর।
এই ব্যাপারে বিকেএমইএ’র সহ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, আমাদের সদস্যভুক্ত কারখানাগুলোতে প্রায় ৮০ ভাগ শ্রমিক কাজে যোগদান করেছে। আমরা আশা করছি ৫ তারিখের পর ১০০ ভাগ শ্রমিকদের কাজে নিয়ে আসতে পারব। এখন পর্যন্ত কাজে যোগদানের ব্যাপারে কোন অনিয়মের অভিযোগ আমরা পাইনি। সবাইকেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজে যোগদানের জন্য বলা হচ্ছে। আমাদের সদস্যভুক্ত ৮ শ কারখানার সবগুলোই খোলা রয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের অধিকাংশ কারখানায় ৮০ শতাংশ শ্রমিক আজ কাজে যোগদান করেছেন বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বা বিকেএমইএ। তবে কোন শ্রমিক আগামী ৫ তারিখের পরে কাজে যোগদান করলেও আপত্তি করবে না বলে জানিয়েছেন কারখানা মালিকেরা। এর পরেও কোন মালিক শ্রমিককে চাকরিচ্যুত করার হুমকি দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান বিকেএমইএ’র সহ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম।
১ আগস্ট থেকে কারখানা খুলে দেওয়ার পর দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে তড়িঘড়ি করে ফিরে এসেছেন শ্রমিকেরা। তবে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় অনেক শ্রমিক আসতে পারেনি। এমন পরিস্থিতিতে অনেক শ্রমিকই চাকরি হারানো অথবা বেতন কেটে রাখার ভয় পাচ্ছেন। তবে কোন শ্রমিকের ওপরই এমন কিছু আরোপ করা হবে না বলে বারবার আশ্বস্ত করেছেন কারখানা মালিকদের সংগঠনের নেতারা।
আজ ২ আগস্ট সকাল থেকে আগের মতই শ্রমিকদের কর্মস্থলে যোগদান করতে দেখা গেছে। স্বাভাবিক নিয়মে সকলেই কাজে যোগদান করেছেন। কারখানা কর্তৃপক্ষের দাবি, স্বাস্থ্যবিধি মেনেই সকলকে কারখানায় প্রবেশ করানো হয়েছে। ভেতরেও মানা হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি। ফলে করোনাকালে তুলনামূলক নিরাপদ ভাবেই কাজ করতে পারবেন শ্রমিকেরা।
আমানা গ্রুপের মালিক খন্দকার শরীফুল ইসলাম জানান, তাঁদের কারখানায় ৯০ শতাংশ শ্রমিক এরই মধ্যে উপস্থিত হয়েছেন। তারা স্বতঃস্ফূর্ত ভাবেই কাজে যোগদান করছেন। যারা আসতে পারেনি তারাও ৫ তারিখের মধ্যে চলে আসবে। এদের কারওই বেতন কাটা কিংবা চাকরিচ্যুত করা হবে না। কারণ, তাদের ওপরেই কারখানা চলা নির্ভর করে। তাদের সঙ্গে এই ধরনের আচরণ কারওই শোভনীয় নয়। স্বাস্থ্যবিধি মেনে কারখানা পরিচালনা করা হচ্ছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
একই বিষয়ে আরেক কারখানা মালিক মুর্শেদ সারোয়ার সোহেল জানান, তাঁর দুটি কারখানার মধ্যে একটিতে ৭৫ শতাংশ এবং আরেকটিতে ৯১ শতাংশ শ্রমিক কাজে যোগদান করেছেন। এই কারখানার অধিকাংশ শ্রমিকই ঈদে গ্রামের বাড়ি যায়নি। উল্টো তারা বিকেলে এসে খোঁজ নিতে কবে কারখানা খুলবে। যারা ৫ তারিখের পরে যোগদান করবে তাদের জন্যও কোন চিন্তার কারণ নেই বলে তিনি উল্লেখ করেন। সবাইকেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজে নিযুক্ত করা হয়েছে বলেও মন্তব্য তাঁর।
তবে মালিকদের এসব মন্তব্য কোনোভাবেই গ্রহণ করতে পারছেন না শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। জেলা শ্রমিক সংহতির সমন্বয়ক অঞ্জন দাস বলেন, আমরা অতীতেও দেখেছি মালিকদের কথার সঙ্গে বাস্তবতার মিল খুঁজে পাওয়া যায় না। যেভাবে শ্রমিকদের ওপর দায় চাপিয়ে অমানবিকভাবে গ্রাম থেকে নিয়ে আসা হয়েছে। তারা আগে কোন কিছু খোলাসা না করে শ্রমিকদের ভোগান্তি দিয়ে নিয়ে এসেছে। শ্রমিকদের করোনা ঝুঁকির মধ্যে ফেলে এখন স্বাস্থ্যবিধি মানার কথা হাস্যকর।
এই ব্যাপারে বিকেএমইএ’র সহ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, আমাদের সদস্যভুক্ত কারখানাগুলোতে প্রায় ৮০ ভাগ শ্রমিক কাজে যোগদান করেছে। আমরা আশা করছি ৫ তারিখের পর ১০০ ভাগ শ্রমিকদের কাজে নিয়ে আসতে পারব। এখন পর্যন্ত কাজে যোগদানের ব্যাপারে কোন অনিয়মের অভিযোগ আমরা পাইনি। সবাইকেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজে যোগদানের জন্য বলা হচ্ছে। আমাদের সদস্যভুক্ত ৮ শ কারখানার সবগুলোই খোলা রয়েছে।
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গৃহবধূ সাবরিনা আক্তারকে (২৪) কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের লোকজনের বিরুদ্ধে। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার মস্তফাপুরে এ ঘটনা ঘটেছে। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে...
১ মিনিট আগেহাফ শার্ট আর ছাই রঙের প্যান্ট পরে থাকা সাবেক আইজিকে প্রিজন থেকে সরাসরি গারদে নিয়ে যায়। দুই পাশে দুজন পুলিশ সদস্য তার হাত ধরে ছিলেন। তিনি ছিলেন মাথা নিচু করে। আব্দুল্লাহ আল মামুনের পর পরই গারদে রাখার জন্য নেওয়া হয় জিয়াউল আহসানকে। তিনি ফুল হাতা শার্ট ও কালো প্যান্ট আর কেডস পরে ছিলেন...
২৫ মিনিট আগেমানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় পুলিশের সাবেক আটজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হচ্ছে। তাঁদের মধ্যে মধ্যে পুলিশের সাবেক প্রধান ও ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সাবেক মহাপরিচালকও রয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের গঙ্গাচড়ায় গরুর খড় খাওয়াকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ ১২ জন আহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার বড়বিল ইউনিয়নের নগরবন্দ এলাকায় এ ঘটনার সূত্রপাত হয়। আহতদের পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় উদ্ধার করে গঙ্গাচড়া উপজেলা স্বাস্থ্য...
১ ঘণ্টা আগে