ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে নেত্রকোনা থেকে ছেড়ে আসা মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসে আগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মা-ছেলেসহ চারজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মা-ছেলের পরিচয় জানা গেলেও বাকি দুজনের পরিচয় জানা যায়নি। এ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী নেত্রকোনার হাবিবুর রহমান হাবিব। হাবিবুরের চোখের সামনে ট্রেনের ভেতরে আটকা পড়ে পুড়ে মারা যান বোন ও তিন বছরের ভাগনে।
আজ মঙ্গলবার ভোর আনুমানিক ৫টায় তেজগাঁও স্টেশনে অগ্নিকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটে। নিহতদের মধ্যে দুজনের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। নিহতরা হলেন নাদিরা আক্তার পপি (৩৫) ও তাঁর ছেলে ইয়াসিন (৩)। পরিচয় নিশ্চিত করেছেন নাদিরার ভাই হাবিবুর রহমান হাবিব। বাকি দুজনের পরিচয় এখনো জানা যায়নি। তাঁদের বয়স আনুমানিক ৩০ থেকে ৪০ বছর।
নিহত নাদিরার ভাই হাবিবুর রহমান হাবিব জানান, তাঁদের বাড়ি নেত্রকোনার সদর উপজেলার বরুনা গ্রামে। ঢাকার তেজগাঁও তেজতুরী বাজার এলাকায় থাকেন। নাদিরার স্বামী মিজানুর কারওয়ান বাজারে হার্ডওয়্যারের ব্যবসা করেন। গত ৩ ডিসেম্বর তাঁরা বেড়ানোর উদ্দেশ্যে গ্রামের বাড়ি গিয়েছিলেন। সেখান থেকেই গত রাত ১২টার দিকে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসে করে রওনা দিয়েছিলেন ঢাকায় ফিরতে। ভোরে তাঁদের ঢাকায় পৌঁছানোর কথা ছিল। সঙ্গে ছিলেন তাঁর বোন নাদিরা এবং তাঁর দুই ছেলে ইয়াসিন (৩) ও ফাহিম (৮)।
হাবিবুর আরও জানান, তেজগাঁও স্টেশন এসে ট্রেনটি থামলে কিছু যাত্রী সেখানে নেমে যায়। এ সময় তাদের পেছনের ছিটে থাকা দুই ব্যক্তিও নেমে যায়। এরপর ট্রেনটা চলতে শুরু করা মাত্রই পেছনের সিট থেকে আগুন জ্বলে ওঠে। মুহূর্তেই আগুন পুরো বগিতে ছড়িয়ে পড়ে। সেখান থেকে দৌড়ে তিনি ফাহিমকে নিয়ে ট্রেন থেকে নামতে পারলেও ভেতরে আটকা পড়েন ছোট ইয়াসিন ও তার মা নাদিরা। তাদের আর কোনোভাবেই বের করতে পারেননি। পরে ফায়ার সার্ভিস তাদের মরদেহ বের করে।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী ইনচার্জ (এএসআই) মো. মাসুদ জানান, মরদেহ চারটি সকালে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে এসেছে রেলওয়ে থানার পুলিশ। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে। মৃত দুজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। দুজনের পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
এ বিষয়ে তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ট্রেনটি নেত্রকোনা থেকে ঢাকায় আসছিল। বিমানবন্দর স্টেশন পার হওয়ার পর খিলক্ষেত এলাকায় পৌঁছালে যাত্রীরা পেছনের বগিতে আগুন দেখতে পান। পরে তাঁরা চিৎকার করতে শুরু করেন। এরপর চালক ট্রেনটি তেজগাঁও স্টেশনে থামান।’
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে নেত্রকোনা থেকে ছেড়ে আসা মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসে আগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মা-ছেলেসহ চারজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মা-ছেলের পরিচয় জানা গেলেও বাকি দুজনের পরিচয় জানা যায়নি। এ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী নেত্রকোনার হাবিবুর রহমান হাবিব। হাবিবুরের চোখের সামনে ট্রেনের ভেতরে আটকা পড়ে পুড়ে মারা যান বোন ও তিন বছরের ভাগনে।
আজ মঙ্গলবার ভোর আনুমানিক ৫টায় তেজগাঁও স্টেশনে অগ্নিকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটে। নিহতদের মধ্যে দুজনের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। নিহতরা হলেন নাদিরা আক্তার পপি (৩৫) ও তাঁর ছেলে ইয়াসিন (৩)। পরিচয় নিশ্চিত করেছেন নাদিরার ভাই হাবিবুর রহমান হাবিব। বাকি দুজনের পরিচয় এখনো জানা যায়নি। তাঁদের বয়স আনুমানিক ৩০ থেকে ৪০ বছর।
নিহত নাদিরার ভাই হাবিবুর রহমান হাবিব জানান, তাঁদের বাড়ি নেত্রকোনার সদর উপজেলার বরুনা গ্রামে। ঢাকার তেজগাঁও তেজতুরী বাজার এলাকায় থাকেন। নাদিরার স্বামী মিজানুর কারওয়ান বাজারে হার্ডওয়্যারের ব্যবসা করেন। গত ৩ ডিসেম্বর তাঁরা বেড়ানোর উদ্দেশ্যে গ্রামের বাড়ি গিয়েছিলেন। সেখান থেকেই গত রাত ১২টার দিকে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসে করে রওনা দিয়েছিলেন ঢাকায় ফিরতে। ভোরে তাঁদের ঢাকায় পৌঁছানোর কথা ছিল। সঙ্গে ছিলেন তাঁর বোন নাদিরা এবং তাঁর দুই ছেলে ইয়াসিন (৩) ও ফাহিম (৮)।
হাবিবুর আরও জানান, তেজগাঁও স্টেশন এসে ট্রেনটি থামলে কিছু যাত্রী সেখানে নেমে যায়। এ সময় তাদের পেছনের ছিটে থাকা দুই ব্যক্তিও নেমে যায়। এরপর ট্রেনটা চলতে শুরু করা মাত্রই পেছনের সিট থেকে আগুন জ্বলে ওঠে। মুহূর্তেই আগুন পুরো বগিতে ছড়িয়ে পড়ে। সেখান থেকে দৌড়ে তিনি ফাহিমকে নিয়ে ট্রেন থেকে নামতে পারলেও ভেতরে আটকা পড়েন ছোট ইয়াসিন ও তার মা নাদিরা। তাদের আর কোনোভাবেই বের করতে পারেননি। পরে ফায়ার সার্ভিস তাদের মরদেহ বের করে।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী ইনচার্জ (এএসআই) মো. মাসুদ জানান, মরদেহ চারটি সকালে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে এসেছে রেলওয়ে থানার পুলিশ। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে। মৃত দুজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। দুজনের পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
এ বিষয়ে তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ট্রেনটি নেত্রকোনা থেকে ঢাকায় আসছিল। বিমানবন্দর স্টেশন পার হওয়ার পর খিলক্ষেত এলাকায় পৌঁছালে যাত্রীরা পেছনের বগিতে আগুন দেখতে পান। পরে তাঁরা চিৎকার করতে শুরু করেন। এরপর চালক ট্রেনটি তেজগাঁও স্টেশনে থামান।’
টঙ্গীর তুরাগ তীরে আগামী বছর বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব আয়োজন করবেন তাবলিগ জামাতের মাওলানা জুবায়েরপন্থীরা। দ্বিতীয় পর্বের আয়োজন করবেন মাওলানা সাদ কান্ধলভির অনুসারীরা। আজ রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত কার্যবিবরণী প্রকাশ করা হয়েছে।
১ few সেকেন্ড আগেবরিশাল নৌবন্দর ভবনের ভেতর থেকে আজ রোববার দুপুরে হিজলা উপজেলার একটি লঞ্চঘাট ইজারার দরপত্র ছিনতাইয়ের অভিযোগ উঠেছে। মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম জাহানের পরিচয় দিয়ে দরপত্র ছিনতাই করা হয় বলে অভিযোগ করেছেন এক ব্যক্তি।
৫ মিনিট আগেবান্দরবানের লামা উপজেলায় নির্বাহী অফিসের সহকারী কাম কম্পিউটার নাজমুল আলমের বিরুদ্ধে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে কয়েক কোটি টাকা অর্জনের অভিযোগ উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগেমার্কেন্টাইল ব্যাংকের নোয়াখালী সেনবাগ শাখার সেকেন্ড ম্যানেজার জাকির হোসেন ভূঁইয়া (৫৪)। পরিবার থাকে রাজধানীর বাড্ডা এলাকায়। সাপ্তাহিক ছুটি কাটাতে প্রতি বৃহস্পতিবার অফিস শেষে নোয়াখালী
১ ঘণ্টা আগে