নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সারা দেশে আটক দলের নেতা-কর্মীদের অবিলম্বে মুক্তির দাবি জানিয়েছেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নেতারা। আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির দক্ষিণ হল রুমে সংবাদ সম্মেলনে আইনজীবীরা এই দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ফোরামের মহাসচিব ও বিএনপির আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। তিনি বলেন, নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংগঠন পরিচালনা করা সংবিধানসিদ্ধ মৌলিক অধিকার। এরূপ অধিকার পালনে রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রের কোনো বাহিনীর বাধা দান, মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা দায়ের, অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করার কোনো অধিকার নেই। নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে ২৮ অক্টোবর মহাসমাবেশের কর্মসূচি ছিল। বিদ্যমান আইনে ঢাকায় সভা-সমাবেশ করার ক্ষেত্রে ডিএমপি কমিশনারের অনুমতি গ্রহণের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। তবুও সমাবেশের বিষয়টি ডিএমপি কমিশনারকে লিখিতভাবে অবহিত করা হয়।
কায়সার কামাল বলেন, অতীতের মতো মহাসমাবেশ বানচাল করার লক্ষ্যে পুলিশ ক্ষমতাসীন দলের সহযোগিতায় এক সপ্তাহ আগে থেকে সারা দেশে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করে অসংখ্য নেতা–কর্মীকে গ্রেপ্তার করে। মিথ্যা মামলা দায়ের এবং পথে পথে নানা হয়রানি করা হয়।
এমনকি সমবেশপূর্ব রাতে তথাকথিত ককটেল উদ্ধারের নাটক সাজায় এবং সমাবেশের দিন ১২শর বেশি বিএনপি নেতা কর্মীকে গ্রেপ্তার ও আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। পুলিশ ও ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা কাকরাইল মোড়ে বিএনপির সমাবেশে আসা নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষের ওপর আক্রমণ করে।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে আওয়ামী লীগের লোকদের আক্রমণে যুবদল নেতা শামিম মোল্লা নিহত হন। একজন পুলিশ কনস্টেবলও নিহত হন। পুলিশের টিয়ারসেলে গুরুতর আহত সিনিয়র সাংবাদিক রফিক ভূঁইয়া পরদিন মৃত্যুবরণ করেন। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে বহু সাংবাদিক গুরুতর আহত হন। ওই দিনের ঘটনায় ডিএমপির অধিভুক্ত বিভিন্ন থানায় ২৮টি মামলা দায়ের হয়েছে।
পুলিশ কনস্টেবল নিহত হওয়ার ঘটনায় বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে পুলিশ হত্যা মামলা দায়ের করেছে। অথচ শামীম মোল্লা এবং সিনিয়র সাংবাদিক রফিক ভূঁইয়ার হত্যাকাণ্ড নিয়ে কোনো মামলা দায়ের হয়নি।
বিএনপির আইন সম্পাদক বলেন, ২৮ অক্টোবর পুলিশ ও আওয়ামী লীগের যৌথ হামলায় বিএনপির মহাসমাবেশ পণ্ড করার ঘটনাটি ছিল পূর্ব পরিকল্পিত। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে একের পর এক মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দায়ের, মহাসচিবসহ অনেক নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার, রিমান্ডে নেওয়া, বিএনপি অফিস তালাবদ্ধ করে রাখা সবই বিএনপিকে নেতৃত্বশূন্য করার নীল নকশার অংশ।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ফোরামের সভাপতি ও সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী, আইনজীবী সুব্রত চৌধুরী, মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, আব্দুল জব্বার ভূঁইয়া ও গাজী কামরুল ইসলাম সজল প্রমুখ।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সারা দেশে আটক দলের নেতা-কর্মীদের অবিলম্বে মুক্তির দাবি জানিয়েছেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নেতারা। আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির দক্ষিণ হল রুমে সংবাদ সম্মেলনে আইনজীবীরা এই দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ফোরামের মহাসচিব ও বিএনপির আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। তিনি বলেন, নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংগঠন পরিচালনা করা সংবিধানসিদ্ধ মৌলিক অধিকার। এরূপ অধিকার পালনে রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রের কোনো বাহিনীর বাধা দান, মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা দায়ের, অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করার কোনো অধিকার নেই। নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে ২৮ অক্টোবর মহাসমাবেশের কর্মসূচি ছিল। বিদ্যমান আইনে ঢাকায় সভা-সমাবেশ করার ক্ষেত্রে ডিএমপি কমিশনারের অনুমতি গ্রহণের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। তবুও সমাবেশের বিষয়টি ডিএমপি কমিশনারকে লিখিতভাবে অবহিত করা হয়।
কায়সার কামাল বলেন, অতীতের মতো মহাসমাবেশ বানচাল করার লক্ষ্যে পুলিশ ক্ষমতাসীন দলের সহযোগিতায় এক সপ্তাহ আগে থেকে সারা দেশে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করে অসংখ্য নেতা–কর্মীকে গ্রেপ্তার করে। মিথ্যা মামলা দায়ের এবং পথে পথে নানা হয়রানি করা হয়।
এমনকি সমবেশপূর্ব রাতে তথাকথিত ককটেল উদ্ধারের নাটক সাজায় এবং সমাবেশের দিন ১২শর বেশি বিএনপি নেতা কর্মীকে গ্রেপ্তার ও আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। পুলিশ ও ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা কাকরাইল মোড়ে বিএনপির সমাবেশে আসা নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষের ওপর আক্রমণ করে।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে আওয়ামী লীগের লোকদের আক্রমণে যুবদল নেতা শামিম মোল্লা নিহত হন। একজন পুলিশ কনস্টেবলও নিহত হন। পুলিশের টিয়ারসেলে গুরুতর আহত সিনিয়র সাংবাদিক রফিক ভূঁইয়া পরদিন মৃত্যুবরণ করেন। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে বহু সাংবাদিক গুরুতর আহত হন। ওই দিনের ঘটনায় ডিএমপির অধিভুক্ত বিভিন্ন থানায় ২৮টি মামলা দায়ের হয়েছে।
পুলিশ কনস্টেবল নিহত হওয়ার ঘটনায় বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে পুলিশ হত্যা মামলা দায়ের করেছে। অথচ শামীম মোল্লা এবং সিনিয়র সাংবাদিক রফিক ভূঁইয়ার হত্যাকাণ্ড নিয়ে কোনো মামলা দায়ের হয়নি।
বিএনপির আইন সম্পাদক বলেন, ২৮ অক্টোবর পুলিশ ও আওয়ামী লীগের যৌথ হামলায় বিএনপির মহাসমাবেশ পণ্ড করার ঘটনাটি ছিল পূর্ব পরিকল্পিত। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে একের পর এক মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দায়ের, মহাসচিবসহ অনেক নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার, রিমান্ডে নেওয়া, বিএনপি অফিস তালাবদ্ধ করে রাখা সবই বিএনপিকে নেতৃত্বশূন্য করার নীল নকশার অংশ।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ফোরামের সভাপতি ও সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী, আইনজীবী সুব্রত চৌধুরী, মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, আব্দুল জব্বার ভূঁইয়া ও গাজী কামরুল ইসলাম সজল প্রমুখ।
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ওমর আলী নামের এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার রাতে উপজেলার তারাব পৌরসভার নোয়াপাড়া এলাকায় শীতলক্ষ্যা নদী থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৩৭ মিনিট আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান ভূইয়াকে (৫০) ময়মনসিংহের কোতোয়ালী থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল শুক্রবার রাত ৮টার দিকে ময়মনসিংহের কোতোয়ালী থানাধীন স্বদেশ হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেচাঁদপুরে কিশোর গ্যাংয়ের আরও ১১ সদস্যকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। আজ শনিবার শহরের বাবুরহাট কলেজ মাঠ, স্বর্ণখোলা রোড ও বড় স্টেশন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবরিশালের গৌরনদী পৌর বিএনপি সাবেক নেতাকে প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ উঠেছে জেলা বিএনপির এক নেতার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আজ শনিবার গৌরনদী মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে...
১ ঘণ্টা আগে