ঢাবি প্রতিনিধি
গত বেশ কয়েক দিন ধরেই উত্তপ্ত রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতি। আজও সংঘর্ষে জড়িয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্রলীগ। দুপুর সোয়া ১২টার দিকে এই সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় গুলির আওয়াজও শোনা যায়। সংঘর্ষ নিয়ে পরস্পরকে দোষারোপ করেছে দুই ছাত্র সংগঠন।
ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় বলেন, ‘অছাত্রদের নিয়ে গড়া ছাত্র সংগঠন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। বুড়োদের ছাত্র সংগঠন। চাচ্চুদের নিয়ে গড়া এই অছাত্রদের সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বাঁশ হাতে নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হয়েছে। এটা কোনোভাবেই কাম্য নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো চাচ্চু এসে যদি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়, তাহলে শিক্ষার্থীরা ছাড় দেবে না এটাই স্বাভাবিক।’
ছাত্রদলের সভাপতি কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ বলেন, ‘পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে আমরা মিছিল নিয়ে দোয়েল চত্বর দিয়ে প্রবেশ করছিলাম। হঠাৎ করেই ছাত্রলীগ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আমাদের ওপর হামলা করে। আমাদের ২০ জনের মতো নেতাকর্মী আহত হয়েছে। পুলিশ উপস্থিত থাকলেও তারা ছাত্রলীগের হামলার সময় নীরব দর্শকের ভূমিকায় ছিল।’
ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বলেন, ‘ছাত্রদল তার পুরোনো ইতিহাসের মতো ফের ক্যাম্পাসকে উত্তপ্ত করতে চাইছে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসকে শান্তিপূর্ণ রাখতে রাস্তায় নেমে এসেছে। তারা সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করেছে। তাদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেছি আমরা ছাত্রলীগ।’
সরেজমিনে দেখা যায়, ছাত্রদলের কর্মসূচি মোকাবিলা করতে সকাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান নিয়েছেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
এর আগে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী দুপুর পৌনে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল বের করে ছাত্রদল। এ সময় তাদের হাতে লাঠিসোঁটা দেখা যায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গত মঙ্গলবার ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ এনে ছাত্রদল এই বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দেয়।
ছাত্রদল-ছাত্রলীগের সংঘর্ষ সম্পর্কিত সর্বশেষ খবর - এখানে ক্লিক করুন
গতকাল বুধবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাবি ছাত্রদলের সদস্যসচিব আমানউল্লাহ আমান বলেন, ‘তারা (ছাত্রলীগ) বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, আমরাও ছাত্র। অতএব তাদের ক্যাম্পাসে অবস্থানের যতটুকু অধিকার, আমাদেরও ঠিক ততটুকুই অধিকার। তারা (ছাত্রলীগ) যেভাবে আমাদের সঙ্গে আচরণ করবে, আমরাও তাদের সঙ্গে ঠিক তেমন আচরণই ফিরিয়ে দেব।’
গত বেশ কয়েক দিন ধরেই উত্তপ্ত রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতি। আজও সংঘর্ষে জড়িয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্রলীগ। দুপুর সোয়া ১২টার দিকে এই সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় গুলির আওয়াজও শোনা যায়। সংঘর্ষ নিয়ে পরস্পরকে দোষারোপ করেছে দুই ছাত্র সংগঠন।
ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় বলেন, ‘অছাত্রদের নিয়ে গড়া ছাত্র সংগঠন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। বুড়োদের ছাত্র সংগঠন। চাচ্চুদের নিয়ে গড়া এই অছাত্রদের সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বাঁশ হাতে নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হয়েছে। এটা কোনোভাবেই কাম্য নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো চাচ্চু এসে যদি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়, তাহলে শিক্ষার্থীরা ছাড় দেবে না এটাই স্বাভাবিক।’
ছাত্রদলের সভাপতি কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ বলেন, ‘পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে আমরা মিছিল নিয়ে দোয়েল চত্বর দিয়ে প্রবেশ করছিলাম। হঠাৎ করেই ছাত্রলীগ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আমাদের ওপর হামলা করে। আমাদের ২০ জনের মতো নেতাকর্মী আহত হয়েছে। পুলিশ উপস্থিত থাকলেও তারা ছাত্রলীগের হামলার সময় নীরব দর্শকের ভূমিকায় ছিল।’
ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বলেন, ‘ছাত্রদল তার পুরোনো ইতিহাসের মতো ফের ক্যাম্পাসকে উত্তপ্ত করতে চাইছে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসকে শান্তিপূর্ণ রাখতে রাস্তায় নেমে এসেছে। তারা সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করেছে। তাদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেছি আমরা ছাত্রলীগ।’
সরেজমিনে দেখা যায়, ছাত্রদলের কর্মসূচি মোকাবিলা করতে সকাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান নিয়েছেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
এর আগে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী দুপুর পৌনে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল বের করে ছাত্রদল। এ সময় তাদের হাতে লাঠিসোঁটা দেখা যায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গত মঙ্গলবার ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ এনে ছাত্রদল এই বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দেয়।
ছাত্রদল-ছাত্রলীগের সংঘর্ষ সম্পর্কিত সর্বশেষ খবর - এখানে ক্লিক করুন
গতকাল বুধবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাবি ছাত্রদলের সদস্যসচিব আমানউল্লাহ আমান বলেন, ‘তারা (ছাত্রলীগ) বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, আমরাও ছাত্র। অতএব তাদের ক্যাম্পাসে অবস্থানের যতটুকু অধিকার, আমাদেরও ঠিক ততটুকুই অধিকার। তারা (ছাত্রলীগ) যেভাবে আমাদের সঙ্গে আচরণ করবে, আমরাও তাদের সঙ্গে ঠিক তেমন আচরণই ফিরিয়ে দেব।’
কেঁদে কেঁদে বাবার কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়েছিল তিন বছরের শিশু মুসা; কিন্তু বাবা আহাদ মোল্লা থামেননি। গলা কেটে তিনি হত্যা করেন মুসাকে। এর আগে বড় ছেলে সাত বছরের রোহানকে একইভাবে হত্যা করেন আহাদ। তারপর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে গতকাল শনিবার সকালে রাজধানী
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় ‘চোর পেটানোকে’ কেন্দ্র করে এলাকাবাসী ও সাপ্পরো ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। এ সময় কলেজ হোস্টেলে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের ৭ /সি নম্বর সড়কের হোস্টেল এলাকায় শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত সংঘর্ষ
৯ ঘণ্টা আগেপালানোর সময় বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হয়েছেন বেসরকারি টেলিভিশন দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ হাসান। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৯ ঘণ্টা আগেজধানীর হাজারীবাগে সাইকেল চোর ধরতে গিয়ে খুন হয় কিশোর সাহাদাৎ হোসেন শান্ত। হত্যার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে হাজারীবাগ থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন মো. শুকুর আলী (২২), মো. সিয়াম (২০) ও মো. শাকিল হোসেন (২৩)। তাঁদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো একটি চাকু উদ্ধার করা হয়েছে
১০ ঘণ্টা আগে