চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
পূর্ব ঘটনার জের ধরে আবার সংঘর্ষে জড়িয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখা ছাত্রলীগের দুইটি পক্ষ। তাঁদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় তিন পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন।
আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে দুই পক্ষের কর্মীদের মধ্যে ফের সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডির হস্তক্ষেপে রাত ৮টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। এই নিয়ে গত দুদিনে শাখা ছাত্রলীগের তিনটি পক্ষ চার দফা সংঘর্ষে জড়াল।
বিবাদমান পক্ষ দুইটি হলো সিএফসি ও সিক্সটি নাইন। সিএফসি পক্ষের কর্মীরা নিজেদের শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী ও সিক্সটি নাইন পক্ষের কর্মীরা সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী হিসেবে নিজেদের পরিচয় দেয়।
এদিকে বিকেলে শুরু হওয়া সাড়ে তিন ঘণ্টার সংঘর্ষে আহত হয়ে ১২ জন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ডা. আবু তৈয়ব। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, সংঘর্ষে আহত হয়ে এক পুলিশ সদস্যসহ ১২ জন চিকিৎসা নিতে এসেছেন। এদের মধ্যে অবস্থা কিছুটা গুরুতর হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য চারজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ও পুলিশ সদস্যকে দামপাড়া পুলিশ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আজ বিকেল চারটার দিকে সিক্সটি নাইন পক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন শাহজালাল হল অতিক্রম করে জিরো পয়েন্টের দিকে যাচ্ছিলেন সিএফসির কয়েকজন কর্মী। এ সময় সিএফসির কর্মীদের ধাওয়া দেন সিক্সটি নাইনের কর্মীরা। এ ঘটনা জানাজানি হলে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।
এদিকে বিকেল ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সিক্সটি নাইনের নেতাকর্মীরা শাহজালাল ও সিএফসির নেতারা শাহ আমানত হলের সামনে অবস্থান নিয়ে একে অপরকে ধাওয়া ও ইটপাটকেল ও কাচের বোতল নিক্ষেপ করতে থাকেন। এ সময় পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা কয়েকবার সংঘর্ষ থামাতে হলের দিকে অগ্রসর হলেও দুই পক্ষের বাধায় আবার তাঁরা পিছু হটেন।
সংঘর্ষের একপর্যায়ে সাড়ে ৬টার দিকে শাহ আমানত হলের কিছুটা দূরে শহীদ আবদুর রব হলে থাকা সিএফসি কর্মীরা শাহ আমানত হলের কর্মীদের সঙ্গে যোগ দিলে সংঘর্ষ তুমুল আকার ধারণ করে। সংঘর্ষ চলাকালে দুই পক্ষের কর্মীদের হাতে লাঠিসোঁটা, রামদাসহ ধারালো অস্ত্র দেখা যায়। পরবর্তীতে রাত ৮টার দিকে অতিরিক্ত পুলিশের উপস্থিতিতে প্রক্টরিয়াল দুই পক্ষকে হলে ঢুকিয়ে দিলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
এর আগে, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পৌনে ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টেশন চত্বরে চেয়ারে বসাকে কেন্দ্র করে সিএফসি পক্ষের এক কর্মীর সঙ্গে সিক্সটি নাইন পক্ষের কর্মীদের কথা–কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তা হাতাহাতিতে রূপ নেয়। এই ঘটনা জানাজানি হলে সিএফসি পক্ষের কর্মীরা শাহ আমানত হল ও সিক্সটি নাইন পক্ষের কর্মীরা শাহজালাল হলে অবস্থান নিয়ে সংঘর্ষ শুরু করে। পরে রাত ১০টার দিকে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আসে। ওই সময় অন্তত তিনজন আহত হয়। এই ঘটনার জের ধরে আজ শুক্রবার বিকেলে আবারও সংঘর্ষ শুরু হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সিএফসি পক্ষের নেতা ও শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি মির্জা খবির সাদাফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিক্সটি নাইনে কোনো নেতা নেই। তাদের কেউ কাউকে মানে না। আজ আমাদের কর্মীরা জুমার নামাজ পড়ে ফেরার সময় সিক্সটি নাইনের কর্মীরা আমাদের কর্মীদের দিকে ইটপাটকেল ছুড়ে মারে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আবার ঝামেলা শুরু হয়েছে। আমরা কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে বিষয়টি জানাচ্ছি।’
তবে এ বিষয়ে জানতে সিক্সটি নাইনের নেতা ও সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাঈদুল ইসলাম সাঈদকে কল দিলে তিনি রিসিভ করেননি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. নুরুল আজিম সিকদার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছিলাম। পরবর্তীতে আরেকটা হল থেকে ছাত্ররা এসে অতর্কিত হামলা চালালে ঘটনা বড় হয়। এই ঘটনায় তিনজন পুলিশ আহত হয়েছেন। আমরা আইনি পদক্ষেপ নেব।’
এর আগে, এক কর্মীর পক্ষ ত্যাগকে কেন্দ্র করে বিজয় ও সিক্সটি নাইন পক্ষের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে উত্তেজনা চলছিল। গত রোববার পক্ষ ত্যাগের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পক্ষত্যাগী কর্মী কামরুলকে মারধর করেন সিক্সটি নাইনের কর্মীরা।
এই মারধরের জেরে গত বুধবার রাত ১১টার দিকে সোহরাওয়ার্দী হলের দিকে সিক্সটি নাইন পক্ষের এক কর্মী রাতের খাবার খেতে এলে কামরুলের সঙ্গে তাঁর হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর বিজয়ের কর্মীরা সোহরাওয়ার্দী হলের সামনে আর সিক্সটি নাইনের কর্মীরা শাহজালাল হলের সামনে অবস্থান নেন। পরে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়।
এ সময় দুই পক্ষের নেতাকর্মীরাই একে অপরের দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। পরবর্তীতে পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডির সহায়তায় রাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে গতকাল বৃহস্পতিবার বিজয় পক্ষের এক কর্মীকে মারধরের ঘটনায় সংঘর্ষ পুনরায় শুরু হয়। ওই ঘটনায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১৮ জন আহত হয়।
পূর্ব ঘটনার জের ধরে আবার সংঘর্ষে জড়িয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখা ছাত্রলীগের দুইটি পক্ষ। তাঁদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় তিন পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন।
আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে দুই পক্ষের কর্মীদের মধ্যে ফের সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডির হস্তক্ষেপে রাত ৮টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। এই নিয়ে গত দুদিনে শাখা ছাত্রলীগের তিনটি পক্ষ চার দফা সংঘর্ষে জড়াল।
বিবাদমান পক্ষ দুইটি হলো সিএফসি ও সিক্সটি নাইন। সিএফসি পক্ষের কর্মীরা নিজেদের শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী ও সিক্সটি নাইন পক্ষের কর্মীরা সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী হিসেবে নিজেদের পরিচয় দেয়।
এদিকে বিকেলে শুরু হওয়া সাড়ে তিন ঘণ্টার সংঘর্ষে আহত হয়ে ১২ জন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ডা. আবু তৈয়ব। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, সংঘর্ষে আহত হয়ে এক পুলিশ সদস্যসহ ১২ জন চিকিৎসা নিতে এসেছেন। এদের মধ্যে অবস্থা কিছুটা গুরুতর হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য চারজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ও পুলিশ সদস্যকে দামপাড়া পুলিশ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আজ বিকেল চারটার দিকে সিক্সটি নাইন পক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন শাহজালাল হল অতিক্রম করে জিরো পয়েন্টের দিকে যাচ্ছিলেন সিএফসির কয়েকজন কর্মী। এ সময় সিএফসির কর্মীদের ধাওয়া দেন সিক্সটি নাইনের কর্মীরা। এ ঘটনা জানাজানি হলে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।
এদিকে বিকেল ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সিক্সটি নাইনের নেতাকর্মীরা শাহজালাল ও সিএফসির নেতারা শাহ আমানত হলের সামনে অবস্থান নিয়ে একে অপরকে ধাওয়া ও ইটপাটকেল ও কাচের বোতল নিক্ষেপ করতে থাকেন। এ সময় পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা কয়েকবার সংঘর্ষ থামাতে হলের দিকে অগ্রসর হলেও দুই পক্ষের বাধায় আবার তাঁরা পিছু হটেন।
সংঘর্ষের একপর্যায়ে সাড়ে ৬টার দিকে শাহ আমানত হলের কিছুটা দূরে শহীদ আবদুর রব হলে থাকা সিএফসি কর্মীরা শাহ আমানত হলের কর্মীদের সঙ্গে যোগ দিলে সংঘর্ষ তুমুল আকার ধারণ করে। সংঘর্ষ চলাকালে দুই পক্ষের কর্মীদের হাতে লাঠিসোঁটা, রামদাসহ ধারালো অস্ত্র দেখা যায়। পরবর্তীতে রাত ৮টার দিকে অতিরিক্ত পুলিশের উপস্থিতিতে প্রক্টরিয়াল দুই পক্ষকে হলে ঢুকিয়ে দিলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
এর আগে, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পৌনে ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টেশন চত্বরে চেয়ারে বসাকে কেন্দ্র করে সিএফসি পক্ষের এক কর্মীর সঙ্গে সিক্সটি নাইন পক্ষের কর্মীদের কথা–কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তা হাতাহাতিতে রূপ নেয়। এই ঘটনা জানাজানি হলে সিএফসি পক্ষের কর্মীরা শাহ আমানত হল ও সিক্সটি নাইন পক্ষের কর্মীরা শাহজালাল হলে অবস্থান নিয়ে সংঘর্ষ শুরু করে। পরে রাত ১০টার দিকে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আসে। ওই সময় অন্তত তিনজন আহত হয়। এই ঘটনার জের ধরে আজ শুক্রবার বিকেলে আবারও সংঘর্ষ শুরু হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সিএফসি পক্ষের নেতা ও শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি মির্জা খবির সাদাফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিক্সটি নাইনে কোনো নেতা নেই। তাদের কেউ কাউকে মানে না। আজ আমাদের কর্মীরা জুমার নামাজ পড়ে ফেরার সময় সিক্সটি নাইনের কর্মীরা আমাদের কর্মীদের দিকে ইটপাটকেল ছুড়ে মারে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আবার ঝামেলা শুরু হয়েছে। আমরা কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে বিষয়টি জানাচ্ছি।’
তবে এ বিষয়ে জানতে সিক্সটি নাইনের নেতা ও সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাঈদুল ইসলাম সাঈদকে কল দিলে তিনি রিসিভ করেননি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. নুরুল আজিম সিকদার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছিলাম। পরবর্তীতে আরেকটা হল থেকে ছাত্ররা এসে অতর্কিত হামলা চালালে ঘটনা বড় হয়। এই ঘটনায় তিনজন পুলিশ আহত হয়েছেন। আমরা আইনি পদক্ষেপ নেব।’
এর আগে, এক কর্মীর পক্ষ ত্যাগকে কেন্দ্র করে বিজয় ও সিক্সটি নাইন পক্ষের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে উত্তেজনা চলছিল। গত রোববার পক্ষ ত্যাগের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পক্ষত্যাগী কর্মী কামরুলকে মারধর করেন সিক্সটি নাইনের কর্মীরা।
এই মারধরের জেরে গত বুধবার রাত ১১টার দিকে সোহরাওয়ার্দী হলের দিকে সিক্সটি নাইন পক্ষের এক কর্মী রাতের খাবার খেতে এলে কামরুলের সঙ্গে তাঁর হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর বিজয়ের কর্মীরা সোহরাওয়ার্দী হলের সামনে আর সিক্সটি নাইনের কর্মীরা শাহজালাল হলের সামনে অবস্থান নেন। পরে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়।
এ সময় দুই পক্ষের নেতাকর্মীরাই একে অপরের দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। পরবর্তীতে পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল বডির সহায়তায় রাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে গতকাল বৃহস্পতিবার বিজয় পক্ষের এক কর্মীকে মারধরের ঘটনায় সংঘর্ষ পুনরায় শুরু হয়। ওই ঘটনায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১৮ জন আহত হয়।
কুষ্টিয়ায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীদের বহনকারী একটি বাসের চাপায় জাহিদুল ইসলাম (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে কুষ্টিয়া শহরের জেলখানা মোড়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এ সময় বিক্ষুব্ধ জনতা বাসটি ভাঙচুর করে চালককে পিটুনি দিয়েছে। তিনি কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
১২ মিনিট আগেঅবাধ, সুষ্ঠু, স্বচ্ছ নির্বাচন চায় কমনওয়েলথ, যেখানে এ দেশের জনগণের মতামত প্রতিফলিত হবে। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন কমনওয়েলথের সহকারী মহাসচিব লুইস গাব্রিয়েল ফ্রান্সেসসি।
২৮ মিনিট আগেযশোরে ঝটিকা মিছিল থেকে যুবলীগের তিন কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় সদর উপজেলার রামনগর ইউনিয়নের কানাইতলা এলাকা থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
৩৫ মিনিট আগেরংপুর-১ আসনের সাবেক দুই সংসদ সদস্য মশিউর রহমান রাঙ্গা ও আসাদুজ্জামান বাবলুসহ আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টির ৩৯ জন নেতা-কর্মীর নাম উল্লেখ করে এবং ২৫০-২৬০ জনকে অজ্ঞাতনামা দেখিয়ে গতকাল সোমবার গঙ্গাচড়া মডেল থানায় একটি মামলা হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বাধা ও গঙ্গাচড়া বিএনপি পার্টি অফিস ভাঙচুর, লুটপ
১ ঘণ্টা আগে