নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী হোমায়রা হিমুর আত্মহত্যা প্ররোচনার মামলায় হিমুর বন্ধু মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন ওরফে রুফি ওরফে রাফিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুর রহমান তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বিকেলে জিয়াউদ্দিন রুফিকে আদালতে হাজির করে উত্তরা পশ্চিম থানা-পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উত্তরা পশ্চিম থানার এসআই সাব্বির হোসেন তাঁকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে গতকাল শুক্রবার বংশাল থেকে রুফিকে আটক করে র্যাব। পরে উত্তরা পশ্চিম থানায় সোপর্দ করা হয়।
তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, জিয়াউদ্দিন রুফিকে আটকের পর ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তিনি আত্মহত্যার প্ররোচনার ঘটনা স্বীকার করেছেন। তিনি ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ভাড়ায় থাকতেন। তাঁর নিজস্ব কোনো ঠিকানা নেই। এ কারণে জামিন পেলে পালিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করেছেন, হুমায়রা হিমুর ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পর এই আসামিকে রিমান্ডে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। এসব কারণে মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আসামিকে কারাগারে আটক রাখা প্রয়োজন।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রসিকিউশন কার্যালয়ের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই নওশের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গত বৃহস্পতিবার রাতে হিমুর খালা রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় এ মামলা দায়ের করেন। মামলায় মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন রুফিকে আসামি করা হয়।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, জিয়াউদ্দিন রুফি হিমুর বয়ফ্রেন্ড। ছয় মাস আগে থেকে তিনি নিয়মিত হিমুর বাসায় যাতায়াত এবং মাঝেমধ্যে হিমুর সঙ্গে থাকতেন রুফি।
১ নভেম্বর রুফির মোবাইল নম্বর ও ভিগো আইডি ব্লক দেন হিমু। বিষয়টি নিয়ে উভয়ের মধ্যে ঝামেলা হয়। ২ নভেম্বর বেলা ৩টার দিকে রুফি বাসায় এসে কলবেল দেন। ওই বাসায় থাকা হিমুর পালিত ভাই মিহির দরজা খুলে দিলে তিনি বাসার ভেতরে যান। মিহির তাঁর রুমে চলে যান। ৫টার দিকে রুফি মিহিরের রুমে গিয়ে চিৎকার করতে করতে বলেন, ‘হিমু আত্মহত্যা করেছে।’
মিহির সঙ্গে সঙ্গে হিমুর রুমে ঢুকে তাকে গলায় রশি লাগিয়ে ফাঁস দেওয়া অবস্থায় দেখতে পান। রুমে থাকা দুটি কাচের গ্লাস ভাঙা অবস্থায় দেখতে পান। তাৎক্ষণিকভাবে তারা দুজন হিমুকে উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তখন রুফি হিমুর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন দুটি নিয়ে কৌশলে চলে যান।
মামলায় বলা হয় রুফি হিমুর বাসায় এসে আত্মহত্যার প্ররোচনা দেন। প্ররোচনা দিয়ে তিনি বাথরুমে ঢোকেন। এই ফাঁকে হিমু আত্মহত্যা করেন।
আরও পড়ৃন
ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী হোমায়রা হিমুর আত্মহত্যা প্ররোচনার মামলায় হিমুর বন্ধু মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন ওরফে রুফি ওরফে রাফিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুর রহমান তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বিকেলে জিয়াউদ্দিন রুফিকে আদালতে হাজির করে উত্তরা পশ্চিম থানা-পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উত্তরা পশ্চিম থানার এসআই সাব্বির হোসেন তাঁকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে গতকাল শুক্রবার বংশাল থেকে রুফিকে আটক করে র্যাব। পরে উত্তরা পশ্চিম থানায় সোপর্দ করা হয়।
তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, জিয়াউদ্দিন রুফিকে আটকের পর ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তিনি আত্মহত্যার প্ররোচনার ঘটনা স্বীকার করেছেন। তিনি ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ভাড়ায় থাকতেন। তাঁর নিজস্ব কোনো ঠিকানা নেই। এ কারণে জামিন পেলে পালিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করেছেন, হুমায়রা হিমুর ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পর এই আসামিকে রিমান্ডে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। এসব কারণে মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আসামিকে কারাগারে আটক রাখা প্রয়োজন।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রসিকিউশন কার্যালয়ের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই নওশের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গত বৃহস্পতিবার রাতে হিমুর খালা রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় এ মামলা দায়ের করেন। মামলায় মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন রুফিকে আসামি করা হয়।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, জিয়াউদ্দিন রুফি হিমুর বয়ফ্রেন্ড। ছয় মাস আগে থেকে তিনি নিয়মিত হিমুর বাসায় যাতায়াত এবং মাঝেমধ্যে হিমুর সঙ্গে থাকতেন রুফি।
১ নভেম্বর রুফির মোবাইল নম্বর ও ভিগো আইডি ব্লক দেন হিমু। বিষয়টি নিয়ে উভয়ের মধ্যে ঝামেলা হয়। ২ নভেম্বর বেলা ৩টার দিকে রুফি বাসায় এসে কলবেল দেন। ওই বাসায় থাকা হিমুর পালিত ভাই মিহির দরজা খুলে দিলে তিনি বাসার ভেতরে যান। মিহির তাঁর রুমে চলে যান। ৫টার দিকে রুফি মিহিরের রুমে গিয়ে চিৎকার করতে করতে বলেন, ‘হিমু আত্মহত্যা করেছে।’
মিহির সঙ্গে সঙ্গে হিমুর রুমে ঢুকে তাকে গলায় রশি লাগিয়ে ফাঁস দেওয়া অবস্থায় দেখতে পান। রুমে থাকা দুটি কাচের গ্লাস ভাঙা অবস্থায় দেখতে পান। তাৎক্ষণিকভাবে তারা দুজন হিমুকে উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তখন রুফি হিমুর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন দুটি নিয়ে কৌশলে চলে যান।
মামলায় বলা হয় রুফি হিমুর বাসায় এসে আত্মহত্যার প্ররোচনা দেন। প্ররোচনা দিয়ে তিনি বাথরুমে ঢোকেন। এই ফাঁকে হিমু আত্মহত্যা করেন।
আরও পড়ৃন
চট্টগ্রামে ওমরগণি এমইএস কলেজে ছাত্রদলের ব্যানার টানানোকে কেন্দ্রকরে দুপক্ষের সংঘর্ষে এক শিক্ষার্থী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ সোমবার নগরীর ওমরগণি এমইএস কলেজ ক্যাম্পাসে এই ঘটনা ঘটে। তবে ঘটনার সঙ্গে ছাত্রদলের কেউ জড়িত নয় বলে দাবি করেছেন সংগঠনটির নেতারা।
১০ মিনিট আগেদাম্পত্য কলহ দূর, মনের মানুষকে কাছে পাইয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা, গর্ভধারণে সক্ষমতার ব্যবস্থা করা, প্যারালাইসিস রোগের উপশমসহ বিভিন্ন রোগের চিকিৎসার ফাঁদে ফেলে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিলেন রেজাউল করিম (৪০) নামের এক কথিত কবিরাজ। এসব অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তারের পর ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এক মাসের...
১৮ মিনিট আগেসরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণার দাবিতে রাজধানী মহাখালীতে দিনভর সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা নোয়াখালী থেকে কমলাপুরের পথে আসা উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর ছুড়লে বেশ কয়েকটি জানালার কাচ ভেঙে যায়। রক্তাক্ত জখম হন শিশুসহ কয়েকজন যাত্রী।
৩১ মিনিট আগেভোক্তাদের জিম্মি করে অতিরিক্ত মূল্যবৃদ্ধিতে জড়িত আলু সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন হয়েছে। আজ সোমবার সকালে নোয়াখালী জেলা প্রশাসকের (ডিসি) কার্যালয়ের সামনে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন হয়।
১ ঘণ্টা আগে