মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
গৃহবধূকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে মানিকগঞ্জে পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। আজ সোমবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক সাবিনা ইয়াসমিন এ রায় দেন। একই সঙ্গে প্রত্যেক আসামিকে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও ছয় মাস কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন–মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলার বাশাইল গ্রামের নূরুল হক, আবুল কাশেম, আমিনুর রহমান, তাজুল ইসলাম ও বাহেজ উদ্দিন।
নিহত গৃহবধূ শিউলী আক্তার দৌলতপুর উপজেলার বাশাইল গ্রামের তৈমুদ্দিনের মেয়ে।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ৮ নভেম্বর রাতে দৌলতপুর উপজেলার জিয়নপুর বাজারের পাশে গৃহবধূ শিউলীকে দল বেঁধে ধর্ষণ করেন নুরুল হক, আবুল কাশেম, তাজুল ইসলাম, বাহেজ উদ্দিন, আলমাছ, মহিদুর রহমান ও আল মুরাদ। পরে ওই গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার পর তাঁরা পালিয়ে যান।
পরের দিন সকালে বাঁশঝাড়ের ভেতর থেকে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় ওই দিন নিহত গৃহবধূর বাবা বাদী হয়ে অজ্ঞাত পরিচয়ের কয়েকজনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন।
থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) শহিদুল ইসলাম মামলাটি তদন্ত করে ঘটনার সঙ্গে ওই সাতজনের সম্পৃক্ততা পান। পরে এ মামলায় সাতজনকে আসামি করা হয়। এরপর ২০১৪ সালের ৩০ এপ্রিল মামলা তদন্ত কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন।
মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় নূরুল, কাশেম, আমিনুর, তাজুল ও বাহেজকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পাশাপাশি প্রত্যেক আসামিকে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও ছয় মাস কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বাকি আসামিদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালন করেন সহকারী কৌঁসুলি (এপিপি) মথুরনাথ সরকার এবং আসামিপক্ষে ছিলেন প্রবীণ আইনজীবী এ কে এম আজিজুল হক ও রেজা ফেরদৌস।
এদিকে মামলার রায় ঘোষণার পর আসামিপক্ষের আইনজীবীরা উচ্চ আদালতে আপিল করার কথা জানান।
গৃহবধূকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে মানিকগঞ্জে পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। আজ সোমবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক সাবিনা ইয়াসমিন এ রায় দেন। একই সঙ্গে প্রত্যেক আসামিকে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও ছয় মাস কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন–মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলার বাশাইল গ্রামের নূরুল হক, আবুল কাশেম, আমিনুর রহমান, তাজুল ইসলাম ও বাহেজ উদ্দিন।
নিহত গৃহবধূ শিউলী আক্তার দৌলতপুর উপজেলার বাশাইল গ্রামের তৈমুদ্দিনের মেয়ে।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ৮ নভেম্বর রাতে দৌলতপুর উপজেলার জিয়নপুর বাজারের পাশে গৃহবধূ শিউলীকে দল বেঁধে ধর্ষণ করেন নুরুল হক, আবুল কাশেম, তাজুল ইসলাম, বাহেজ উদ্দিন, আলমাছ, মহিদুর রহমান ও আল মুরাদ। পরে ওই গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার পর তাঁরা পালিয়ে যান।
পরের দিন সকালে বাঁশঝাড়ের ভেতর থেকে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় ওই দিন নিহত গৃহবধূর বাবা বাদী হয়ে অজ্ঞাত পরিচয়ের কয়েকজনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন।
থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) শহিদুল ইসলাম মামলাটি তদন্ত করে ঘটনার সঙ্গে ওই সাতজনের সম্পৃক্ততা পান। পরে এ মামলায় সাতজনকে আসামি করা হয়। এরপর ২০১৪ সালের ৩০ এপ্রিল মামলা তদন্ত কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন।
মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় নূরুল, কাশেম, আমিনুর, তাজুল ও বাহেজকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পাশাপাশি প্রত্যেক আসামিকে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও ছয় মাস কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বাকি আসামিদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালন করেন সহকারী কৌঁসুলি (এপিপি) মথুরনাথ সরকার এবং আসামিপক্ষে ছিলেন প্রবীণ আইনজীবী এ কে এম আজিজুল হক ও রেজা ফেরদৌস।
এদিকে মামলার রায় ঘোষণার পর আসামিপক্ষের আইনজীবীরা উচ্চ আদালতে আপিল করার কথা জানান।
মায়া চৌধুরীর বাড়িতে হামলার ঘটনায় গত সোমবার (১৮ নভেম্বর) মোহনপুরের মাখন খালাসীর ছেলে শিপন খালাসী বাদী হয়ে মতলব উত্তর থানায় একটি মামলা (মামলা নম্বর ২৫) করেন। মামলায় ৪১ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা ৭০–৮০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
৬ মিনিট আগেসাবেক পাট ও বস্ত্র মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর ব্যক্তিগত সহকারী (পিএ) আফজাল কবিরকে গ্রেপ্তার করেছে কক্সবাজার জেলা পুলিশ। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে শহরের কলাতলী এলাকার হোটেল দি কক্সটুডের একটি কক্ষ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১৪ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর থানার বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শ্রমিকেরা এক মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে চক্রবর্তী এলাকায় চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক অবরোধ করে আজ মঙ্গলবার পঞ্চম দিনের মতো বিক্ষোভ করছে। একই মহাসড়কের অন্য অংশ অবরোধ করেছে ডরিন গ্রুপের তিনটি কারখানার শ্রমিকেরা। ফলে এ সড়কে চলাচলকারী যাত্
১৯ মিনিট আগে১৩১ বছর আগে ১৭ জন সদস্য নিয়ে যাত্রা শুরু করে চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতি। এখন এর সদস্যসংখ্যা ৮ হাজারের মতো। বেসরকারি ব্যাংকে রাখা সমিতির ফিক্সড ডিপোজিটের (এফডিআর) টাকা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন সদস্যরা।
২২ মিনিট আগে