ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরের দুই উপজেলায় নির্বাচনী সহিংসতায় অন্তত ৪৫ জন আহত হয়েছেন। এসব ঘটনায় আহতদের স্থানীয় ও ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ সময় উভয় পক্ষের বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছে বলে জানা গেছে।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে ভাঙার হামিরদী ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বিজয়ী ইউপি সদস্য আলম মোল্লা ও পরাজিত প্রার্থী বাবর আলীর সমর্থকদের মধ্যে এবং গত সোমবার দিবাগত রাতে সদরপুর উপজেলার চরবিষ্ণুপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী রফিক মিয়া ও মোয়াজ্জেম হোসেনের সমর্থদের মধ্যে এই সংঘর্ষ ঘটে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, হামিরদী ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বিজয়ী ইউপি সদস্য আলম মোল্লা ও পরাজিত প্রার্থী বাবর আলীর সমর্থকেরা বেশ কয়েকটি বাড়ি ভাঙচুর করেছে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনের পর থেকেই উক্ত দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা চলে আসছিল। এরই জের ধরে মঙ্গলবার সকালে দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের ২৫ জন আহত হয়। তাদের স্থানীয় ও ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। হামলাকারীরা সংঘর্ষের সময়ে ৬ /৭টি বাড়িঘর ভাঙচুর করে।
এই সংঘর্ষে আহত, লালন মাতুব্বর, ইকলাস, সোহেল কাজী, মওদুদ, সরাব উদ্দিন, বক্কার মিয়া, ফারুক মিয়া, আলম মেম্বার, কবির মোল্লা, মাহাবুব মোল্লাকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তুলনামূলক কম আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে ভাঙা সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফাহিমা কাদের চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, 'সংঘর্ষের খবর পাওয়ার পর পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে উভয় পক্ষকে শান্ত করে। বিষয়টি তদন্ত চলছে। তবে সন্ধ্যা পর্যন্ত কেউ থানায় অভিযোগ করতে আসেনি।'
এছাড়াও সদরপুর উপজেলার চরবিষ্ণুপুর ইউনিয়নে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী রফিক মিয়া ও মোয়াজ্জেম হোসেনের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটনা ঘটেছে।
সদরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুব্রত গোলদার সাংবাদিকদের বলেন, 'চরবিষ্ণুপুর ইউনিয়নে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। তবে এই ঘটনায় কোনো পক্ষ থানায় অভিযোগ করেনি। এলাকার পরিবেশও এখন শান্ত রয়েছে।'
ফরিদপুরের দুই উপজেলায় নির্বাচনী সহিংসতায় অন্তত ৪৫ জন আহত হয়েছেন। এসব ঘটনায় আহতদের স্থানীয় ও ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ সময় উভয় পক্ষের বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছে বলে জানা গেছে।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে ভাঙার হামিরদী ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বিজয়ী ইউপি সদস্য আলম মোল্লা ও পরাজিত প্রার্থী বাবর আলীর সমর্থকদের মধ্যে এবং গত সোমবার দিবাগত রাতে সদরপুর উপজেলার চরবিষ্ণুপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী রফিক মিয়া ও মোয়াজ্জেম হোসেনের সমর্থদের মধ্যে এই সংঘর্ষ ঘটে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, হামিরদী ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বিজয়ী ইউপি সদস্য আলম মোল্লা ও পরাজিত প্রার্থী বাবর আলীর সমর্থকেরা বেশ কয়েকটি বাড়ি ভাঙচুর করেছে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনের পর থেকেই উক্ত দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা চলে আসছিল। এরই জের ধরে মঙ্গলবার সকালে দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের ২৫ জন আহত হয়। তাদের স্থানীয় ও ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। হামলাকারীরা সংঘর্ষের সময়ে ৬ /৭টি বাড়িঘর ভাঙচুর করে।
এই সংঘর্ষে আহত, লালন মাতুব্বর, ইকলাস, সোহেল কাজী, মওদুদ, সরাব উদ্দিন, বক্কার মিয়া, ফারুক মিয়া, আলম মেম্বার, কবির মোল্লা, মাহাবুব মোল্লাকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তুলনামূলক কম আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে ভাঙা সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফাহিমা কাদের চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, 'সংঘর্ষের খবর পাওয়ার পর পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে উভয় পক্ষকে শান্ত করে। বিষয়টি তদন্ত চলছে। তবে সন্ধ্যা পর্যন্ত কেউ থানায় অভিযোগ করতে আসেনি।'
এছাড়াও সদরপুর উপজেলার চরবিষ্ণুপুর ইউনিয়নে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী রফিক মিয়া ও মোয়াজ্জেম হোসেনের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটনা ঘটেছে।
সদরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুব্রত গোলদার সাংবাদিকদের বলেন, 'চরবিষ্ণুপুর ইউনিয়নে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। তবে এই ঘটনায় কোনো পক্ষ থানায় অভিযোগ করেনি। এলাকার পরিবেশও এখন শান্ত রয়েছে।'
মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার ব্রাহ্মণবাজারে অর্ধশতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চলা এই উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহ জহুরুল হোসেন। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের পর প্রায় ৩ কোটি টাকার সরকারি জায়গা উদ্ধার করা হয়।
১১ মিনিট আগেমতলব উত্তর, চাঁদপুর, আগুন, মামলা, গ্রেপ্তার, চট্টগ্রাম, জেলার খবর
১৭ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে রাষ্ট্র সংস্কার ও দুর্নীতি দমনে ১৫টি প্রস্তাবসংবলিত স্মারকলিপি পেশ করেছে দুর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরাম।
৩৫ মিনিট আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর পর তারেক রহমানের নেতৃত্বে যে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন আমরা দেখছি, সেটা সবাইকে ধারণ করতে হবে।
৪০ মিনিট আগে